রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
৫৯ নং লাইন: ৫৯ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.rmaf.org.ph/ রামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন]
* [http://www.rmaf.org.ph/ রামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন]
* [http://www.rmaf.org.ph/blog ব্লগে রামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন]
* [https://web.archive.org/web/20121015151719/http://www.rmaf.org.ph/blog ব্লগে রামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন]


[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক পুরস্কার]]
[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক পুরস্কার]]

১১:০৮, ৫ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার
বিবরণসরকারী সেবা, জনসেবা, সামাজিক নেতৃত্ব, সাংবাদিকতা, সাহিত্য এবং যোগাযোগে উদ্ভাবনী কলা, শান্তি ও আন্তর্জাতিক সমন্বয় এবং নতুন নেতৃত্ব প্রদানে অসামান্য অবদানের জন্য
দেশফিলিপাইন
পুরস্কারদাতারামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন
প্রথম পুরস্কৃত১৯৫৭
ওয়েবসাইটhttp://www.rmaf.org.ph

রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার (পিলিপিনো: Ramon Magsaysay Award রামোন্‌ মাগ্‌সাইসাই এওয়ার্ড) ১৯৫৭ সালের এপ্রিল মাসে প্রবর্তিত হয়। এটি প্রবর্তন করেন নিউইয়র্ক শহরভিত্তিক রকফেলার ব্রাদার্স ফান্ড এর সম্মানিত ট্রাস্টিবৃন্দ। এই পুরস্কারটির প্রবর্তন করা হয় ফিলিপাইনের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি রামোন ম্যাগসেসেকে স্মরণ করে।

প্রায়শঃই এ পুরস্কারটিকে এশিয়ার নোবেল পুরস্কার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[১][২]

উদ্দেশ্য

প্রতি বছর রামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন এশিয়ার বিভিন্ন ব্যক্তি এবং সংগঠনকে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান ও কৃতিত্বের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করে। ছয়টি শ্রেণীতে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়:

  • সরকারী সেবা
  • জনসেবা
  • সামাজিক নেতৃত্ব
  • সাংবাদিকতা, সাহিত্য এবং যোগাযোগে উদ্ভাবনী কলা
  • শান্তি ও আন্তর্জাতিক সমন্বয়
  • নতুন নেতৃত্ব

ইতিহাস

১৯৫৭ সালের মে মাসে, ফিলিপাইনের সাতজন শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিবর্গকে রামোন ম্যাগসেসে এওয়ার্ড ফাউন্ডেশন (আরএমএএফ) ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য করা হয়। এই অ-লাভজনক প্রতিষ্ঠানটি পুরস্কারটির বাস্তবায়নে কাজ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রদায়, লিঙ্গ, জাতীয়তা ইত্যাদিকে পাশ কাটিয়ে এশিয়ার বিভিন্ন ব্যক্তি এবং সংগঠনের স্বীকৃতি ও সম্মাননা প্রদান করে। শুরুতে সরকারী সেবা; জনসেবা; সামাজিক নেতৃত্ব; সাংবাদিকতা, সাহিত্য এবং যোগাযোগে উদ্ভাবনী কলা; শান্তি ও আন্তর্জাতিক সমন্বয় - এই পাঁচটি শ্রেণীতে দেয়া হতো।

পরবর্তীতে ২০০০ সালে ম্যাগসেসে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটি 'নতুন নেতৃত্ব' নামে নতুন আরো একটি শ্রেণীতে পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করে। এ শ্রেণীটি ফোর্ড ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ও অর্থায়ণের মাধ্যমে সৃষ্ট হয়। ব্যক্তিগতভাবে অনূর্ধ্ব চল্লিশ বছর বয়সীকে তাঁর সম্প্রদায়ের সামাজিক পরিবর্তনে অসামান্য অবদানকে স্বীকৃতি জানাতেই এ শ্রেণীটির সৃষ্টি করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর নেতৃত্ব অবশ্যই নিজ সম্প্রদায়ের বাইরে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও পরিচিত হতে পারবে না। ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো নতুন নেতৃত্ব শ্রেণীতে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

সাম্প্রতিক পুরস্কার

নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গকে স্ব-স্ব শ্রেণীতে অসামান্য অবদানের জন্যে পুরস্কৃত করা হয়েছে:

সাল প্রাপক/সংগঠনের নাম জাতীয়তা/কার্যক্রম গ্রহণের স্থান
২০১৫ অংশু গুপ্ত  ভারত
সঞ্জীব চতুর্বেদী  ভারত
কোমালি চাম্বাভং  লাওস
কিয়াও থু  মিয়ানমার
লিয়াগা ফার্নান্দো অমিলবংশা  ফিলিপাইন

তথ্যসূত্র

আরো পড়ুন

বহিঃসংযোগ