ডেভিড ব্রেইন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ডেভিড ব্রেইন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামডেভিড হেইডেন ব্রেইন
জন্ম (1964-10-04) ৪ অক্টোবর ১৯৬৪ (বয়স ৫৯)
সলসবারি, দক্ষিণ রোডেশিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনবামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৩)
৭ নভেম্বর ১৯৯২ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ টেস্ট১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ২৪)
২৫ অক্টোবর ১৯৯২ বনাম ভারত
শেষ ওডিআই২২ অক্টোবর ১৯৯৫ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৩ ২৬ ৩৪
রানের সংখ্যা ১১৫ ১১৭ ৫৩৪ ১৯৭
ব্যাটিং গড় ১০.৪৫ ৮.৩৫ ২০.৫৩ ১০.৯৪
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ১/১ ০/০
সর্বোচ্চ রান ২৮ ২৭ ১২৬ ২৭*
বল করেছে ১,৮১০ ১,০৯১ ৪,৪০৪ ১,৫৭৭
উইকেট ৩০ ২১ ৭৪ ২৩
বোলিং গড় ৩০.৫০ ৪০.৪২ ২৯.৬৬ ৫৩.০৪
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৪২ ৩/৫১ ৬/৪৮ ৩/৫১
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১/– ৫/– ৮/– ৭/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১২ অক্টোবর ২০১৯

ডেভিড হেইডেন ব্রেইন (ইংরেজি: David Brain; জন্ম: ৪ অক্টোবর, ১৯৬৪) দক্ষিণ রোডেশিয়ার সলসবারি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ও সাবেক জিম্বাবুয়ীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৫ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে জিম্বাবুয়ের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১]

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটে ম্যাশোনাল্যান্ড দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ডেভিড ব্রেইন

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

১৯৮৬-৮৭ মৌসুম থেকে ১৯৯৫-৯৬ মৌসুম পর্যন্ত ডেভিড ব্রেইনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দীর্ঘদেহী ডেভিড ব্রেইন মূলতঃ বামহাতি সিম বোলার হিসেবে খেলতেন। সচরাচর উইকেট বরাবর বোলিং করতেন। তবে, নিচেরসারির ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে আক্রমণাত্মক ভঙ্গীমায় অগ্রসর হতেন।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে নয়টিমাত্র টেস্ট ও তেইশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন ডেভিড ব্রেইন। ৭ নভেম্বর, ১৯৯২ তারিখে হারারেতে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ তারিখে একই মাঠে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

ক্লাব ক্রিকেটে বেশ ভালো খেললেও ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে দলে অংশগ্রহণ করা থেকে বঞ্চিত হন। কিন্তু, পরের বছরই টেস্ট দলে জায়গা করে নেন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খুবই ভালোমানের বোলিংশৈলী উপহার দেন।

১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে পাকিস্তান গমন করেন। এ সফরেও নিজেকে মেলে ধরতে সচেষ্ট হন। দুই টেস্টে ১৫.৩৩ গড়ে ১২ উইকেট পেয়েছিলেন। এর পরের মৌসুমেই পাকিস্তান দল জিম্বাবুয়ে গমন করে। জিম্বাবুয়ের ইতিহাসের প্রথম টেস্ট বিজয়ে প্রভূত ভূমিকা রাখেন।

সবেমাত্র আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলা শুরু করলেও পারিবারিক হার্ডওয়্যার ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ফলশ্রুতিতে, খেলার জগৎ থেকে তাকে দ্রুত চলে যেতে হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]