জাতসাখিনি ইউনিয়ন

স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৭′১৮″ উত্তর ৮৯°৩৮′১২″ পূর্ব / ২৩.৯৫৫০০° উত্তর ৮৯.৬৩৬৬৭° পূর্ব / 23.95500; 89.63667
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(জাতসাখিনী ইউনিয়ন থেকে পুনর্নির্দেশিত)
জাতসাখিনী
ইউনিয়ন
জাতসাখিনী রাজশাহী বিভাগ-এ অবস্থিত
জাতসাখিনী
জাতসাখিনী
জাতসাখিনী বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
জাতসাখিনী
জাতসাখিনী
বাংলাদেশে জাতসাখিনি ইউনিয়নের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৭′১৮″ উত্তর ৮৯°৩৮′১২″ পূর্ব / ২৩.৯৫৫০০° উত্তর ৮৯.৬৩৬৬৭° পূর্ব / 23.95500; 89.63667 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলাপাবনা জেলা
উপজেলাবেড়া উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
গণতান্ত্রিকপাবনা ০২ আসন (সংসদীয় ৬৯ আসন)
সরকার
 • চেয়ারম্যানআবুল কালাম আজাদ মানিক (আওয়ামী লীগ)
আয়তন
 • মোট৩৪.৭৩ বর্গকিমি (১৩.৪১ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১ আদমশুমারী অনুযায়ী)
 • মোট৭১,৫৬৫
 • জনঘনত্ব২,১০০/বর্গকিমি (৫,৩০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৬৬%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৬৬৮২ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

জাতসাখিনী ইউনিয়ন বেড়া উপজেলার একটি ইউনিয়ন। ২০১৩ সালের ২০ শে অক্টোবর জাতসাখিনী ইউনিয়ন আমিনপুর থানার অধীনে চলে যায়।[১]

অবস্থান[সম্পাদনা]

জাতসাখিনী ইউনিয়নের ইহার পূর্ব দিকে পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়ন এবং রুপপুর ইউনিয়ন, পশ্চিম দিকে আহম্মদপুর ইউনিয়নরানীনগর ইউনিয়ন, দক্ষিণে মাশুমদিয়া ইউনিয়ন[২]

ইউনিয়ন পরিষদ[সম্পাদনা]

বর্তমান পরিষদ ৬নং জাতসাখিনী ইউনিয়ন পরিষদ

ক্রমিক নং নাম পদবী ওয়ার্ড নং
1 মোঃ আবুল কালাম আজাদ মানিক (চেয়ারম্যান) ৬ নং
2 মো: রাশেদুল ইসলাম রাসেল সচিব ৬ নং
3 মোঃ পলাশ সদস্য ০১
4 মোঃ তোফাজ্জল হোসেন চঞ্চল সদস্য ০২
5 মোঃ ফরমান আলী সদস্য ০৩
6 মোঃ আঃ আলিম সদস্য ০৪,
7 শেখ আবু বক্কার বকুল সদস্য ০৪
8 মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন সদস্য ০৫
9 মোঃ আফাজ্জল মীর সদস্য ০৬
10 মোঃ কালাম মন্ডল সদস্য ০৭
11 মোঃ লোকমান শেখ সদস্য ০৮
12 মোঃ বাশেদ ফকির সদস্য ০৯
13 মোছাঃ মমতা খাতুন সদস্য ১,২,৩
14 মোছাঃ তিনা বেগম সদস্য ৪,৫,৬
15 মোছাঃ জলি খাতুন সদস্য ৪,৫,৬
16 মোছাঃ আছমা খাতুন সদস্য ৪,৫,৬

[২]

গ্রামসমূহের তালিকা[সম্পাদনা]

  1. আমিনপুর
  2. খাস আমিনপুর
  3. নাটিয়াবাড়ী
  4. নান্দিয়ারা
  5. দাতিয়া
  6. চরকান্দি
  7. সিংহাসন
  8. শিমুলিয়া
  9. দীঘলকান্দি
  10. টাংবাড়ী
  11. মাস্টিয়া
  12. হরিদেবপুর
  13. শিবপুর
  14. নয়াবাড়ী
  15. কালিকাপুর
  16. বিশ্বনাথপুর
  17. কাবাসকান্দা
  18. মির্জাপুর
  19. বাগমির্জাপুর
  20. রাজনারায়ণপুর
  21. বসন্তপুর
  22. চকভরিয়া
  23. রানীগ্রাম
  24. রাজ্জাকপুর
  25. প্রতাবপুর
  26. শ্রীনিবাসদিয়া
  27. চকবন্দি
  28. সিন্দুরিয়া
  29. কৃষ্ণপুর

[২]

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

পাবনা থেকে এই ইউনিয়ন এর দুরুত্ব ৫৫ কিলোমিটার,বেড়া উপজেলা হতে প্রায় ২০ কিলোমিটার,আমিনপুর থানা হতে এর দুরুত্ব ১১ কি.মি.,ইউনিয়নের সামনে থেকে পাবনা,বগুড়া,বেড়া বাস,সিএনজি সব সময় পাওয়া যায়। এই ইউনিয়ন টি নগরবাড়ি -বগুড়া মহাসড়কে বিধায় যাতায়াত অনেক সহজ। [২]

রাস্তা ঘাট[সম্পাদনা]

এই ইউনিয়নের ৮০% সড়ক পাকা,এবং ২০% কাঁচা,যার কারণে বর্তমানে গ্রামাঞ্চলেও রিক্সা,ভ্যান, সিএনজি চলাচল করে।

হাট বাজার[সম্পাদনা]

এই ইউনিয়নের সবচেয়ে বড় হাট বাজার হচ্ছেঃ

  1. কাশিনাথপুর হাট (ফুলবাগান)
  2. আমিনপুর বাজার
  3. নতুন বাজার (আমিনপুর)

[২]

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

কলেজ ২ টি।

  1. কাশীনাথপুর মহিলা কলেজ
  2. নাটিয়াবাড়ি কলেজ

উচ্চ বিদ্যালয় ২ টি।

  1. আমিনপুর আয়েন উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়
  2. ধোবাকোলা কোরনেশন উচ্চ বিদ্যালয়

প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারি ১১ টি এবং বেসরকারি ১ টি।

  1. আমিনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  2. খাস আমিনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  3. মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  4. বাগ মির্জাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
  5. নান্দিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

সিন্দুরি মাজার,নয়ন সুখের বটগাছ নগরবাড়ী আন্তর্জাতিক নদীবন্দর

এনজিও[সম্পাদনা]

জাতসাখিনী ইউনিয়নটি প্রত্যন্ত এলাকা হওয়ায় এখানে দারিদ্রতা বিমোচনের জন্য বেশ কয়েকটি এনজিও এর কার্যক্রম রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ ব্র‍্যাক, আশা, ঠ্যাংগামাড়া, গ্রামীণ ব্যাংক ইত্যাদি। [২]

ধর্ম ও ধর্মীয় উৎসব[সম্পাদনা]

জাতসাখিনী ইউনিয়নে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বেশি। এবং আমিনপুর থানার এই এলাকাতে আঞ্জুমান ই ক্বাদেরিয়ার অধীনে একটা মসজিদ আছে। যেখানে এলাকার বেশির ভাগ মুসলিম প্রতি আরবি মাসের ১১ তারিখে উপস্থিত হয়। প্রতি বছর পবিত্র আশুরা পালন করা হয় এখানে। এছাড়া মুসলিম ধর্মীয় সকল উৎসব এখানে পালন করা হয়ে থাকে। হিন্দুরা সকল পূজা করে থাকে। তাছাড়া এই এলাকাতে দুর্গা পূজা বেশ যাক-জমোকভাবে পালন করা হয়ে থাকে। এবং হিন্দু মুসলমান মিলেমিশে থাকতে বেশি স্বাস্বন্দ্যবোধ করে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]