আরব ফেডারেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রাচ্যের প্রাক্তন দেশ অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:মধ্যপ্রাচ্যের সাবেক দেশ যোগ হ... |
অ বানান সংশোধন |
||
৪৭ নং লাইন: | ৪৭ নং লাইন: | ||
আরব বিশ্বে ঔপনিবেশিক সময়ের পর অনেকেই একটি একক আরব রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে মত প্রকাশ করে। আরব জাতীয়তাবাদের অধীনে এই আরব রাষ্ট্রের ধারণা মধ্যপ্রাচ্যের তরুণ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আরব জাতীয়তাবাদের নানারূপ মতবাদের ফলে [[আরব স্নায়ুযুদ্ধ|আরব স্নায়ুযুদ্ধের]] জন্ম হয়। এসময় বেশ কয়েকজন নেতার অধীনে আন্দোলন পরিচালিত হয়। সবচেয়ে বিখ্যাত ছিলেন মিশরের রাষ্ট্রপতি [[জামাল আবদেল নাসের]]। নাসেরের ধারণা ছিল, একটি প্যান আরব রাষ্ট্র যাতে বিদেশী বিশেষত ইউরোপীয় হস্তক্ষেপ থাকবে না, ভূমি সংস্কার, সমাজতান্ত্রিক মনোভাব ও শাসক রাজাদের উৎখাত। এর ফলে রাজকীয় ভাবধারার ও ইউরোপপন্থি ইরাক ও জর্ডানের জন্য নাসেরের চিন্তা ক্ষতির কারণ বলে বিবেচিত হয়। ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর থেকে ইরাক ও জর্ডানে হাশেমি রাজতন্ত্র কায়েম ছিল। ১৯৫২ সালে মিশরের রাজা ফারুককে উৎখাতকারী নাসেরের চিন্তার সাথে ইরাকের শাসনতান্ত্রিক ভিত্তি ছিল বিপরীতমুখী। পশ্চিমা দেশসমূহ ও সোভিয়েত বিরোধী মনোভাবের কারণে প্যান আরব মতবাদের সাথে সম্পর্ক জটিল হয়ে উঠে। ১৯৫৫ সালে ইরাক [[বাগদাদ চুক্তি|বাগদাদ চুক্তিতে]] সম্মত হয়। এর মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নকে মধ্যপ্রাচ্যের তেলসম্পদে প্রবেশ থেকে দূরে রাখতে উদ্যেগ নেয়া হয়। বাগদাদ চুক্তির মাধ্যমে তুরস্ক, পাকিস্তান, ইরান ও যুক্তরাজ্য জোটবদ্ধ হয়। ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আস সাইদ একে ইরাকের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা হিসেবে দখলেও নাসের বিদেশী শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ বলে এর বিরোধিতা করেন। |
আরব বিশ্বে ঔপনিবেশিক সময়ের পর অনেকেই একটি একক আরব রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে মত প্রকাশ করে। আরব জাতীয়তাবাদের অধীনে এই আরব রাষ্ট্রের ধারণা মধ্যপ্রাচ্যের তরুণ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আরব জাতীয়তাবাদের নানারূপ মতবাদের ফলে [[আরব স্নায়ুযুদ্ধ|আরব স্নায়ুযুদ্ধের]] জন্ম হয়। এসময় বেশ কয়েকজন নেতার অধীনে আন্দোলন পরিচালিত হয়। সবচেয়ে বিখ্যাত ছিলেন মিশরের রাষ্ট্রপতি [[জামাল আবদেল নাসের]]। নাসেরের ধারণা ছিল, একটি প্যান আরব রাষ্ট্র যাতে বিদেশী বিশেষত ইউরোপীয় হস্তক্ষেপ থাকবে না, ভূমি সংস্কার, সমাজতান্ত্রিক মনোভাব ও শাসক রাজাদের উৎখাত। এর ফলে রাজকীয় ভাবধারার ও ইউরোপপন্থি ইরাক ও জর্ডানের জন্য নাসেরের চিন্তা ক্ষতির কারণ বলে বিবেচিত হয়। ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর থেকে ইরাক ও জর্ডানে হাশেমি রাজতন্ত্র কায়েম ছিল। ১৯৫২ সালে মিশরের রাজা ফারুককে উৎখাতকারী নাসেরের চিন্তার সাথে ইরাকের শাসনতান্ত্রিক ভিত্তি ছিল বিপরীতমুখী। পশ্চিমা দেশসমূহ ও সোভিয়েত বিরোধী মনোভাবের কারণে প্যান আরব মতবাদের সাথে সম্পর্ক জটিল হয়ে উঠে। ১৯৫৫ সালে ইরাক [[বাগদাদ চুক্তি|বাগদাদ চুক্তিতে]] সম্মত হয়। এর মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নকে মধ্যপ্রাচ্যের তেলসম্পদে প্রবেশ থেকে দূরে রাখতে উদ্যেগ নেয়া হয়। বাগদাদ চুক্তির মাধ্যমে তুরস্ক, পাকিস্তান, ইরান ও যুক্তরাজ্য জোটবদ্ধ হয়। ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আস সাইদ একে ইরাকের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা হিসেবে দখলেও নাসের বিদেশী শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ বলে এর বিরোধিতা করেন। |
||
১৯৫৮ সালের প্রথমদিকে সিরিয়া ও মিশরের সমন্বয়ে [[ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক]] গঠিত হওয়ার পর নাসেরের প্যান আরব আদর্শগুলো উভয় হাশেমি শাসনের জন্য হুমকি হয়ে উঠে। নাসেরের মতবাদের বিপরিতে নুরি আস সাইদ জর্ডান ও ইরাকের মধ্যে ইউনিয়ন গঠনের জন্য অগ্রসর হন। ১৯৫৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আরব ফেডারেশন বৈদেশিক নীতি ও প্রতিরক্ষা কর্মকাণ্ড একীভূত করে। তবে অনেক আভ্যন্তরীন কর্মকাণ্ড |
১৯৫৮ সালের প্রথমদিকে সিরিয়া ও মিশরের সমন্বয়ে [[ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক]] গঠিত হওয়ার পর নাসেরের প্যান আরব আদর্শগুলো উভয় হাশেমি শাসনের জন্য হুমকি হয়ে উঠে। নাসেরের মতবাদের বিপরিতে নুরি আস সাইদ জর্ডান ও ইরাকের মধ্যে ইউনিয়ন গঠনের জন্য অগ্রসর হন। ১৯৫৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আরব ফেডারেশন বৈদেশিক নীতি ও প্রতিরক্ষা কর্মকাণ্ড একীভূত করে। তবে অনেক আভ্যন্তরীন কর্মকাণ্ড জাতীয় সরকারের আওতায় থেকে যায়। নুরি আস সাইদ নবগঠিত আরব ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রী হন। তার ধারণা ছিল সেনাবাহিনী রাজার প্রতি অণুগত থাকবে এবং তার সরকার ক্ষমতায় বহাল থাকবে। কিন্তু সেনাবাহিনীর সুন্নি অফিসারদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। তারা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে। এরপর ১৯৫৮ সালের গ্রীষ্মে আরব ফেডারেশনের সমাপ্তি ঘটে।<ref name="Tripp, Charles 2007. Pages 135-145">Tripp, Charles. A History of Iraq. Cambridge University Press. Cambridge, 2007. (Pages 135-145)</ref> |
||
==পতন== |
==পতন== |
১৪:১১, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আরব ফেডারেশন অব ইরাক এন্ড জর্ডান الاتحاد العربي আল ইত্তিহাদ আল আরাবি | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৯৫৮–১৯৫৮ | |||||||||||||
রাজধানী | বাগদাদ | ||||||||||||
প্রচলিত ভাষা | আরবি | ||||||||||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম | ||||||||||||
সরকার | কনফেডারেল রাজতন্ত্র | ||||||||||||
রাজা | |||||||||||||
• ১৯৫৮ | দ্বিতীয় ফয়সাল | ||||||||||||
ঐতিহাসিক যুগ | স্নায়ুযুদ্ধ | ||||||||||||
• প্রতিষ্ঠা | ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮ | ||||||||||||
• অভ্যুত্থান | ১৪ জুলাই ১৯৫৮ | ||||||||||||
• বিলুপ্ত | ২ আগস্ট ১৯৫৮ | ||||||||||||
আয়তন | |||||||||||||
১৯৫৮ | ৫,২৭,৬৫৯ বর্গকিলোমিটার (২,০৩,৭৩০ বর্গমাইল) | ||||||||||||
জনসংখ্যা | |||||||||||||
• ১৯৫৮ | ৮০,৬৮,০০০ | ||||||||||||
|
আরব লীগ |
---|
একটি সিরিজের অংশ |
আরব ফেডারেশন অব ইরাক এন্ড জর্ডান ছিল ইরাক ও জর্ডানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ইউনিয়ন। স্বল্পকালীন স্থায়ী এই ইউনিয়নটি ১৯৫৮ সালে স্থাপিত হয়। নাম অণুযায়ী এটি ফেডারেল কাঠামোর হলেও কার্যত এই ইউনিয়নটি একটি কনফেডারেশন ছিল।
ফেডারেশনটি ১৯৫৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয়। ইরাকের রাজা দ্বিতীয় ফয়সাল ও তার চাচাত ভাই জর্ডানের রাজা হোসেনের দুটি হাশেমি রাজ্যকে একত্রিত করার ইচ্ছা থেকে এর সূত্রপাত ঘটে। ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক নামক আরেকটি ইউনিয়নের সৃষ্টিও এর পেছনে ভূমিকা পালন করে। আরব ফেডারেশন মাত্র ছয় মাস স্থায়ী ছিল। ১৯৫৮ সালের ১৪ জুলাই সামরিক অভ্যুত্থানে ফয়সাল ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ২ আগস্ট ফেডারেশন বিলুপ্ত হয়।
প্রাথমিক ঘটনা
১৯৩০ এর দশকে হাশেমি রাজবংশ আরবদের ঐক্যকে মূল্যায়ন করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ইরাক ও জর্ডান তিনবার একীভূত হওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়। ইরাকি দৃষ্টিকোণ থেকে কতিপয় দায়বদ্ধতায় ভারসাম্য আনার জন্য অর্থনৈতিক ও কৌশলগত দিকে জর্ডানের অল্প করণীয় ছিল।[১] এই দায়বদ্ধতার মধ্যে ছিল জর্ডানের রাজা আবদুল্লাহর আরব-ইসরায়েলি সংঘর্ষে পরিবর্তন আনা, তার ব্রিটিশদের পক্ষালম্বন ও রাজা আবদুল্লাহ ও ইরাকি রাজার অভিভাবক আবদুল্লাহর মধ্যকার অস্থিতিশীল সম্পর্ক। এই ইস্যুগুলোকে অগ্রাহ্য করে দুই দেশ ১৯৪৬-৪৭ সালে প্রথম একীভূত হওয়ার উদ্যোগ নেয়।[২] দ্বিতীয়বার ১৯৫১-৫২ সালে উদ্যোগ নেয়া হয় এবং রাজা আবদুল্লাহ নিহত হওয়ার পর জর্ডান ও হাশেমি নিয়ন্ত্রণ রক্ষার জন্য এর উদ্দেশ্য ছিল। ১৯৫৮ সালে তৃতীয় মৈত্রীর উদ্যোগ নেয়া হয়। ইউনাইটেড আরব রিপাবলিকের সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে আঞ্চলিক সুবিধা এর কারণ ছিল।
আরব বিশ্বে ঔপনিবেশিক সময়ের পর অনেকেই একটি একক আরব রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে মত প্রকাশ করে। আরব জাতীয়তাবাদের অধীনে এই আরব রাষ্ট্রের ধারণা মধ্যপ্রাচ্যের তরুণ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আরব জাতীয়তাবাদের নানারূপ মতবাদের ফলে আরব স্নায়ুযুদ্ধের জন্ম হয়। এসময় বেশ কয়েকজন নেতার অধীনে আন্দোলন পরিচালিত হয়। সবচেয়ে বিখ্যাত ছিলেন মিশরের রাষ্ট্রপতি জামাল আবদেল নাসের। নাসেরের ধারণা ছিল, একটি প্যান আরব রাষ্ট্র যাতে বিদেশী বিশেষত ইউরোপীয় হস্তক্ষেপ থাকবে না, ভূমি সংস্কার, সমাজতান্ত্রিক মনোভাব ও শাসক রাজাদের উৎখাত। এর ফলে রাজকীয় ভাবধারার ও ইউরোপপন্থি ইরাক ও জর্ডানের জন্য নাসেরের চিন্তা ক্ষতির কারণ বলে বিবেচিত হয়। ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর থেকে ইরাক ও জর্ডানে হাশেমি রাজতন্ত্র কায়েম ছিল। ১৯৫২ সালে মিশরের রাজা ফারুককে উৎখাতকারী নাসেরের চিন্তার সাথে ইরাকের শাসনতান্ত্রিক ভিত্তি ছিল বিপরীতমুখী। পশ্চিমা দেশসমূহ ও সোভিয়েত বিরোধী মনোভাবের কারণে প্যান আরব মতবাদের সাথে সম্পর্ক জটিল হয়ে উঠে। ১৯৫৫ সালে ইরাক বাগদাদ চুক্তিতে সম্মত হয়। এর মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নকে মধ্যপ্রাচ্যের তেলসম্পদে প্রবেশ থেকে দূরে রাখতে উদ্যেগ নেয়া হয়। বাগদাদ চুক্তির মাধ্যমে তুরস্ক, পাকিস্তান, ইরান ও যুক্তরাজ্য জোটবদ্ধ হয়। ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আস সাইদ একে ইরাকের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা হিসেবে দখলেও নাসের বিদেশী শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ বলে এর বিরোধিতা করেন।
১৯৫৮ সালের প্রথমদিকে সিরিয়া ও মিশরের সমন্বয়ে ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক গঠিত হওয়ার পর নাসেরের প্যান আরব আদর্শগুলো উভয় হাশেমি শাসনের জন্য হুমকি হয়ে উঠে। নাসেরের মতবাদের বিপরিতে নুরি আস সাইদ জর্ডান ও ইরাকের মধ্যে ইউনিয়ন গঠনের জন্য অগ্রসর হন। ১৯৫৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আরব ফেডারেশন বৈদেশিক নীতি ও প্রতিরক্ষা কর্মকাণ্ড একীভূত করে। তবে অনেক আভ্যন্তরীন কর্মকাণ্ড জাতীয় সরকারের আওতায় থেকে যায়। নুরি আস সাইদ নবগঠিত আরব ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রী হন। তার ধারণা ছিল সেনাবাহিনী রাজার প্রতি অণুগত থাকবে এবং তার সরকার ক্ষমতায় বহাল থাকবে। কিন্তু সেনাবাহিনীর সুন্নি অফিসারদের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। তারা তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে। এরপর ১৯৫৮ সালের গ্রীষ্মে আরব ফেডারেশনের সমাপ্তি ঘটে।[৩]
পতন
ইউনাইটেড আরব রিপাবলিক ও আরব ফেডারেশনের মধ্যে উত্তেজন বৃদ্ধি পায়। রিপাবলিকের সেনাদের গতিবিধির কারণে ফেডারেশনও তাদের সেনাদের গতিবিধি বৃদ্ধি করে। ১৯৫৮ সালের জুলাইয়ে আবদুল করিম কাসেম রাজা ও তার বাগদাদের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। সাইদ ও রাজা দ্বিতীয় ফয়সালের পতন ও মৃত্যুর পর ফেডারেশনের সমাপ্তি ঘটে।[৩]
ইরাকের হাশেমি রাজবংশের পতনের পরপর ইরাক ও জর্ডানের সম্পর্ক শেষ হয়নি। ১৯৭৫ সালে জর্ডান সিরিয়ার সাথে তাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক থেকে ফিরে আসে এবং ইরাকের দিকে মনোনিবেশ করে। ইরাক জর্ডানকে শক্তিশালী অর্থনীতি, তেল থেকে প্রাপ্ত অর্থ, বড় বাজার ও কৌশলগত গভীরতার প্রস্তাব করে। ইরাকি অর্থনৈতিক সাহায্যের মাধ্যমে জর্ডান কিছু অর্থনৈতিক অর্জন করতে সক্ষম হয়। মূলত ১৯৯০ সাল পর্যন্ত ইরাক জর্ডানের সবচেয়ে বড় বাজার ছিল। বাণিজ্যিক ঋণগুলো তেলের মাধ্যমে পূরণ করা হচ্ছিল এবং ইরাক ইরান যুদ্ধের পর লাভজনক নির্মাণ প্রকল্পও এর অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৪][৫]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ Maddy-Weitzman, Bruce. "Jordan and Iraq: Efforts at Intra-Hashimite Unity." Middle Eastern Studies 26 (1990): 65-75. JSTOR. University of Michigan, Ann Arbor. 9 March. 2009 [১]. Page 65.
- ↑ Maddy-Weitzman, Bruce. "Jordan and Iraq: Efforts at Intra-Hashimite Unity." Middle Eastern Studies 26 (1990). : 65-75. JSTOR. University of Michigan, Ann Arbor. 9 March. 2009 [২]. Page 65.
- ↑ ক খ Tripp, Charles. A History of Iraq. Cambridge University Press. Cambridge, 2007. (Pages 135-145)
- ↑ Brand, Laurie A. "Economics and Shifting Alliances: Jordan's Relations with Syria and Iraq, 1975-81." International Journal of Middle East Studies 26 (1994): 393-413. JSTOR. University of Michigan, Ann Arbor. 9 March. 2009 [৩]. Page 81.
- ↑ Ryan, Curtis. "Between Iraq and a Hard Place: Jordanian-Iraqi Relations." Middle East Report (2000): 40-42. JSTOR. University of Michigan, Ann Arbor. 9 March. 2009 [৪].