লিভ টাইলার
লিভ টাইলার | |
---|---|
জন্ম | লিভ রান্ডগ্রেন |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৯৪–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | রয়স্টোন ল্যাংডন (২০০৩–২০০৮) |
লিভ রান্ডগ্রেন টাইলার (ইংরেজি: Liv Rundgren Tyler) (জন্ম: ১ জুলাই, ১৯৭৭) একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও মডেল। তিনি ১৪ বছর বয়সে মডেলিং দিয়ে গণমাধ্যমে পদার্পণ করেন, কিন্তু এক বছর পূর্ণ হবার আগেই তিনি মডেলিংয়ের পরিবর্তে অভিনয়ের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হওয়া শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে সাইলেন্ট ফল চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রাভিনয়ে তার অভিষেক ঘটে। এরপর তিনি [[এম্পায়ার রেকর্ডস (১৯৯৫), হিভি (১৯৯৬), ও দ্যাট থিং ইউ ডু! (১৯৯৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৯৬ সালে তাঁর অভিনীত স্টিলিং বিউটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এছাড়াও ইনভেন্টিং দ্য অ্যাবটস (১৯৯৭) ও কুকি’স ফরচুন (১৯৯৯) চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয়ও সমালোচকদের দৃষ্টি কাড়তে সমর্থ হয়।
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে টাইলারের পরিচিতি শুরু দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস চলচ্চিত্রে এল্ফ মেইডেন আরওয়েনের ভূমিকায় অভিনয় করার মাধ্যমে। এরপর তিনি জার্সি গার্ল (২০০৪), স্বাধীন চলচ্চিত্র লোনসাম জিম (২০০৫), নাট্য চলচ্চিত্র রাইন ওভার মি (২০০৭) সহ বিভিন্ন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি বড় বাজেটের ছবি, যেমন: আরমাগেদন (১৯৯৮), দ্য স্ট্রেঞ্জার্স (২০০৮), দ্য ইনক্রেডিবল হাক (২০০৮) চলচ্চিত্রেও বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করেন।
২০০৩ সালে টাইলার জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ)-এর একজন শুভেচ্ছাদূত। এছাড়াও তিনি গিভেঞ্চি সুগন্ধী ও প্রসাধনীর একজন মুখপাত্র। ২০০৩ সালে তিনি স্পেসহগ ব্যান্ডের সঙ্গীতশিল্পী রয়স্টোন ল্যাংডনকে বিয়ে করেন। ২০০৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর তাঁদের একমাত্র সন্তান মিলোর জন্ম হয়। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের মে মাসে এই দম্পতি তাঁদের আলাদা হয়ে যাবার কথা ঘোষণা করেন।
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]নিউ ইয়র্ক সিটির মাউন্ট সিনাই হাসপাতালে লিভ টাইলারের জন্ম।[১] তিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের প্রথম কন্যা। টাইলারের মা বেবে বিউয়েল পেশায় ছিলেন একজন মডেল, কণ্ঠশিল্পী। এছাড়া তিনি ছিলেন একজন প্রাক্তন প্লেমেট, এবং টাইলারের বাবা স্টিভ টাইলার ছিলেন অ্যারোস্মিথ ব্যান্ডের একজন সঙ্গীতশিল্পী।[২] মায়ের ইচ্ছায় নরওয়েজীয় অভিনেত্রী লিভ উলম্যানের নাম অনুসারে তাঁর নাম লিভ টাইলার রাখা হয়। ৫ মার্চ, ১৯৭৭ সালে এক টিভি গাইড-এর সংখ্যায় তাঁর মা লিভ উলম্যানের ছবি দেখতে পান।[১][৩] লিভ টাইলারের তিন জন সৎ ভাই-বোন আছে। তাঁরা হচ্ছে মিয়া টাইলার (জন্ম: ১৯৭৮),[৪] চেলসি অ্যানা ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৮৯), এবং ট্যাজ মনরো ট্যালারিকো (জন্ম: ১৯৯২)।[৫] টাইলারের নানী ডরোথি জনসন প্রটোকল স্কুল অফ ওয়াশিংটনের গোড়াপত্তন করেছিলেন।[৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ (Buell ও Bockris 2002, পৃ. 164)
- ↑ Reinhart, Ernst (২০০৮-০৬-০১)। "Tyler Liv's life to the full"। The Daily Telegraph (Australia)। ২০১৩-০১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৭। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - ↑ "Hello Magazine Profile — Liv Tyler"। Hello!। Hello! Ltd। ২০০৮-০৬-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-২৩।
- ↑ Freidman, Roger (২০০৩-০৫-০১)। "Liv Tyler's Wedding Makes Her Lady of the Rings"। Fox News। ২০০৮-১২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৯।
- ↑ Silverman, Stephen M. (২০০৫-০২-২১)। "Steven Tyler and Wife Split After 17 Years"। People। ২০১২-০১-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৯।
- ↑ Morris, Bob (২০০৪-১১-২১)। "Manners in the Time of Flu"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-১৩।
আরো পড়ুন
[সম্পাদনা]- Buell, Bebe; Bockris, Victor (২০০২), Rebel Heart: An American Rock 'n Roll Journey, St. Martin's Griffin, আইএসবিএন 978-031230155-2
- Sibley, Brian (২০০৬), Peter Jackson: A Film-maker's Journey, Harpercollins, আইএসবিএন 0-00-717558-2
- Corliss, Richard. "One life to Liv -- But can she act? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে." Time. June 17, 1996. Accessed January 8, 2009.
- Fischer, Paul. "The Liv Factor." Girl.com. 2001. Accessed January 8, 2009.
- Mottram, James. "BBC Movies - Liv Tyler interview." BBC Films. December 5, 2001. Accessed January 6, 2009.
- Mzimba, Lizo. "Liv Tyler on Two Towers: full interview." BBC News. December 10, 2002. Accessed January 7, 2009.
- Head, Steve. "IGN: An Interview with Liv Tyler". IGN Movies. December 16, 2002. Accessed January 12, 2009.
- Otto, Jeff. "IGN: An Interview with Orlando Bloom and Liv Tyler." IGN Movies. December 17, 2003. Accessed January 8, 2009.
- Fischer, Paul. "Exclusive Liv Tyler Interview." Girl.com. 2003. Accessed January 8, 2009.
- Cole, Bethan. "Cover story: Liv a little ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ জুন ২০১১ তারিখে." The Times. February 29, 2004. Accessed January 13, 2009.
- Head, Steve. "IGN: An Interview with Liv Tyler - Bringing it on home for Jersey Girl." IGN Movies. April 2, 2004. Accessed January 19, 2009.
- Collura, Scott. "IGN: Liv Tyler Talks The Hobbit." IGN Movies. May 20, 2008. Accessed January 13, 2009.
- Barnard, Linda. "It's a scream." Toronto Star. May 31, 2008. Accessed January 9, 2009.
- Palmer, Alun. "Interview: Liv Tyler on her son, work and marriage break up." Daily Mirror. June 12, 2008. Accessed January 7, 2009.
- Thompson, B. "Interview: Liv Tyler." Montreal Gazette. June 12, 2008. Accessed January 7, 2009.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে লিভ টাইলার (ইংরেজি)
- লিভ টাইলার - ইয়াহু মুভিজ
- ১৯৭৭-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- মার্কিন নারী মডেল
- ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- আলবেনীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- নিউ ইয়র্ক শহরের অভিনেত্রী
- মার্কিন শিশু অভিনেত্রী
- ইংরেজ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- ইতালীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ইংল্যান্ডে মার্কিন প্রবাসী
- মার্কিন শিশু মডেল
- ইউক্রেনীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- পোলীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- নিউইয়র্ক (অঙ্গরাজ্যের) নারী মডেল