বিষয়বস্তুতে চলুন

আবু বারকাত আতাউর গণী খান চৌধুরী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আবু বারকাত আতাউর গণি খান চৌধুরী
কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রক
কাজের মেয়াদ
১৯৮৫ – ১৯৮৭
প্রধানমন্ত্রীরাজীব গান্ধী
রেল মন্ত্রক
কাজের মেয়াদ
২ সেপ্টেম্বর ১৯৮২ – ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮৪
প্রধানমন্ত্রীইন্দিরা গান্ধী
পূর্বসূরীপ্রকাশচন্দ্র সেঠী
উত্তরসূরীবংশী লাল
কয়লা মন্ত্রক সহ জলশক্তি মন্ত্রকনতুন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি মন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্ব)
কাজের মেয়াদ
১৯৮০ – ১৯৮২
প্রধানমন্ত্রীইন্দিরা গান্ধী
মালদা থেকে
সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৮০ – ২০০৬
পূর্বসূরীদীনেশচন্দ্র জোয়ারদার
উত্তরসূরীআবু হাসেম খান চৌধুরী
নির্বাচনী এলাকামালদা[]
সেচবিদ্যুৎ শক্তি মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ সরকার
কাজের মেয়াদ
১৯৭২ – ১৯৭৭
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৫৭ – ১৯৮০
পূর্বসূরীআসাদুল্লাহ চৌধুরী
উত্তরসূরীহুমায়ুন চৌধুরী
নির্বাচনী এলাকাসুজাপুর
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম(১৯২৭-১১-০১)১ নভেম্বর ১৯২৭
মালদা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু১৪ এপ্রিল ২০০৬(2006-04-14) (বয়স ৭৮)
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
রাজনৈতিক দলভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস
দাম্পত্য সঙ্গীরুথ খান চৌধুরী
সম্পর্কআবু হাসেম খান চৌধুরী (ভাই)
আবু নাসের খান চৌধুরী (ভাই)
রুবি নুর (বন)
ইশা খান চৌধুরী (ভাইপো)
মৌসম নুর (ভাগ্নি)
বাসস্থানশাহজালালপুর, ইংরেজবাজার, মালদা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীকলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (বি.এ.)

আবু বারকাত আতাউর গণি খান চৌধুরী (১ নভেম্বর ১৯২৭ - ১৪ এপ্রিল ২০০৬) ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি মালদা লোকসভা কেন্দ্র থেকে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী হিসাবে ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্য্যন্ত ভারতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। তার আগে তিনি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সেচ ও শক্তি দপ্তরের মন্ত্রী ছিলেন।[]

বংশ পরিচয়

[সম্পাদনা]

গণি খান চৌধুরী পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা খান বাহাদুর আবু হায়াত বি. খান চৌধুরী ব্রিটিশ ভারতের মালদহ জেলার একজন জমিদার ছিলেন।

গণি খান চৌধুরীর পরিবারের অন্যান্য অনেক সদস্যই রাজনীতির সাথে জড়িত। তার ভাই আবু হাসেম খান চৌধুরী ভারতের জাতীয় কংগ্রেস দলের একজন নেতা এবং মালদহ দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ।

তার আরেক ভাই আবু নাসের খান চৌধুরী সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন এবং তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের মন্ত্রীত্বও সামলেছেন। ২০১৫ সালে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলে যোগ দেন।

গণি খান চৌধুরীর ছোট বোন রুবি নুর সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন।

তার ভাইপো ইশা খান চৌধুরীও (আবু নাসের খানের পুত্র) ২০১৬ থেকে ২০২১ পর্যন্ত সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন এবং ২০১১ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত তিনি বৈষ্ণবনগর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য ছিলেন।

গণি খানের ভাগ্নি মৌসম নুর (রুবী নূরের কন্যা) ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত মালদহ উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন। তিনি বর্তমানে রাজ্যসভার সাংসদ।

বিতর্ক

[সম্পাদনা]

লোকসভায় সদস্য হিসাবে তথ্য দেবার সময় গণি খান চৌধুরী দাবি করেছিলেন যে তিনি একজন ব্যারিস্টার। পরবর্তীকালে তার এই দাবি মিথ্যে প্রমানিত হয় এবং বিরোধীদের দ্বারা তিনি সমালোচিত হন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Biographical Sketch: Member of Parliament 14th Lok Sabha: Choudhury, Shri A.B.A. Ghani Khan"Parliament of India। ১৫ জুন ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৮ 
  2. "https://web.archive.org/web/20060615194145/http://164.100.24.208/ls/lsmember/biodata.asp?mpsno=93"। Archived from the original on ১৫ জুন ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ 18 m ay  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য); |title= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  3. "https://www.proquest.com/docview/609787296/B633BF3D894D60PQ/1"  |title= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)