ওমান জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ওমান অনূর্ধ্ব-২৩
দলের লোগো
ডাকনামআল আহমার
অ্যাসোসিয়েশনওমান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনএএফসি (এশিয়া)
সাব–কনফেডারেশনপশ্চিম এশীয় ফুটবল ফেডারেশন
প্রধান কোচদারিও বাশিচ
মাঠসুলতান কাবুস স্পোর্টস কমপ্লেক্স
ফিফা কোডOMA
ওয়েবসাইটwww.ofa.om/ar/default.aspx
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 বাহরাইন ২–০ ওমান 
(রিয়াদ, সৌদি আরব; ১৬ এপ্রিল ১৯৮৭)
বৃহত্তম জয়
 কম্বোডিয়া ০–৯ ওমান 
(মাস্কট, ওমান; ৯ এপ্রিল ২০০৩)
বৃহত্তম পরাজয়
 ইরাক ৪–০ ওমান 
(আম্মান, জর্ডান; ৩ মার্চ ২০০৪)
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ
অংশগ্রহণ২ (২০১৩-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (২০১৩)

ওমান জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (যা ওমান অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা সংক্ষেপে ওমান অনূর্ধ্ব-২৩ নামে পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ওমানের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম ওমানের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ওমান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১] ১৯৮৭ সালের ১৬ই এপ্রিল তারিখে, ওমান অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত বাহরাইন অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিরুদ্ধে উক্ত ম্যাচে পরাজিত হয়েছিল।

২৮,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট সুলতান কাবুস স্পোর্টস কমপ্লেক্সে আল আহমার নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[২] এই দলের প্রধান কার্যালয় ওমানের আল খুদে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের প্রধান প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন ক্রোয়েশীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় দারিও বাশিচ[৩][৪]

এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপে ওমান অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ২ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৩ এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা, যেখানে তারা শুধুমাত্র ৩ অর্জন করে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল। ওমান অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত একবারও গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। মুহসিন আল গাসসানি, মারওয়ান মুবারক, ইউসুফ আল মালকি, হাতিম আল হামহামি এবং আব্দুল আজিজ আল মুকবালির মতো খেলোয়াড়গণ ওমানের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য[সম্পাদনা]

গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক[সম্পাদনা]

গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো
ফ্রান্স ১৯০০ অংশগ্রহণ করেনি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯০৪
যুক্তরাজ্য ১৯০৮
সুইডেন ১৯১২
বেলজিয়াম ১৯২০
ফ্রান্স ১৯২৪
নেদারল্যান্ডস ১৯২৮
জার্মানি ১৯৩৬
যুক্তরাজ্য ১৯৪৮
ফিনল্যান্ড ১৯৫২
অস্ট্রেলিয়া ১৯৫৬
ইতালি ১৯৬০
জাপান ১৯৬৪
মেক্সিকো ১৯৬৮
পশ্চিম জার্মানি ১৯৭২
কানাডা ১৯৭৬
সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৮০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৪
দক্ষিণ কোরিয়া ১৯৮৮ উত্তীর্ণ হয়নি
স্পেন ১৯৯২
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৬
অস্ট্রেলিয়া ২০০০
গ্রিস ২০০৪
চীন ২০০৮
যুক্তরাজ্য ২০১২
ব্রাজিল ২০১৬
জাপান ২০২০
ফ্রান্স ২০২৪ অনির্ধারিত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২৮
অস্ট্রেলিয়া ২০৩২
মোট সেরা সাফল্য ০/২৭

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]