পশুকামিতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইতিহাস ব্রাউজ করুন
← পূর্বের পার্থক্যপরবর্তী পার্থক্য →
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্প্রসারণ কাজ চলছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:


যদিও প্রাণীর সাথে সঙ্গম কিছু দেশে [[Zoophilia and the law|নিষিদ্ধ]] নয়, কিন্তু বেশিরভাগ দেশেই [[cruelty to animals|প্রাণীর নির্যাতন]] আইন, [[buggery|পায়ুকামিতা মূলক আইন]] অথবা [[crime against nature|প্রকৃতিবিরুদ্ধ আইনে]] পশ্বাচার অবৈধ।
যদিও প্রাণীর সাথে সঙ্গম কিছু দেশে [[Zoophilia and the law|নিষিদ্ধ]] নয়, কিন্তু বেশিরভাগ দেশেই [[cruelty to animals|প্রাণীর নির্যাতন]] আইন, [[buggery|পায়ুকামিতা মূলক আইন]] অথবা [[crime against nature|প্রকৃতিবিরুদ্ধ আইনে]] পশ্বাচার অবৈধ।

==পরিভাষা==
===সাধারণ===
পশ্বাচার এবং পশুকামিতা একে অপরের বিকল্প শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হলেও কিছু গবেষক এদের মধ্যে শ্রেণীবিভাগ করেছেন। যেমন পশুকামিতা (প্রাণীর প্রতি যৌন আকর্ষণ) এবং পশ্বাচার (প্রাণীর সাথে যৌন ক্রিয়া)। পশ্বাচারের ক্ষেত্রে প্রাণী যৌন আকর্ষণ বোধ করে না।<ref name="ranger" /> কিছু গবেষণা থেকে দেখা গিয়েছে, প্রানীর প্রতি অনুরক্ততা থেকেই প্রাণীর সাথে যৌনক্রিয়া এমনটা খুবই বিরল।<ref name="earls">{{cite journal |doi=10.1177/107906320201400106 |pmid=11803597 |title=A Case Study of Preferential Bestiality (Zoophilia) |year=2002 |last1=Earls |first1=C. M. |last2=Lalumiere |first2=M. L. |journal=Sexual Abuse: A Journal of Research and Treatment |volume=14 |issue=1 |pages=83–88}}</ref> একই সাথে কিছু পশু কামি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন তারা কখনোই প্রাণীর সাথে কোনরুপ যৌন কর্মকাণ্ডে জড়ান নি।<ref>{{cite journal | author = Maratea, R. J. | year = 2011 | title = Screwing the pooch: Legitimizing accounts in a zoophilia on-line community | journal = Deviant Behavior | volume = 32 | issue = 10 | page = 938 | doi=10.1080/01639625.2010.538356}}</ref> [[Ernest Bornemann|আর্নেস্ট বোরনেম্যান]] (১৯৯০) ''[[zoosadism|পশু ধর্ষকামী]] শব্দটির প্রবর্তন করেন; যার অর্থ হল যারা প্রাণীকে কষ্ট দিয়ে যৌন সুখ লাভ করে। <!-- Zoosadism specifically is one member of the [[Macdonald triad]] of precursors to [[Psychopathy|sociopathic behavior]].<ref name=MacDonald>{{cite journal|last=MacDonald|first=J. M.|title=The Threat to Kill|journal=American Journal of Psychiatry|year=1963|volume=120|issue=2|pages=125–30|url=http://journals.psychiatryonline.org/article.aspx?articleid=149172|accessdate=19 January 2013|format=PDF|doi=10.1176/ajp.120.2.125}}</ref>-->

===পশুকামিতা===
১৮৮৬ সালে [[Richard Freiherr von Krafft-Ebing|ক্রাফট এবিং]] ''[[Psychopathia Sexualis|সাইকোপ্যাথিয়া সেক্সুয়ালিস]]'' নামক যৌনতার গবেষণার একটি ক্ষেত্রে পশুকামিতা শব্দটি ব্যবহার করেন। যেখানে তিনি এমন অনেক ঘটনার কথা বর্ণনা করেন, "যেখানে প্রাণীকে নির্যাতন করা হয়েছে (পশ্বাচার)",<ref>Richard von Krafft-Ebing: [[Psychopathia Sexualis]], p. 561.</ref> as well as "zoophilia erotica",<ref>Richard von Krafft-Ebing: [[Psychopathia Sexualis]], p. 281.</ref> which he defined as a sexual attraction to animal skin or fur. The term ''zoophilia'' derives from the combination of two nouns in [[Greek language|Greek]]: '''''ζῷον''''' (''zṓion'', meaning "animal") and '''''φιλία''''' (''[[wiktionary:-philia|philia]]'', meaning "(fraternal) love"). In general contemporary usage, the term ''zoophilia'' may refer to sexual activity between human and non-human animals, the desire to engage in such, or to the specific [[paraphilia]] (''i.e.,'' the atypical arousal) which indicates a definite preference for non-human animals over humans as sexual partners. Although Krafft-Ebing also coined the term ''zooerasty'' for the paraphilia of exclusive sexual attraction to animals,<ref name="deviance 391">D. Richard Laws and William T. O'Donohue: [https://books.google.com/books?id=yIXG9FuqbaIC&pg=PA391&dq=zoophilia+paraphilia Books.Google.co.uk], Sexual Deviance, page 391. [[Guilford Press]], 2008. {{ISBN|978-1-59385-605-2}}.</ref> that term has fallen out of general use.

===পশ্বাচার===
[[File:日本春宫册页《女人和狗》.jpg|thumb|right|300px|Japanese ''[[ukiyo-e]]'' [[woodblock print]] from [[Kunisada|Utagawa Kunisada]]'s series, "Eight Canine Heroes of the House of Satomi", 1837. ]]
[[File:Indiaerotic5.jpg|thumb|right|350px|An 18th-century Indian miniature depicting women practising zoophilia in the bottom register.]]
The legal term ''bestiality'' has three common pronunciations: {{IPA|[ˌbestʃiˈæləti]}} or {{IPA|[ˌbistʃiˈæləti]}} in the United States,<ref>{{cite web|title=Pronunciation of bestiality|url=http://www.macmillandictionary.com/pronunciation/american/bestiality|publisher=MacMillan Dictionary|accessdate=3 January 2018}}</ref> and {{IPA|[ˌbestiˈæləti]}} in the United Kingdom.<ref>{{cite web|title=Pronunciation of bestiality|url=http://www.macmillandictionary.com/pronunciation/british/bestiality|publisher=MacMillan Dictionary|accessdate=3 January 2018}}</ref> Some zoophiles and researchers draw a distinction between ''zoophilia'' and ''bestiality'', using the former to describe the desire to form sexual relationships with animals, and the latter to describe the sex acts alone.<ref>{{cite web|url=http://sexuality.about.com/od/glossary/g/zoophilia.htm |title=Sexuality.about.com |website=Sexuality.about.com |accessdate=13 May 2012}}</ref> Confusing the matter yet further, writing in 1962, Masters used the term ''bestialist'' specifically in his discussion of zoosadism.
নিউ জার্সিতে মেডিকেলে স্কুল এর সহকারী অধ্যাপক এবং এর পরিচালক স্টিফেন ই লাভ আছে পশ্বাচার এবং উভকামী মধ্যে দুটি করণ বিভাগ দেয়াল তুলে ধরেছেন পরিমাণে হলো যারা তারিখে নির্যাতন অথবা ধর্ষণ করে এবং উভকামী মানে হল সারা প্রাণীর প্রতি যৌন আকর্ষণ বা আবেগপ্রবণ আকর্ষণ অনুভব করেন
Stephanie LaFarge, an assistant professor of psychiatry at the New Jersey Medical School, and Director of Counseling at the [[American Society for the Prevention of Cruelty to Animals|ASPCA]], writes that two groups can be distinguished: bestialists, who rape or abuse animals, and zoophiles, who form an emotional and sexual attachment to animals.<ref>{{cite news|title=All Opposed, Say Neigh |url=http://www.riverfronttimes.com/1999-12-15/news/all-opposed-say-neigh/ |author=Melinda Roth |work=Riverfront Times |date=15 December 1991 |accessdate=24 January 2009}}</ref> [[Colin J. Williams]] and [[Martin Weinberg]] যারা নিজেদের স্বঘোষিত পশু কামে মনে করে এরকম কিছু মানুষের উপর ইন্টারনেট থেকে গবেষণা করেছেন গবেষণার মাধ্যমে দেখেছেন পশু কামিরা পশুর স্বাস্থ্য সচেতনতা আনন্দ studied self-defined zoophiles via the internet and reported them as understanding the term ''zoophilia'' to involve concern for the animal's welfare, pleasure, and consent, as distinct from the self-labelled zoophiles' concept of "bestialists", whom the zoophiles in their study defined as focused on their own gratification. এবং ওয়েন বার্ক উচ্চ দিতে বলেছেন পশুকামিতা হচ্ছে পশ্বাচার এদের Williams and Weinberg also quoted a British newspaper saying that ''zoophilia'' is a term used by "apologists" for ''bestiality''.<ref>{{cite journal |vauthors=Williams CJ, Weinberg MS |title=Zoophilia in men: a study of sexual interest in animals |journal=Archives of Sexual Behavior |volume=32 |issue=6 |pages=523–35 |date=December 2003 |pmid=14574096 |doi=10.1023/A:1026085410617}}</ref>


==ঘটনার সীমা==
==ঘটনার সীমা==

১২:৫৪, ৪ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

plant pollination carried by animals জন্য Zoophily দেখুন।

টেমপ্লেট:Use dmy dates

রোমান তেলের বাতি; যা পশুকামিতা মুলক আচরণকে চিত্রিত করেছে, ১ম-৩য় খ্রিষ্ঠাব্দ
প্যান ছাগলের সাথে যৌনক্রিয়া করছে, হারকিউলানিয়ামের পাপিরি ভিলাতে অবস্থিত ভাস্কর্য, 1752

পশুকামিতা (ইংরেজি: Zoophilia) হচ্ছে এমন এক প্রকার যৌন বিকৃতি যেখানে মানুষ নয় এমন প্রাণীর সাথে মানুষের যৌন আকর্ষণ প্রকাশ পায়। পশ্বাচার (ইংরেজি: Bestiality) হচ্ছে মানুষ এবং মানুষ নয় এমন প্রাণীর মধ্যে আন্তঃপ্রজাতি-যৌন কর্মকাণ্ড প্রায়সই পশ্বাচার এবং পশুকামিতা শব্দদ্বয়কে একে অপরের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু কিছু গবেষক আকর্ষণ (পশুকামিতা) এবং যৌনক্রিয়া (পশ্বাচার) এর মধ্যে বিভাজন রেখা তৈরী করেছেন।[১]

যদিও প্রাণীর সাথে সঙ্গম কিছু দেশে নিষিদ্ধ নয়, কিন্তু বেশিরভাগ দেশেই প্রাণীর নির্যাতন আইন, পায়ুকামিতা মূলক আইন অথবা প্রকৃতিবিরুদ্ধ আইনে পশ্বাচার অবৈধ।

পরিভাষা

সাধারণ

পশ্বাচার এবং পশুকামিতা একে অপরের বিকল্প শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হলেও কিছু গবেষক এদের মধ্যে শ্রেণীবিভাগ করেছেন। যেমন পশুকামিতা (প্রাণীর প্রতি যৌন আকর্ষণ) এবং পশ্বাচার (প্রাণীর সাথে যৌন ক্রিয়া)। পশ্বাচারের ক্ষেত্রে প্রাণী যৌন আকর্ষণ বোধ করে না।[১] কিছু গবেষণা থেকে দেখা গিয়েছে, প্রানীর প্রতি অনুরক্ততা থেকেই প্রাণীর সাথে যৌনক্রিয়া এমনটা খুবই বিরল।[২] একই সাথে কিছু পশু কামি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন তারা কখনোই প্রাণীর সাথে কোনরুপ যৌন কর্মকাণ্ডে জড়ান নি।[৩] আর্নেস্ট বোরনেম্যান (১৯৯০) পশু ধর্ষকামী শব্দটির প্রবর্তন করেন; যার অর্থ হল যারা প্রাণীকে কষ্ট দিয়ে যৌন সুখ লাভ করে।

পশুকামিতা

১৮৮৬ সালে ক্রাফট এবিং সাইকোপ্যাথিয়া সেক্সুয়ালিস নামক যৌনতার গবেষণার একটি ক্ষেত্রে পশুকামিতা শব্দটি ব্যবহার করেন। যেখানে তিনি এমন অনেক ঘটনার কথা বর্ণনা করেন, "যেখানে প্রাণীকে নির্যাতন করা হয়েছে (পশ্বাচার)",[৪] as well as "zoophilia erotica",[৫] which he defined as a sexual attraction to animal skin or fur. The term zoophilia derives from the combination of two nouns in Greek: ζῷον (zṓion, meaning "animal") and φιλία (philia, meaning "(fraternal) love"). In general contemporary usage, the term zoophilia may refer to sexual activity between human and non-human animals, the desire to engage in such, or to the specific paraphilia (i.e., the atypical arousal) which indicates a definite preference for non-human animals over humans as sexual partners. Although Krafft-Ebing also coined the term zooerasty for the paraphilia of exclusive sexual attraction to animals,[৬] that term has fallen out of general use.

পশ্বাচার

Japanese ukiyo-e woodblock print from Utagawa Kunisada's series, "Eight Canine Heroes of the House of Satomi", 1837.
An 18th-century Indian miniature depicting women practising zoophilia in the bottom register.

The legal term bestiality has three common pronunciations: [ˌbestʃiˈæləti] or [ˌbistʃiˈæləti] in the United States,[৭] and [ˌbestiˈæləti] in the United Kingdom.[৮] Some zoophiles and researchers draw a distinction between zoophilia and bestiality, using the former to describe the desire to form sexual relationships with animals, and the latter to describe the sex acts alone.[৯] Confusing the matter yet further, writing in 1962, Masters used the term bestialist specifically in his discussion of zoosadism. নিউ জার্সিতে মেডিকেলে স্কুল এর সহকারী অধ্যাপক এবং এর পরিচালক স্টিফেন ই লাভ আছে পশ্বাচার এবং উভকামী মধ্যে দুটি করণ বিভাগ দেয়াল তুলে ধরেছেন পরিমাণে হলো যারা তারিখে নির্যাতন অথবা ধর্ষণ করে এবং উভকামী মানে হল সারা প্রাণীর প্রতি যৌন আকর্ষণ বা আবেগপ্রবণ আকর্ষণ অনুভব করেন Stephanie LaFarge, an assistant professor of psychiatry at the New Jersey Medical School, and Director of Counseling at the ASPCA, writes that two groups can be distinguished: bestialists, who rape or abuse animals, and zoophiles, who form an emotional and sexual attachment to animals.[১০] Colin J. Williams and Martin Weinberg যারা নিজেদের স্বঘোষিত পশু কামে মনে করে এরকম কিছু মানুষের উপর ইন্টারনেট থেকে গবেষণা করেছেন গবেষণার মাধ্যমে দেখেছেন পশু কামিরা পশুর স্বাস্থ্য সচেতনতা আনন্দ studied self-defined zoophiles via the internet and reported them as understanding the term zoophilia to involve concern for the animal's welfare, pleasure, and consent, as distinct from the self-labelled zoophiles' concept of "bestialists", whom the zoophiles in their study defined as focused on their own gratification. এবং ওয়েন বার্ক উচ্চ দিতে বলেছেন পশুকামিতা হচ্ছে পশ্বাচার এদের Williams and Weinberg also quoted a British newspaper saying that zoophilia is a term used by "apologists" for bestiality.[১১]

ঘটনার সীমা

কিনসে প্রতিবেদন অনুসারে পুরুষদের মধ্যে ৮ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে ৩.৬ শতাংশ নিজের জীবনসীমার কোনো এক বিন্দুতে পশুর সাথে যৌন ক্রিয়া করেছে এবং দাবী করা হয়েছে, এদের মধ্যে ৪০-৬০ শতাংশ সেসব ব্যক্তির মধ্যে এ যৌনক্রিয়া দেখা গিয়েছে, যারা খামারের কাছে বসবাস করে,[৬] কিন্তু পরবর্তীতে কিছু লেখক এই পরিসংখ্যানকে বাতিল করে দেন। তাদের মতে এখানে কারাবন্দীদের যে হিসাবটা নেওয়া হয়েছে সেখানে অসমঞ্জস্যতা আছে এবং এটি একপ্রকার নমুনা পক্ষপাত। মার্টিন ডোবারম্যান লিখেছেন কিন্দের গবেষণা সহকারী কারাগারের নমুনা এ পরিসংখ্যান থেকে অপসারণ করেছে।[১২]

খামারের পশুদের সাথে থাকার সুযোগ কমে গিয়ে, ১৯৭৪ সালের মধ্যে আমেরিকার খামার্ গুলোর জনসংখ্যা ১৯৪০ সালের তুলনায় ৮০ ভাগ কমে যায়। হান্টের ১৯৭৪ সালের গবেষণায় পাওয়া যায়, এই ডেমোগ্রাফিক পরিবর্তন ইঙ্গিত করে পশুকামিতার ঘটনাগুলোর এক উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের দিকে। ১৯৭৪ সালে পশুকামী পুরুষের সংখ্যা শতকরা ৪.৯ ভাগ ( ১৯৪৮ঃ শতকরা ৮.৩ ভাগ)।আর ১৯৭৪ সালে পশুকামী নারী শতকরা ১.৯ ভাগ ( ১৯৪৮ঃ শতকরা ৩.৬ ভাগ)। মিলেটস্কির বিশ্বাস পশুকামীতার হার কমে যাওয়ার পেছনে তাদের রুচির পরিবর্তন না, বরং সুযোগের অভাবই প্রধান কারণ হিসেবে আছে।[১৩]

ন্যান্সি ফ্রাইডে তার বই ফিমেল সেক্সুয়ালিটি, মাই সিক্রেট গার্ডেনে, ভিন্ন ভিন্ন মহিলার ১৯০ টি উদ্ভট খেয়াল (ফ্যান্টাসি) নথিবদ্ধ করেন; যার মধ্যে ২৩ টি ছিল পশুকামী ক্রিয়াকলাপ।[১৪]

একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে সব রোগী মনোরোগ জনিত সমস্যায় ভুগছে তাদের মধ্যেই পশ্বাচারের প্রতি অধিক ঝুঁকে পড়েন (৫৫ শতাংশ)[১৫] ক্রিপল্ট এবং কচর (১৯৮০) প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, তাদের জরিপের ৫.৩% পুরুষ বিষমকামী যৌনক্রিয়ার সময় প্রাণীর সাথে যৌনক্রিয়ার কথা কল্পনা করেন।[১৬] ২০১৪ সালে একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে দেখা গিয়েছে, নারীদের ৩ শতাংশ এবং পুরুষদের ২ শতাংশ মানুষের মধ্যে প্রাণীর সাথে যৌনক্রিয়া করার খায়েশ রয়েছে।[১৭] ১৯৮২ সালে ১৮৬ টা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর করা একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে দেখা গিয়েছে ৭.৫ শতাংশ শিক্ষার্থী প্রানীর সাথে যৌনক্রীয়ায় লিপ্ত হয়েছে।[১৮]

প্রাণীর যৌন ক্রিয়া দেখে আনন্দ পাওয়ার বিষয়টিকে বলা হয় ফনোফিলিয়া (ইংরেজি: faunoiphilia)।[১৯] ম্যাসেনের মতে(১৯৯৪) প্রাণীর যৌন ক্রিয়া দেখার প্রতি আগ্রহ এবং যৌন উত্তেজনা পরবর্তীতে পশুকামিতায় পরিবর্তিত হওয়ার এক অন্যতম নির্দেশক। ন্যান্সি ফ্রাইডে উল্লেখ করেন যৌনতা প্রসঙ্গে সামাজিক বাধা, বিচার ও সাংস্কৃতিক প্রত্যাশার বাইরে গিয়ে যৌন আচরণ প্রদর্শন করার আনুষঙ্গিক উপাদান হিসেবে পশুকামিতা ব্যক্তির যৌন চাহিদায় রূপান্তরিত হতে পারে। মাস্টার (১৯৬২) বলেছেন, কিছু পতিতালয়ের নিয়ন্ত্রারা ইচ্ছা করেই পশুর সঙ্গমকে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করে, যাতে করে সম্ভাব্য খরিদ্দাররা পশ্বাচারের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পশ্বাচার ক্রিয়া করে।[২০][যাচাইকরণ ব্যর্থ হয়েছে]. একাধিক গবেষণা থেকে দেখা গিয়েছে, কোনো যৌন ক্রিয়া নেই এধরনের চলচ্চিত্রের তুলনায় বনবোর রতিক্রিয়া দেখায় এধরনের চলচ্চিত্র দেখে নারী যোনি শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া দেয়।[২১][২২]

স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা

মূল নিবন্ধ: Zoonosis

প্রাণী থেকে মানুষে রোগ সংক্রমিত হওয়া কে বলা হয় জুনোসিস। কিছু জুনোসিস সংক্রমিত হতে পারে সাধারণ সংস্পর্শে। তবে বেশিরভাগ জুনোসিস সংক্রমিত হয় বীর্য, যোনি রস, মূত্র, লালা, বীষ্ঠা এবং প্রাণীর রক্ত স্থানান্তরের মাধ্যমে। জুনুসিসের কিছু উদাহরণ হলো ব্রুসেলসিস, কিউ জ্বর, লেপ্টোস্পাইরোসিস, and টক্সোকারিয়াসিস। এছাড়াও, প্রাণীর সাথে যৌনাচারণস নানাবিধ বিপদের ঝুঁকি থাকে। প্রাণীর বীর্যের জন্য এনাফাইলাক্সিসের মত এলার্জি প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে। অবলা প্রাণীর সাথে যৌনাচারণের সময় প্রাণীর কামড় সহ নানাবিধ সমস্যা দেখা যেতে পারে।

তথ্যসূত্র

  1. ↑ ক খ Ranger, R.; Fedoroff, P. (২০১৪)। "Commentary: Zoophilia and the Law"। Journal of the American Academy of Psychiatry and the Law Online। 42 (4): 421–426। পিএমআইডি 25492067। 
  2. ↑ Earls, C. M.; Lalumiere, M. L. (২০০২)। "A Case Study of Preferential Bestiality (Zoophilia)"। Sexual Abuse: A Journal of Research and Treatment। 14 (1): 83–88। ডিওআই:10.1177/107906320201400106। পিএমআইডি 11803597। 
  3. ↑ Maratea, R. J. (২০১১)। "Screwing the pooch: Legitimizing accounts in a zoophilia on-line community"। Deviant Behavior। 32 (10): 938। ডিওআই:10.1080/01639625.2010.538356। 
  4. ↑ Richard von Krafft-Ebing: Psychopathia Sexualis, p. 561.
  5. ↑ Richard von Krafft-Ebing: Psychopathia Sexualis, p. 281.
  6. ↑ ক খ D. Richard Laws and William T. O'Donohue: Books.Google.co.uk, Sexual Deviance, page 391. Guilford Press, 2008. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৫৯৩৮৫-৬০৫-২.
  7. ↑ "Pronunciation of bestiality"। MacMillan Dictionary। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৮। 
  8. ↑ "Pronunciation of bestiality"। MacMillan Dictionary। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৮। 
  9. ↑ "Sexuality.about.com"। Sexuality.about.com। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১২। 
  10. ↑ Melinda Roth (১৫ ডিসেম্বর ১৯৯১)। "All Opposed, Say Neigh"। Riverfront Times। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০০৯। 
  11. ↑ Williams CJ, Weinberg MS (ডিসেম্বর ২০০৩)। "Zoophilia in men: a study of sexual interest in animals"। Archives of Sexual Behavior। 32 (6): 523–35। ডিওআই:10.1023/A:1026085410617। পিএমআইডি 14574096। 
  12. ↑ Richard Duberman: KinseyInstitute.org ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে, Kinsey's Urethra The Nation, 3 November 1997, pp. 40–43. Review of Alfred C. Kinsey: A Public/Private Life. By James H. Jones.
  13. ↑ Hunt 1974, cited and re-examined by Miletski (1999)
  14. ↑ Nancy Friday (১৯৯৮) [1973]। "What do women fantasize about? The Zoo"। My Secret Garden (Revised সংস্করণ)। Simon and Schuster। পৃষ্ঠা 180–185। আইএসবিএন 978-0-671-01987-7। 
  15. ↑ Alvarez, WA; Freinhar, JP (১৯৯১)। "A prevalence study of bestiality (zoophilia) in psychiatric in-patients, medical in-patients, and psychiatric staff"। International Journal of Psychosomatics। 38 (1–4): 45–7। পিএমআইডি 1778686। 
  16. ↑ Crépault, Claude; Couture, Marcel (১৯৮০)। "Men's erotic fantasies"। Archives of Sexual Behavior। 9 (6): 565–81। ডিওআই:10.1007/BF01542159। পিএমআইডি 7458662। 
  17. ↑ Joyal, C. C.; Cossette, A.; Lapierre, V. (২০১৪)। "What Exactly Is an Unusual Sexual Fantasy?"। The Journal of Sexual Medicine। 12 (2): 328–340। ডিওআই:10.1111/jsm.12734। পিএমআইডি 25359122। 
  18. ↑ Story, MD (১৯৮২)। "A comparison of university student experience with various sexual outlets in 1974 and 1980"। Adolescence। 17 (68): 737–47। পিএমআইডি 7164870। 
  19. ↑ Aggrawal, Anil. Forensic and medico-legal aspects of sexual crimes and unusual sexual practices. CRC Press, 2008.
  20. ↑ R.E.L. Masters: Forbidden Sexual behavior and Morality. New York, NY 1962, Lancer Books, Inc. (Section "Psychical bestiality").
  21. ↑ Chivers, Meredith L.; Seto, Michael C.; Blanchard, Ray (২০০৭)। "Gender and sexual orientation differences in sexual response to sexual activities versus gender of actors in sexual films"। Journal of Personality and Social Psychology। 93 (6): 1108–21। ডিওআই:10.1037/0022-3514.93.6.1108। পিএমআইডি 18072857। 
  22. ↑ Chivers, Meredith L.; Bailey, J. Michael (২০০৫)। "A sex difference in features that elicit genital response"। Biological Psychology। 70 (2): 115–20। ডিওআই:10.1016/j.biopsycho.2004.12.002। পিএমআইডি 16168255। 

বহিঃসংযোগ

উইকিঅভিধানে পশুকামিতা, পশুকামিতা, বা পশুকামিতা শব্দটি খুঁজুন।

টেমপ্লেট:Zoophilia

'https://bn.wikipedia.org/w/index.php?title=পশুকামিতা&oldid=3291019' থেকে আনীত