বিষয়বস্তুতে চলুন

আসিফ করিম (ক্রিকেটার)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা AishikBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৪:২৯, ২৮ জুলাই ২০২১ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (বানান সংশোধন)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

আসিফ করিম
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
আসিফ ইউসুফ করিম
জন্ম (1963-12-15) ১৫ ডিসেম্বর ১৯৬৩ (বয়স ৬১)
মোম্বাসা, কেনিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স
ভূমিকাবোলার, অধিনায়ক
সম্পর্কইউসুফ করিম (পিতা); আরিফ করিম (ভ্রাতা)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
শেষ ওডিআই২০ মার্চ ২০০৩ বনাম ভারত
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা ৩৪
রানের সংখ্যা ২২৮
ব্যাটিং গড় ১২.৬৫
১০০/৫০ -/- -/১
সর্বোচ্চ রান ৫৩
বল করেছে ১৫৬৮
উইকেট ২৭
বোলিং গড় ৪১.২৫
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং ৫/৩৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং -/- ৬/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৫ আগস্ট ২০১৫

আসিফ ইউসুফ করিম (জন্ম: ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৩) মোম্বাসায় জন্মগ্রহণকারী কেনিয়ার সাবেক ক্রিকেটারকেনিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ভারতীয় বংশোদ্ভূত আসিফ করিম নিজেকে দলের নিম্নসারির কার্যকরী ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করলেও তিনি মূলতঃ বামহাতি স্পিনার হিসেবে দলে ভূমিকা রাখেন। প্রায়শঃই তাকে টেস্টখেলুড়ে দেশের বাইরে অন্যতম সেরা ক্রিকেটার হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। এছাড়াও তিনি জাতীয় দলের পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকডেভিস কাপের প্রতিযোগিতায় অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

কেনিয়ার এক ক্রীড়ামোদী পরিবারে আসিফ করিমের জন্ম। তার পিতা ইউসুফ করিম কেনিয়ার খ্যাতনামা টেনিস খেলোয়াড়সহ ক্রিকেটার ছিলেন। তরুণ বয়সে টেনিসে বৃত্তি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গমন করেন।[]

ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষে অবসরের ঘোষণা দেন। কিন্তু, দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের শক্তি বৃদ্ধিকল্পে পুনরায় অংশগ্রহণ করেন। ঐ প্রতিযোগিতায় প্রথম টেস্টখেলুড়ে দেশবিহীন অবস্থায় কেনিয়া দল সেমি-ফাইনালে খেলার সুযোগ পায়। সুপার সিক্সের খেলায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে করিম বোলিং পরিসংখ্যান করেন ৮-৬-২-৩ যা তাকে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেতে সহায়তা করে।[] নিজের সর্বশেষ ওডিআইয়ে বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে ভারতের কাছে হেরে যায় তার দল।[] এরপর খেলার জগৎ থেকে অবসর নেন।

ডেভিস কাপে অংশগ্রহণ

ডেভিস কাপে মিশরের বিপক্ষে কেনিয়ার প্রতিনিধিত্ব করে তিন খেলায় অংশ নেন। ১৯৮৮ সালে ডেভিস কাপের প্রতিযোগিতায় মিশরের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন। তিনি দুটি একক ও একটি দ্বৈত খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।[]

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ