কামাল হোসেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজ্ঞ সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী স্থাপন |
|||
৫৭ নং লাইন: | ৫৭ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৭-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৭-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:নটর ডেম কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নটর ডেম কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
০৯:২৩, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ড. কামাল হোসেন | |
---|---|
আইন বিভাগ | |
কাজের মেয়াদ ১২ই জানুয়ারি, ১৯৭২ – মার্চ, ১৯৭৩ | |
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ মার্চ, ১৯৭৩ – আগস্ট, ১৯৭৫ | |
রাষ্ট্রপতি | মোহাম্মদ মোহাম্মাদুল্লাহ শেখ মুজিবর রহমান |
প্রধানমন্ত্রী | শেখ মুজিবর রহমান মোহাম্মদ মনসুর আলী |
পূর্বসূরী | আবদুস সামাদ আজাদ |
উত্তরসূরী | আবু সাঈদ চৌধুরী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ২০ এপ্রিল ১৯৩৭ |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
রাজনৈতিক দল | গণফোরাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (১৯৯০-এর পূর্বে) |
দাম্পত্য সঙ্গী | হামিদা হোসেন |
সন্তান | সারা হোসেন, দিনা হোসেন |
বাসস্থান | ঢাকা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | রাজনীতিবিদ, রাষ্ট্রবিদ এবং আইনজীবী |
যে জন্য পরিচিত | বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রধান |
কামাল হোসেন (জন্ম বরিশালের শায়েস্তাবাদে) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং মুক্তিযোদ্ধা।[১] সচরাচর তাকে "ডঃ কামাল হোসেন" হিসাবে উল্লেখ করা হয়। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতাদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭২-এর ৮ই জানুয়ারি শেখ মুজিবের সঙ্গে তাকেও মুক্তি দেয়া হয়। তিনি শেখ মুজিবের সঙ্গে ১০ জানুয়ারি লন্ডন হয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তিনি সর্বদাই সোচ্চার। তাকে ব্যক্তিগত সততা, ন্যায্যতা, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রবক্তা হিসাবে সাধারণভাবে সম্মান করা হয়।
ব্যক্তিজীবন
১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ২০ এপ্রিল তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জুরিসপ্রুডেন্সে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দে ব্যাচেলর অব সিভিল ল ডিগ্রি লাভ করেন। লিংকনস ইনে বার-অ্যাট-ল অর্জনের পর আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ে পিএইচডি করেন ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে । আইনজীবী সারা হোসেন তার কন্যা।[২]
কর্মজীবন
ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা হিসেবেই অধিক পরিচিত। রাজনীতিতে তিনি ছিলেন সবসময়ই সোচ্চার। ১৯৭০ সালের পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান রচনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭২ সালে আইনমন্ত্রী এবং ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ড. কামাল হোসেন জাতিসংঘের স্পেশাল রিপোর্টারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় রয়েছেন। তিনি গণফোরাম নামের রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামে যে জোট গড়ে উঠেছে সেটির নেতৃত্বে আছেন ড. কামাল।[৩]
সমালোচনা
২০১৮ সালের ডিসেম্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ড. কামাল হোসেনের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে একজন সাংবাদিক জামায়াত ইসলামের নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পরেও তাদের সাথে ঐক্যফ্রন্টের জোট করা প্রসঙ্গে কামালের অবস্থান জানতে তিনি ক্ষিপ্ত হন।[৪] এরপর তীব্র সমালোচনার মুখে কামাল হোসেন দুঃখ প্রকাশ করেন।[৫]
বক্তৃতা
- জাতিসংঘের শব্দ ও দৃশ্য পাঠাগারে আন্তর্জাতিক আইনের ওপর বক্তৃতার ধারাবাহিকে আন্তর্জাতিক আইন এবং পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ
- জাতিসংঘের শব্দ ও দৃশ্য পাঠাগারে আন্তর্জাতিক আইনের ওপর বক্তৃতার ধারাবাহিকে আন্তর্জাতিক আইন এবং টেকসই উন্নয়ন
আরো দেখুন
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
- ↑ "Law and Democracy with Dr Kamal Hossain"। University of Cambridge। ৩১ মে ২০০৬। ২৫ জুন ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১০।
- ↑ "Nurul Kabir to continue his defence on Dec 20"। BDNews24। ২০১১-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৭।
- ↑ হাসনাত, রাকিব (২০১৮-১০-২১)। "কামাল হোসেনের নেতৃত্ব: কী বলছে তৃণমূল বিএনপি?"। BBC News বাংলা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৭।
- ↑ "'চুপ করো, খামোশ' ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন কামাল হোসেন"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে প্রশ্নে কামাল বললেন ঐক্যের কথা"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |