আলাপ:যোগিনী মন্দির
আলোচনা যোগ করুন![]() |
যোগিনী মন্দির দর্শন এবং ধর্মবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন। | |||
|
এই পাতাটি যোগিনী মন্দির নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা
[সম্পাদনা]সরঞ্জামবাক্স |
---|
- এই পর্যালোচনাটি আলাপ:যোগিনী মন্দির/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পর্যালোচক: Suvray (আলাপ · অবদান) ১৫:১৭, ১২ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)
পর্যালোচনা
[সম্পাদনা]- ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
- নিবন্ধটি সুলিখিত।
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
- তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য।
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
- নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে।
- ক) (প্রধান বিষয়):
খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
- ক) (প্রধান বিষয়):
- নিরপেক্ষভাবে লিখিত।
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- নিবন্ধটি স্থিতিশীল।
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
- সিদ্ধান্ত:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
প্রধান পাতার সূচনাংশ
[সম্পাদনা]
যোগিনী মন্দির বলতে ভারতে খ্রিস্টীয় নবম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে খোলা আকাশের নিচে নির্মিত ছাদবিহীন যোগিনী-উপাসনালয়গুলোকে বোঝায়। এই যোগিনীরা হলেন যোগের অধিষ্ঠাত্রী হিন্দু তান্ত্রিক দেবী তথা পার্বতীর এক-একটি রূপভেদ। যোগিনী মন্দিরগুলো বিংশ শতাব্দীর শেষভাগের আগে গবেষকদের গোচরে আসেনি। বেশ কয়েকটি যোগিনী মন্দিরে চৌষট্টি জন যোগিনীর পূজাগার পাওয়া গিয়েছে বলে এগুলোকে চৌষট্টি যোগিনী মন্দির বা চৌসঠ যোগিনী মন্দির (হিন্দিতে চৌষট্টিকে চৌসঠ, চৌঁসঠ বা চৌষঠী বলা হয়) নামে অভিহিত করা হয়। অন্য মন্দিরগুলোতে যোগিনী পূজার বিয়াল্লিশটি বা একাশিটি কুলুঙ্গি পাওয়া গিয়েছে, যা যোগিনীদের এক ভিন্ন দেবীমণ্ডলীর দ্যোতক। অবশ্য এই মন্দিরগুলোকেও ‘চৌষট্টি যোগিনী মন্দির’ নামেই অভিহিত করা হয়ে থাকে। উল্লেখ্য, যে মন্দিরগুলোতে চৌষট্টি জন যোগিনী পূজিত হতেন, সেখানেও সর্বত্র একই দেবীদের নিয়ে চৌষট্টি জনের দেবীমণ্ডলীর ধারণা করা হয়নি। (বাকি অংশ পড়ুন...)
উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৮২ প্রধান পাতায় দেয়ার জন্য উপরের অংশটুকু তৈরি করা হয়েছে। - Suvray (আলাপ) ১৭:০০, ১২ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)