দারুল উলুম হাটহাজারীর ছাত্র আন্দোলন, ২০২০সামাজিক বিজ্ঞান এবং সমাজবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প দেওবন্দির অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় দেওবন্দি সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
দারুল উলুম হাটহাজারীর ছাত্র আন্দোলন ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সংগঠিত একটি ছাত্র আন্দোলন। দারুল উলুম হাটহাজারী বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বপ্রাচীন কওমি মাদ্রাসা। ২০১০ সালে এই মাদ্রাসা থেকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের জন্ম হয়, যা ২০১৩ সালে সরকার বিরোধী কর্মসূচির মাধ্যমে আলোচনায় আসে। সংগঠনটির আমির ছিলেন মাদ্রাসার পরিচালক শাহ আহমদ শফী ও মহাসচিব ছিলেন মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক জুনায়েদ বাবুনগরী। ২০১৩ সালে আন্দোলনের পর থেকে উভয় নেতার মধ্যে চিন্তাগত পরিবর্তন আসে ফলে শফী ধীরে ধীরে সরকার বিরোধী অবস্থান থেকে সরে আসেন এবং বাবুনগরী তার অবস্থানে অটল থাকেন। শফীর এই পরিবর্তনের পিছনে তার পুত্র আনাস মাদানীকে দায়ী করা হয়। যিনি পিতার প্রভাব খাটিয়ে নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িত হন। মাদানীর নেতৃত্বে তার সমর্থকরা পরিচালনা কমিটির বৈঠক করে জুনায়েদ বাবুনগরীকে মাদ্রাসার সহকারি পরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসে। যার পরিপ্রেক্ষিতে আনাস মাদানীকে অপসারণ, আহমদ শফীকে মহাপরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে উপদেষ্টা বানানো সহ ৫ দফা দাবি নিয়ে ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ছাত্ররা আন্দোলন শুরু করে। (বাকি অংশ পড়ুন...)