গণিতের কালপঞ্জি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গণিতের ইতিহাসের কালপঞ্জি
আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩০,০০০ অব্দ

কেন্দ্রীয় ইউরোপফ্রান্সের প্রস্তরযুগীয় লোকেরা হাড়ে সংখ্যার হিসাব রাখত।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০০ অব্দ

প্রাচীন জ্যামিতিক ডিজাইনের ব্যবহার।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ

মিশরে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির ব্যবহার।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ অব্দ

ব্যাবিলন ও মিশরে পঞ্জিকার ব্যবহার।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩৪০০ অব্দ

মিশরে প্রথম সংখ্যাসমূহের প্রতীক হিসেবে সরলরেখার ব্যবহার।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দ

মধ্যপ্রাচ্যভূমধ্যসাগরের আশেপাশের এলাকায় অ্যাবাকাসের উদ্ভাবন ও প্রচলন।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দ
  • মিশরে হায়ারোগ্লিফীয় সংখ্যার ব্যবহার।
  • ব্যাবিলনবাসীরা ব্যবসায়িক হিসাবে রাখার জন্য ষাট-ভিত্তিক সংখ্যা ব্যবস্থা ব্যবহার করা শুরু করে। স্থানীয় মানের ধারণা ব্যবহারকারী এই সংখ্যা ব্যবস্থায় শূন্য বলে কোন স্থানীয় মান ছিল না।
আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ২৭৭০ অব্দ

মিশরীয় পঞ্জিকার ব্যবহার।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ অব্দ

হরপ্পাবাসীরা ওজন ও পরিমাপের জন্য একটি সুষম দশমিক সংখ্যা ব্যবস্থা ব্যবহার করত।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৯৫০ অব্দ

ব্যাবিলনবাসীরা দ্বিঘাত সমীকরণ সমাধান করে।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৯০০ অব্দ

মস্কো প্যাপিরাস (গোলেনিশেভ প্যাপিরাস) লিখিত হয়। এতে মিশরীয় জ্যামিতির বিবরণ লিপিবদ্ধ হয়।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৮৫০ অব্দ

ব্যাবিলনবাসীরা পিথাগোরাসের উপপাদ্য সম্পর্কে অবহিত ছিল।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৮০০ অব্দ

ব্যাবিলবাসীরা গুণনের নামতা ব্যবহার করত।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৭৫০ অব্দ

ব্যাবিলনবাসীরা রৈখিকদ্বিঘাত বীজগাণিতিক সমীকরণ সমাধান করে এবং বর্গমূলঘনমূলের সারণি প্রস্তুত করে। তারা পিথাগোরাসের উপপাদ্য ব্যবহার করত এবং জ্যোতির্বিদ্যামূলক জ্ঞানের প্রসারে গণিতের সাহায্য নিত।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৭০০ অব্দ

রাইন্ড প্যাপিরাস এই সময় লিখিত হয়। এই প্যাপিরাস থেকে বোঝা যায় মিশরীয় গণিতবিদেরা বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের বহু কৌশল বের করেছিল। বারবার দুই দিয়ে গুণ করে গুণন আর বারবার অর্ধেক করে বিভাজন সম্পন্ন হত।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ অব্দ

চীনে শূন্য ছাড়াই একটি দশমিক সংখ্যা ব্যবস্থার প্রচলন।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ অব্দ

বৌদ্ধয়ন প্রাচীনতম ভারতীয় শুল্বসূত্রগুলির একটি রচনা করেন।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ অব্দ

মানব একটি শুল্বসূত্র রচনা করেন।

আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দ

অপস্তম্ব গাণিতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সবচেয়ে কৌতূহলোদ্দীপক শুল্বসূত্র রচনা করেন।

খ্রিস্টপূর্ব ৫৭৫ অব্দ

থালেস ব্যাবিলনীয় গাণিতিক জ্ঞান গ্রিসে নিয়ে আসেন। তিনি জ্যামিতির সাহায্যে পিরামিডের উচ্চতা ও তীর থেকে জাহাজের দূরত্ব নির্ণয়ের সমস্যা সমাধান করেন।