আলাপ:বৈসাবি উৎসব

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

নিবন্ধের বিষয়বস্তু একত্রকরণ[সম্পাদনা]

এ পাতায় যে সকল উৎসবের কথা লেখা হয়েছে তার জন্য আলাদা নিবন্ধের দরকার আছে বলে আমার মনে হয় না, কারণ এরা সবাই বৈশাখী উৎসব এবং বাংলা নববর্ষের সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং এক এক জাতি গোষ্ঠির উৎসব পালনের এক একটি ধরণ মাত্র। আমার মনে হয় এ পাতাটি বাংলা নববর্ষ উৎযাপন পাতায় একীকরণ করা উচিত।--বেলায়েত ০৭:৪২, ২৯ আগস্ট ২০০৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বৈসাবী উৎসব আসলে যতটা বৈশাখী উৎসবের সাথে জড়িত, তার চেয়ে বেশী এটি জড়িত আদিবাসী সমাজের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির সাথে। তাছাড়া, এ পাতায় উল্লিখিত উৎসব গুলো সামগ্রিক ভাবে বৈসাবী উৎসব। এরা আলাদা ভাবে পালিত হলেও, সামগ্রিক ভাবে শুধু এ তিনটিকেই বলা হয় বৈসাবী। তাই আমার মনে হয়, বাংলা নববর্ষ পাতায় একীভূত না করে নৃবিজ্ঞান পাতার অধীনে বাংলাদেশের আদিবাসী নামক একটি নতুন উপবিষয়শ্রেণী খুলে তাতে এ প্রবন্ধটিকে টিকে সংযুক্ত করলে তা আরও প্রাসঙ্গিক হবে।--Sam jhang ১৫:০১, ২৯ আগস্ট ২০০৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
বেলায়েত ভাইয়ের বক্তব্যে আমিও দ্বিমত পোষণ করছি। এই নিবন্ধটির আকার মোটামুটি গ্রহণযোগ্য এবং তথ্যবহুল। তাছাড়া তথ্যসূত্রও আছে। নিবন্ধটি আলাদা নিবন্ধ হিসেবে থাকার দাবি রাখতে পারে। পহেলা বৈশাখ নিবন্ধের [আদিবাসীদের বর্ষবরণ উপশিরোনামে এর নির্যাস যেতে পারে এবং সেখানে মূল নিবন্ধ হিসেবে এই নিবন্ধটির লিংক দেয়া যেতে পারে।
নিবন্ধটিতে আন্ত:উইকি সংযোগ দেয়ার ট্যাগটা এখনই বসানোর কোনো কারণ দেখলাম না। বাংলার অনেক নিবন্ধই ইংরেজি বা অন্যান্য উইকিতে নেই। সেক্ষেত্রে বেলায়েত ভাই, আপনিই তো বলেছিলেন কম প্রয়োজনীয় ট্যাগ বসাতে শুরু করলে নিবন্ধের চেহারা বিশ্রী হয়ে যায়! তাছাড়া অন্য উইকিতে থাকা-না থাকা একটা নিবন্ধের উল্লেখযোগ্যতা কিংবা টিকে থাকার প্রশ্নে আসার কোনো যথার্থ কারণ পেলাম না। আপনাদেরকে ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ০৪:৫২, ৮ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমিও মঈনুল ভাইয়ের সাথে একমত যে বাংলায় অনেক নিবন্ধ আছে যার কোন ইংরেজি বা অন্যান্য উইকিতে নেই। সেক্ষেত্রে আন্তঃউইকিসংযোগ দেওয়া সম্ভব না। আর একীকরণ ব্যপাটিতেও একমত নিবন্ধটির আকার গ্রহণযোগ্য। আমি পহেলা বৈশাখ এর একটি লিংক দিয়ে দিচ্ছি। আর যেহেতু এই বিষয়টি প্রায় ৬ বছরের মধ্যে কেউ সমাধান করেনি, তাই আমি আন্তঃউইকিসংযোগ এবং একত্রিত করার প্রস্তাব সরিয়ে ফেলছি। --- ইয়াহিয়া (আলাপ) ১৪:০৪, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আদিবাসী vs উপজাতি vs ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী[সম্পাদনা]

সম্প্রতি এক ব্যবহারকারী নিবন্ধে ব্যবহৃত সকল আদিবাসী শব্দ পরিবর্তন করে উপজাতিক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শব্দ ব্যবহার লক্ষ্য করলাম।

আদিবাসী সাংস্কৃতিকভাবে স্বতন্ত্র জাতিগোষ্ঠী যাদের সদস্যরা সরাসরি একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলের প্রাচীনতম পরিচিত বাসিন্দাদের বংশধর এবং কিছু পরিমাণে সেই আদি জনগোষ্ঠীর ভাষা ও সংস্কৃতি বজায় রাখে, বুঝাতে ব্যবহার করা হয়। উপজাতিক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শব্দ দুটি যদিও কাছাকাছি বুঝায়, তবুও গভীরভাবে এটি বুঝতে অক্ষম। তাই আমার মনে হয় আদিবাসী শব্দটি একবারে বাদ না দিয়ে, এটিও ব্যবহার করা উচিত। 𝓑𝓐𝓓𝓗𝓞𝓝 (আলাপ) ২০:০৪, ১৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলিকে নির্দেশ করতে "আদিবাসী" শব্দটি ঐ সব সম্প্রদায় ছাড়াও বিশ্ব পর্যায়েও যে ব্যবহৃত হচ্ছে, সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই। তবে একই সাথে বাংলাদেশ সরকার ও সুশীল সমাজের অনেকের/কারও কারও মতে এই পরিভাষাটি যে স্পর্শকাতর ও বিভাজনমূলক, সে ব্যাপারটি সম্পর্কেও লেখালেখি হয়েছে। দুইটি দিকই তুলে ধরলে ভালো হয়। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ২০:২৩, ১৪ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]