নাটেশ্বর

স্থানাঙ্ক: ২৩°৩১′৫৪″ উত্তর ৯০°২৮′১০″ পূর্ব / ২৩.৫৩১৬৮০° উত্তর ৯০.৪৬৯৩৫৮° পূর্ব / 23.531680; 90.469358
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নাটেশ্বর
নাটেশ্বর বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
নাটেশ্বর
বাংলাদেশের মানচিত্রে নাটেশ্বরের অবস্থান
অবস্থানটঙ্গীবাড়ী, মুন্সীগঞ্জ
অঞ্চলবাংলাদেশ
স্থানাঙ্ক২৩°৩১′৫৪″ উত্তর ৯০°২৮′১০″ পূর্ব / ২৩.৫৩১৬৮০° উত্তর ৯০.৪৬৯৩৫৮° পূর্ব / 23.531680; 90.469358
ধরনস্তূপ, বৌদ্ধ বিহার
যার অংশজিয়া বাং লাও (অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের জীবনীতে উল্লিখিত)[১]
এলাকা১০ একর[২]
ইতিহাস
উপাদানমাটি
প্রতিষ্ঠিত৭৮০ খ্রিষ্টাব্দ[১][৩]
পরিত্যক্ত১২২৩ খ্রিষ্টাব্দ[৩]
স্থান নোটসমূহ
প্রত্নতত্ত্ববিদঐতিহ্য অন্বেষণ গবেষণা (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়[৪] ও চীনের হুয়ান প্রদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক ইনস্টিটিউট[৩]
মালিকানাসংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়[৪]
ব্যবস্থাপনাঅধ্যাপক শাহ সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়;[৫]
অগ্রসর বিক্রমপুর ফাউন্ডেশন[৩]
স্থাপত্য
স্থাপত্য শৈলীবৌদ্ধ স্থাপত্যশৈলী

নাটেশ্বর দেউল বাংলাদেশের মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।[৬] এটি বিক্রমপুর অঞ্চলে ৭৮০ থেকে ৯৫০ খ্রিষ্টাব্দ এবং ৯৫০ থেকে ১২২৩ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে দুই ধাপে বৌদ্ধ স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত একটি নগরের ধ্বংসাবশেষ। ২০১২-১৩ সাল থেকে এখানে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন চলতে থাকে।[১][৩] ২০১৩ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে নাটেশ্বরে প্রায় ৫০০ বর্গমিটার জায়গায় খননকাজ সম্পন্ন হয়।[৭] ষোলটি বৌদ্ধস্তূপের পাশাপাশি নাটেশ্বরে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পিরামিড আকৃতির স্তূপ পাওয়া গেছে।[১][৫]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বিক্রমপুর চন্দ্র, বর্মসেন শাসনামলে বাংলার রাজধানী ছিল।[৮] অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের (৯৮২-১০৫৪ খ্রিষ্টাব্দ)[৫] জীবনীতে এ অঞ্চল সম্পর্কে লেখা পাওয়া যায়।

"ভারতের পূর্ব দিকে একটি দেশ আছে, যার নাম জিয়া বাং লাও। সেই নগরে হাজার হাজার ভবন রয়েছে। নগরের প্রাসাদটি সোনার অলঙ্করণে সাজানো।"

— অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান[১]

নাটেশ্বর ও মুন্সীগঞ্জ সদরের রঘুরামপুরে খননকার্যে পাওয়া বৌদ্ধ ধর্মের প্রাচীন নিদর্শন থেকে বিক্রমপুর অঞ্চলটি সারা বিশ্বের বৌদ্ধদের তীর্থকেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হয়।[৩] অতীশ দীপঙ্করের জন্মস্থানের "মন্দির নগরী"টিতে[৪] ২৫ হাজার বৌদ্ধমন্দির ছিল বলে জানা যায়।[২] নাটেশ্বরে প্রাপ্ত পিরামিড আকৃতির স্থাপনাটিকেই অতীশ দীপঙ্কর তার সাধনাস্থল বা ধর্মপ্রচারের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করতেন বলে ধারণা করা হয়।[৯]

প্রত্নতাত্ত্বিক খনন[সম্পাদনা]

পূর্বে বিক্রমপুরের অধিকাংশ স্থাপনা কীর্তিনাশা পদ্মাগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়া আশঙ্কা করা হতো।[১০] সর্বপ্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক নলিনীকান্ত ভট্টশালীর লেখায় বিক্রমপুরের (উয়ারী-বটেশ্বর ও নাটেশ্বর) প্রত্নতাত্ত্বিক অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়।[১১] ২০১০ সালে রামপাল ও বজ্রযোগিনী ইউনিয়নের তিনটি গ্রামের ৯টি স্থানে পরীক্ষামূলক খনন শুরু হয়, যার ধারাবাহিকতায় রামপালের রঘুরামপুরে ৯৯০-১০৫০ খ্রিষ্টাব্দের (কার্বন-১৪ পরীক্ষা) বৌদ্ধবিহার আবিষ্কৃত হয়।[৬] এরপর ২০১২-১৩ সালে নাটেশ্বরে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন শুরু হয়। ২০১৪ সালে চীনের হুয়ান প্রাদেশিক প্রত্নতাত্ত্বিক ইনস্টিটিউটের গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাটেশ্বরের খননকাজের সাথে যুক্ত হয়।[৩]

২০১২-১৩ সাল থেকে নাটেশ্বর দেউলে প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণায় মাটির নিচ থেকে নাটেশ্বরে প্রাচীন মানব বসতির চিহ্ন আবিষ্কৃত হয়।[৩] ২০১৩ সালেই নাটেশ্বরে বৌদ্ধমন্দির, অষ্টকোণাকৃতি স্তূপ, ইট নির্মিত রাস্তা ও নালা প্রভৃতি নিদর্শন বেরিয়ে আসে। এছাড়া অষ্টকোণাকৃতির স্তূপের পাশে অষ্টম-নবম শতকে নির্মিত ১০০ বর্গমিটার আয়তনের মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়।[২] ২০১৩-১৯ এ সময়ে প্রায় ছয় হাজার বর্গমিটারের বেশি এলাকায় প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা চলে।[১]

প্রত্নস্থানের খননে লাল ও কালো রঙের তাম্রমুদ্রা রাখার মৃৎপাত্র বা ‘সঞ্চয় আধার’ আবিষ্কৃত হয়। এছাড়াও মাটির নিচ থেকে রান্নার হাঁড়ি, গামলা, পানির পাত্র, প্রদীপ প্রভৃতি পাওয়া যায়। নাটেশ্বরে প্রাপ্ত স্তূপগুলোর মধ্যে চারটি করে স্তূপ একটির সঙ্গে আরেকটি পরস্পর সম্পর্কিত।[৩] চার মিটার চওড়া প্রাচীরবিশিষ্ট এরকম দুইজোড়া চতুর্স্তূপ আবিষ্কার বাংলাদেশে অনন্য।[২][১২]

২০১৯-২০ সালের প্রত্নতাত্ত্বিক খননে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পিরামিড আকৃতির স্তূপের সন্ধান পাওয়া যায়।[১]

স্থাপত্য[সম্পাদনা]

নাটেশ্বরে এ পর্যন্ত মোট ১৬টি স্তূপ আবিষ্কৃত হয়েছে।[১০] নাটেশ্বরে প্রাপ্ত ধ্বংসাবশেষ তথা স্তূপগুলো বৌদ্ধ স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। স্তূপ হলো মূলত সমাধি, যা বৌদ্ধধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য।[১] বৌদ্ধ ধর্মের দর্শন ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্বকারী স্তূপ গৌতম বুদ্ধ ও তার প্রবর্তিত বৌদ্ধধর্মের প্রতীকায়ন হিসেবেও উপস্থাপন করা হয়।[৫] নাটেশ্বরে প্রাপ্ত স্তূপগুলো সাঁচী, ভারহুত, অমরাবতী, সারনাথ প্রভৃতি মহাস্তূপের সমতুল্য।[১] বৌদ্ধ স্তূপগুলো প্রধানত গম্বুজাকৃতির হলেও পিরামিড আকৃতির ব্যতিক্রমধর্মী[১] স্তূপও এখানে পাওয়া যায়।

আমেরিকার বেটা অ্যানালাইটিক ইনক ল্যাবরেটরিতে[৫] খননস্থলে পাওয়া ২৬টি কাঠ কয়লার কার্বন-১৪ পরীক্ষায় নাটেশ্বরে মানব বসতির দুটি সময়কাল নির্ধারিত হয়।[৩] প্রথম পর্যায় ছিল ৭৮০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ৯৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত, যা শুরু হয়ে দেব রাজবংশের (৭৫০-৮০০ খ্রিষ্টাব্দ) সময় এবং চন্দ্র রাজবংশের (৯০০-১০৫০ খ্রিষ্টাব্দ) সময় পর্যন্ত টিকে থাকে। নাটেশ্বরে বসতির দ্বিতীয় পর্যায় হলো ৯৫০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১২২৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত, যা চন্দ্র, বর্ম (১০৮০-১১৫০ খ্রিষ্টাব্দ) এবং সেন রাজবংশের (১১০০-১২২৩ খ্রিষ্টাব্দ) শাসনের সময় টিকে ছিল।[৮]

মাটি খননে পাওয়া সাতটি ভিক্ষুকক্ষ বিশিষ্ট[১০] বৌদ্ধমন্দিরের ধ্বংসাবশেষ, ইটের তৈরি প্রায় অক্ষত দুটি পাকা রাস্তা, হলঘর, বর্গাকার ও অষ্টকোণাকৃতি স্তূপ, যা বৌদ্ধরা ধর্মীয় আচারের স্থান বা সমাধি হিসেবে ব্যবহার করে, এবং দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ২.৭৫ মিটার প্রশস্ত আঁকাবাঁকা চওড়া দেয়াল[১২] পরিকল্পিত নগরের ইঙ্গিত দেয়।[২] নাটেশ্বরের অষ্টকোণাকৃতির স্তূপটির আয়তন ২৫.২ বর্গমিটার। এর প্রতি বাহুর দৈর্ঘ্য ৯.২ মিটার এবং কোণাকুণি বাহুর দৈর্ঘ্য ৮.৬ মিটার। ক্রুশাকৃতির অষ্টমার্গ কেন্দ্রীয় মন্দিরটি বজ্রযান বৌদ্ধধর্মের উপাসনালয় হিসেবে ব্যবহৃত হতো।[৮] এছাড়া প্রাক-মধ্যযুগীয় বৌদ্ধবিহার, পঞ্চস্তূপ, আটকোনা স্তূপ ও ইটনির্মিত নালা প্রভৃতি স্থাপত্যের সঙ্গে এবার ইটনির্মিত রাস্তা, উত্তর দিকে স্তূপ কমপ্লেক্সে ঢোকার প্রবেশপথ[১৩] ও একাধিক বসতির নিদর্শন এ অঞ্চলে একটি দীর্ঘস্থায়ী নগর গড়ে ওঠার প্রমাণ দেয়।[২] চতুর্স্তুপের দেয়ালের কাঠামো নিচ থেকে ওপরে চওড়া, যা দেশের অন্যান্য প্রত্নস্থলের কাঠামো থেকে ভিন্ন।[১২] মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থাপনার ভিত্তিতে ঝামা ইট ব্যবহৃত হয়েছে, যা ভবনকে আর্দ্রতার হাত থেকে রক্ষা করে।[২][১২]

২০১৯-২০ সালের প্রত্নতাত্ত্বিক খননে প্রাপ্ত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ[৫] পিরামিড আকৃতির সম্পূর্ণ স্তূপটির আয়তন প্রায় ২০০০ বর্গমিটার ও উচ্চতা প্রায় ৪৪.৬৪ মিটার। দক্ষিণ দিকে এর দৈর্ঘ্য ৪৪ মিটার। এর বেদির উচ্চতা ৬৪ সেন্টিমিটার ও প্রস্থ ৩ মিটার। যুক্তরাষ্ট্রে কার্বন-ডেটিং পদ্ধতিতে এটি ৭৮০-৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্য নির্মিত বলে জানা যায়।[১] সময় বিবেচনায় এটি অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের সময়কালের (৯৮২-১০৫৪ খ্রিষ্টাব্দ) আগে নির্মিত।[৫]

নাটেশ্বরে পরিত্যক্ত স্থাপনার ওপর নতুন স্থাপনা নির্মাণের প্রমাণও পাওয়া যায়।[২] এভাবে মাটির সাত মিটার গভীরতায় নাটেশ্বরের পাঁচটি নির্মাণযুগের আভাস পাওয়া যায়।[১২]

প্রত্নস্থলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা[সম্পাদনা]

নাটেশ্বরে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন এখনও চলমান। এখানে প্রাপ্ত নিদর্শন বিক্রমপুর জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে।[১৪] এছাড়া আগামী পাঁচ বছর নাটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের উৎখননের পর ২০২৪ সালের মধ্যে আধুনিক পদ্ধতিতে "আর্কিওলজিক্যাল পার্ক" বা "প্রত্নতাত্ত্বিক উদ্যান" হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে।[১০] নাটেশ্বরকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে প্রত্নতাত্ত্বিকেরা আশা করছেন।[৮][১০]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "পিরামিড আকৃতির স্তূপের সন্ধান"। প্রথম আলো। ২০ মার্চ ২০২০। 
  2. "ধ্বংসস্তূপে মন্দির, রাস্তা, স্তূপ কমপ্লেক্স: হাজার বছর আগের পরিকল্পিত নগর!"। প্রথম আলো। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২০ 
  3. হাসান, তানভীর (১৮ ডিসেম্বর ২০১৫)। "প্রাচীন বিক্রমপুরের নতুন ইতিহাস: খনন করে মিলছে ১৩ শ বছরের পুরোনো নিদর্শন"। মুন্সীগঞ্জ: প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২০ 
  4. হাসান, তানজিল (১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "নাটেশ্বরে হারিয়ে যাওয়া উন্নত নগর সভ্যতার নিদর্শন"। মুন্সীগঞ্জ: ঢাকা ট্রিবিউন। ১৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২০ 
  5. দীপু, কাজী সাব্বির আহমেদ (১৯ মার্চ ২০২০)। "প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন: নাটেশ্বরে এবার পিরামিড আকৃতির নান্দনিক স্তূপ"। নাটেশ্বর, টঙ্গিবাড়ী: সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২০ 
  6. "নাটেশ্বরে বৌদ্ধ বিহারের খনন আপাতত সমাপ্ত"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। ২৬ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২০ 
  7. "নাটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কাজ পরিদর্শন করলেন অর্থমন্ত্রী"। বাংলা ট্রিবিউন। ৬ জানুয়ারি ২০১৮। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২০ 
  8. দীপু, কাজী সাব্বির আহমেদ (৭ জানুয়ারি ২০১৮)। "নাটেশ্বর দেউল বিশ্বের শ্রেষ্ঠ প্রত্ন আবিস্কারের একটি"। মুন্সীগঞ্জ: সমকাল। ৯ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২০ 
  9. মাহমুদ, ইফতেখার (৭ জানুয়ারি ২০১৮)। "প্রত্ন-নিদর্শন: পিরামিড আকারের অনন্য স্থাপনা"। নাটেশ্বর, মুন্সীগঞ্জ: প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  10. "বাংলাদেশের অন্যতম সমৃদ্ধ বৌদ্ধ স্থাপনা হবে নাটেশ্বর"। বাংলানিউজ২৪। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২০ 
  11. রহমান, সুফি মোস্তাফিজুর (১৪ এপ্রিল ২০১৬)। "নলিনীকান্ত ভট্টশালী: শিকড়-সন্ধানী গবেষক"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০২০ 
  12. "নাটেশ্বর প্রত্নতাত্তিক খননকৃত বৌদ্ধ মন্দির ও স্তুপ"টংগিবাড়ী উপজেলা: জাতীয় তথ্য বাতায়ন। বাংলাদেশ সরকার। ২৮ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২০ 
  13. "নাটেশ্বর: খননকাজ পরিদর্শনে দুই মন্ত্রী"। প্রথম আলো। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০২০ 
  14. আজিজ, গাজী মুনছুর (২০ নভেম্বর ২০১৮)। "বালাসুরের জাদুঘর"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]