বিষয়বস্তুতে চলুন

নীলেশ কুলকার্নি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নীলেশ কুলকার্নি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
নীলেশ মোরেশ্বর কুলকার্নি
জন্ম৩ এপ্রিল, ১৯৭৩
দোম্বিওয়ালি, মহারাষ্ট্র, ভারত
উচ্চতা৬ ফুট ৪ ইঞ্চি (১.৯৩ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২১২)
১৯৯৭ বনাম শ্রীলঙ্কা
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা ১৫ ১০
রানের সংখ্যা ১৫
ব্যাটিং গড় ৫.০০ ৫.৫০
১০০/৫০ -/- -/-
সর্বোচ্চ রান ৫*
বল করেছে ৭৩৮ ৪০২
উইকেট ২০ ১১
বোলিং গড় ১৬৬.০০ ৩২.৪৫
ইনিংসে ৫ উইকেট - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ১/৭০ ৩/২৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১/- ২/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৬ এপ্রিল ২০১৭

নীলেশ মোরেশ্বর কুলকার্নি (উচ্চারণ; মারাঠি: निलेश कुलकर्णी; জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৯৭৩) মহারাষ্ট্রের দোম্বিওয়ালি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ভারতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন দীর্ঘ ছয় ফুট চার ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী নীলেশ কুলকার্নি

দলে তিনি মূলতঃ বামহাতে স্লো বোলিং করতেন। এছাড়াও নীচেরসারিতে বামহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শিতা দেখিয়েছেন তিনি।

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে মুম্বইয়ের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি ও তিনশতাধিক উইকেট পান। ২০০৪ সালে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে নিজস্ব সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৭/৬০ লাভ করেন। ২০০৭ ও ২০০৮ মৌসুমে যুক্তরাজ্যের সারে চ্যাম্পিয়নশীপে ওল্ড হাম্পটনিয়ান্স সিসির পক্ষে খেলেন।

১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে কলম্বোয় স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয়। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মারভান আতাপাত্তুকে প্রথম বলেই আউট করে চমক দেখান।[] এরফলে একমাত্র ভারতীয় ও বিশ্বের দ্বাদশ বোলার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন তিনি। ৩ আগস্ট, ১৯৯৭ তারিখে আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে এ কৃতিত্বে নয়ন মঙ্গিয়া তাকে সহায়তা করেন কট বিহাইন্ডের মাধ্যমে।

প্রশাসনে অংশগ্রহণ

[সম্পাদনা]

২৮ জুলাই, ২০১০ তারিখে প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন থেকে নীলেশ কুলকার্নি তার অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন। মুম্বইভিত্তিক ক্রীড়া ব্যবস্থাপনাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস ম্যানেজম্যান্ট ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক তিনি। এছাড়াও, দিল্লিভিত্তিক ন্যাশনাল স্পোর্টস এডুকেশন বোর্ড কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মহারাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস ইউনিভার্সিটির পরামর্শকসহ এফআইসিসি স্পোর্টস এন্ড ইয়ুথ অ্যাফেয়ার্স কমিটি ও সিআইআইস স্পোর্টসকম ইন্ডাস্ট্রি কনফেডারেশনের সদস্য তিনি।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]