আইসল্যান্ডের ভূগোল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নাসার অ্যাকুয়া উপগ্রহের তোলা আইসল্যান্ডের ছবি, ২৪শে জানুয়ারি, ২০০৪
আইসল্যান্ডের মাঝ দিয়ে ইউরেশীয় ও উত্তর আমেরিকীয় টেকটোনিক প্লেটগুলির সীমানা চলে গেছে।
আইসল্যান্ড সালফারে সমৃদ্ধ

আইসল্যান্ড (আইসল্যান্ডীয়: Ísland [ˈistlant])[১] ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। এটি গ্রিনল্যান্ডের পূর্বে ও উত্তর মেরুরেখার ঠিক দক্ষিণে মধ্য আটলান্টিক পর্বতমালার উপর অবস্থিত।

আইসল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ও অন্যান্য ভূ-উত্তাপীয় কর্মকাণ্ড নৈমিত্তিক ঘটনা। আইসল্যান্ডের প্রায় অর্ধেক অংশ আগ্নেয়গিরির লাভা মরুভূমি ও অন্যান্য অনাবাসযোগ্য ভূমি নিয়ে গঠিত। দ্বীপটির প্রায় ১১% হিমবাহ দ্বারা আবৃত। দ্বীপের প্রায় ২০% এলাকা পশুচারণের জন্য ব্যবহার করা হয়, এবং মাত্র ১% এলাকায় কৃষিকাজ হয়। ৯০০ খ্রিষ্টাব্দে মনুষ্য বসতি স্থাপনের আগে দ্বীপটির প্রায় ৩০-৪০% বৃক্ষ-আচ্ছাদিত ছিল। বর্তমানে কেবল কিছু বার্চ গাছের জঙ্গল ছাড়া আর তেমন কিছু বনভূমি অবশিষ্ট নেই।


তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Interinstitutional style guide : 2011.। Publications Office of the European Union। ২০১১। আইএসবিএন 978-92-78-40701-8ওসিএলসি 814362156