সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি অপসারণ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
{{শিল্পকলায় একুশে পদক}} |
{{শিল্পকলায় একুশে পদক}} |
||
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:খালিদ, সৈয়দ আবদুল্লাহ}} |
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:খালিদ, সৈয়দ আবদুল্লাহ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ভাস্কর্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ভাস্কর্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী]] |
১৯:১৫, ২০ মে ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালিদ | |
---|---|
জন্ম | সিলেট জেলা, বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | চারুকলা |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | ভাস্কর্য, চিত্রশিল্পী, অধ্যাপক |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | অপরাজেয় বাংলা |
পুরস্কার | একুশে পদক |
সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ বাংলাদেশের একজন স্বনামখ্যাত ভাস্কর ও চিত্রশিল্পী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত অপরাজেয় বাংলা স্থাপনার ভাস্কর।[১] শিল্পকলা ও ভাস্কর্যে গৌরবজনক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০১৪ সালে শিল্পকলা পদক এবং ২০১৭ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক-এ ভূষিত হন।[২]
প্রাথমিক জীবন
আব্দুল্লাহ খালিদ বাংলাদেশের সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিন ১৯৬৯ সালে তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান কলেজ অফ আর্টস অ্যান্ড ক্রাফ্টস (বর্তমান চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে চিত্রাঙ্কন বিষয়ে স্নাতক এবং পরে ১৯৭৪ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিত্রাঙ্কন ও ভাস্কর্য বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।[৩]
কর্মজীবন
আব্দুল্লাহ খালিদ তার কর্মজীবন শুরু করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাস্কর্য বিভাগে শিক্ষকতা দিয়ে। ১৯৭২ সালে সেখানকার লেকচারার থাকাকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসুর উদ্যোগে কলা ভবনের সামনে নির্মিতব্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মারক অপরাজেয় বাংলার নির্মাণের দায়িত্ব পান।[৪] তিনি ১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন[৫] এবং ১৯৭৯ সালে ১৬ ডিসেম্বর নির্মাণ কাজ শেষ করার পর স্থাপনাটির উদ্বোধন করা হয়।[৬] তিনি ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন কেন্দ্রের সামনে অবস্থিত মুরাল আবহমান বাংলা এবং ১৯৯৫-১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান দপ্তরের সামনে অবস্থিত টেরাকোটার ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। এছাড়া তাঁর আরো কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ হল অঙ্কুর, অঙ্গীকার, ডলফিন, এবং মা ও শিশু।[৭]
খালিদ বর্তমানে চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ভাস্কর্য বিভাগের অধ্যাপক।
সম্মাননা
তথ্যসূত্র
- ↑ আলম, জাহাঙ্গীর (১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭)। "STANDING THE TEST OF TIME - In conversation with Syed Abdullah Khalid"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "17 named for Ekushey Padak 2017"। দ্য ডেইলি স্টার। ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Syed Abdullah Khalid"। বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ "Syed Abdullah Khalid: The artist straddling time - The Shilpakala Padak has come to him"। অবজারভার। ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "অপরাজেয় বাংলার আদ্যপান্ত"। ডিইউটাইমজ। ২২ আগস্ট, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ হোসেন, তাকির (২৩ মার্চ, ২০১২)। "Liberation War in Sculpture - Aparajeyo Bangla at Dhaka University"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ হোসেন, তাকির (১৬ মার্চ, ২০১১)। "Sculpting Icons - Artist Syed Abdullah Khalid makes a comeback after 12 years"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "একুশে পদক পেলেন ১৭ বিশিষ্ট নাগরিক"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "১১ গুণীজনকে সম্মাননা দিল 'বাংলা দর্পণ'"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ, ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)