তিরুনেলভেলি নেল্লাইয়াপ্পা মন্দির

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নেল্লাইয়প্প মন্দির
তিরুনেলভেলি স্বামী নেল্লৈয়প্পর কোয়িল
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিহিন্দুধর্ম
জেলাতিরুনেলভেলি
ঈশ্বরস্বামী নেল্লৈয়প্প (শিব) ও কান্তিমতী আম্মান (পার্বতী)
উৎসবসমূহআনি ব্রহ্মোৎসব, আডি পুরম, অবনীমোল উৎসব, পুরাতসি গোলু দরবার, ইয়পসি তিরুকল্যাণম, কন্ধষষ্ঠী, কার্ত্তিক তিরুবনন্তল, মারগালি তিরুবতিরৈ, তাই পুসাম তীর্থবরি, তাই অমাবস্যা, শিবরাত্রি, পঙ্গুনি উত্রম, চৈত্র পূর্ণিমা তীর্থবরি, বসন্তোৎসব, বৈকাশি শিরোভিষেক, কোরাতম, বিসগম
বৈশিষ্ট্য
  • দুর্গ: কৈলাস শিখর
অবস্থান
অবস্থানতিরুনেলভেলি
রাজ্যতামিলনাড়ু
দেশ ভারত
স্থাপত্য
ধরনদ্রাবিড়
সৃষ্টিকারীপ্রাচীন পান্ড্য রাজবংশ
সম্পূর্ণ হয়আনুমানিক ৭০০ খ্রিস্টাব্দ
সম্মুখভাগের দিকপূর্বমুখী
ওয়েবসাইট
http://kanthimathinellaiappar.tnhrce.in/

নেল্লাইয়প্প মন্দির হলো দক্ষিণ ভারতে অবস্থিত ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃৃত একটি হিন্দু মন্দির৷ এটি তামিলনাড়ু রাজ্যের তিরুনেলভেলি শহরে অবস্থিত৷ শিব এখানে নেল্লাইয়প্প (স্থানীয় নাম) বা বেণুবননাথ (পৌরাণিক কথিত নাম) নামে লিঙ্গ রূপে পূজিত হন এবং সাথে তার স্ত্রী পার্বতী কান্তিমতী আম্মান রূপে বিরাজ করেন৷ মন্দিরটি তিরুনেলভেলি জেলার মধ্য দিয়ে বাহিত তাম্রপর্ণী নদীর উত্তরতীরে অবস্থিত৷ মন্দিরের গর্ভগৃহে অবস্থিত শিবমূর্তিটি খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে তামিল শৈব ঔপনিবেশিক শিল্পকর্মকে ফুঁটিয়ে তুলেছে৷ তামিল বিদ্বজ্জন তথা কবি নায়ন্মার তার লেখা তেবারম গ্রন্থটিতে এই শিবমন্দিরটিকে পাড়ল পেত্র স্থলমের একটি বলে উল্লেখ করেছেন৷

মন্দিরচত্বরটি সাড়ে চৌদ্দ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এবং মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত সমস্ত দেব-দেবীর মূর্ত্তিই একটি সমকেন্দ্রীক আয়তাকার গর্ভগৃৃৃহ দ্বারা পরিবেষ্ঠিত৷ মন্দিরটিতে মূল নেল্লাইয়প্প মূর্ত্তি এবং তার অর্ধাঙ্গিনী পার্ব্বতী শ্রী কান্তিমতী আম্মানরূপে বিরাজমান, ছাড়াও সেখানে একাধিক মূর্ত্তি রয়েছে৷

মন্দিরটিতে ভোর ৬টা থেকে রাত ৯টা অবধি আলাদা আলাদা সময়ে তিনটি ধাপে ষড়রীতি পালিত হয় এবং মন্দিরের বর্ষপঞ্জি অনুসারে ছয় বৎসর পরপর একটি বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়৷ তামিল বর্ষপঞ্জি অনুসারে তামিল "আনি" মাস তথা ইংরাজীর জুন-জুলাই মাসে ব্রহ্মোৎসবম নামে একটি অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়, এটিই মন্দিরটির মূল অনুষ্ঠান হিসাবে পরিগণিত৷

মন্দিরের মূলমন্ডপটি পান্ড্য রাজাদের শাসনকালে তৈরী ববে অনুমান করা হয়ে থাকে৷ পুরানো স্থাপত্যের পাশাপাশি সংস্কারকৃৃত তুলনামূলক আধুনিক ও নতুন মন্ডপগুলি পরবর্তী চোল, পল্লব, চের এবং মাদুরাই নায়ক রাজবংশের শাসনকালে স্থাপিত হয়েছিলো বলে মনে করা হয়৷ সাম্প্রতিককালে মন্দিরটি তামিলনাড়ু সরকারের ধার্মিক হিন্দু ও দেবোত্তর সম্পত্তি রক্ষনাবেক্ষণ দপ্তরের অধীনে রয়েছে৷

ইতিহাস[সম্পাদনা]

স্বামী নেল্লাইয়প্প শ্রীমন্দিরের গোপুরম

তামিল নাড়ু রাজ্যের অন্যান্য একাধিক শহরর মতোই তিরনেলভেলি শহরটিও পুরাতন মন্দিরবহুল৷ শহরটি জনপরিচিতি পেয়েছে শহরের একটি অঞ্চল এক বিশেষ প্রজাতির গাছের বাহুল্যর জন্য, যা নেল্লাইয়প্প মন্দির চত্বর এবং তার সংলগ্ন অঞ্চলেও প্রচুর পরিমানে দেখা যায়৷ মন্দির ও তার আশেপাশের অঞ্চটি বেণুবন দ্বারা আচ্ছাদিত, বিশ্বাস করা হয় এইকারণেই স্থানটির নাম বেণুবনম হয়ে থাকতে পারে৷[১]

পুরাণ মতে, মন্দিরে অবস্থিত উভয় গোপুরমই পাণ্ড্য রাজবংশের উদ্যোগে নির্মিত এবং খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে পান্ড্য রাজা নিদ্রাশির নেদুমারনের সময়ে মন্দির ও মূর্ত্তি উভয়ই প্রতিষ্ঠা পায় বলে মনে করা হয়৷ আবার মন্দিরের মণিমন্ডপ ও তার বিখ্যাত সুরতরঙ্গ স্তম্ভগুলি খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে অন্যান্য পান্ড্য রাজাদের উদ্যোগে নির্মিত হয়৷ মূলত নেল্লাইয়প্প এবং কান্তিমতী মন্দির দুটি পৃৃৃথক স্থাপত্য ও তাদের মধ্যে ফারাকও লক্ষ্যনীয়৷ তার বহুপরে ১৬৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ভগবান শিবের এক পরম ভক্ত শ্রী বড়মালাইয়প্প পিল্লাইয়ান সঙ্কিলি মন্ডপ (শৃঙ্খল মন্ডপ) তৈরী করে মন্দিরদুটিকে যুক্ত করেন৷ শৃৃঙ্খল মন্ডপের পশ্চিমভাগে একটি ফুলের বাগান রয়েছে, যা ১৭৫৬ খ্রিষ্টাব্দে শ্রীভেঙ্কটকৃষ্ণ মুদালিয়র তৈরী করে সজ্জাবর্ধন করেন৷ ফুলের বাগানের মাঝখানে শতস্তম্ভযুক্ত বর্গাকৃতি একটি বসন্ত মন্ডপ রয়েছে৷ ১৬৫৪ খ্রিষ্টাব্দে শিবন্তিয়প্প নন্দী মন্ডপটি নির্মাণ করান বলে অনুমান করা হয়৷ নন্দী সম্মুখে অবস্থিত ধ্বজটি ১১৫৫ খ্রাস্টাব্দে স্থাপন করা হয়৷[২]

মন্দির চত্বরে একাধিক শিলালেখ পাওয়া যায়৷ প্রাপ্ত শিলালেখগুলির মধ্যে ৯৫০ খ্রিষ্টাব্দ এবং তার আশেপাশের বীর পান্ড্যরাজাদের শিলালেখগুলি উল্লেখযোগ্য যার মধ্যে ছিলেন রাজ প্রথম রাজেন্দ্র চোল এবং প্রথম কুলোত্তুঙ্গ চোল৷ প্রথম মারবর্মণ সুন্দর পান্ড্যর সময়কালের শিলালেখগুলিতেতে শিবকে "উদয়ার" বা "উদীয়নায়নার" এং পার্ব্বতীকে "নাচ্চিয়ার" বলে উল্লেখ করা রয়েছে৷ প্রথম মারবর্মণ কুলশেখর পান্ড্যর সময়কালের শিলালেখে পাওয়া যায় যে তিনি চের, চোলহৈসল রাজাদের পরাস্ত করেন এবং যুদ্ধে লুঠ করা ধনসম্পত্তি দিয়ে তিনি মন্দিরের বাইরের দেওয়াল তেরী করান৷[৩]

জনশ্রুতি[সম্পাদনা]

ভারতের ব্রিটিশ শাসনকালে তিরুনেলভেলি শহরটি মূলত "তিন্নেবেল্লী" নামে পরিচিত ছিলো৷ পৌরাণিক ঘটনা প্রবাহে এই স্থানটিকে বেণুবন বলে চিহ্নিত করা হয়, যার আক্ষরিক অর্থ বাঁশবন৷ বিশ্বাস করা হয় যে বর্তমানে মন্দিরের অবস্থিত দেবমূর্ত্তিটি এই বাঁশবনেই আত্মপ্রকাশ পায়৷ এই স্থানেই ভগবান শিব ও দেবী পার্ব্বতীর বিবাহের সাক্ষী হিসাবে শ্রীবিষ্ণুর উপস্থিত থাকার কথাও উল্লেখ রয়েছে৷ এই স্থানে ধাতুর তৈরী 'গিণ্ডি'র মধ্যে শ্রীবিষ্ণুর একটি মূর্ত্তি রয়েছে৷ গিণ্ডি বলতে বোঝায় একটি সরু নল দিয়ে নির্গত জলধারাকে, যা শ্রীবিষ্ণুর উপস্থিতিকে দর্শায়৷[৪]

স্থাপত্যশেলী[সম্পাদনা]

মন্দিরের দেওয়ালের শিল্পকর্ম
মন্দিরের জলাধার
শৃৃঙ্খল মণ্ডপ

নেল্লাইয়প্প মন্দিরটি প্রায় ১৪ একর (৫.৭ হেক্টর) জায়গার ওপর বিস্তৃৃত৷ মন্দিরটির চূড়া তথা গোপুরমটি ৮৫০ ফুট উচ্চ এবং ৭৫৬ ফুট প্রশস্ত৷[৫] ১৬৪৭ খ্রিষ্টাব্দে বড়মালাইয়প্প পিল্লাইয়ের তত্ত্বাবধানে তৈরী শৃঙ্খল মণ্ডপটি কান্তিমতী আম্মান মন্দির এবং এই নেল্লাইয়প্প মন্দিরদুটিকে যুক্ত করছে৷[৬] খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে বিজয়নগর সাম্রাজ্যের শাসনকালে রাজাদের উদ্যোগে মন্দিরে স্তম্ভে শিঙ্গা এবং অসিসহ বীরভদ্রের একটি মূর্ত্তি খোদাই করা হয়৷ একইরকম বীরভদ্রাঙ্কিত স্তম্ভ আরো বিভিন্ন মন্দিরে পাওয়া যায়, তার মধ্যে আদিকেশব পেরুমল মন্দির, মাদুরাই মীনাক্ষী সুন্দরেশ্বর মন্দির, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, কৃষ্ণপুরম বেঙ্কটাচলপতি মন্দির, রামেশ্বরম রামনাথস্বামী মন্দির, তাড়িকোম্বু সৌন্দররাজ পেরুমল মন্দির, শ্রীবিল্লিপুত্তুর আণ্ডাল মন্দির, শ্রীবৈকুণ্ঠনাথ পেরুমল মন্দির, আত্মনাথস্বামী মন্দির, বৈষ্ণব নম্বি এবং শ্রীকুড়ুঙ্গুড়িবল্লী নাচ্চিয়া মন্দির উল্লেখ্য৷[৭]

তাম্র অম্বলম[সম্পাদনা]

পৌরাণিক বিশ্বাস অনুসারে শিব নটরাজরূপে সেসকল অঞ্চলে নিজের রূপ প্রকাশ করেছিলেন তার মধ্যে তিরুনেলভেলি অন্যতম৷ এইরকম প্রতিটি স্থানে দেবমূর্ত্তি স্থাপনের জন্য একটি করে মঞ্চ বা অম্বলম রয়েছে৷ এরমধ্যে তিরুনেলভেলির নেল্লাইয়প্প মন্দিরটিকে তাম্র অম্বলম বা তামার মঞ্চ বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে[৮][৯]

পঞ্চসভা স্থল[সম্পাদনা]

নেল্লাইয়প্প মন্দিরটি শিব পঞ্চসভার একটি৷ বিশ্বাস করা হয় এই বিশেষ মন্দিরগুলিতে ভগবান শিব নটরাজরূপে আনন্দ তাণ্ডবরত৷

সভার প্রকার মন্দির অবস্থান উপাদান
রত্নসভা তিরুবলঙ্গাড়ু শ্রীবড়ারণ্যেশ্বর মন্দির তিরুবলঙ্গাড়ু রত্ন
কনকসভা চিদম্বরম নটরাজ মন্দির চিদম্বরম স্বর্ণ
বেল্লিসভা মাদুরাই মীনাক্ষী সুন্দরেশ্বর মন্দির মাদুরাই রজত
তাম্রসভা তিরুনেলভেলি নেল্লাইয়প্প মন্দির তিরুনেলভেলি তাম্র
চিত্রসভা কুট্রালনাথ মন্দির কুট্রালম চিত্রাবলী

ধর্মীয় গুরুত্ব ও অনুষ্ঠানসমূহ[সম্পাদনা]

২০০৯ খ্রিস্টাব্দের ২রা নভেম্বর তোলা তেরুনেলভেলি নেল্লাইয়প্প মন্দিরের স্বর্ণরথ

তামিল ঐপ্পসি মাসে (বাংলার আশ্বিন মাস) অনুষ্ঠিত হওয়া নবরাত্রি ও তিরুকল্যাণম অনুষ্ঠানদুটি এবং অরুদ্র দর্শনম মন্দিরের গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলিতে পরিগণিত হয়৷অরুদ্র দর্শনমের দিন মন্দির চত্বরে বহু পূণ্যার্থীর সমাগম হয়৷ মন্দিরের রথটি এখানকার অন্যতম আকর্ষণ৷ সম্ভবত তিরুভারুর রথের পরেই এটির বিশালতা৷ তামিল আনি মাসে (বাংলার জ্যৈষ্ঠ মাস) মন্দিরচত্বরে দীর্ঘদিনব্যপী ব্রহ্মোৎসব অনুষ্ঠিত হয়৷ ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের ২রা নভেম্বর থেকে চালু হওয়া নেল্লাইয়প্প মন্দিরের স্বর্ণরথের যাত্রারম্ভ হয়৷ এটি তিরুকল্যাণম, কার্ত্তিকৈ, তিরুবাতির উপবাস প্রভৃৃতি অনুষ্ঠানেও রথচালনা করা হয়৷ তামিল তৈ মাসে (বাংলার পৌষ মাস) তাইপূসম অনুষ্ঠানের সময়ে তাম্রপর্ণী নদীর তীরে তিরুনেলভেলি রেলওয়ে জংশনের নিকট তাইপূস মন্ডপে হর-পার্ব্বতীকে নিয়ে যাওয়া হয়৷ সেখানে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় এবং ঐদিন রাত্রেই মূর্ত্তি পুনরায় মূলমন্দিরে ফেরত আনা হয়৷ নেল্লাইয়প্প মন্দিরের রথটি তামিলনাড়ুর তৃতীয় দীর্ঘতম রথ এবং এটিই প্রথম স্বয়ঞ্চালিত রথ৷[১০]

মন্দিরের ব্রাহ্মণরা সেবায়েতদের সহায়তায় নিত্যপূজা ও বিশেষ পূজা করে থাকেন৷ মন্দিরে নিত্যপূজার ক্ষেত্রে দিনে ছয়বার দিব্যমূর্ত্তির পূজা ও নিবেদন করা হয়৷ ভোর ৫:১৫ ঘটিকায় "তিরুবনন্তল", সকাল ৬:০০ ঘটিকায় "ঊষাৎকালপূজা", সকাল ৭:০০ ঘটিকায় "শিরুকালসন্তি", সকিল ৮:০০ ঘটিকায় "কালসন্তি", দুপুর ১২:০০ ঘটিকায় "উচ্চিক্কলাম" এবং সন্ধ্যা ৬:০০ ঘটিকায় "শয়রক্ষৈ" নিবেদন করা হয়৷ এছাড়া রাত ৮:৩০ ঘটিকায় "অর্দ্ধযামম", রাত ৯:১৫ ঘটিকায় "পল্লীয়রৈ", রাত ৯:৩০ ঘটিকায় "ভৈরব পূজা" অনুষ্ঠিত হয়৷ নেল্লাইয়প্প এবং কান্তিমতী আম্মানের প্রাত্যহিক পূজা ও প্রতিটি বিশেষ অনুষ্ঠানে চারটি করে ধাপ রয়েছে যথা, অভিষেক (দিব্যস্নান), অলঙ্কারম (সাজ-সজ্জা), নৈবেদ্য (ভোগ নিবেদন) এবং দীপ আরাধনা (প্রদীপ দেখানো)৷ প্রতি সোমবার এবং শুক্রবার সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান করা হয়, "প্রদোষ" হলো মন্দিরের পাক্ষিক অনুষ্ঠান এবং মাসিক অনুষ্ঠানগুলির মধ্যে অমাবসৈ (অমাবস্যা), কৃৃতিগৈ (পূর্ণিমা) এবং চতুর্থী তিথি পূজা উল্লেখযোগ্য৷ তামিল বর্ষপঞ্জীতে তৈ মাসে (বাংলার পৌষ মাসে) "তৈ আরতু" নামে মন্দিরের অপর একটি গূরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়৷[১১][১২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Reddy, G.Venkatramana (২০১৩)। Alayam - The Hindu temple - An epitome of Hindu Culture। Mylapore, Chennai: Sri Ramakrishna Math। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 978-81-7823-542-4 
  2. Sthala Varalaru book published in 2004 by temple administration
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৯ 
  4. Ayyar, P. V. Jagadisa (১৯৯৩)। South Indian Shrines: Illustrated (2nd সংস্করণ)। New Delhi: Asian Educational Service। পৃষ্ঠা 24। আইএসবিএন 81-206-0151-3 
  5. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; hindu নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  6. Thirukkoilkal vazhikaatti, Tirunelveli District; tnhrce; August 2014;page 11
  7. Branfoot, Crispin (১ জুন ২০০৮)। "Imperial Frontiers: Building Sacred Space in Sixteenth-Century South India"The Art Bulletin। College Art Association। 90 (2): 186। জেস্টোর 20619601 
  8. T. G. S. Balaram Iyer, T. R. Rajagopalan (1987). History & description of Sri Meenakshi Temple. pp.39
  9. Rajeshwari Ghose. The Tyāgarāja cult in Tamilnāḍu: A Study in Conflict and Accommodation . pp. 69
  10. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৯ 
  11. "Sri Nelliapaar temple"Dinamalar। ২০১৪। ২২ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  12. R., Dr. Vijayalakshmy (২০০১)। An introduction to religion and Philosophy - Tévarám and Tivviyappirapantam (1st সংস্করণ)। Chennai: International Institute of Tamil Studies। পৃষ্ঠা 315–7।