বিজ্ঞান হল এমন এক ধরণের জ্ঞান যা পর্যবেক্ষণ, প্রকল্প বাস্তবায়ন, পরীক্ষণ এবং কোন বিষয়ের ব্যাখ্যা বা ঘটনার ভবিষ্যৎবাণীর কারণ দেখানোর ক্ষেত্রে যুক্তি প্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে গঠিত হয়। পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ এবং সূক্ষ্ণতর কারণ ব্যাখ্যন, এ সবই বিজ্ঞানের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এর পাশাপাশি বিজ্ঞানের জগতে নিয়মানুবর্তিতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় যা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কাজ করার জন্য আবশ্যক। এ ধরণের পদ্ধতির মথ্যে প্রথমেই আসে প্রস্তাবিত প্রকল্পকে উপযুক্ত পরীক্ষণ এবং যুক্তির মাধ্যমে সত্যায়িতকরণ। এ ধরণের সত্যায়িত প্রকল্প সময়ের প্রয়োজনে এক সময় সত্যের মানদন্ড হিসেবে পরিগণিত হয় এবং কালক্রমে একটি সূত্রের মর্যাদা পায়; তবে বিজ্ঞানে কোন কিছুই অপরিবর্তনীয় নয়। পরবর্তীতে অধিক নির্ভরযোগ্য তত্ত্ব এই প্রতাষ্ঠিত তত্ত্বকেও নাকচ করে দিতে পারে। এভাবেই এগিয়ে চলে বিজ্ঞান।
ইউরেনিয়ামপর্যায় সারণীর ৯২তম মৌল। এটি পর্যায় সারণীর ৭ম পর্যায়ের ৩য় শ্রেণীর B উপশ্রেণীতে অবস্থিত। এটি মূলত তেজস্ক্রিয় এবং নীলাভ সাদা বর্ণের ধাতু।১৭৮৯ সালে বিজ্ঞানী মার্টিন হাইনরিখ ক্ল্যাপরথ (Martin Heinrich Klaproth) ইউরেনিয়াম আবিষ্কার করেন। তিনি ইউরেনাস গ্রহের নামানুসারে এর নামকরণ করেন ইউরেনিয়াম কারণ তখন ইউরেনাস গ্রহের আবিষ্কারের ঘটনা ছিল সবচেয়ে সাম্প্রতিক। কিন্তু প্রথম ইউরেনিয়াম সংশ্লেষ করা হয় ১৮৪১ সালে। এই সালে বিজ্ঞানী ইউজিন পেলিকট (Eugene-Melchior Peliqot) ইউরেনিয়াম টেট্রাক্লোরাইড (UCl4) থেকে প্রথম U সংশ্লেষ করেন। ১৮৬৯ সালে যখন দিমিত্রি মেন্ডেলিভ (Dimitri Ivanovich Mendeleyev) পর্যায় সারণী আবিষ্কার করেন তখন U সবচেয়ে ভারী মৌল হিসেবে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ১৯৪০ সালে প্রথম ট্রান্সইউরেনিয়াম মৌল তথা নেপচুনিয়াম আবিষ্কারের পূর্ব পর্যন্ত এটিই ছিল সবচেয়ে ভারী। ১৮৯৬ সালে বিজ্ঞানী হেনরী বেকেরেল ইউরেনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা আবিষ্কার করেন। আরও জানুন...
১৯৫০ সালের পূর্বেকার সংগৃহীত স্থিরচিত্রে মেঘনাদ সাহা
... প্রকৃতিতে সবচেয়ে বেশী জনঘনত্ব যে জীবের তা হল ব্যাক্টেরিয়ার, সবচেয়ে বেশী জৈববৈচিত্রও আছে ব্যাক্টেরিয়াদের। কিন্তু ভাইরাসদের যদি জীবিত ধরা যায়, তবে সর্বাধিক গড় প্রাকৃতিক জনঘনত্ব হবে ব্যাক্টেরিয়োফাজের।
... হেপাটাইটিস যত প্রকার ভাইরাস দ্বারা সংঘটিত হতে পারে, তারা প্রায় সবাই ভিন্ন ভিন্ন পরিবারের (Family)। কিন্তু তারা একই ধরণের রোগ ঘটায়।
... ব্যাক্টেরিয়ফাজ ভাইরাসকে বিভিন্ন প্রাণীর ব্যাক্টেরিয়া জনিত রোগের প্রতিকারে ব্যবহার করা যেতে পারে।
... স্পিরূলিনা নামক শৈবাল আর্সেনিক জনিত রোগের প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
... মানুষের দেহে যতগুলো কোষ আছে, তার প্রায় ১০ গুন আছে ব্যাক্টেরিয়া।
... দিন দিন ব্যাক্টেরিয়ার অ্যান্টিবায়োটিক রোধী বৈশিষ্ঠ্য বেড়েই চলছে।
নিচের বিষয়শ্রেণীগুলোর অধীনে সবগুলো নিবন্ধ সাজানো আছে। [►] চিহ্নে ক্লিক করলেই উপ-বিষয়শ্রেণী দেখতে পাবেন।