রফিক-উল হক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনুলিপি সম্পাদনা
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = ব্যারিস্টার রফিক-উল হক
| name = ব্যারিস্টার রফিক-উল হক
| image =
| image = [[File:Prothomalo-bangla 2020-10 b6dab7bd-e6d6-4080-a147-cadd0c94ec4a 65b17a1b-91f6-432e-b21d-9b3b1c02d243.webp|thumb|আইনজীবী রফিক–উল হক]]
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|1935|11|02|df=y}}
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|1935|11|02|df=y}}
| birth_place = [[কলকাতা]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]], [[ব্রিটিশ ভারত]]
| birth_place = [[কলকাতা]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]], [[ব্রিটিশ ভারত]]

২২:৫২, ১ নভেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক
জন্ম (1935-11-02) ২ নভেম্বর ১৯৩৫ (বয়স ৮৮)
মৃত্যু২৪ অক্টোবর ২০২০
আদ-দ্বীন হাসপাতাল, ঢাকা
জাতীয়তাবাংলাদেশী
মাতৃশিক্ষায়তনকলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইনজীবী
দাম্পত্য সঙ্গীফরিদা হক (বি. ১৯৬০)
সন্তানফাহিম-উল হক

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক (জন্ম: ২ নভেম্বর ১৯৩৫ — ২৪ অক্টোবর ২০২০) [১] ছিলেন একজন বাংলাদেশী আইনজীবী এবং বাংলাদেশের প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল[২][৩] ১৯৬০ সালে তিনি আইন পেশায় আসেন। ১৯৮৯-১৯৯০ সালে তিনি বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

প্রারম্ভিক ও শিক্ষা জীবন

রফিক-উল হক ২ নভেম্বর ১৯৩৩ সালে কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তার পিতা মুমিন-উল হক ছিলেন চিকিৎসক ও মা নূরজাহান বেগম। তার বাল্যকাল কলকাতায়। কলকাতা চেতলা স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু। ১৯৫৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, ১৯৫৭ সালে দর্শন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ১৯৫৮ সালে  এলএলবি অর্জন করেন। [২] তিনি ১৯৬১ সালে যুক্তরাজ্য থেকে ব্যারিস্টার (বার-এট-ল) ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬২ সালে লিংকনস ইন -এ ডাক পান। তার পিতা মুমিন উল হক। [২]  তার স্ত্রী ফরিদা হক ডাক্তার ছিলেন। ১৯৬০ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তারা।

কর্মজীবন

রফিকুল ১৯৬০ সালে কলকাতা উচ্চ আদালতে আইনজীবী হিসেবে বারের সদস্য হন। [১] ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকা উচ্চ আদালতে যোগদান করেন এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টে অ্যাডভোকেট হিসাবে ভর্তি হন। ১৯৭৩ সালে আপিল বিভাগে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন তিনি।  

১৯৭৫ সালে তিনি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগে সিনিয়র আইনজীবী হিসাবে যোগদান করেন। [১] ১৯৮৯-১৯৯০ সালে তিনি বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। [২]

২০০৬-০৮ সালে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সঙ্কটের সময় তত্কালীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপার্সন ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলার অভিযোগ আনা হয়। ওইসময় তিনি তাদের দু’জনের পরামর্শক ছিলেন। [৪]

বিভিন্ন সময় তিনি ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালে তিনি সুবর্ণ ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেন। আদ-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ ঢাকা শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায়ও তার ভূমিকা আছে।

তথ্যসূত্র

  1. "Barrister Rafique-ul Huq : Member"। iccbangladesh.org.bd। জুন ৮, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭ 
  2. "Guest Profile"। tritiyomatra.com। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭ 
  3. "ব্যারিস্টার রফিক আর নেই | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৪ 
  4. "Counsel remains hopeful about Hasina-Khaleda meeting"The Daily Star। অক্টোবর ১৭, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

"Barrister Rafiq-ul Haque, Eminent Lawyer of Bangladesh tells his life story"। Mahfuz Mishu। ডিসেম্বর ১৫, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৯, ২০১৭  বাংলাদেশঃ মোঃ ফয়সাল রাব্বী তানিম