ঈশা খান চৌধুরী
ঈশা খান চৌধুরী | |
|---|---|
 | |
| লোকসভার, সংসদ সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
| অধিকৃত কার্যালয় ৪ জুন ২০২৪ | |
| পূর্বসূরী | আবু হাসেম খান চৌধুরী |
| সংসদীয় এলাকা | দক্ষিণ মালদহ |
| পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার সদস্য | |
| কাজের মেয়াদ ২৫ মে ২০১৬ – ২ মে ২০২১ | |
| পূর্বসূরী | আবু নাসের খান চৌধুরী |
| উত্তরসূরী | মোহাম্মদ আবদুল গণি |
| সংসদীয় এলাকা | সুজাপুর |
| কাজের মেয়াদ ১০ মে ২০১১ – ২৫ মে ২০১৬ | |
| পূর্বসূরী | পদ প্রতিষ্ঠিত |
| উত্তরসূরী | সাওউদ্দিন কুমার সরকার |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জন্ম | ২২ মে ১৯৭১ মালদহ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
| জাতীয়তা | ভারতীয় |
| রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস |
| দাম্পত্য সঙ্গী | সাইদা সালেহা নহর |
| সম্পর্ক | আবু বারকাত আতাউর গণী খান চৌধুরী (চাচা) আবু নাসার খান চৌধুরী (চাচা) |
| পিতামাতা | আবু হাসান খান চৌধুরী (বাবা) |
| বাসস্থান | সাহজালালপুর |
| প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় |
ঈশা খান চৌধুরী (জন্ম ২২ মে ১৯৭১) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং মালদহ দক্ষিণ কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্বকারী সংসদ সদস্য, লোকসভার সদস্য। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের প্রার্থী হিসাবে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সুজাপুর আসনের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি একটি রাজনৈতিক পরিবার থেকে এসেছেন যার বাবা এবং চাচা কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাক্তন ক্যাবিনেট মন্ত্রী ছিলেন। ২০২৪ সালের ভারতের সাধারণ নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মালদহ দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়েছেন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসর একনজন সংসদ সদস্য এবং পশ্চিমবঙ্গের বাঙালী মুসলমান সংসদ সদস্য।
ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]
খান চৌধুরী তার জীবনের প্রথম বছর কানাডায় কাটিয়েছেন।[১] তার বাঙালি মুসলমান পিতা আবু হাসেম খান চৌধুরী। তার দুই চাচা, এবিএ গনি খান চৌধুরী এবং আবু নাসার খান চৌধুরী। তার চাচাতো ভাই মৌসম নূর (গনি খান চৌধুরীর বোনের মেয়ে) একজন ভারতীয় সংসদ সদস্য। আবু নাসার ছাড়া এরা সকলেই ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য যারা তৃণমূল কংগ্রেসে দলত্যাগ করেছেন।[২] খান চৌধুরী ভাই কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাক্তন ক্যাবিনেট মন্ত্রী। [৩]
রাজনৈতিক পেশা[সম্পাদনা]
২০১১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে, খান চৌধুরী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দলের প্রার্থী হিসাবে বৈষ্ণবনগর আসন থেকে বিজয়ী হন। [৪] নির্বাচনে, তিনি ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) কর্তৃক প্রার্থিত একজন হিন্দু প্রার্থীকে পরাজিত করেন। ২০১৬ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে, তিনি সুজাপুর কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি বলেন, দলের হাইকমান্ডের নির্দেশে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। [৫] তিনি তার নিজের চাচা আবু নাসারের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন যিনি তৃণমূল কংগ্রেস দলে পাল্টেছিলেন। তার নির্বাচনী প্রচারের সময় তিনি বলেছিলেন যে তার চাচা নাগরিকদের সুবিধার জন্য কাজ করেননি এবং তাই দাবি করেছিলেন যে তারা কংগ্রেস দলকে সমর্থন করছেন। [৬] নির্বাচনে তিনি চাচার ৫০ হাজার ভোটের তুলনায় ৯৭ হাজার ভোট পেয়ে চাচাকে পরাজিত করেন। [৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "In Sujapur, it's all in Barkatda's family"। The Hindu। ১৫ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Whichever the party, all politics in Malda is still about only one family"। Indian Express। ১৪ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Congress fights comparison with Malda's king Khan"। Hindustan Times। ২২ জুলাই ২০১৩। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "List of Winners in West Bengal 2011"। My Neta। ১৪ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Anxiety in Bengal as radicalism gathers speed"। Sunday Guardian। ১০ এপ্রিল ২০১৬। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Sujapur witnesses Kotwali family fight"। Telegraph India। ১৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Sujapur Assembly Elections 2016 Latest News & Results"। India। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭।