মিজানুর রহমান চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ রোবট যোগ করছে: de:Mizanur Rahman Chowdhury, fr:Mizanur Rahman Chowdhury, id:Mizanur Rahman Chowdhury |
Hasan.zamil (আলোচনা | অবদান) |
||
৪ নং লাইন: | ৪ নং লাইন: | ||
==রাজনীতি== |
==রাজনীতি== |
||
===পাকিস্তান আমল=== |
===পাকিস্তান আমল=== |
||
কলেজ থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। [[১৯৬২]] সালে তিনি [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] প্রার্থি হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত |
কলেজ থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। [[১৯৬২]] সালে তিনি [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] প্রার্থি হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।১৯৬২ থেকে ১৯৬৯ পর্যন্ত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।যখন [[শেখ মুজিবুর রহমান]] এবং [[আওয়ামী লীগ]] নেতৃবৃন্দ কারাগারে ছিলেন তখন তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।। [[১৯৬৭]] সালে তিনি নিজেও গ্রেফতার হন।আয়ূব খানের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় তিনি সম্মিলিত বিরোধী দলের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে]] তিনি সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করেন। |
||
===স্বাধীন বাংলাদেশ=== |
===স্বাধীন বাংলাদেশ=== |
||
====শেখ মুজিবের সরকার==== |
====শেখ মুজিবের সরকার==== |
১৫:৪৩, ৩ মে ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মিজানুর রহমান চৌধুরী (অক্টোবর ১৯, ১৯২৮- ফেব্রুয়ারি ২, ২০০৬) একজন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তিনি জুলাই ৯, ১৯৮৬ থেকে মার্চ ২৭, ১৯৮৮ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
জন্ম
মিজানুর রহমান চাঁদপুর জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন।
রাজনীতি
পাকিস্তান আমল
কলেজ থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। ১৯৬২ সালে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থি হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।১৯৬২ থেকে ১৯৬৯ পর্যন্ত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।যখন শেখ মুজিবুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ কারাগারে ছিলেন তখন তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।। ১৯৬৭ সালে তিনি নিজেও গ্রেফতার হন।আয়ূব খানের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় তিনি সম্মিলিত বিরোধী দলের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
স্বাধীন বাংলাদেশ
শেখ মুজিবের সরকার
স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৭৩ শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী সভায় তিনি তথ্য মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব নিহত হলে মিজানুর রহমান মন্ত্রীত্ব ছেড়ে দিয়ে, আওয়ামী লীগের একটি অংশের নেতৃত্ব দেন।
এরশাদের সরকার
আশির দশকের শুরু দিকে হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সামরিক সরকারকে সমর্থন দেন এবং জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন (১৯৮৪)। এরশাদের রাষ্ট্রপতি থাকা কালীন তিনি দুই বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯০ সালে এরশাদ ক্ষমতা ছেড়ে দেন। ২০০১ সালে মিজানুর রহমান আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন।
মৃত্যু
২০০৬ সালে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
পূর্বসূরী: আতাউর রহমান খান |
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জুলাই ৯, ১৯৮৬ - মার্চ ২৭, ১৯৮৮ |
উত্তরসূরী: মওদুদ আহমেদ |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |