৪৭ নং ওয়ার্ড, কলকাতা পৌরসংস্থা

স্থানাঙ্ক: ২২°৩৪′০৬″ উত্তর ৮৮°২১′৩৫″ পূর্ব / ২২.৫৬৮২৫° উত্তর ৮৮.৩৫৯৬১১° পূর্ব / 22.56825; 88.359611
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ওয়ার্ড নং ৪৭
কলকাতা পৌরসংস্থা
মানচিত্র
প্রতিক্রিয়াশীল মানচিত্রে ৪৭ নং ওয়ার্ডের সীমানা
ওয়ার্ড নং ৪৭ কলকাতা-এ অবস্থিত
ওয়ার্ড নং ৪৭
ওয়ার্ড নং ৪৭
কলকাতায় অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৩৪′০৬″ উত্তর ৮৮°২১′৩৫″ পূর্ব / ২২.৫৬৮২৫° উত্তর ৮৮.৩৫৯৬১১° পূর্ব / 22.56825; 88.359611
দেশ ভারত
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
শহরকলকাতা
অঞ্চলবউবাজার (চাঁদনী চক), ধর্মতলা
লোকসভা কেন্দ্রকলকাতা উত্তর
বিধানসভা কেন্দ্রচৌরঙ্গী
বরো
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট১৪,৬৮৪
পিআইএন৭০০ ০১২
এলাকা কোড+৯১ ৩৩

৪৭ নং ওয়ার্ড, কলকাতা পৌরসংস্থা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মধ্য কলকাতার বউবাজার (চাঁদনী চক) এবং ধর্মতলার অঞ্চল নিয়ে গঠিত ও কলকাতা পৌরসংস্থার বরো নং ৬ এর প্রশাসনিক বিভাগ।

ভূগোল[সম্পাদনা]

৪৭ নং ওয়ার্ডের সীমানা - উত্তরে ডঃ ললিত ব্যানার্জি সরণি এবং বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিআ; পূর্বে কলেজ স্ট্রিট এবং নির্মল চন্দ্র স্ট্রিট; দক্ষিণে লেনিন সরণি এবং গণেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউ; এবং পশ্চিমে চাঁদনী চক স্ট্রিট খাইরু প্লেস, বো স্ট্রিট এবং চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ।[১][২]

ওয়ার্ডটি কলকাতা পুলিশের বউবাজার থানার অন্তর্গত।[৩][৪][৫]

তালতলা মহিলা থানা কোলকাতা পুলিশের কেন্দ্রীয় বিভাগের অধীনে সমস্ত পুলিশ জেলাগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে, অর্থাৎ বৌবাজার, বড়বাজার, গিরিশ পার্ক, হেয়ার স্ট্রিট, জোড়াসাঁকো, মুচিপাড়া, নিউ মার্কেট, তালতলা ও পোস্তা।[৩]

জনগণনার উপাত্ত[সম্পাদনা]

ভারতের ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে কলকাতা পৌরসংস্থা ৪৭ নং ওয়ার্ডের মোট জনসংখ্যা ছিল ১৪,৬৮৪ জন, যার মধ্যে ৮,৪২৭ (৫৭%) পুরুষ এবং ৬,২৫৭ (৪৩%) মহিলা ছিলেন। জনসংখ্যার ৬ বছরের নীচে ছিল ৯৬৯। ৪৭ নং ওয়ার্ডে মোট সাক্ষরতার সংখ্যা ছিল ১২,০৫২ (৬ বছরেরও বেশি জনসংখ্যার ৮৭.৮৭%)। [৬]

কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত জেলা।[৭] কলকাতা জেলার সাক্ষরতার হার ১৯৫১ সালে ৫৩.০% থেকে বেড়ে ২০১১ সালের আদমশুমারিতে ৮৬.৩% হয়েছে। [৮]

নির্বাচনের উপাত্ত[সম্পাদনা]

ওয়ার্ডটি কলকাতা পৌরসংস্থা কাউন্সিল নির্বাচনী অঞ্চল গঠন করে এবং চৌরঙ্গি বিধানসভা কেন্দ্রের একটি অংশ। [৯]

নির্বাচনের
সাল
আসন কাউন্সিলরের নাম রাজনৈতিক দল তথ্যসূত্র
২০০৫ ওয়ার্ড নং ৪৭ বিমল সিং রাষ্ট্রীয় জনতা দল [১০]
২০১০ সুমন সিং রাষ্ট্রীয় জনতা দল [১১]
২০১৫ সুমন সিং সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস [১২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Kolkata: Detail Maps of 141 Wards with Street Directory. D.P.Publications & Sales Concern, 66 Colarelege Street, Kolkata-700073, 4th edition 2003.
  2. "Municipal Wards"। Yellow Pages.com। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৫ 
  3. "Kolkata Police"Central Division। KP। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮ 
  4. Kolkata: Detail Maps of 141 Wards with Street Directory, Fourth Impression 2003, Map No. 30, D.P.publication and Sales Concern, 66 College Street, Kolkata - 700 073.
  5. "Table 3 District Wise List of Statutory Towns (Municipal Corporation, Municipality, Notified Area and Cantonment Board), Census Towns and Outgrowths, West Bengal, 2001"Census of India 2001। Census Commission of India। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  6. "2011 Census – Primary Census Abstract Data Tables"West Bengal – District-wise। Registrar General and Census Commissioner, India। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮l 
  7. "District Census Handbook Kolkata, Census of India 2011, Series 20, Part XII B" (পিডিএফ)Page 25: District Highlights, 2011 Census। Directorate of Census Operations, West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  8. "District Census Handbook Kolkata, Census of India 2011, Series 20, Part XII A" (পিডিএফ)Pages 63-64: Literacy Rate। Directorate of Census Operations, West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  9. "Delimitation Commission Order No. 18 dated 15 February 2006" (পিডিএফ)West Bengal। Election Commission। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৫ 
  10. Search the web for COUNCILLORS OF KOLKATA MUNICITIPAL CORPORATION. In the search list click on this. On clicking one gets an option for "List of KMC Councillors" at the bottom of the page. Press <Open> to get to Adobe Acrobat file.
  11. "Kolkata Municipal Corporation General Election Results 2010"। Government of West Bengal। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৫ 
  12. Prabahat Khabar, Hindi newspaper, print edition, 29 April 2015