প্রবেশদ্বার:ব্যাংক/নির্বাচিত নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সুইফট -এর প্রতীক
সুইফট -এর প্রতীক

সুইফট বা সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন হল ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তঃব্যাংক আর্থিক লেনদেনের বার্তা প্রেরণের একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক। নিরাপদ ও দ্রুত অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে সুইফট একটি বার্তা নেটওয়ার্ক পদ্ধতি যা মূলত সংকেত লিপি বা নির্ধারিত কোডের মাধ্যমে বার্তা আদান প্রদান এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। এক্ষেত্রে লেনদেনের তারবার্তা (ওয়ার) এই কোডের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হয়। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের ১১ হাজারের অধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সুইফটের মাধ্যমে আন্তঃ ব্যাংকিং লেনদেনের বার্তা প্রেরণ তথা লেনদেন সম্পাদন করে থাকে। বিশ্বের সব কেন্দ্রীয়বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুইফটের সদস্য। এজন্য অর্থ লেনদেনের সুবিধায় প্রত্যেক সদস্যকে ৮ বা ১১ কোডের একটি গোপন পিনও সরবারাহ করা হয়। (বাকি অংশ পড়ুন...)


এইখানের ‘’’নির্বাচিত নিবন্ধ'’’’ গুলি প্রধান পাতায় দেখা যাবে , অবস্থান অনুযায়ী নম্বরযুক্ত ভাবে দেওয়া হল :

নং নিবন্ধর সারসংক্ষেপ
সুইফট -এর প্রতীক
সুইফট -এর প্রতীক

সুইফট বা সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন হল ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তঃব্যাংক আর্থিক লেনদেনের বার্তা প্রেরণের একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক। নিরাপদ ও দ্রুত অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে সুইফট একটি বার্তা নেটওয়ার্ক পদ্ধতি যা মূলত সংকেত লিপি বা নির্ধারিত কোডের মাধ্যমে বার্তা আদান প্রদান এবং নিয়ন্ত্রিত হয়। এক্ষেত্রে লেনদেনের তারবার্তা (ওয়ার) এই কোডের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হয়। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশের ১১ হাজারের অধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সুইফটের মাধ্যমে আন্তঃ ব্যাংকিং লেনদেনের বার্তা প্রেরণ তথা লেনদেন সম্পাদন করে থাকে। বিশ্বের সব কেন্দ্রীয়বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সুইফটের সদস্য। এজন্য অর্থ লেনদেনের সুবিধায় প্রত্যেক সদস্যকে ৮ বা ১১ কোডের একটি গোপন পিনও সরবারাহ করা হয়। (বাকি অংশ পড়ুন...)

১৯৬৭ সালে মিডল্যান্ড ব্যাংক থেকে একজন গ্রাহকের কাছে প্রেরিত একটি চিঠি
১৯৬৭ সালে মিডল্যান্ড ব্যাংক থেকে একজন গ্রাহকের কাছে প্রেরিত একটি চিঠি

ব্যাংক হিসাব একটি ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত ব্যাংকগ্রহকের নামে একটি আর্থিক হিসাব, যেটি ব্যবহার করে গ্রাহক টাকা জমা ও উত্তোলনসহ অন্যান্য ব্যাংকিং পরিষেবা নিতে পারে। ব্যাংক হিসাব বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। বহুল ব্যবহৃত ব্যাংক হিসেবের মধ্যে রয়েছে আমানত হিসাব, সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব, ঋণ হিসাব এবং ক্রেডিট কার্ড হিসাব ইত্যাদি। ব্যাংক হিসেবে গ্রাহকের যাবতীয় লেনদেন লিপিবদ্ধ থাকে যা প্রতিবেদন আকারে গ্রাহককে প্রদান করা হয় যাকে ব্যাংক বিবরণী বলে। প্রতিটি দেশের ব্যাংক হিসাবসমুহ পরিচালনা পদ্ধতি উক্ত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা আর্থিক কর্তৃপক্ষ আইন দ্বারা নির্দিষ্ট করে দেয়। এছাড়াও প্রতিটি ব্যাংক প্রচলিত আইনের আলোকে ব্যাংক হিসাব পরিচালনা বিষয়ক নিজস্ব নীতিমালা প্রণয়ন করে থাকে। (বাকি অংশ পড়ুন...)

নিকাশ ঘর (ইংরেজি: Clearing house) হল কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্দিষ্ট একটি ঘর বা ব্যবস্থা যেখানে বসে আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনা নিষ্পত্তি করা হয়। অর্থাৎ, নিকাশ ঘর হলো এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চল বা দেশের তালিকাভুক্ত ব্যাংকসমূহ তাদের পরস্পরের মধ্যকার দেনা-পাওনা নিষ্পত্তিকরণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্দিষ্ট কোনো স্থানে নির্দিষ্ট সময়ে একত্রিত হয় এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনা নিষ্পত্তি করে। বর্তমানে, আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে নিকাশ কার্যক্রমের জন্য নির্দিষ্ট কোন ঘরে একত্রিত হতে হয় না বরং ইন্টারনেট ব্যবস্থার মাধ্যমে এই কার্যক্রম সম্পূর্ণ করা হয়। ইন্টারনেট ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিকাশ কার্যক্রম বা আন্তঃব্যাংকিং দেনা-পাওনা নিষ্পত্তির এই ব্যবস্থাকে বলা হয় স্বয়ংক্রিয় নিকাশ ঘর বা অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউজ। নিকাশ ঘরের মাধ্যমে সাধারণত গ্রাহকের পক্ষে ব্যাংক অন্য ব্যাংকের চেক নিষ্পত্তি করে এনে দেয়। যখন কোন ব্যাংক গ্রাহক তার নামে ইস্যুকৃত অন্য কোন ব্যাংকের চেক তার নিজের ব্যাংকে জমা করে, তখন ব্যাংক গ্রাহকের হিসাবে উক্ত চেক জমা করে। পরবর্তীতে, ব্যাংক সেই চেক নিকাশ ঘরের মাধ্যমে ইস্যুকারি ব্যাংকের কাছ থেকে চেক উল্লেখিত নির্দিষ্ট অর্থ আদায় করে। (বাকি অংশ পড়ুন...)

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের লোগো।
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের লোগো।

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন (ইংরেজি: Asian Clearing Union) বা আকু হচ্ছে একটি আন্ত-আঞ্চলিক লেনদেন নিষ্পত্তিকারী সংস্থা। এটি এর সদস্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকসমুহ এবং উক্ত অঞ্চলের আন্ত-আঞ্চলিক লেনদেন নিষ্পত্তি করে থাকে। জাতিসংঘের এশিয়া অঞ্চলের অর্থনীতি ও সামাজিক কমিশন (ইসক্যাপ)-এর উদ্যোগে ডিসেম্বর ৯, ১৯৭৪ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এটির সদরদপ্তর ইরানের, তেহরানে অবস্থিত। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে অনুষ্ঠিত ইসক্যাপ-এর চতুর্থ মন্ত্রিসভা সম্মেলনে আকু প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আকুর বর্তমান (২০২০) সদস্য হচ্ছে বাংলাদেশ, ভুটান, ইরান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা এবং মায়ানমারের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। (বাকি অংশ পড়ুন...)

ব্যাংকনোট ও মুদ্রার নমুনা চিত্র।
ব্যাংকনোট ও মুদ্রার নমুনা চিত্র।

মুদ্রানীতি মুদ্রানীতি হল একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য দেশের আর্থিক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত নীতি যা দেশের অর্থনীতিতে অর্থ সরবরাহ নিশ্চিত ও নিয়ন্ত্রণ করে। মুদ্রানীতি দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সুদের হার এবং অর্থ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে। একটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা স্বাধীন কোন প্রতিষ্ঠান আর্থিক কর্তৃপক্ষ হিসেবে মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে। যেমন- বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশের এবং ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ভারতের আর্থিক কর্তৃপক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকে। দেশের সরকারের পক্ষে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়ন ও পরিচালনা করে থাকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সামষ্টিক, অভ্যন্তরীণ এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিক অবস্থা বিবেচনায় করে এবং বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে ভবিষ্যৎ অর্থনীতিক অবস্থা অনুমান করে মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে থাকে। (বাকি অংশ পড়ুন...)

বাংলাদেশের টাকার প্রতীক
বাংলাদেশের টাকার প্রতীক

বাংলাদেশী টাকা টাকা (মুদ্রা প্রতীক: ৳; ব্যাংক কোড: BDT) হল বাংলাদেশের মুদ্রা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দেশটির মুদ্রা হিসেবে "টাকা" প্রতিষ্ঠিত হয়। কাগুজে টাকা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক - "বাংলাদেশ ব্যাংক" কর্তৃক প্রবর্তিত হয়;- ব্যাতিক্রম ৳১, ৳২ এবং ৳৫ টাকার নোট এবং ধাতব মুদ্রা যেগুলো বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে প্রচলিত হয়। টাকার ভগ্নাংশ হল পয়সা যার মূল্যমান ৳১-র ১০০ ভাগের ১ভাগ। ভাষাবিদগণের মতানুসারে বাংলা টাকা শব্দটি সংস্কৃত "টঙ্ক" শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে যার অর্থ রৌপ্যমুদ্রা। বঙ্গ রাজ্যে সবসময় টাকা শব্দটি যেকোনো মুদ্রা বা ধাতব মুদ্রাকে বোঝানোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। ১৪ শতাব্দীতে ইবন বতুতা লক্ষ্য করেছিলেন যে বাংলা সালতানাতের লোকজন, সোনা এবং রূপার ধাতবকে দিনার না বলে "টাকা" বলতো। (বাকি অংশ পড়ুন...)

ব্যাংক অব ইংল্যান্ড চার্টার সিল করা হচ্ছে (১৬৯৪)
ব্যাংক অব ইংল্যান্ড চার্টার সিল করা হচ্ছে (১৬৯৪)

ব্যাংকিংয়ের ইতিহাস প্রথম প্রোটোটাইপ ব্যাংকগুলির সাথে শুরু হয়েছিল, অর্থাৎ বিশ্বের বণিকদের হাত ধরে, যারা কৃষক এবং ব্যবসায়ীদের শস্য ঋণ দিত এবং এক শহর থেকে অন্য শহরে পণ্য পরিবহন করতো। অনেক পণ্ডিত মনে করেন আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার সূত্রপাত হয় মধ্যযুগীয় এবং রেনেসাঁ ইতালিতে, বিশেষকরে ফ্লোরেন্স, ভেনিস এবং জেনোভার সমৃদ্ধ শহরগুলিতে৷ ১৩৯৭ সালে জিওভানি মেডিসি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত মেডিসি ব্যাংক ছিল ইতালির সবচেয়ে বিখ্যাত ব্যাংক। ব্যাংকা মন্টে দে প্যাসচি ডি সিয়ানা পৃথিবীর প্রাচীনতম ব্যাংক যেটি ১৪৭২ সালে ইতালির সিয়েনাতে প্রতিষ্ঠিত হয়ে এখনও চালু আছে। (বাকি অংশ পড়ুন...)