দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: দ্য ফেলোশিপ অব দ্য রিং
দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস: দ্য ফেলোশিপ অফ দ্য রিং | |
---|---|
পরিচালক | পিটার জ্যাকসন |
প্রযোজক |
|
চিত্রনাট্যকার |
|
উৎস | জে. আর. আর. টলকিন কর্তৃক দ্য ফেলোশিপ অফ দ্য রিং |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | হাওয়ার্ড শোর |
চিত্রগ্রাহক | অ্যান্ড্রু লেসনি |
সম্পাদক | জন গিলবার্ট |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | নিউ লাইন সিনেমা |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৭৮ মিনিট[১] |
দেশ | |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $ ৯ কোটি ৩০ লক্ষ[৩] |
আয় | $ ৮৭ কোটি ১৫ লক্ষ[৩] |
দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস: দ্য ফেলোশিপ অফ দ্য রিং (ইংরেজি ভাষায়: The Lord of the Rings: The Fellowship of the Ring) জে. আর. আর. টলকিন এর রূপকথার উপন্যাস ত্রয়ীর প্রথমটি থেকে করা চলচ্চিত্র। ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই সিনেমার পরিচালক হলেন পিটার জ্যাকসন। উপন্যাস ত্রয়ীর পরবর্তী দুটি থেকেও পিটার জ্যাকসন সিনেমা তৈরি করেছেন। প্রথম পর্বের কাহিনী ঘটেছে মিড্ল-আর্থে। এতে দেখা যায়, ডার্ক লর্ড "সাউরন" একটি রিং তথা আংটি খুঁজছে। এই আংটি পেলে সে সমগ্র বিশ্ব নিজের করতলে নিয়ে আসতে পারবে। ভাগ্যক্রমে এই আংটি পড়েছে হবিট গোত্রের কিশোর "ফ্রোডো ব্যাগিন্স"-এর হাতে। তাই সমগ্র বিশ্বের ভাগ্য নির্ভর করছে ফ্রোডোর উপর। ডার্ক লর্ডের হাত থেকে বাঁচার জন্য সকল গোত্রের নেতারা মিলে আংটি ধ্বংসের ব্যবস্থা করছেন। আংটি ধ্বংসের একমাত্র উপায় মর্ডরদের রাজত্বে গিয়ে মাউন্ট ডুমের আগুনে তা ফেলে দেয়া। মাউন্ট ডুম পর্যন্ত আংটি নিয়ে যাওয়ার জন্যই গঠিত হয় "ফেলোশিপ অফ দ্য রিং"। আংটি থাকে ফ্রোডোর কাছে। আর বাকি আট জন সঙ্গী তাকে রক্ষা করে চলে।
২০০১ সালের ১৯শে ডিসেম্বর ছবিটি মুক্তি পায়। মুক্তির পরপরই দর্শক ও সমালোচকদের কাছে বিপুল প্রশংসা অর্জন করে। মূল উপন্যাসকে বিকৃত না করায় প্রশংসার পরিমাণ আরও বেড়ে গেছে। বক্স অফিসে প্রভূত সফলতা অর্জন করে। বিশ্বব্যাপী এর মোট আয়ের পরিমাণ গিয়ে দাড়ায় ৮৭ কোটি মার্কিন ডলারে। ২০০১ সালের সব ছবির মধ্যে আয়ের দিক দিয়ে এর স্থান ছিল দ্বিতীয় (প্রথম হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন)। সে সময় ফেলোশিপ অফ দ্য রিং ছিল আয়ের দিক দিয়ে সবর্কালের সেরা সিনেমার তালিকায় পঞ্চম।
চলচ্চিত্রটি ৭৪তম একাডেমি পুরস্কার আয়োজনে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও শ্রেষ্ঠ পরিচালনাসহ তেরটি বিভাগে অস্কারের মনোনয়ন লাভ করে এবং দুইটি বিভাগে বাফটা পুরস্কার লাভ করে, যার মধ্যে সেরা চলচ্চিত্র ও সেরা পরিচালনাও ছিল। ২০০৭ সালে অ্যামেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের করা সর্বকালের সেরা ১০০ মার্কিন চলচ্চিত্রের তালিকায় একে ৫০তম স্থানে রাখা হয়। এছাড়া আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট ছবিটিকে সর্বকালের দ্বিতীয় সেরা রূপকথার সিনেমা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Lord of the Rings - The Fellowship of the Ring"। ব্রিটিশ বোর্ড অব ফিল্ম ক্লাসিফিকেশন। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ ক খ "The Lord of the Rings The Fellowship of the Ring (2001)"। ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট। ২৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ ক খ "The Lord of the Rings: The Fellowship of the Ring (2001)"। বক্স অফিস মোজো। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ২০০১-এর চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের ধারাবাহিক চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র
- রূপকথার চলচ্চিত্র
- পিটার জ্যাকসন পরিচালিত চলচ্চিত্র
- পিটার জ্যাকসনের চিত্রনাট্য
- মার্কিন চলচ্চিত্র
- মার্কিন ধারাবাহিক চলচ্চিত্র
- মার্কিন মহাকাব্যিক চলচ্চিত্র
- মার্কিন রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রহণ বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ ভিজুয়াল ইফেক্টসের জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুরের জন্য একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- ২০০০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ২০০০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র
- বাফটা বিজয়ী (চলচ্চিত্র)
- নিউজিল্যান্ডে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
- শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী চলচ্চিত্র
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় চলচ্চিত্রের তালিকাভুক্তি চলচ্চিত্র