মিজানুর রহমান চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান) |
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান) |
||
| ৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
===স্বাধীন বাংলাদেশ=== |
===স্বাধীন বাংলাদেশ=== |
||
====শেখ মুজিবের সরকার==== |
====শেখ মুজিবের সরকার==== |
||
স্বাধীন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন। [[১৯৭৩]] শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী সভায় তিনি তথ্য মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। [[১৯৭৫]] সালে শেখ মুজিব নিহত হলে |
৭০ এর নির্বাচনে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য হন। স্বাধীন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] ১৯৭৩ এর সংসদে তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন। [[১৯৭৩]] শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী সভায় তিনি তথ্য মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। [[১৯৭৫]] সালে শেখ মুজিব নিহত হলে [[আবদুল মালেক উকিল]] এবং মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামি লিগের দুটি অংশের সৃষ্টি হয়। |
||
====এরশাদের সরকার==== |
====এরশাদের সরকার==== |
||
আশির দশকের শুরু দিকে [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ|হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের]] সামরিক সরকারকে সমর্থন দেন এবং [[জাতীয় পার্টি|জাতীয় পার্টিতে]] (সেসময়ের নাম জাতীয় দল)যোগ দেন ([[১৯৮৪]])। ১৯৮৬ তে প্রধানমন্ত্রী হন। এরশাদের রাষ্ট্রপতি থাকা কালীন তিনি দুই বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। [[১৯৯০]] সালে এরশাদ ক্ষমতা ছেড়ে দেন। [[২০০১]] সালে মিজানুর রহমান [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগে]] যোগ দেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন। |
আশির দশকের শুরু দিকে [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ|হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের]] সামরিক সরকারকে সমর্থন দেন এবং [[জাতীয় পার্টি|জাতীয় পার্টিতে]] (সেসময়ের নাম জাতীয় দল)যোগ দেন ([[১৯৮৪]])। ১৯৮৬ তে প্রধানমন্ত্রী হন। এরশাদের রাষ্ট্রপতি থাকা কালীন তিনি দুই বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। [[১৯৯০]] সালে এরশাদ ক্ষমতা ছেড়ে দেন। [[২০০১]] সালে মিজানুর রহমান [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগে]] যোগ দেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন। |
||
১৬:৪৭, ৩ মে ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মিজানুর রহমান চৌধুরী (অক্টোবর ১৯, ১৯২৮- ফেব্রুয়ারি ২, ২০০৬) একজন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তিনি জুলাই ৯, ১৯৮৬ থেকে মার্চ ২৭, ১৯৮৮ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
জন্ম
মিজানুর রহমান চাঁদপুর জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন।
রাজনীতি
পাকিস্তান আমল
কলেজ থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। ১৯৬২ সালে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থি হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।১৯৬২ থেকে ১৯৬৯ পর্যন্ত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। যখন শেখ মুজিবুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ কারাগারে ছিলেন তখন তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।। ১৯৬৭ সালে তিনি নিজেও গ্রেফতার হন।আয়ূব খানের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় তিনি সম্মিলিত বিরোধী দলের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। [১]বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
স্বাধীন বাংলাদেশ
শেখ মুজিবের সরকার
৭০ এর নির্বাচনে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য হন। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ এর সংসদে তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৭৩ শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী সভায় তিনি তথ্য মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব নিহত হলে আবদুল মালেক উকিল এবং মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামি লিগের দুটি অংশের সৃষ্টি হয়।
এরশাদের সরকার
আশির দশকের শুরু দিকে হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সামরিক সরকারকে সমর্থন দেন এবং জাতীয় পার্টিতে (সেসময়ের নাম জাতীয় দল)যোগ দেন (১৯৮৪)। ১৯৮৬ তে প্রধানমন্ত্রী হন। এরশাদের রাষ্ট্রপতি থাকা কালীন তিনি দুই বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯০ সালে এরশাদ ক্ষমতা ছেড়ে দেন। ২০০১ সালে মিজানুর রহমান আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন।
মৃত্যু
২০০৬ সালে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ [Historical dictionary of Bangladesh / by Craig Baxter and Syedur Rahman. 2nd ed. page :62 ISBN: 0-8108-3187-2]
| পূর্বসূরী: আতাউর রহমান খান |
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জুলাই ৯, ১৯৮৬ - মার্চ ২৭, ১৯৮৮ |
উত্তরসূরী: মওদুদ আহমেদ |
 | ||
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |