জুলিয়া চাইল্ড
জুলিয়া চাইল্ড | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() ১৯৭৮ সালে প্রচারণামূলক ছবিতে জুলিয়া | |||||||||||||
জন্ম | জুলিয়া ক্যারোলিন ম্যাকউইলিয়ামস ১৫ আগস্ট ১৯১২ | ||||||||||||
মৃত্যু | ১৩ আগস্ট ২০০৪ মন্টেসিটো, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৯১)||||||||||||
শিক্ষা |
| ||||||||||||
দাম্পত্য সঙ্গী | পল কিউশিং চাইল্ড (বি. ১৯৪৬; মৃ. ১৯৯৪) | ||||||||||||
রন্ধন পেশা | |||||||||||||
Cooking style | ফরাসি রন্ধনশৈলী | ||||||||||||
Award(s) won | |||||||||||||
|
জুলিয়া ক্যারোলিন চাইল্ড (ইংরেজি: Julia Carolyn Child; জন্ম: ম্যাকউইলিয়ামস; ১৫ আগস্ট ১৯১২ - ১৩ আগস্ট ২০০৪) একজন মার্কিন পাচক, লেখিকা ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি তার প্রথম রন্ধনশৈলী সম্পর্কিত বই মাস্টারিং দি আর্ট অব ফ্রেঞ্চ কুকিং এবং তার টেলিভিশন অনুষ্ঠান দ্য ফ্রেঞ্চ শেফ দিয়ে মার্কিন জনগণের কাছে ফরাসি রন্ধনশৈলীর পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি টেলিভিশন অনুষ্ঠান উপস্থাপনার জন্য তিনটি এমি পুরস্কার অর্জন করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]জুলিয়া ক্যারোলিন ম্যাকউইলিয়ামস ১৯১২ সালের ১৫ই আগস্ট ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের প্যাসাডিনা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জন ম্যাকউইলিয়ামস জুনিয়র (১৮৮০-১৯৬২) প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও প্রখ্যাত ভূমি ব্যবস্থাপক ছিলেন। তার মাতা জুলিয়া ক্যারোলিন "ক্যারো" ওয়েস্টন (১৮৭৭-১৯৩৭) কাগজ কোম্পানির উত্তরাধিকারী ছিলেন।[২] ওয়েস্টনের পিতা বায়রন কার্টিস ওয়েস্টন ম্যাসাচুসেটসের লেফটেন্যান্ট গভর্নর ছিলেন। তিন ভাইবোনের মধ্যে জুলিয়া ছিলেন সর্বজ্যেষ্ঠ। তার ছোট ভাই তৃতীয় জন ম্যাকউইলিয়ামস ও ছোট বোন ডরথি কাজিন্স।
চাইল্ড প্যাসাডিনা শহরে পলিটেকনিক স্কুল ও ওয়েস্টরিজ স্কুলে ৪র্থ থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন।[২] পরে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণিতে তিনি রস শহরের বোর্ডিং স্কুল ক্যাথরিন ব্র্যানসন স্কুলে পড়াশোনা করেন।[৩] চাইল্ড কৈশোরে টেনিস, গলফ ও বাস্কেটবল খেলতেন।
চাইল্ড ম্যাসাচুসেটসের নর্থামটনে স্মিথ কলেজে পড়াকালীনও বিভিন্ন খেলাধুলার সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি এই কলেজ থেকে ১৯৩৪ সালে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন।[৪][৫] স্নাতক সম্পন্ন করার পর তিনি ঔপন্যাসিক কিংবা ম্যাগাজিন লেখক হতে চেয়েছিলেন।[৬] কলেজ থেকে স্নাতক শেষ করার পর তিনি নিউ ইয়র্ক সিটিতে পাড়ি জমান এবং সেখানে তিনি কিছুদিন ডাব্লিউ. অ্যান্ড. জে. স্লোয়ানের বিজ্ঞাপন বিভাগে কপিরাইটার হিসেবে কাজ করেছেন।[৭]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
[সম্পাদনা]চাইল্ড ১৯৪২ সালে অফিস অব স্ট্র্যাটেজিক সার্ভিসেস (ওএসএস)-এ যোগদান করেন।[১][৮] তিনি ওয়াশিংটন ডি.সি.-তে ওএসএসের সদরদপ্তরে টাইপিস্ট হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন, কিন্তু তার শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার জন্য তাকে সরাসরি ওএসএসের প্রধান জেনারেল উইলিয়াম জে. ডনোভানের অধীনে অতি-গোপনীয় গবেষক হিসেবে আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়।[৯][১০][১১]
সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স বিভাগের গবেষণা সহকারী হিসেবে চাইল্ড কর্মকর্তাদের পদচিহ্ন অনুসরণের জন্য সাদা নোট কার্ডে ১০,০০০ এর বেশি নাম টাইপ করেন। এক বছর তিনি নথি কেরানি হিসেবে ওয়াশিংটন ডি.সি.-তে ওএসএস ইমার্জেন্সি সি রেসকিউ ইকুইপমেন্ট সেকশনে (ইএসআরইএস) কাজ করেন এবং পরে জার্মান ইউ-বোটের দিকে হাঙ্গরের আক্রমণ এড়াতে হাঙ্গর বিতাড়ক ডেভলপারদের সহকারী হিসেবে কাজ করেন।[১][৮]
১৯৪৪-১৯৪৫ সালে সিলনের (বর্তমান শ্রীলঙ্কা) ক্যান্ডিতে চাইল্ডের পদায়ন ছিল, সেখানে তার দায়িত্ব ছিল এশিয়ার ওএসএস ক্ল্যানডেস্টাইন স্টেশনের জন্য "বিপুল সংখ্যক অতি গোপনীয় বার্তার রেজিস্টারিং, ক্যাটালগিং ও চ্যানেলিং" করা।[১২][১৩] এরপর তার পদায়ন হয় চীনের কুনমিংয়ে, সেখানে তিনি ওএসএস সেক্রেটেরিয়েটের রেজিস্ট্রি প্রধান হিসেবে এমব্লেম অব মেরিটোরিয়াস সিভিলিয়ান সার্ভিস অর্জন করেন।[১][১৩]
ক্যান্ডিতে থাকাকালীন তিনি ওএসএস কর্মকর্তা পল কিউশিং চাইল্ডের সাথে পরিচিত হন। তারা ১৯৪৬ সালের ১লা সেপ্টেম্বর পেন্সিলভেনিয়ার লাম্বারভিলে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন[১৪] এবং পরে ওয়াশিংটন ডি.সি.-তে চলে যান। নিউ জার্সির বাসিন্দা[১৫] পল একজন শিল্পী ও কবি,[১৬] তবে তিনি প্যারিসে বসবাস করতেন। তিনি তার স্ত্রী জুলিয়াকে চমৎকার রন্ধনশৈলীর সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। পল ১৯৪৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে যোগদান করেন এবং স্টেট ডিপার্টমেন্ট তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইনফরমেশন এজেন্সিতে এক্জিবিট অফিসার হিসেবে প্যারিসে নিযুক্ত করলে এই দম্পতি সেখানে পাড়ি জমান।[১৩] এই দম্পতির কোন সন্তান ছিল না।
যুদ্ধ-পরবর্তী ফ্রান্স
[সম্পাদনা]চাইল্ড প্রায়ই রুঅঁর লা কুরনে তার প্রথম খাবারের কথা উল্লেখ করেন। তিনি দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-কে বলেন যে ঝিনুক, সোল মোনিয়ের ও চমৎকার শরাব সংবলিত খাবার তার অন্তরাত্মাকে উন্মোচিত করে দিয়েছিল। ১৯৫১ সালে তিনি প্যারিসের বিখ্যাত কর্দোঁ ব্লো রন্ধনশৈলী প্রতিষ্ঠান থেকে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন এবং পরে মাক্স ব্যুগনার ও অন্যান্য শীর্ষ পাচকদের নিকট ব্যক্তিগতভাবে রান্না শিখেন।[১৭] তিনি নারীদের রন্ধন ক্লাব ল্য সের্কল দে গুর্মেতে যোগ দেন, সেখানে তিনি সিমন বেকের সাথে পরিচিত হন, যিনি তার বন্ধু লুইজেত বের্তোয়াকে নিয়ে মার্কিনদের জন্য ফরাসি পাকপ্রণালীর বই লিখছিলেন। বেক মার্কিনদের কাছে বইটির আবেদন বৃদ্ধির জন্য চাইল্ডকে তাদের সাথে কাজ করার প্রস্তাব দেন। ১৯৫১ সালে চাইল্ড, বেক ও বের্তোয়া চাইল্ডের প্যারিসভিত্তিক রান্নাঘরে, যাকে তারা লেকোল দে ত্রোয়া গুর্মাঁদে (তিন খাদ্য প্রেমীর বিদ্যালয়) নামে ডাকতেন, মার্কিন নারীদের রন্ধন শেখানো শুরু করেন। পরের দশকে চাইল্ড পরিবার ইউরোপের অন্যান্য স্থানে ও অবশেষে কেমব্রিজে চলে আসলেও তারা তিনজন বিভিন্ন রন্ধন প্রক্রিয়া নিয়ে গবেষণা করতেন। চাইল্ড ফরাসি বইকে ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করে আরও বিস্তারিত, আকর্ষক ও প্রায়োগিক করে তুলেন।
শেষ জীবন
[সম্পাদনা]১৯৯১ সালে তার বান্ধবী সিমন বেক মারা যাওয়ার পর তিনি ১৯৯২ সালে জুন মাসে লা পিচুনে তার পরিবার, তার ভাগনি ফিলা ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও জীবনীকার নোয়েল রাইলি ফিচের সাথে এক মাস থাকার পর সেই স্থান ত্যাগ করেন। এরপর তিনি জিন ফিশবেকারের বোনের কাছে চলে যান, তিনি ও পল ৩০ বছর পূর্বে তার সাথে থাকার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। একই বছর চাইল্ড রেগালিয়ালি ওয়াইনারির আমন্ত্রণে পাঁচদিন সিসিলিতে কাটান। ১৯৯৩ সালে চাইল্ড অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র উই'র ব্যাক! আ ডায়নোসর্স স্টোরি-তে ডক্টর জুলিয়া ব্লিব চরিত্রে কণ্ঠ দেন।
মার্কিন সাংবাদিক বব স্পিট্জ তার হিস্ট্রি অব ইটিং অ্যান্ড কুকিং ইন আমেরিকা বইয়ের গবেষণা ও রচনার জন্য সে সময়ে চাইল্ডের সাথে কিছু সময় কাটান। স্পিট্জ চাইল্ডের সাথে তার কথোপকথনের অনেক নোট নেন ও রেকর্ডিং করেন, যা পরবর্তীকালে চাইল্ডের জীবনী বইয়ের পাণ্ডুলিপি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বইটি তার শততম জন্মবার্ষিকীর পাঁচদিন পূর্বে ২০১২ সালে ৭ই আগস্ট নফ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়।[১৮][১৯] পল চাইল্ড তার স্ত্রীর থেকে ১০ বছরের বড় ছিলেন, তিনি ১৯৮৯ সালে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পাঁচ বছর নার্সিং হোমে থাকার পর ১৯৯৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন।[২০]
২০০১ সালে চাইল্ড অবসরপ্রাপ্ত সম্প্রদায়ে চলে যান এবং তার বাড়ি ও অফিস স্মিথ কলেজকে দান করেন। স্মিথ কলেজ পরবর্তীকালে তার বাড়িটি বিক্রি করে দেয়।[২১]
মৃত্যু
[সম্পাদনা]চাইল্ড ২০০৪ সালের ১৩ই আগস্ট তার ৯২তম জন্মদিনের দুইদিন পূর্বে ক্যালিফোর্নিয়ার মন্টেসিটোতে বৃক্কের অকার্যকারিতায় মৃত্যুবরণ করেন।[২২] তার মরদেহের ভস্ম ফ্লোরিডার কি বিস্কেইনের নিকটবর্তী নেপচুন মেমোরিয়াল রিফে সমাহিত করা হয়। তার শেষ বই মাই লাইফ ইন ফ্রান্স মরণোত্তর প্রকাশিত হয়।[২০]
পুরস্কার ও মনোনয়ন
[সম্পাদনা]২০০০ সালের ১৯শে নভেম্বর চাইল্ডকে ফ্রান্সের লেজিওঁ দনরের নাইট উপাধিতে ভূষিত করা হয়। ২০০০ সালে তিনি আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের ফেলো নির্বাচিত হন। ২০০৩ সালে তাকে প্রেসিডেনশন মেডেল অব ফ্রিডমে ভূষিত করা হয়। এছাড়া তিনি ১৯৯৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও জনসন অ্যান্ড ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, ২০০০ সালে তার নিজের শিক্ষায়তনিক প্রতিষ্ঠান স্মিথ কলেজ ও ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এবং অন্যান্য কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট অর্জন করেন। ২০০৭ সালে ন্যাশনাল উইমেন্স হল অব ফেমে চাইল্ডের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
- পুরস্কার
- ১৯৬৫: দ্য ফেঞ্চ শেফ-এর জন্য পিবডি পুরস্কার
- ১৯৬৬: দ্য ফেঞ্চ শেফ-এর জন্য শিক্ষামূলক টেলিভিশন - একক অর্জন বিভাগে এমি
- ১৯৮০: জুলিয়া চাইল্ড অ্যান্ড মোর কোম্পানি-এর জন্য সাম্প্রতিক আগ্রহ (শক্তমলাট) বিভাগে মার্কিন ন্যাশনাল বুক পুরস্কার
- ১৯৯৬: ইন জুলিয়া'স কিচেন উইথ মাস্টার শেফস-এর জন্য সেরা সেবা অনুষ্ঠান উপস্থাপক বিভাগে ডেটাইম এমি পুরস্কার
- ২০০১: জুলিয়া অ্যান্ড জ্যাক কুকিং অ্যাট হোম-এর জন্য সেরা সেবা অনুষ্ঠান উপস্থাপক বিভাগে ডেটাইম এমি পুরস্কার
- মনোনয়ন
- ১৯৭২: দ্য ফেঞ্চ শেফ-এর জন্য সেরা অনুষ্ঠান ও একক অর্জন - সাধারণ অনুষ্ঠান বিভাগে এমি
- ১৯৯৪: কুকিং উইথ মাস্টার শেফস-এর জন্য সেরা তথ্যমূলক ধারাবাহিক বিভাগে এমি
- ১৯৯৭: বেকিং উইথ জুলিয়া-এর জন্য সেরা সেবা অনুষ্ঠান উপস্থাপক বিভাগে ডেটাইম এমি পুরস্কার
- ১৯৯৯: বেকিং উইথ জুলিয়া-এর জন্য সেরা সেবা অনুষ্ঠান উপস্থাপক বিভাগে ডেটাইম এমি পুরস্কার
- ২০০০: জুলিয়া অ্যান্ড জ্যাক কুকিং অ্যাট হোম-এর জন্য সেরা সেবা অনুষ্ঠান উপস্থাপক বিভাগে ডেটাইম এমি পুরস্কার
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ "Julia Child's Spy Days Included Work on a Shark Repellent"। হিস্ট্রি.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ ক খ স্কোজিয়ো, স্টিভ (১১ মার্চ ২০১৮)। "Such a Shame: Julia Child's family home, now owned by Caltrans, is vacant, deteriorating in Pasadena"। প্যাসাডিনা স্টার-নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ বেকার-ক্লার্ক, চার্লস এ. (২০০৬)। Profiles from the kitchen: what great cooks have taught us about ourselves and our food
। লেক্সিংটন: ইউনিভার্সিটি প্রেস অব কেন্টাকি। পৃষ্ঠা 52। আইএসবিএন 978-0-8131-2398-1। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Michael Rosen (interviewer) (জুন ২৫, ১৯৯৯)। Julia Child – Archive Interview, part 1 of 6 (video)। আর্কাইভ অব আমেরিকান টেলিভিশন। এপ্রিল ৮, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Farewell, "French Chef""। নিউজস্মিথ। স্মিথ কলেজ। Fall ২০০৪।
- ↑ শ্যাভেজ, পল (১৪ আগস্ট ২০০৪)। "Julia Child, Whose TV Shows Taught Millions to Cook Dies at 91"। Greenfield (Massachusetts) Recorder। পৃষ্ঠা ১৪।
- ↑ Sheryl Julian, "Julia Child, A Chef for Everyone, Dies," Boston Globe, August 14, 2004, pp. A1, B5.
- ↑ ক খ "Julia Child Helped Develop Shark Repellant During World War II". The National WWII Museum via Internet Archive.
- ↑ "Julia Child Dished Out ... Spy Secrets?"। এবিসি নিউজ। ১৪ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ জোন্স, এবিগেইল (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। "Women of the CIA: The Hidden History of American Spycraft"। নিউজউইক। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ প্যাট্রিক, জিনেট (৮ নভেম্বর ২০১৭), "The Recipe for Adventure: Chef Julia Child's World War II Service", ন্যাশনাল উইমেন্স হিস্ট্রি মিউজিয়াম, সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
- ↑ মিলার, গ্রেগ (১৫ আগস্ট ২০০৮)। "Files from WWII Office of Strategic Services are secret no more"। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ ক খ গ "A Look Back ... Julia Child: Life Before French Cuisine"। সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি। ২০ জুন ২০০৮। ৭ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Julia Child"। কুকসইনফো। মার্চ ২৫, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ স্যাক্সন, ভোল্ফগাংক (১৪ মে ১৯৯৪)। "Paul Child, Artist, Dies"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ লিন্ডম্যান, সিলভিয়া (১৩ আগস্ট ২০০৪)। "Julia Child: bon appétit: Celebrated cook taught America to relish life's bounty"। টুডে। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ গ্রিমস, উইলিয়াম (১১ এপ্রিল ২০০৬)। "Books: My Life in France"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ স্পিট্জ, বব (২৩ এপ্রিল ২০১৩)। Dearie: The Remarkable Life of Julia Child। ভিন্টেজ বুকস। আইএসবিএন 978-0-307-47341-7। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Biography reveals insecurities plagued Julia Child"। সিটিভি নিউজ। ৭ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ ক খ চাইল্ড, জুলিয়া; প্রুদুম, আলেক্স (২০০৬)। My Life in France। র্যান্ডম হাউজ। পৃষ্ঠা ৩২৯–৩৩৩। আইএসবিএন 978-0-307-27769-5। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Gift from Julia Child Spurs Construction of First Campus Center at her Alma Mater, Smith College" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। স্মিথ কলেজ। ৬ মে ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ স্যাকেল, ক্যারলা (১৪ আগস্ট ২০০৪)। "TV's French chef taught us how to cook with panache"। সান ফ্রান্সিস্কো ক্রনিকল। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]

- The Julia Child Foundation
- Julia Child's Kitchen at the Smithsonian
- Julia Child: Lessons with Master Chefs ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ মার্চ ২০১৫ তারিখে from PBS
- News and commentary about Julia Child in The New York Times
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জুলিয়া চাইল্ড (ইংরেজি)
- দি ইন্টারভিউস: এন ওরাল হিস্ট্রি অব টেলিভিশন থেকে জুলিয়া চাইল্ড (ইংরেজি)
- Julia Child Papers. Schlesinger Library ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত মে ৯, ২০১২ তারিখে, Radcliffe Institute, Harvard University.
- Videotape collection of Julia Child, 1979–1997: A Finding Aid. Schlesinger Library ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত মে ৯, ২০১২ তারিখে, Radcliffe Institute, Harvard University.
- Audio collection of Julia Child, 1961–1995: A Finding Aid. Schlesinger Library ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত মে ৯, ২০১২ তারিখে, Radcliffe Institute, Harvard University.
- The Julia Child Scholarship at Le Cordon Bleu London
- Pages which use infobox templates with ignored data cells
- The Interviews name ID উইকিউপাত্তের মত একই
- ১৯১২-এ জন্ম
- ২০০৪-এ মৃত্যু
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখক
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন লেখিকা
- ক্যালিফোর্নিয়ার পাচক
- কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেটসের লেখক
- পাকপ্রণালীর বই লেখিকা
- প্যাসাডিনা, ক্যালিফোর্নিয়ার লেখক
- মহিলা যুদ্ধকালীন গোয়েন্দা
- মার্কিন অ-কল্পকাহিনী লেখিকা
- মার্কিন আত্মজীবনীকার
- মার্কিন গোয়েন্দা
- মার্কিন টেলিভিশন পাচক
- মার্কিন নারী টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব
- মার্কিন নারী পাচক
- মার্কিন পাকপ্রণালীর বই লেখক
- স্মিথ কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের ফেলো
- প্রেসিডেনশল মেডেল অব ফ্রিডম প্রাপক
- লেজিওঁ দনরের নাইট
- ডেটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- ন্যাশনাল বুক পুরস্কার বিজয়ী
- পিবডি পুরস্কার বিজয়ী
- আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের বিশিষ্ট সভ্য