বিষয়বস্তুতে চলুন

আলাপ:হিন্দুধর্ম

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: 180.211.208.162 কর্তৃক ২ মাস আগে "হিন্দু ধর্ম বিশ্বব্যাপী নয়" অনুচ্ছেদে
উইকিপ্রকল্প হিন্দুধর্ম (মূল্যায়ন - মান সর্বোচ্চ, গুরুত্ব সর্বোচ্চ)
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প হিন্দুধর্মের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় হিন্দুধর্ম সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
 অমূল্যায়িত  এই নিবন্ধটি প্রকল্পের মানের মাপনী অনুযায়ী সর্বোচ্চ-শ্রেণী হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 সর্বোচ্চ  এই নিবন্ধটি গুরুত্বের মাপনী অনুযায়ী সর্বোচ্চ-গুরুত্ব হিসাবে মূল্যায়িত হয়েছে।
 

সামগ্রী

[সম্পাদনা]

আমার মনে হয় আরএকটু বেশী কন্টেন্ট হওয়ার উচিৎ এই আর্টিকেলে। There is too much time being spent on other articles. Also, how do we put an infobox as in the English one on the side? Is there a template for that? — চিনাৎসু (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।

Sure, go ahead and expand the article. I or someone else can set up the infoboxes some time later ... but please do add more content. Thanks. --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৫:৩৬, ২৭ অক্টোবর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

বক্স সমস্যা

[সম্পাদনা]

হিন্দু ধর্মের নিচের বক্সটাতে সমস্যা আছে। এটা একটু বেশি লম্বা। আমি চেষ্টা করেছি ঠিক করতে কিন্তু পারলাম না। এটা যদি একটু ঠিক করে দিতেন, তাহলে ভালো হয়।

ধন্যবাদ

হিন্দু ধর্ম বিশ্বব্যাপী নয়

[সম্পাদনা]

১৩০ কোটি হিন্দুর মধ্যে ভারতে ৯৭ কোটি ভারতীয় প্রায় ৩ কোটির মতো নেপাল এবং ১ কোটির উপরে বাংলাদেশে বসবাস করে তাহলে বিশ্বব্যাপী ধর্ম হয়?? আহসান হাবিব মারুফ123456789 (আলাপ) ০৫:৩৬, ৪ এপ্রিল ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Suvray: @Jayantanth: @Wikitanvir: আমি এই বাক্যে প্রসাশক দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি---লেলীন (আলাপ) ০৫:৪২, ৪ এপ্রিল ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সারা বিশ্বে হিন্দুরা বাস করে। কোথাও কম কোথাও বেশি। তবে আগামী বছরগুলোতে সারা পৃথিবীতে হিন্দুদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যহারে বাড়বে কারণ ইসকন এবং অন্যান্য হিন্দু সংগঠনগুলো হিন্দু তথা ব্যাপকভাবে সনাতন ধর্ম প্রচার করছে। 180.211.208.162 (আলাপ) ০৯:২৬, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সম্পাদনার অনুরোধ, ২০ জুন ২০২১

[সম্পাদনা]
103.113.148.213 (আলাপ) ০৬:২৮, ২০ জুন ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
 খালি অনুরোধ —শাকিল হোসেন আলাপ ০৭:১৯, ২০ জুন ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হিন্দুধর্ম বিশ্বব্যাপি ধর্ম

[সম্পাদনা]

বিশ্বব্যাপি ধর্ম নয় বলতে, “নির্দিষ্ট অঞ্চলভিত্তক ধর্ম” এমন বুঝা যায় । কিন্তু দেখাযায়, সারা বিশ্বের অনেক যায়গাতেই এধর্মের অনুসারি ছড়িয়েছিটিয়ে আছে । তাহলে কিভাবে “বিশ্বব্যাপি ধর্ম নয়” বলা যেতে পারে? তাছাড়া এর প্রচার-প্রসারও কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নয় । Robin shaha (আলাপ) ০৬:৫৯, ২২ জুন ২০২১ (ইউটিসি) Robin saha Robin shaha (আলাপ) ০৬:৫৯, ২২ জুন ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ভূমিকা অংশ সম্পাদনা

[সম্পাদনা]

আমি ভূমিকাতে যান্ত্রিক অনুবাদ দুর করার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু লিখাটা সরিয়ে দেওয়ার কারণটা জানলে পরবর্তিতে সুবিধা হতো। লেখাটিতে প্রায় সমস্ত তথ্যই অপরিবর্তীত রাখার চেষ্টা করেছিলাম।--Robin shaha (আলাপ) ১৮:১৪, ৭ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Mock marriage in India

[সম্পাদনা]

There is a custom in India that in certain situations a human being can marry a plant (tree or flower). Unfortunately I can't find any description of this ceremony. Can anybody help me, please? Thank you.Henriku (আলাপ) ০৩:৩০, ১৫ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Folklore is not part of religion Robin shaha (আলাপ) ১১:৩৯, ৩ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ধর্মের অন্যতম সুন্দর সংজ্ঞাটি কেনো যুক্ত করা হয়নি তা বুঝলাম না।

[সম্পাদনা]

বৈশেষিক দর্শন প্রণেতা মহর্ষি কণাদ ধর্মের সংজ্ঞা হিসেবে বলেছেন- যতো অভ্যুদয় নিঃশ্রেয়সসিদ্ধিঃ স ধর্মঃ।✡️(বৈশেষিক ১ম অধ্যায়, ১ম আহ্নিক, ২য় সূত্র) অনুবাদ- "যা তত্ত্বজ্ঞান দ্বারা মুক্তি লাভের হেতু, তাই ধর্ম। অথবা, যা সুখ ও মোক্ষের সাধন তাই ধর্ম। ব্যাখ্যা: অভ্যুদয় অর্থে উন্নতাবস্থা। তত্ত্বজ্ঞান মুক্তির কারণ, সেই তত্ত্বজ্ঞান ধর্মবলে উৎপন্ন হয়। যখন তত্ত্বজ্ঞান ব্যতীত মুক্তি হয় না, ধর্ম ব্যতীত তত্ত্বজ্ঞানও হয় না, তখন তত্ত্বজ্ঞানজনিত মুক্তিলাভ যে ধর্ম হতেই হবে তা অনায়াসসাধ্য। যা ঐরূপ মুক্তির সাধক তাই ধর্ম—এটি ধর্মের লক্ষণ। সুতরাং, নিবৃত্তিধর্ম বা যোগজ ধর্ম এই লক্ষণের লক্ষ্য। অপর প্রবৃত্তিধর্ম মুক্তির অনুপযোগী বলে মহর্ষি এখানে তার উল্লেখ করেন নি। অপর ব্যাখ্যা: প্রবৃত্তি ধর্ম ও নিবৃত্তি ধর্ম - উভয় ধর্মই এই লক্ষণের লক্ষ্য। যার ফলে সুখ লাভ হয়, তা এবং যার ফলে মুক্তিলাভ হয় তাও ধর্ম। ফলতঃ যা পরম পুরুষার্থের হেতু তাই ধর্ম। সুখ ও দুঃখ নিবৃত্তিই পরম পুরুষার্থ। ষাগর চক্রবর্তী (আলাপ) ১১:১৪, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@ষাগর চক্রবর্তী সংজ্ঞাটির ব্যবহার কোথায় প্রয়োজন? -- রবিন সাহা ১৭:০৮, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@রবিন সাহা দাদা, হিন্দু ধর্ম নিবন্ধের সংজ্ঞা অংশে
আমার মতে এই নিবন্ধের বিষয়বস্তুর সাথে উক্ত অংশটি যায় না। এর জন্য ধর্ম (ভারতীয় দর্শন) এবং সনাতন ধর্ম নিবন্ধদুটি দেখতে পারেন। তাছাড়া বিশ্বকোষীয় শৈলিতেও লেখা হয়নি। এটা ঠিক করা যাবে। সমস্যা নাই। -- রবিন সাহা ০৪:৫৮, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনার প্রস্তাবিত অংশটুকু অপর দুটি নিবন্ধে যুক্ত করে দিয়েছি। কিন্তু এই নিবন্ধ হতে সরানো হয়েছে। -- রবিন সাহা ০৫:১৯, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সম্পাদনার অনুরোধ, ১৫ জানুয়ারি ২০২৩

[সম্পাদনা]

হিন্দু ধর্ম প্রাচীন ধর্ম এটি নির্দিষ্ট কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি, যার কারণে হিন্দুদের গ্রন্থের উপরে উল্লেখ করে প্রাচীন ধর্ম বলা হয় Hasanujjaman Sohag (আলাপ) ০৩:১৭, ১৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

লাইনটি পড়তে আপনার ভুল হয়েছে। যাই হোক ঠিক করা হয়েছে। Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ০৯:১৯, ১৫ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধ উন্নতিতে বাধা প্রদান!!

[সম্পাদনা]

আমি ঠিক জানি না, কি কারণে নিবন্ধটি উন্নতিকরণে আমাকে বাধা প্রদান করা হয়। আমাকে এই বাধা প্রদান আজ নতুন নয়।

আলোচ্য বিষয়টি হচ্ছে:

“যখন হিন্দুধর্মকে বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্ম বলা হয়, অনেক অনুশীলনকারী তাদের ধর্মকে সনাতন ধর্ম হিসাবে উল্লেখ করেন, যা এই ধারণাকে বোঝায় যে এর উৎস মানব ইতিহাসের বাইরে, যেমনটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে।”

আমার পরিবর্তন:

“হিন্দুধর্মকে বিশ্বের প্রাচীনতম জীবিত ধর্ম হিসেবে দেখা হয়। অনেক অনুশীলনকারীই তাদের ধর্মকে সনাতন ধর্ম বা চিরন্তন পন্থা হিসাবে উল্লেখ করেন, যেমনটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে, যার দ্বারা এর উৎস মানব ইতিহাসের বাইরে, এমন ধারণা বুঝানো হয়।”

এই পরিবর্তনটি @খাঁ শুভেন্দু তথ্যসূত্রবিহীন সম্পাদনা বলে প্রত্যাক্ষান করেছেন। ঠিক আছে। এতে আমি শুরুতে সূত্র যুক্ত করিনি। তাই ২য় বার এই তথ্যের উপর নিবন্ধেই থাকা কয়েকটি সূত্র ব্যবহার করি। কিন্তু তারপরও @FARMER ধ্বংসপ্রবণতা বলে প্রত্যাক্ষান করেন। আদৌ কি তা ধ্বংসপ্রবণতা ছিল?? আমি পূর্বের বাক্যগুলোর গঠন উন্নতি করার চেষ্টা করেছি মাত্র। উপরের আলোচনাটি দেখুন, সেখানে এক ব্যাক্তি বাক্যটি পড়ে মনে করেছিলেন হিন্দুধর্মগ্রন্থের উপর উল্লেখ করে এই ধর্মকে প্রাচীন ধর্ম বলা হয়। প্রকৃতপক্ষে সেখানে বলা হচ্ছে, হিন্দুধর্মগ্রন্থে সনাতন ধর্ম শব্দটির উল্লেখ রয়েছে। সনাতন অর্থ চিরন্তন, চিরন্তন বলেই তা যেকোনো ইতিহাসের বাইরে। বিষয়টি এরকম।

দ্বিতীয়ত, যদি মনেও হয় বাক্যগুলোর ভাবার্থ এক নয়, তাহলে আমার সম্পাদনা মুছে দিতে হবে, তার কি বাধ্যবাধকাতা আছে? কেননা, আমার পরিবর্তনটি তথ্যসূত্রযুক্ত ছিল।

আমি পরিবর্তনটি পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনছি, দয়াকরে কেনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আলোচনা করে নিবেন।

ধন্যবাদ, এবং কৃতজ্ঞতা। Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ১৬:১৯, ২২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আপনার সম্পাদনার জন্য ধন্যবাদ।... অধৈর্য হবেন না।... সঠিক তথ্যসূত্র সহ সঠিক বাক্য চয়নের মাধ্যমে নিবন্ধে বিষয়বস্তু যোগ করুন। তা হলে কেউ অপসারণ করবে না।... আপনি যে বিষয়বস্তু যোগ করতে চাইছেন তা ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় রয়েছে। ফলে আপনি ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে সঠিক অনুবাদ সহ বাংলা উইকিপিডিয়ায় বিষয়বস্তু যোগ করতে পারেন, সেখান থেকে তথ্যসূত্রও কপি করে বাংলা উইকিপিডিয়ায় যোগ করতে পারেন। এছাড়াও আপনি নিজে কিছু তথ্যসূত্র যোগ করতে পারেন। আবারও বলছি হতাশ বা অধৈর্য হবেন না। সম্পাদনা চালিয়ে যান।.... ধন্যবাদ।--- খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ১৯:৫৬, ২২ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে অনুবাদ করা আমার কাজের ধরণ নয়। আমি সাধারণত ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় থাকা বিষয়বস্তুর উপর নিজের মতো করে বাক্য তৈরি করি। কারও যদি চোখে পড়ে কোনো তথ্যের তথ্যসূত্র ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে আছে, বাংলায় নেই, তিনি সম্পাদনা বাতিল না করে সূত্রগুলো যুক্ত করে দিবেন। ধন্যবাদ। Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ০৩:১৯, ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
লক্ষ্য করুন: উইকিপিডিয়া:ধ্বংসপ্রবণতা আগে ভালভাবে পড়ুন। শুধু তথ্য মোছাই না, বরং অসংলগ্ন তথ্য যোগ করাও ধ্বংসপ্রবণতা। যেহেতু পূর্বেই একবার আপনার সম্পাদনা একজন বাতিল করেছেন এবং সেই প্রায় একই সম্পাদনা আপনি আবারও করলেন এবং পূর্বে বিদ্যমান তথ্যসূত্রের পুনর্ব্যবহার করলেন সেটিকে টেকানোর জন্য, তাই আপনার সম্পাদনা গ্রহণ না করে পূর্বের স্থিতিশীল সংস্করণ গ্রহণ করা হয়েছে। সঠিক তথ্যসূত্রসহ যোগ করুন। কেউ মুছে দেবে না। আপনাকে ধন্যবাদ।-কৃষক (আলাপ) ১০:৫৬, ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@FARMER, প্রথমত, আমি কি অসংলগ্ন তথ্য যোগ করেছি? আমার নিকট তা মনে হচ্ছে না। আপনার কেন অসংলগ্ন তথ্য যোগ হয়েছে বলে মনে হলো তা ব্যাখ্যা করুন।
দ্বিতীয়ত, পূর্বে তথ্য বাতিল হয়েছে তথ্যসূত্র না থাকার জন্য। কিন্তু আপনি বাতিল করেছেন ধ্বংসপ্রবণতা বলে। দুটি আলাদা বিষয়। তাছাড়া আপনি যেই সম্পাদনাটি বাতিল করেছেন, সেখানে তথ্যসূত্র ছিল।
৩য়ত, আমি কি ভুল সুত্র যোগ করেছি? দেখুন “সংজ্ঞা” এবং “সনাতন ধর্ম” অনুচ্ছেদে। সেখানে একই ধরণের তথ্য সূত্রসহ সংযুক্ত আছে। আমি সেই সূত্রগুলোরই পুনর্ব্যবহার করেছি মাত্র। তথ্যসূত্র পুনর্ব্যবহার করা কি উইকিপিডিয়ায় গ্রাহ্য নয়??
আমি যেই লাইনগুলোর সূত্র নিয়েছি: “এই বৈশিষ্ট্য হিন্দুধর্মকে বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মবিশ্বাসের পাশাপাশি বিশ্বের সর্বাধিক বৈচিত্র্যপূর্ণ ধর্মের শিরোপাও দান করেছে।” (সংজ্ঞা অনুচ্ছেদে)
“সংস্কৃতে সনাতন ধর্মের অর্থ হয় ‘চিরন্তন ধর্ম’ বা ‘চিরন্তন পন্থা’।” (সনাতন ধর্ম অনুচ্ছেদে) Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল ) ১২:৫০, ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Robin Saha, আপনার সম্পাদনা মুছে দেয়ায় দুঃখ করবেন না। ইংরেজি উইকি থেকে পূর্বে অনুবাদকৃত তথ্যসহ বাক্যের গঠন আপনি পরিবর্তন করেছেন। অতিরিক্ত শব্দও যোগ করেছেন, যা আপনার তথ্যসূত্রকে পুরোপুরি সমর্থন করে না। এতে অর্থের বড় পরিবর্তন ঘটেছে বলে আমার মনে হয়েছে। যা আমার কাছে অসংলগ্ন বলে মনে হয়েছে। আপনি আমার সম্পাদনা বাতিল করেছেন তাতে কোন সমস্যা নেই। অন্য কোন পর্যালোচক আপনার সম্পাদনা গ্রহণ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আমি আপনাকে নিবন্ধ উন্নতিতে বাধা দিয়েছি এমন মনে করবেন না। আমি আর এই নিবন্ধ পর্যালোচনা করব না। আপনার সম্পাদনা চালিয়ে যান। আমার সম্পাদনায় কষ্ট পেলে আমি দুঃখিত। আপনাকে ধন্যবাদ। কৃষক (আলাপ) ১৫:৫৭, ২৪ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন