উইকিপিডিয়া:অপসারণ পর্যালোচনা/মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়[সম্পাদনা]

মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় পাতাটি মুছে ফেলা অনৈতিক হয়েছে। যথাযথ Links ও Refs সহ পাতাটি শুরু করা হয়েছিল । লেখকের লেখার পুঙ্খানুপুঙ্খ তালিকা ছিল৷ তিনি একজন এসময়ের উল্লেখযোগ্য লেখক ৷ বহু উপন্যাস গল্প একাধিক নামকরা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তার তালিকা ও লিঙ্ক ছিল ৷ এবং উল্লেখযোগ্য যে, পাতাটি সদ্য তৈরী করা হয়েছে। ক্রমশ Update করা হচ্ছিল। প্রশাসক এত কম ধৈর্য্যশীল হলে মুশকিল ৷ এবং যিনি অপসারণে মত দিয়েছেন তিনিও দায়সারা ভাবে লেখক নয় বলেছেন ৷ এটাও অনৈতক ৷ পাতাটি দ্রুত ফেরানো হোক। দাবি জানাচ্ছি ৷ Dr. Bir (আলাপ) ০৩:৫৩, ২৬ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@Dr. Bir:এই নিবন্ধ অপসারণ প্রসঙ্গে পরবর্তী সকল আলোচনা এই পাতায় করার জন্য অনুরোধ করছি। হীরক রাজা ০৪:৪৪, ২৬ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Dr. Bir: আনা হল। ব্যবহারকারী:Dr. Bir/মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় দেখুন। বইমেলা, বইক্রাট, সানিতা বুক সপ ইত্যাদি (বই বিক্রির সাইটের লিঙ্ক) সূত্র বাদ দিয়ে, ওনাকে নিয়ে লেখালেখি হয়েছে, ওনার বইয়ের পর্যালোচনা হয়েছে এমন সূত্র দরকার। সূত্র অনলাইনে থাকতে হবে এমন কথা নেই, অফলাইন হলেও হবে। দয়া করে তথ্যসূত্রের উন্নতি না ঘটিয়ে মূল নামে স্থানান্তর করবেন না। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:৪১, ২৬ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@আফতাবুজ্জামান: ধন্যবাদ। পরামর্শ পেলে সেভাবে প্রবন্ধ উন্নত করাই যায়। বাংলা উইকিতে লেখার একটা অন্যতম বড়ো সমস্যা আমাদের জানা, অনেক নামজাদা/ উল্লেখযোগ্য লেখকই আছেন যাঁরা পুরস্কার পাননি। তাঁদের নিয়ে আলচনাও তেমন নেই। তাই সে ক্ষেত্রে সরাসরি লেখকের লেখার তথ্য ও লেখা পর্যালোচনা করা ছাড়া উপায় থাকে না। যেমন উদাহরণ হিসাবে আর একজন লেখকের কথা বলব নাম: চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। অন্তত ১৪টি উপন্যাস ও প্রচুর গল্প উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা থেকে অনেকগুলি সংস্করণ প্রকাশিত, জ্ঞানপীঠের সদস্য ছিলেন, কিন্তু সেভাবে জীবনীগ্রন্থে বা রেফারেন্সে নেই। বাংলাদেশেও এরকম অনেকেই আছেন জানি। এঁদের নিয়ে লিখলে যদি পরামর্শ মেলে যে কি করলে উইকির নিয়ম অনুসরণ করা যায় তাহলে বাংলা উইকিরই লাভ। বুকসপের লিঙ্ক দিয়েছিলাম এই জন্যে যে একজন সম্পাদক 'লেখক নয়' বলে অভিযোগ করেছিলেন। এটা প্রমাণ যে বই গুলো আছে, এবং তা সঠিক প্রকাশনীর। আবার ধন্যবাদ জানাই @আফতাবুজ্জামানকে, পরামর্শর জন্য। আশা করবো বাংলা উইকির প্রকাশকরা আরো সহনশীল হবেন ও সঠিক পরামর্শ দেবেন, ডিলিট করার আগে আলোচনা করবেন সামগ্রিক উন্নয়নের স্বার্থে।। আমিও উন্নত মানের বিপক্ষে নয়। Dr. Bir (আলাপ) ০৯:২২, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@আফতাবুজ্জামান: অনুগ্রহ করে দেখে নিন উন্নত ও সম্প্রসারিত করা প্রবন্ধটি। আশা করি এবার দ্রুত মূল পৃষ্ঠায় আনা হবে। ধন্যবাদান্তে Dr. Bir (আলাপ) ১৭:৪৬, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Dr. Bir: দাদা, অপসারণের আগে উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা/মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় পাতায় সামান্য আলোচনা হয়েছিল, কিন্তু আপনি মূল এই আলোচনাতেই কোন বক্তব্য দেন নি।
"অনেক নামজাদা/ উল্লেখযোগ্য লেখকই আছেন যাঁরা পুরস্কার পাননি। তাঁদের নিয়ে আলচনাও তেমন নেই।" দাদা, আপনার এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে বলতে চাই, কেউ নামজাদা/উল্লেখযোগ্য হলে তাকে নিয়ে আলোচনা থাকার কথা, আলোচনা-কথাবার্তা না হলে তিনি নামজাদা/উল্লেখযোগ্য হন কি করে? কেউ কিন্তু ৫০টা বই লিখলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে উল্লেখযোগ্য হয়ে যাবেন না, উল্লেখযোগ্য তখনি হবেন যখন লোখে তার কাজের প্রসংসা করবেন, কাজের আলোচনা, সমালোচনা করবে। এই কারণে সেসব আলোচনা-সমালোচনা-প্রসংসার তথ্যসূত্র দরকার (অনলাইন বা অফলাইন), যেন আরেকজন তা যাচাই করতে পারে। না হলে প্রায় বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যেমন, কোন সূত্র ছাড়া অমুক ব্যক্তি নিবন্ধ টিকে আছে কিন্তু এটি কেন অপসারণ করা হল, উইকিপিডিয়া দ্বিমুখী আচরণ করছে ইত্যাদি বহু প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়।
যাইহোক, এবার নিবন্ধের পর্যালোচনায় আসি (ব্যবহারকারী:Dr. Bir/মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়):
  • ১ নং সূত্র: পূর্বপার সাইটটি সম্পর্কে জানি না, এটিকে আমার কাছে অনলাইনে গজে উঠা অন্য শত শত সংবাদ সাইটের মত মনে হয়। আমার মনে হচ্ছে এটিকে উইকিপিডিয়া:নির্ভরযোগ্য উৎস বলা যায় না।
  • ২ নং: এটি একটি ভালো সূত্র, উইকিপিডিয়া:নির্ভরযোগ্য উৎস
  • ৩, ৫, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ নং সূত্র: এগুলি প্রাথমিক উৎস, লেখকের নিজের লেখা
  • ৬ নং: ভালো সূত্র
দাদা দেখতেই পাচ্ছেন, ২ ও ৬ নং বাদে বাকি সূত্রকে সূত্র বলা যায় না বা যথেষ্ট না। এমন সূত্র দরকার যেখানে ওনাকে নিয়ে লেখালেখি হয়েছে, ওনার বইয়ের পর্যালোচনা হয়েছে। সূত্রগুলি গজিয়ে উঠা সাইটের পরিবর্তনে ভালো মানের ওয়েসাইটের হওয়া উচিত।
@Bodhisattwa ও @Jayantanth কে আহ্বান জানাচ্ছি পর্যালোচনা করার। যেহেতু আপনারা পশ্চিমবঙ্গের, আপনারা আমার থেকে আরও ভালো জানবেন, আরও ভালোভাবে মূল্যায়ন করতে পারবেন। আপনারা মূল্যায়ন করে মূল নামে নিলে আমার আপত্তি নেই। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:৩১, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@আফতাবুজ্জামান:
১। উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ অপসারণের প্রস্তাবনা/মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়উত্তর দিইনি তার কারণ ভেবেছিলাম সদ্য পাতাটি তৈরি হয়েছে। উন্নত হচ্ছিল ক্রমশ, তাই আর একটু উন্নত করে নিতে চাইছিলাম উত্তর দেওয়ার আগে।
২। https://purbapar.com/ যার এতোগুলো সম্পাদক, এমনকী আন্তর্জাতিক সম্পাদক আছে তাকে কি করে গজিয়ে ওঠা/ নির্ভরযোগ্য নয় বলছেন জানি না?
প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক: হাসনাইন সাজ্জাদী
সম্পাদক: মোঃ মিজানুর রহমান
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: মোঃ লোকমান হোসেন পলা
কার্যকরী সম্পাদক: আবদুল কাইয়ুম মিন্টু
যুগ্ম সম্পাদক: শাহ আলম খান চুন্নু,ডাক্তার রাকিবুল প্রিন্স
আন্তর্জাতিক সম্পাদক: ইসমত আরা আঁচল
সাহিত্য সম্পাদক: গিয়াসউদ্দিন চাষা
বিভাগীয় সম্পাদক: নূরুল হালিম, রুবিনা সাজ্জাদী,নীপা চৌধুরী,আফরিনা পারভীন,তাসনিয়া রহমান
সহ-সম্পাদক: শাহাদাত জয়,সামিয়া সাজ্জাদী,নাঈম সাজ্জাদী,নাবিল সাজ্জাদী
নির্বাহী সম্পাদক: এম জাহাঙ্গীর আল
আর এই সংবাদের প্রতিবেদক তো দুই বাংলার খুব সম্মানিত ও পরিচিত। উইকিপিডিয়া:নির্ভরযোগ্য উৎস এর ব্যতিক্রম সমূহে তো বলা হচ্ছে-
কিছু নিউজ আউটলেটগুলি ইন্টারেক্টিভ কলামগুলিকে হোস্ট করে যেগুলি তারা "ব্লগ" বলে থাকে এবং এগুলি উৎস হিসাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে যদি লেখকরা পেশাদার সাংবাদিক বা যে ক্ষেত্রে তারা লেখেন সেই ক্ষেত্রের পেশাদার এবং ব্লগটি নিউজ আউটলেটের সম্পূর্ণ সম্পাদকীয় নিয়ন্ত্রণের অধীন।
৩। ৩, ৫, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ এগুলো লেখকের লেখা হবে কেন? এটা প্রকাশকের লেখা। ব্লার্ব লেখক লেখেনে না।
৪। ৪ নম্বরটি গ্রন্থপ্রকশের সংবাদ। অফলাইন।
৫। ১ নম্বরের সব সূত্র ২ নম্বরে আছে। তার মানে এটা প্রমাণ হয় দুই নম্বর সূত্রটি নির্ভরযোগ্য ও সঠিক।
৬। ৯ নম্বর সূত্রটি তো আরো অফলাইন ডিটেইলস দিয়েছিলাম, পত্রিকার সংখ্যা উল্লেখ করে, হয়ত সেভ হয়নি, করে দেব আবার।
৭। গল্প উপন্যাসের সব তালিকাতো অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ভাবে উল্লেখিত। সেগুলকেও কিন্তু সূত্র অফলাইন তথ্য হিসাবে ধরতে হবে। কেননা কোন প্ত্রিকায় কবে, বা কোন গ্রন্থ কবে কোন প্রকাশিত তার বিস্তারিত উল্লেখ আছে। এমন কী কাকে উৎসর্গ তাও আছে।
৮। এবার একটা উদাহরণ দিই দেখুন https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6_%E0%A6%B0%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%95_(%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF) এই নিবন্ধে একটি মাত্র রেফারেন্স আছে। আর একটা দিই আলী ইমাম https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80_%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE দেখুন তো এত যে বই-এর উল্লেখ আছে তার নির্ভরযোগ্য রেফারেন্স আছে কী, একটারও প্রকাশক ও অন্যান্য তথ্য আছে?
এরকম বহু দেওয়া যায়।
মুশকিল হচ্ছে এপারে চরিতাভিধান এর নতুন সংস্করণ কই, পুরানো লেখক ছাড়া তাই নতুনদের ভুক্তি নেই।
৯। আচ্ছা, তপন বন্দ্যোপাধ্যায় খুব উল্লেখযোগ্য কথাসাহিত্যিক দুই পারেই, অকাদেমি পেয়েছেন। কিন্তু পাবেন কোথায় "ভাল সূত্র':)!!! ওই আকাদেমির সাইটে হয়ত পুরস্কারের তালিকা ব্যাস। দেখুন এখানে https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF_%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE_(%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%95) এখানে লাল কালি দেওয়া আছে।
১১। বাংলার বাইরে থেকে যারা কাজ করেছেন তাদের কথা সব সবসময় রেফারেন্স আলচনায় বা জীবনীগ্রন্থে আসেনি। এটা আমদের ট্রাজেডি। আমি তো এক জনের নাম দিয়েছিলাম, চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, বলেছি জ্ঞানপীঠের সদস্য ছিলেন, archive.org তে দেখুন তার একটা বই আগ্নিপর্ণী শাল পিয়াল আসাধারণ, কিন্তু কোনও অফলাইন/অনলাইন রেফ নেই। আর একজনের নাম বলছি শ্রীযুধাজিৎ যার অন্তত ১৫ টা বই আছে, একসময় বই নিষিদ্ধ হয়েছিল, কিচ্ছু নেই, কোনও রেফারেন্স। আসামের উল্লেখযোগ্য বাঙালি কবি শক্তিপদ ব্রহ্মচারী দেখুন, ওইরকম দুর্বল সোর্স ছাড়া উপায় নেই :(। সুতরাং আমাদের এই বিস্মৃতির জগত থেকে একটু একটু একটু করে ওই একটু দুর্বল আর একেবারে ফার্স্ট হ্যান্ড তথ্য/ সূত্র স্বীকার করে এগোতে হবে।
তবে আপনার এই আলোচনা সাত্যি ভালো, দরকারি, আমাদের প্রকৃত অবস্থা বুঝতে সাহায্য করবে আশা করি। আর ক্রমশ যত তথ্য হাতে আসবে ততই প্রবন্ধ উন্নত করে যেতে হবে। আশা করি বোঝাতে পেরেছি। ধন্যবাদ নেবেন Dr. Bir (আলাপ) ১৯:৫৮, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Dr. Bir:
২. গজিয়ে ওঠা/নির্ভরযোগ্য নয় এই দৃষ্টিকোণ থেকে বলেছি যে, আজকাল ইন্টারনেটে এই জাতীয় সাইট অহরহ আছে ও সবারই সম্পাদক, এমন আন্তর্জাতিক সম্পাদক ইত্যাদি আছে। তাই বলে এগুলি আনন্দবাজার কিংবা এই সময়, bangla.bdnews24.com-এর মত নয়।
৩. প্রকাশকরা লিখলেও এগুলি এখনো প্রাথমিক উৎস। আপনি কি মনে করে প্রকাশকরা লেখকে না দেখিয়ে এগুলি লিখেছিল? নিশ্চয় না। সবচেয়ে বড় কথা এগুলি বইয়ের সাথেই প্রকাশিত।
৪. এক বাক্যের বেশি লেখা নেই।
৫. দাদা, দৈনিক স্টেটম্যান বিশ্বস্ত সংবাদপত্র, এইবার বুঝলাম দৈনিক স্টেটম্যান থেকে https://purbapar.com/ প্রতিবেদনটি নকল করে প্রকাশ করেছে। প্রতিটি লাইন মিলিয়ে দেখুন। এইবার বুঝলেন কেন আমি উপরে গজিয়ে ওঠা/নির্ভরযোগ্য নয় বলেছিলাম, সন্দেহ প্রকাশ করেছিলাম।
৬. এই সূত্র ভালো (উপরেও বলেছি)
৭. আমি ঠিক বুঝিনি। মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় এক ব্যক্তিকে একটি বই উৎসর্গ করেছিল। এটা কিভাবে মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়ের জন্য তথ্যসূত্র হয়। উল্টোটা হলে হয়। কথার কথা, দেবেশ রায় যদি মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়কে কোন একটি বই উৎসর্গ করত তবে তা দিতে পারতেন।
৮. দাদা, আপনি আমার পয়েন্টটাই প্রমাণ করলেন। উপরে লিখেছিলাম "না হলে প্রায় বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যেমন, কোন সূত্র ছাড়া অমুক ব্যক্তি নিবন্ধ টিকে আছে কিন্তু এটি কেন অপসারণ করা হল, উইকিপিডিয়া দ্বিমুখী আচরণ করছে ইত্যাদি বহু প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়।" আপনিও ঠিক একই প্রশ্ন করলেন যে এই ব্যক্তিদ্বয় তথ্যসূত্র ছাড়া কিভাবে টিকে রয়েছে। (জিজ্ঞাসা মেটাতে উত্তর: এদের একজন একুশে পদক, আরেকজন প্রাইড অব পারফরম্যান্স পেয়েছে। মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় এমন কিছু পেলে তো কথাই ছিল না।)
৯. আপনি তপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখতে পারেন। তিনি অনুবাদে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন।
দাদা এই ৮ নং প্রশ্নের সম্মুখীন না হতেই ও আরও নানা কারণে (উপরে বলেছি), এমন সূত্র দরকার যেখানে ওনাকে নিয়ে লেখালেখি হয়েছে, ওনার বইয়ের পর্যালোচনা হয়েছে। সূত্রগুলি গজিয়ে উঠা সাইটের পরিবর্তনে ভালো মানের ওয়েসাইটের হওয়া উচিত। তথ্যসূত্র না দিলে ভবিষ্যতে যে আরেকজন আবার অপসারণের প্রস্তাব করবেন না এমন নিশ্চয়তাও নেই। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২২:৪০, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আফতাবুজ্জামান যে পয়েন্ট গুলোতে একটা উইকি নিবন্ধ দঁড়াতে পারে তার জন্য যে যুক্তি দিয়েছি তাকে এড়িয়ে কী কী হলে একটা প্রবন্ধকে নানানভাবে খুঁত ধরা যায় সেই আপ্রোচ কী ঠিক? একে বলে নেগেটিভ অ্যাপ্রোচ। আমার ভালো যুক্তি ও তথ্যগুলি গ্রহণ করে প্রবন্ধটিকে মূল শিরোনামে আনা যায় । নইলে নেগেটিভ অ্যাপ্রোচে বিচার করলে এখুনি অনেক প্রবন্ধের উপরে নানান অসঙ্গতির প্রস্তাব আনা যায়।

১। আনন্দবাজার, বাংলাদেশ বিডির মতো সোর্স ছাড়া অন্য কেউ নির্ভরযোগ্য নয় এই প্রস্তাবে একেবারে ভিত্তিহীন। সেই সংবাদপত্রের বা সাইটের বিরুদ্ধে তথ্যবিকৃতি বা ভুল সংবাদের কোনো নির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে করুন, অনুমানভিত্তিক অভিযোগ হবে কেন?

২। ক, প্রকাশক লিখলেও প্রাথমিক উৎস!!!! তাহলে বাংলা একাডেমির কোন প্রকাশনা বাংলা একাদেমির কোনো সদস্য/লেখক সম্বন্ধে লিখলে তা প্রাথমিক তথ্য হবে?? বিশ্বভারতী রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে প্রাথমিক তথ্য!!!!! কী বলছেন!!!

খ, আবারও অনুমান ভিত্তিক অভিযোগ করছেন-"আপনি কী এগুলো লেখককে না দেখিয়ে এগুলি লিখেছেন মনে করেন" প্রকাশকের নিজস্ব কন্টেন্ট রাইটার থাকে। তাও আবার আপনার মতে ভাল/ নির্ভরযোগ্য প্রকাশক আনন্দ পাবলিশার্স হলে তো কথাই নেই। আর লেখকের সঙ্গে আলোচনা লেখকের জীবনীকারও করেন? সাক্ষাৎকার নেওয়ার পরও লেখকেকে দেখিয়ে নিতে হয়। তাই এটা কোনো ভ্যালিড যুক্তি হল না।

৩। গ্রন্থপ্রকাশের খবর কত বাক্যে লেখা হলে নির্ভরযোগ্য হয়?? সঠিক নির্ভরযোগ্যতার প্যরামিটার ছাড়িয়ে এবার বাক্যের দৈর্ঘ্য বিচার!!!

৪। এই অভিযোগও নেগেটিভ অ্যাপ্রচেরপূর্বাপর।https:pubapar.com নকল করবে কেন? একই লেখকের লেখা। একজন আপনার মতে বিশ্বস্ত সংবাদপত্রের প্রতিবেদক (হাসমত জালাল) একই সংবাদ অন্য কাগজে লিখেছেন। যদি অন্যনামে হত তাহলে টোকা হত। বরং উলটোটাই প্রমাণ করে নির্ভরযোগ্য সংবাদপত্রের লেখক যে কাগজে লিখছেন সেই খবর গ্রহণযোগ্য ( ইউকিপিডিয়া:নির্ভরযোগ্য উৎস –এর ব্যতিক্রম সমূহ-এ তা স্পষ্ট করা আছে)। তাছাড়া দুটি কাগজে তথ্যের কিছু সংযোজন-বিয়োজন আছে।

৫। ৭ নম্বর যুক্তির যেটুকু বুঝেছেন তাইই প্রবন্ধটি মূল পাতায় ফিরিয়ে আনার জন্যে তো যথেষ্ট। আর যেটা বোঝেননি বলছেন সেটার আসলে অন্য মানে করেছেন –কারণ আমি বলেছি ‘এমকি কাকে উৎসর্গ তাও আছে’ –তার মানে এটা আতিরিক্ত তথ্য (extra evidence)। দেবেশ রায় মণিরত্নকে বই উৎসর্গ করলেন কিনা সে প্রশ্ন এখানে আসে না।

৬। ৮ নম্বরের যুক্তিতে আমি কয়েকটা মাত্র উদাহরণ দিয়েছি যেখানে কত স্বল্প তথ্যে নিবন্ধ আছে। আরও অজস্র উদাহরণ দিতে পারি যা আপনার মতে অনির্ভর যোগ্য নিউজ আর্কাইভস করে ব্যবহার করা হয়েছে যা এখন কার্যকর নয়। শুধু মাত্র একটি তথ্যসূত্রের উপর বহু নিবন্ধ দীর্ঘদিন আছেদুর্বল তথ্যের ট্যাগ নিয়ে বছরের পর বছর আছে। শুধু একটি বলি আমীরুল ইসলাম প্রবন্ধটি ২০১৫ থেকে তথ্যসূত্র নেই ট্যাগ নিয়ে পড়ে আছে। আবারো বলছি এটা আমি অভিযোগ করছি না, এটা কিছুটা স্বভাবিক। কারণটা আমি নিজেই আগে বলেছি আমার ১১ নং যুক্তিতে। শুধু বলতে চাইছি তবে কেন আমার এতগুলো তথ্যসূত্র ও এতো ডিটেইলস তথ্য দেওয়া প্রবন্ধ লেখার শুরুতেই অপসারণের ট্যাগ পাবে??? এবং তার তিন দিনের মধ্যে ডিলিট হবে??? এটাতেই সন্দেহ জাগে এডিটররা ইচ্ছাখুশি মতো কাজ করছেনপ্রবন্ধটা শুরু করতেই দেওয়া হবে না!!!! আশ্চর্য তো!!!!!

লেখককে পুরস্কার পেতে হবেই কেন? বাংলাদেশের মতো সরকারি পুরস্কারের আধিক্য এখানে নেই কারণ বাংলা এখনে আরো আনেকগুলো রাষ্ট্রভাষার সঙ্গে বর্তমান। এখানে একটা ভালো লিটল ম্যাগাজিনের পুরস্কারও গুরুত্বপূর্ণ। আর ইউকি নীতিতে কোনো ব্যক্তির নিজের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান ইত্যাদিরও কথা আছে।

আপনি বুকস্টোর ইত্যাদির লিঙ্ক নিয়ে আপত্তির কথা বলেছিলেন, আমি তা সরিয়ে দিয়েছিলাম। তবে আমি যে ঠিক ছিলাম তা দেখতে পাই হর্ষ দত্তপ্রবন্ধে rokomari.com এর লিঙ্ক নিয়ে প্রবন্ধটি বহাল তবিয়তে আছে। কেউ আপত্তি করে নি। অর্থাৎ একথা প্রমাণ হয় কোনো নিবন্ধের বিষয় /ব্যক্তি কোনো এডিটর-এর পছন্দ না হলে/ তার জ্ঞানের বাইরে হলেই তা নিয়ে ডিলিট করতে ট্যাগ দিচ্ছেন!!! অস্পূর্ণ ট্যাগ হতে পারে, সম্পূর্ণ করার আবেদন থাকতে পারে তাই বলে ডিলিট!!! এটা কাম্য নয়। প্রবন্ধের সূচনাকারীর অসম্পূর্ণতা তো অন্য কেউ পূরণ করতে পারেন। এটাতো ক্রাউড সোর্স

৭। তপন বন্দ্যোপাধ্যায় সাহিত্য অ্যাকাডেম পুরস্কার পাওয়ার আগে থেকেই তিনি ইউকির বাংলা সাহিত্যিকের তালিকাতে লাল হয়েছিলেন। এরকম অনেকেই আছেন। আগেই বলেছি এতা কিছুটা স্বাভাবিক। তাহলে নতুন কাউকে সাহিত্যিক তালিকায় ঢোকালেই কোনো আলোচনা ছাড়াই ডিলিট করে দেওয়া হল কেন? তালিকায় থাকলে তাকে নিয়ে পরে যে কেউ তো প্রবন্ধ লিখতে পারেন- যেমন আপনি বলছেন তপন বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়ে আমাকে লিখতে। লিখব নিশ্চয় । কিন্তু তার আগে এভাবে ইচ্ছা খুশি মতো আলোচনা ছাড়া তালিকা থেকে নাম বা প্রবন্ধ অপসারণ অনৈতিক ও অবৈধ। এটা নিশ্চিত করতে হবে।

শেষে বলি যেখানে একটি মাত্র তথ্যসূত্রের উপর একটি প্রবন্ধ দীর্ঘ দিন টিঁকে আছে তা না দেখে একটা সদ্য তৈরী হওয়া নিবন্ধে অপসারণপ্রস্তাব দেবেন তাদের প্রস্তাবও কী অ্যাডমিনরা দেখবেন না, সেই প্রস্তাব কতটা সঠিক?!!!

ভালো তথ্যগুলির ভিত্তিতেই মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় প্রবন্ধটি মূল পাতায় আনুন, তথ্যের ভুল তো অভিযোগকারীকে প্রমাণ করতে হবে, দুর্বল হলে তা আলোচনাযোগ্য, কিন্তু অপসারণ নয়।

আমি আরো তিনটি রেফারেন্স যোগ করছি। পরে আরো উন্নত করা হবে।

আশা করি আর বোঝাতে হবে না। আপনার ধৈর্যশীল যুক্তি ও তথ্যপরীক্ষার মানসিকতাকে ধন্যবাদ জানাই। আমি চাই আপনিই নিবন্ধটি মূল শিরোনামে আনুন। তিনটি নতুন তথ্য যোগ করার পর আর আপত্তি থাকার কথা নয়। Dr. Bir (আলাপ) ১৬:০৯, ২৮ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

@Dr. Bir
১. যারা নির্ভরযোগ্য উৎস তাদের নির্ভরযোগ্য কেন বলবো না! কিন্তু অনলাইনের একটি অজানা সংবাদ সাইট এনে তাকে নির্ভরযোগ্য দাবি করলে আমি তাকে নির্ভরযোগ্য বলবা না।
২-৩. আমি আপনাকে কোনটা প্রাথমিক উৎস ও কোনটা মাধ্যমিক উৎস তা বুঝতে অনুরোধ করছি। আমি সংক্ষেপে এইটুকু বুঝাতে পারি: মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়ের লেখা বইয়ে এটি প্রকাশ করা প্রকাশকের মুখবন্ধ প্রাথমিক উৎস, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা বইয়ে সেই সময়কালে বইটি প্রকাশ করা প্রকাশকের মুখবন্ধ প্রাথমিক উৎস, অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে বিশ্বভারতীর করা গবেষণা প্রাথমিক উৎস নয় কারণ সেই সবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সরাসরি জড়িত ছিলেন না। (জয়ন্তদা, বোধিদাকে জিজ্ঞেস করুন)
৪. ঠিক আছে আপনার যুক্তিতে ধরে নিলাম হাসমত জালাল ১০০% হুবহু একই লেখা দৈনিক স্টেটম্যান ও একটা অজানা সংবাদ সাইটে পাঠিয়েছে। সেক্ষেত্রে এই সূত্র, দুইটি তথ্যসূত্রের বদলে একটি হিসেবে বিবেচিত হয়। (জয়ন্তদা, বোধিদাকে জিজ্ঞেস করুন)
৫. মণিরত্ন মুখোপাধ্যায় তার লেখা কোন বই কাকে উৎসর্গ করল তা কিভাবে মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়ের জন্য অতিরিক্ত তথ্যসূত্র হয়?
৬. আমিও জানি অনেক নিবন্ধ রয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগই কোন না কোন উল্লেখযোগ্য পুরস্কার পেয়েছেন, এই কারণে সেই সব নিবন্ধে তথ্যসূত্র না থাকা সত্ত্বেও মুছে দেওয়া হচ্ছে না। কয়েকজন কোন উল্লেখযোগ্য পুরস্কার না পেয়ে ও কোন সূত্র ছাড়া টিকে আছেন (থাকতেই পারে, হয়ত অন্য কারণে), যার কারণে আজ আপনি আমাকে প্রশ্ন করছেন "কোন সূত্র ছাড়া অমুক ব্যক্তির নিবন্ধ টিকে আছে কিন্তু এটি কেন অপসারণ করা হল?"। যথেষ্ট সূত্র যোগ করা ছাড়া, মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়কে মূল নামে নেওয়া হলে আগামীকাল আরেকজন একই প্রশ্ন করবে: "কোন সূত্র ছাড়া মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়ের নিবন্ধ কিভাবে টিকে আছে?" আপনি কি তাই হোক চান। এই কারণেই তো এত আলাপ। ভালো সূত্র থাকলে তো কথায় ছিল না। আর না, বইয়ের বিক্রির ওয়েবসাইট কোন সূত্র না, হ্যাঁ এটা প্রমাণ করে তিনি অমুক বই লিখেছেন, এর বেশি না। কোন নিবন্ধে বইয়ের বিক্রির লিঙ্ক থাকলেই তা সঠিক হয়ে যায় না।
৭. বাঙালি সাহিত্যিকদের তালিকা (বর্ণানুক্রমিক) নিবন্ধে কারো নাম যোগ করলেই তিনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে উল্লেখযোগ্য হয়ে যাবে না। কথার কথা, সেখানে আমি আমার নাম যোগ করলে আমি কি উল্লেখযোগ্য হয়ে যাব। সুতরাং বাঙালি সাহিত্যিকদের তালিকা (বর্ণানুক্রমিক) নিবন্ধে নাম আছে, তাই তিনি উল্লেখযোগ্য, এটা কোন মানদণ্ড না। উইকিপিডিয়া:উল্লেখযোগ্যতা#উল্লেখযোগ্যতার সাধারণ সূচক হল মানদণ্ড।
এই হল আপনার প্রশ্নগুলি উত্তর।
"লেখককে পুরস্কার পেতে হবেই কেন? বাংলাদেশের মতো সরকারি পুরস্কারের আধিক্য এখানে নেই কারণ বাংলা এখনে আরো আনেকগুলো রাষ্ট্রভাষার সঙ্গে বর্তমান। এখানে একটা ভালো লিটল ম্যাগাজিনের পুরস্কারও গুরুত্বপূর্ণ।" - এই কথা আমি মেনে নিচ্ছি ও একমত। তবে ২ লাইন উপরে বলেছি, যথেষ্ট ভালো সূত্র যোগ করা ছাড়া, মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়কে মূল নামে নেওয়া হলে আগামীকাল আপনার মতই আরেকজন একই প্রশ্ন করবে: "কোন সূত্র ছাড়া মণিরত্ন মুখোপাধ্যায়ের নিবন্ধ কিভাবে টিকে আছে?" এই কারণে বারবার বলছি এমন সূত্র দরকার যা যা তুচ্ছ উল্লেখ নয়, যেখানে ওনাকে নিয়ে লেখালেখি হয়েছে, ওনার বইয়ের পর্যালোচনা হয়েছে। আমি এইও মেনে নিচ্ছু আমি পশ্চিমবঙ্গের সব কিছু জানি না। এই কারণে আমি আবারো @Bodhisattwa এবং Jayantanth: কে আহ্বান জানাচ্ছি পর্যালোচনা করার। তারা যদি নিবন্ধটিকে পর্যালোচনা করে মূল নামে নেয় তবে আমার আপত্তি নেই। তন্ময় বীর দাদা, আপনি দয়া করে জয়ন্তদা, বোধিদাকে এটি পর্যালোচনা করে মূল নামে নিতে অনুরোধ করুন। আমার কথায় কষ্ট পাবেন না। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:০০, ২৮ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@আফতাবুজ্জামান, আমার আলাপ পাতায় এই বিষয়ে মন্তব্য করার অনুরোধ করেছেন বলেই এখানে মন্তব্য করছি। উপরে অনেক আলোচনা হয়েছে, তাই উল্লেখযোগ্যতা বা তথ্যসূত্র নিয়ে সংশয় থাকার কথা নয়। তবে একটা নিবন্ধ অপসারণ করার প্রস্তাবের ৮ দিনের মধ্যেই নিবন্ধ অপসারণ হয়ে যায়, এটা মানা যায় না। নিবন্ধের প্রণেতাকে উত্তর দেওয়ার সময় দেওয়া উচিত বলে মনে করি। --- য় ১৬:১৬, ৩১ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
@Tanay barisha: ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য।
তবে আপনার "৮ দিনের মধ্যেই নিবন্ধ অপসারণ হয়ে যায়, এটা মানা যায় না" বক্তব্যে সংশোধনী দিতে চাই। কারণ আমিও এটা মানতে পারব না যে কাজ নিয়মানুসারে হলেও ভুল করেছেন বলে কাউকে দোষ দেওয়া। নিয়মানুসারে প্রস্তাবের ৭ দিন পর ঐ আলোচনা বন্ধ করার নিয়ম। উল্টো ১ দিন বেশি দেরিতে সেই আলোচনা বন্ধ করা হয়। হ্যাঁ, আলোচনা চললে, যতদিন আলোচনা চলে ততদিন খোলা রাখা যেতে পারে কিন্তু সেই আলোচনায় ১৮ তারিখের পর কোন মতামত আসেনি ও সেই আলোচনা ৬ দিন ধরে নিষ্ক্রিয় ছিল। যে প্রশাসক আলোচনা বন্ধ করেছিলেন তিনি কোন ভুল নিয়ম অনুসরণ করেছেন বলে মনে হচ্ছে না।
সে যাইহোক, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:৪৯, ৩১ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]