পাকিস্তান জিন্দাবাদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পাকিস্তান জিন্দাবাদ (উর্দু: پاکستان زِنده باد‎‎ - Pākistān Zindah bād, পাকিস্তান দীর্ঘজীবী হোক, অর্থ "পাকিস্তানের বিজয়") একটি স্লোগান, যা পাকিস্তানীরা বিজয় বা দেশপ্রেমের অভিব্যক্তি হিসাবে ব্যবহার করেন ও এটি প্রায়শই রাজনৈতিক বক্তৃতায় ব্যবহৃত হয়।[১][২] পাকিস্তান আন্দোলনের পরবর্তী পর্যায়ে পাকিস্তান গঠনের আগে থেকেই এর ব্যবহার শুরু হয়েছিল।[৩] এই স্লোগানটি মুসলিম লীগের রণস্লোগান ও শুভেচ্ছা বাক্যে পরিণত হয়, যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের জন্য একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করে যাচ্ছিল।[৪] দেশ বিভাগের সময় মুসলমানদের পরিবহনকারী ট্রেনগুলো পাকিস্তানে প্রবেশের সময় এই স্লোগানটি দেওয়া হয়েছিল।[৫] পাকিস্তান জিন্দাবাদও পাকিস্তানের জাতীয় স্লোগান।[৬]

উদ্ভব[সম্পাদনা]

স্লোগানটিতে আদর্শ উর্দু ও ফারসি প্রত্যয় জিন্দাবাদ (দীর্ঘজীবী হোক)-এর ব্যবহার রয়েছে, যা কোনও ব্যক্তি বা দেশের নামের পর রাখা হয়। এটি বিজয়, দেশপ্রেম বা প্রার্থনা হিসাবে প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়।[২][৭] আক্ষরিক অনুবাদে, পাকিস্তান জিন্দাবাদ অর্থ "দীর্ঘজীবী পাকিস্তান"; এটি "পাকিস্তানের বিজয়" হিসাবেও উপস্থাপিত হয়।[৪][৮]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানটি প্রথম উত্থাপিত হয়েছিল পাকিস্তান আন্দোলনের সময়। তৎকালীন মুসলমানরা প্রায়শই রুমাল বা বালিশে স্লোগানটি লিখতেন।[৯] ব্রিটিশ সরকার ভারত ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর, রবার্ট রিচার্ডসের নেতৃত্বে ব্রিটিশ সংসদীয় প্রতিনিধি দলের দিল্লি সফরকালে জয় হিন্দ-এর মত স্লোগানটি সমানভাবে শোনা গিয়েছিল।[১০] ১৯৩০ সালের ২৩ ডিসেম্বর, বিহার মুসলিম ছাত্র ফেডারেশন প্রতিটি সভা, সম্মেলন বা সমাবেশে পাকিস্তান জিন্দাবাদকে তাদের জাতীয় স্লোগান হিসাবে গ্রহণের জন্য একটি প্রস্তাব পাস করে।[১১] ১৯৪১ সালে, পাকিস্তান আন্দোলনের দিনগুলোতে, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ যখন উদগমণ্ডলম সফর করেছিলেন তখন একদল মুসলমান পাকিস্তান জিন্দাবাদ উচ্চারণ করে তাঁকে স্বাগত জানায়; তাদের মধ্যে প্রায় ১০ বছর বয়সের এক বালক ছিল, যিনি স্কটিলি পোশাক পরেছিলেন। জিন্নাহ তাকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, "আপনি পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে চেঁচিয়েছিলেন, পাকিস্তান সম্পর্কে আপনি কী জানেন?" ছেলেটি জবাব দিয়েছিল, "আমি পাকিস্তান সম্পর্কে খুব বেশি জানি না। আমি কেবল জানি যে পাকিস্তান মানেই মুসলিম শাসন, যেখানে অনেক মুসলমান বাস করে এবং যেখানে হিন্দুরা থাকেন সেখানে হিন্দুদের শাসন"; জিন্নাহ এটি পর্যবেক্ষণ করে বলেন যে তাঁর বার্তা লোকদের কাছে পৌঁছেছে এবং মন্তব্য করেন যে এখন পাকিস্তানের পক্ষে সংগ্রাম থামানো যাবে না।[১২]

স্বাধীন পাকিস্তানের লড়াইয়ের সময় পাকিস্তান আগত শরণার্থীদের স্বাগত জানাতে স্থানীয়রা পাকিস্তান জিন্দাবাদের স্লোগান দিয়েছিল।[১৩] সীমান্ত পেরিয়ে শরণার্থীরাও আনন্দে চিৎকার করেছিল।[১৪][১৫] পাকিস্তান জিন্দাবাদ এবং এর সমকক্ষ হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ স্লোগানদুটি, স্বাধীনতার লড়াইয়ের সাথে জড়িত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাতে ব্যবহৃত হতে দেখা গেছে।[১৬]

১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলনের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে, গভর্নর জেনারেলের বাসভবন থেকে গণপরিষদের ভবনে আসা-যাওয়ার পথে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মোটরবহরকে পাকিস্তান জিন্দাবাদ, কায়েদ-ই-আজম জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়ে এবং ফুলের পাপড়ি দিয়ে স্বাগত জানানো হয়েছিল।[১৭]

রণস্লোগান[সম্পাদনা]

১৯৪৭ সালে, প্রথম কাশ্মীর যুদ্ধের সময়, জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্য বাহিনীর একটি চৌকি ভারতীয় সেনাবাহিনীর অপারেশনালের নিয়ন্ত্রণে ছিল।[১৮] তারা জানিয়েছিল যে তারা হাজী পীর পাস থেকে পাকিস্তান জিন্দাবাদের চিৎকারের খবর পেয়েছিল। এই পথটি পাকিস্তানিরা আক্রমণ করেছে এবং দখল করেছে বলে ধরে নিয়ে, জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্য বাহিনী এই অঞ্চল থেকে সরে এসে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সেতুটিকে পুড়িয়ে দিয়েছিল। তারা পরে আবিষ্কার করে যে এটি একটি মিথ্যা বিপদাশঙ্কা ছিল; এই লোকজনরা ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর বন্ধুত্বপূর্ণ বাহিনী, সেতু উড়িয়ে দেওয়ার ফলে তারা পঞ্চ (নগর) থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল।[১৯]

উল্লেখযোগ্য ব্যবহার[সম্পাদনা]

রাজনৈতিক[সম্পাদনা]

সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ ২০০৯ সালে দেশ সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির সাথে তার সাক্ষাতের সময় পাকিস্তানের সাথে তার বন্ধুত্ব প্রদর্শনে বারবার স্লোগানটি উচ্চারণ করেছিলেন।[২০]

ভারতে ব্যবহার[সম্পাদনা]

১৯৪৮ সালের জুলাইতে মুরাদাবাদে একটি পিতল বণিকের দোকানে "পাকিস্তান জিন্দাবাদ " চিহ্নযুক্ত বাসন রয়েছে বলে জানতে পেরে ভারতীয় পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। [২১] ১৯৫৬ সালে মহররম মিছিল চলাকালীন, সাম্প্রদায়িক বিভেদের পরেও মুসলিম যুবকরা এই স্লোগান দিয়েছিল; পরে একই বছরে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভারতীয় বিদ্যা ভবন কর্তৃত ধর্মীয় নেতাদের বই প্রকাশের প্রতিবাদে শোভাযাত্রার সময় এই স্লোগান দিয়েছিল; তবে জাতীয় সংসদে জাতীয়তাবাদ-বিরোধী কোনও স্লোগান দেয়াকে মাওলানা আবুল কালাম আজাদ অস্বীকার করেছিলেন। [২২][২৩]

জম্মু ও কাশ্মীরে (বা ভারত-শাসিত কাশ্মীরেও) এই স্লোগান ব্যবহৃত হয়েছে।[২৪][২৫][২৬][২৭][২৮] ১৯৮৫ সালে, একজন কাশ্মীরিকে "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" স্লোগান দেয়াসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে স্থানীয় পুলিশ আটক করেছিল, যেটিকে দেশবিরোধী ও উস্কানিমূলক স্লোগান বলা হয়েছিল। [২৯] ১৯৮৩ সালের ১৩ই অক্টোবর, শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ভারতের মধ্যে সীমিত ওভারের ক্রিকেট ম্যাচ চলাকালীন, জামায়াত-ই ইসলামী কাশ্মীর-এর ছাত্র সংগঠন জামায়াত-তুলেবার সদস্যরা পাকিস্তান জিন্দাবাদের চিৎকার দিয়ে ভারতের পরাজয়কে উল্লাস করেছিল।[৩০][৩১]

জাতীয় দিবস[সম্পাদনা]

  • স্বাধীনতা দিবসের স্লোগান - স্বাধীনতার সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত।[৩২] এই স্লোগানটি বিশ্বজুড়ে যেখানে পাকিস্তানিরা দিবসটি উদযাপন করে সেখানে এই দিনে অনুষ্ঠিত ভাষণ এবং সমাবেশে ব্যবহৃত হয়।[৩৩]

খেলাধুলা[সম্পাদনা]

গণমাধ্যম[সম্পাদনা]

  • পাকিস্তান জিন্দাবাদ (গান) - পূর্ব পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত।
  • টিভি ও রেডিও অনুষ্ঠানসহ রেডিও পাকিস্তানের অনুষ্ঠানে।[৩৬]
  • পাকিস্তান জিন্দাবাদ নামে একটি প্রামাণ্যচিত্রটি ২০০৫ সালে সেরেজেস টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছিল, যেখানে পাকিস্তানের ষাট বছরের ইতিহাস তুলে ধরা হয়।[৩৭]
  • পাকিস্তান জিন্দাবাদ, আইএসপিআর দ্বারা নির্মিত একটি গান যা আনুষ্ঠানিকভাবে ইউটিউবে ২৩ মার্চ, ২০১৯-এ আপলোড করা হয়েছিল।[৩৮]
  • পাকিস্তান জিন্দাবাদ, আইএসপিআর দ্বারা নির্মিত একটি গান যা আনুষ্ঠানিকভাবে ইউটিউবে ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮-এ আপলোড করা হয়েছিল।[৩৯]
  • আইএসপিআরের সরকারী ইউটিউব চ্যানেল "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" থিমটি চিত্রিত করে বিভিন্ন গান এবং তথ্যচিত্র আপলোড করে।[৪০]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Henna Rakheja May 15, 2012, DHNS (২০১২-০৫-১৪)। "Manto brought to life"। Deccanherald.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-০৬ 
  2. "Pakistan, India have no option but to promote peace: Shahbaz"। Thenews.com.pk। ২০১৪-১০-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-০৬ 
  3. Wolpert, Stanley (৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। Shameful Flight: The Last Years of the British Empire in India। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 18। আইএসবিএন 978-0-19-539394-1। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১২ 
  4. Stanley Wolpert (১২ অক্টোবর ১৯৯৯)। India। University of California Press। পৃষ্ঠা 103–104। আইএসবিএন 978-0520221727। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২ 
  5. Marian Aguiar (৪ মার্চ ২০১১)। Tracking Modernity: India's Railway and the Culture of Mobility। University Of Minnesota Press। পৃষ্ঠা 86। আইএসবিএন 978-0816665600। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২ 
  6. Aqeel Abbas Jafari (২০১০)। Pakistan Chronicle (Urdu ভাষায়) (First সংস্করণ)। Wirsa Publishers। পৃষ্ঠা 880। আইএসবিএন 9789699454004 
  7. "International XI v Asia XI, Toronto: Fans' enthusiasm shields farcical organisation of Toronto T20 | Canada Cricket Features"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-০৬ 
  8. Haider K. Nizamani (২০০০)। The Roots of Rhetoric: Politics of Nuclear Weapons in India and Pakistan। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 81। আইএসবিএন 9780275968779 
  9. Debadutta Chakravarty (২০০৩)। Muslim Separatism and the Partition of India। Atlantic Publishers and Distributors। পৃষ্ঠা 115। আইএসবিএন 978-8126902385। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  10. Stanley Wolpert (২৮ নভেম্বর ২০০২)। Gandhi's Passion: The Life and Legacy of Mahatma Gandhi। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 216। আইএসবিএন 978-0195156348। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১২ 
  11. "Bihar's Muslim Students' Slogan: Pakistan Zindabad"The Indian Express। Patna। ২৭ ডিসেম্বর ১৯৪০। পৃষ্ঠা 8। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  12. Mohammad Ali Jinnah (১৯৯২)। The nation's voice, towards consolidation : speeches and statements / Quaid-i-Azam Mohammad Ali Jinnah। Quaid-i-Azam Academy। পৃষ্ঠা 255–256। আইএসবিএন 9694780004 
  13. Gyanendra Pandey (১৪ জানুয়ারি ২০০২)। Remembering Partition: Violence, Nationalism and History in India। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 150। আইএসবিএন 978-0521002509। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  14. M. Zahir (৪ নভেম্বর ২০০৯)। 1947: A Memoir of Indian Independence। Trafford Publishing। পৃষ্ঠা 93। আইএসবিএন 978-1426915017। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১২ 
  15. S. Akhtar Ehtisham (১ অক্টোবর ২০০৮)। A Medical Doctor Examines Life on Three Continents, A Pakistani View। Algora Publishing। পৃষ্ঠা 40। আইএসবিএন 978-0875866338। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১২ 
  16. Ritu Menon; Kamla Bhasin (১৯৯৮)। Borders & Boundaries: Women in India's Partition। Rutgers University Press। পৃষ্ঠা 43। আইএসবিএন 9780813525525 
  17. Mian Atta Rabbani (২০০৬)। My Years in Blue Uniform। PAF Book Club। পৃষ্ঠা 79–81। 
  18. K. C. Praval (আগস্ট ২০০৯)। Indian Army After Independence। Lancer Publishers। পৃষ্ঠা 129। আইএসবিএন 978-1935501107। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১২ 
  19. L. P. Sen (১ জানুয়ারি ১৯৯৪)। Slender Was the Thread। Orient Longman। পৃষ্ঠা 123। আইএসবিএন 978-0861316922। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১২ 
  20. "Saudi king assures full support to Pakistan"Daily Times। Islamabad। ১৩ এপ্রিল ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  21. "Brass Engraved Slogans"The Indian Express। Moradabad। ৮ জুলাই ১৯৪৮। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  22. Qamar Hassan (ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮)। Muslims in India: Attitudes Adjustments and Reactions। Northern Book Centre। পৃষ্ঠা 77। আইএসবিএন 978-8185119267। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১২ 
  23. Paul R. Brass (১৫ মে ২০১১)। The Production Of Hindu-Muslim Violence In Contemporary India। University of Washington Press। পৃষ্ঠা 76–77। আইএসবিএন 978-0295985060। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২ 
  24. "General strike hits Indian-administered Kashmir"। Press TV.Ir। ২০১২-০৪-০৭। ২০১৬-০৪-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২৩ 
  25. "BURIED EVIDENCE:"। Kashmir Process.Org। ২০০৯-১২-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২৩ 
  26. "Indian-administered Kashmir on strike after US sentences Fai"Daily Dawn.Com। ২০১২-০৪-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২৩ 
  27. GreaterKashmir.com (Greater Service) (২০১২-০৫-২৯)। "Please read the report is all I can say Lastupdate:- Tue, 29 May 2012 18:30:00 GMT"। Greaterkashmir.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-০৬ 
  28. Jagmohan (জানুয়ারি ২০০৬)। My Frozen Turbulence in Kashmir। Allied Publisher। পৃষ্ঠা 2। আইএসবিএন 978-8177642858। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১২ 
  29. Kashmir Under Siege। Human Rights Watch। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯১। পৃষ্ঠা 119। আইএসবিএন 978-0300056143। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১২ 
  30. K.R. Wadhwaney (১ ডিসেম্বর ২০০৫)। Indian Cricket Controversies। Ajanta Books International। পৃষ্ঠা 332। আইএসবিএন 978-8128801136। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১২ 
  31. Victoria Schofield (১৮ জানুয়ারি ২০০৩)। Kashmir in Conflict: India, Pakistan and the Unending War। I. B. Tauris। পৃষ্ঠা 132। আইএসবিএন 978-1860648984। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১২ 
  32. Literature & nation: Britain and India, 1800–1990 – Harish Trivedi, Richard Allen – Google Books। Books.google.com.pk। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-২৯ 
  33. Maham Khan (১২ আগস্ট ২০১১)। "Pakistan Independence Day: What should Pakistani-Americans feel?"Chicago Public Media। ৮ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  34. "Five killed in Pakistan cricket celebrations"Stabroek News। Karachi। ২৭ মার্চ ১৯৯২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  35. "Pakistan celebrate T20 World Cup win"Geo News। ২২ জুন ২০০৯। ২৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২ 
  36. A history of Radio Pakistan – Nihal Ahmad – Google Books। Books.google.com.pk। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-১৭ 
  37. "Pakistan Zindabad"Documentary Film। Sveriges Television। ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১২ 
  38. Pakistan Zindabad - 23 Mar 2019 | Sahir Ali Bagga | Pakistan Day 2019 (ISPR Official Song) 
  39. Pakistan Zindaabad | Rahat Fateh Ali Khan | Pakistan Navy (ISPR Official Video) 
  40. "ISPR Official"YouTube (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-২০