কাশ্মীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hirok Raja কর্তৃক ০১:৩২, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখের সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩২ নং লাইন: ৩২ নং লাইন:


===বর্তমান অবস্থা ও রাজনৈতিক বিভাজন===
===বর্তমান অবস্থা ও রাজনৈতিক বিভাজন===
{{আরও দেখুন|আকসাই চীন|আজাদ কাশ্মীর|গিলগিত-বালতিস্তান|জম্মু ও কাশ্মীর}}
{{আরও দেখুন|আকসাই চীন|আজাদ কাশ্মীর|গিলগিত-বালতিস্তান|জম্মু ও কাশ্মীর।বর্তমান অবস্থা খুব ভালো নাই।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৮:৩৬, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রাজনৈতিক মানচিত্র: কাশ্মীর অঞ্চলের জেলাসমূহ, পীর পঞ্জল পর্বতমালা, এবং কাশ্মীর উপত্যকা
নবম-সর্বোচ্চ: নঙ্গ পর্বত, আরোহণের জন্য মারাত্মক একটি পর্বত, এটি পাকিস্তানে গিলগিট-বালতিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত।

কাশ্মীর (বালটি, গোজরি, পোঞ্ছি / চিভালি, ডোগরি: कश्मीर; কাশ্মীরি: कॅशीर, کشیر; লাদাখি: ཀཤམིར; উইগুর: كەشمىر; শিনা: کشمیر) হল ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরপশ্চিমের একটি অঞ্চল। ১৯শ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত, কাশ্মীর শব্দটি ভৌগোলিকভাবে শুধু বিশাল হিমালয় এবং পীর পঞ্জল পর্বতমালার উপত্যকাকে নির্দেশনা করা হতো। আজ কাশ্মীর বলতে বোঝায় একটি বিশাল অঞ্চল যা ভারতীয়-শাসিত রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীর (এর মধ্যে বিভাগসমূহ রয়েছে: কাশ্মীর উপত্যকা, জম্মু এবং লাদাখ), পাকিস্তানি-শাসিত গিলগিত-বালতিস্তান এবং আজাদ কাশ্মীর প্রদেশ এবং চীন-শাসিত আকসাই চীন এবং ট্রান্স-কারাকোরাম ট্রাক্ট অঞ্চলসমূহ নিয়ে গঠিত।[১][২][৩]

১ম সহস্রাব্দের প্রথমার্ধে কাশ্মীর অঞ্চল হিন্দুধর্ম ও পরে বৌদ্ধধর্মের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে ওঠে, পরে নবম শতাব্দীতে কাশ্মীর শাইভিবাদের উত্থান ঘটে।[৪] ১৩৩৯ সালে শাহ মীর কাশ্মীরের প্রথম মুসলমান শাসক হন এবং সালতিন-ই-কাশ্মীর বা শাহ মীর রাজবংশের গোড়াপত্তন করেন।[৫] কাশ্মীর ১৫৮৬ থেকে ১৭৫১ সাল পর্যন্ত মুঘল সাম্রাজ্যের অংশ ছিল,[৬] এবং পরে ১৮২০ সাল পর্যন্ত আফগান দুররানি সাম্রাজ্যের অংশ ছিল।[৫] এই বছর রঞ্জিত সিঙের নেতৃত্বে শিখরা কাশ্মীর দখল করে।[৫] ১৮৪৬ সালে প্রথম ইঙ্গ-শিখ যুদ্ধে শিখরা পরাজিত হয় এবং জম্মুর রাজা গুলাব সিং অমৃতসর চুক্তির মাধ্যমে ব্রিটিশদের কাছ থেকে এই অঞ্চল ক্রয় করে কাশ্মীরের নতুন শাসক হন। তার উত্তরসূরিরা ব্রিটিশদের অধীনে এই অঞ্চলের শাসন করে ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পূর্ব পর্যন্ত। ভারত বিভাজনের পর সাবেক ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের এই রাজ্যটি অমীমাংসিত অঞ্চলে পরিণত হয় এবং বর্তমানে এটি তিনটি দেশ কর্তৃক শাসিত হচ্ছে, দেশ তিনটি হল ভারত, পাকিস্তানচীন[১][২]

ব্যুৎপত্তি

কাশ্মীর শব্দটি প্রাচীন সংস্কৃত ভাষা থেকে উৎপত্তি হয়েছে এবং যাকে káśmīra নামে অভিহিত করা হয়।[৭] নীলমত পুরাণ অনুসারে সতী-সরস নামক হৃদের পানি থেকে এই উপত্যকার উৎপত্তি ঘটে।[৮][৯] অনিশ্চিত এক জনশ্রুতি অনুসারে কাস্‌মীর শব্দের স্থানীয় ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হল পানি থেকে উদ্ভূত ভূমি।[১০]

ইতিহাস

হিন্দুধর্ম ও বৌদ্ধধর্ম

শাহ মীর রাজবংশ

শামস-উদ-দীন শাহ মীর (শাসনকাল ১৩৩৯-৪২) ছিলেন কাশ্মীরের প্রথম মুসলমান শাসক এবং শাহ মীর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা।

মুঘল শাসনামল

মুঘল সম্রাট আকবর ১৫৮৫-৮৬ সালে কাশ্মীরের আন্তঃ সুন্নী-শিয়া বিভাজনের সুযোগ দিয়ে কাশ্মীর জয় করেন।

আফগান শাসনামল

আফগান দুররানি রাজবংশ ১৭৫১ সাল থেকে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ লাভ করে।

শিখ শাসনামল

১৮১৯ সালে কাশ্মীর উপত্যকা দুররানি সাম্রাজ্যের হাত থেকে পাঞ্জাবের রঞ্জিত সিঙের অধীনে শিখদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

করদ রাজ্য

১৯৪৭ ও ১৯৪৮

বর্তমান অবস্থা ও রাজনৈতিক বিভাজন

{{আরও দেখুন|আকসাই চীন|আজাদ কাশ্মীর|গিলগিত-বালতিস্তান|জম্মু ও কাশ্মীর।বর্তমান অবস্থা খুব ভালো নাই।

তথ্যসূত্র

  1. "Kashmir: region, Indian subcontinent"এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  2. "Kashmir territories profile" (ইংরেজি ভাষায়)। বিবিসি নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  3. "Kashmir profile—timeline" (ইংরেজি ভাষায়)। বিবিসি নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  4. Basham, A. L. (2005) The wonder that was India, Picador. Pp. 572. আইএসবিএন ০-৩৩০-৪৩৯০৯-X, p. 110.
  5. Imperial Gazetteer of India, volume 15. 1908. Oxford University Press, Oxford and London. pp. 93–95.
  6. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :1 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  7. "A Comparative Dictionary of the Indo-Aryan Languages"। Dsalsrv02.uchicago.edu। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  8. আকবর, এম. জে. (১৯৯১), Kashmir, behind the vale, ভাইকিং, পৃষ্ঠা ৯ 
  9. রাইনা, মোহিনী কসবা (২০১৩), Kashur The Kashmiri Speaking People, ট্রাফোর্ড পাবলিশিং, পৃষ্ঠা ৩–, আইএসবিএন 978-1-4907-0165-3 
  10. স্নেডেন, ক্রিস্টোফার (২০১৫), Understanding Kashmir and Kashmiris, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস, পৃষ্ঠা ২২–, আইএসবিএন 978-1-84904-342-7 

বহিঃসংযোগ