আবদুল জব্বার (রাজনীতিবিদ)
আবদুল জব্বার | |
---|---|
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৪৫ কুলাউড়া, মৌলভীবাজার, সিলেট, আসাম, ব্রিটিশ ভারত। (বর্তমান বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ২৮ আগস্ট ১৯৯২ |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
সন্তান | আবু জাফর রাজু, আসম কামরুল ইসলাম |
পুরস্কার | একুশে পদক (২০২০) |
আবদুল জব্বার (১৯৪৫-১৯৯২) ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ, ভাষাসৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং সিলেট-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারে তাকে ২০২০ সালে মরনোত্তর মুক্তিযুদ্ধে একুশে পদক প্রদান করে।[১][২]
জন্ম ও পারিবারিক জীবন
[সম্পাদনা]আবদুল জব্বার ১৯৪৫ সালে সিলেটের মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার ছেলে প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার আবু জাফর রাজু ও কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসম কামরুল ইসলাম।[৩]
রাজনৈতিক ও কর্মজীবন
[সম্পাদনা]আব্দুল জব্বার ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয়দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যূত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচন ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংঘঠক ও যোদ্ধা। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সভাপতি ও ১৯৬৪ সালে কুলাউড়া আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক।[১] বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার প্রতিবাদ করায় ১৯৭৭ সালে ১১মাস আব্দুল জব্বার।[৪]
মৃত্যু
[সম্পাদনা]আব্দুল জব্বার ২৮ আগস্ট ১৯৯২ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৪৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "একুশে পদক পাচ্ছেন কুলাউড়ার আব্দুল জব্বার"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "২০ ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে একুশে পদক"। প্রথম আলো। ২০২০-০২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০৬।
- ↑ "একুশে পদক পাচ্ছেন কুলাউড়ার সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল জব্বার"। পূর্বপশ্চিমবিডি। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "একুশে পদক পাচ্ছেন কুলাউড়ার সাবেক এমপি আব্দুল জব্বার"। দৈনিক সিলেটের দিনকাল। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ১১ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।