হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হ্যারি পটার উপন্যাস
হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান
লেখকজে. কে. রাউলিং
চিত্রণক্লিফ রাইট (যুক্তরাজ্য)
মেরি গ্র্যান্ডপ্রি (যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ)
ধরনরূপকথা
প্রকাশকব্লুমসবারি (যুক্তরাজ্য)
স্কলাস্টিক (যুক্তরাষ্ট্র)
অঙ্কুর (বাংলাদেশ)
প্রকাশের তারিখ৮ জুলাই ১৯৯৯ (যুক্তরাজ্য)
৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ (যুক্তরাষ্ট্র)
বইয়ের সংখ্যাসপ্তম
গল্পের সময়রেখা৩১ জুলাই, ১৯৯৩ – ১২ জুন, ১৯৯৪
অধ্যায়৩৬ অধ্যায় এবং এপিলগ
পৃষ্ঠাসংখ্যা৩১৭ (যুক্তরাজ্য)
৪৩৫ (যুক্তরাষ্ট্র)
৩৪৮ (বাংলাদেশ)
পূর্ববর্তী বইহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস
পরবর্তী বইহ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য গবলেট অফ ফায়ার

হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান (ইংরেজিতে Harry Potter and the Prisoner of Azkaban) ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের তৃতীয় বই। বইটি ১৯৯৯ সালের ৮ জুলাই প্রকাশিত হয়। এটি ১৯৯৯ সালে হুইটব্রেড বুক অ্যাওয়ার্ড ও ব্র্যাম স্টোকার অ্যাওয়ার্ড এবং ২০০০ সালে লুকাস অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।[১] এছাড়াও হুগো অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনয়ন লাভ করে।[১][২] বইটির কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্র ২০০৪ সালের ৩১ মে যুক্তরাজ্যে এবং ৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি লাভ করে।

প্রিজনার অফ আজকাবান হ্যারি পটার সিরিজের একমাত্র বই যেটিতে লর্ড ভলডেমর্ট অনুপস্থিত।

কাহিনী সংক্ষেপ[সম্পাদনা]

হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান বইয়ের ব্রিটিশ সংস্করণের প্রচ্ছদ

পূর্ব প্রেক্ষাপট[সম্পাদনা]

হ্যারি পটার সিরিজের পূর্ববর্তী চারটি উপন্যাসে, প্রধান চরিত্র হ্যারি পটারকে কেন্দ্র করে কাহিনী গড়ে উঠে। হ্যারির বয়স যখন এক বছর, তখন সেই সময়ের সব্বচেয়ে ভয়ঙ্কর কালো জাদুকর লর্ড ভলডেমর্ট হ্যারির বাবা মাকে হত্যা করে। ভলডেমর্ট হ্যারিকেও হত্যা করতে চেয়েছিল, কিন্তু কোন এক রহস্যময় কারণে হ্যারি বেঁচে যায় এবং ভলডেমর্টের পতন ঘটে। এরপর থেকে সে তার মাগল খালা ও খালু পেতুনিয়া ও ভার্নন ডার্সলির সঙ্গে বসবাস করতে থাকে।

এগার বছর বয়সে সে জাদুবিশ্বের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে পারে এবং হগওয়ার্টস স্কুলে ভর্তি হয়। সে রন উইজলিহারমায়োনি গ্রেঞ্জার এর সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তোলে এবং ভলডেমর্টের পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসার পথে বাঁধা দেয়। পরের বছর কেউ একজন স্কুলে অবস্থিত চেম্বার অফ সিক্রেটস খুলে দেয় এবং একটি বাসিলিস্ক ছাত্রছাত্রীদের আক্রমণ করতে থাকে। হ্যারি বাসিলিস্কটিকে হত্যা করে এবং ভলডেমর্টের ফিরে আসার আরেকটি পথ বন্ধ করে দেয়।

মূল কাহিনী[সম্পাদনা]

হ্যারি অসাবধানতাবশত তার জাদুর উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তার মার্জ আন্টির উপর জাদু প্রয়োগ করে এবং প্রাইভেট ড্রাইভ ত্যাগ করে। সেখান থেকে একটি "নাইট বাস" হ্যারিকে লিকি কলড্রনে নিয়ে আসে এবং জাদুমন্ত্রী কর্নেলিয়াস ফাজের সাথে হ্যারির দেখা হয়। ফাজ তাকে জানায় যে, তার আন্টির উপর তার জাদু প্রয়োগ করার ঘটনাটা ছিল একটি দুর্ঘটনা এবং এজন্য হ্যারিকে কোন শাস্তি দেওয়া হবে না। আসলে মন্ত্রণালয় গণহত্যাকারী সিরিয়াস ব্ল্যাকের আজকাবান ভেঙ্গে পালানোর পরিপ্রেক্ষিতে হ্যারির নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল। ব্ল্যাক পটার পরিবারের একজন ভাল বন্ধু এবং হ্যারির গডফাদার ছিল। কিন্তু সে তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাদেরকে ভলডেমর্টের হাতে তুলে দেয়। ভলডেমর্ট হ্যারির বাবা মাকে হত্যা করে, কিন্তু হ্যারিকে হত্যার চেষ্টা করার পর রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যায়। এ ঘটনার পর ব্ল্যাক পটারদের আরেক বন্ধু পিটার পেট্টিগ্রুকে বারজন মাগলের সাথে হত্যা করে।

হ্যারি ও তার বন্ধু রন উইজলিহারমায়োনি গ্রেঞ্জার হগওয়ার্টস স্কুলে ফিরে আসে। এ সময় বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে স্কুলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত জোরদার করা হয়। স্কুলের চারপাশে পাহারার জন্য আজকাবানের গার্ড ডিমেন্টরদের নিয়োজিত করা হয়। কিন্তু যখনই হ্যারি কোন ডিমেন্টরের নিকটবর্তী হয়, তখনই সে তার বাবা মায়ের মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তের আর্তনাদ শুনতে পায়। স্কুলের কালো জাদুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ বিষয়ের নতুন শিক্ষক রেমাস লুপিন হ্যারিকে জানান যে, ডিমেন্টররা হ্যারির উপর প্রভাব ফেলতে পারে কারণ সে তার অতীতে অনেক বিভীষিকাময় অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিল। অবশ্য লুপিন হ্যারিকে ডিমেন্টরদের বিরুদ্ধে শিল্ড, পেট্রোনাস চার্ম শিখাতে সম্মত হন।

এদিকে আঙ্কেল ভার্নন হ্যারির হগসমিডে যাওয়ার আবেদনপত্রে স্বাক্ষর না করায়, হ্যারি হগসমিডে যাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। অন্যদিকে হারমায়োনি প্রফেসর ম্যাকগোনাগলের কাছ থেকে প্রাপ্ত টাইম-টার্নার ব্যবহার করে সারা বছর ধরে একই সময়ে একাধিক ক্লাস করতে থাকে। ব্ল্যাক দুই দুইবার হগওয়ার্টস দুর্গে প্রবেশ করলেও হ্যারির কাছে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। ফ্রেড ও জর্জ উইজলি হ্যারিকে হগসমিডে যাওয়ার একটি গোপন পথের কথা জানায় এবং তাকে মরেডার্স ম্যাপটি দেয়।

এদিকে হঠাৎ করে রনের ইঁদুর স্ক্যাবার্স হারিয়ে যায়। রন মনে করে যে, হারমায়োনির বিড়াল ক্রুকশ্যাঙ্কস স্ক্যাবার্সকে খেয়ে ফেলেছে। এ নিয়ে হারমায়োনির সাথে রনের বাকবিতন্ডা হয়। অবশ্য পরে হারমায়োনি স্ক্যাবার্সকে হ্যাগ্রিডের ঘরে খুঁজে পায়, যখন সে, রন ও হ্যারি বাকবিককে হত্যার পূর্বমুহূর্তে হ্যাগ্রিডের সাথে দেখা করতে যায়। ওখান থেকে দুর্গে ফিরে আসার সময়, একটি বিশাল কালো কুকুর রনকে আক্রমণ করে এবং তাকে হোমপিং উইলো গাছটির মধ্যে অবস্থিত সুড়ঙ্গের ভিতরে নিয়ে যায়।

হ্যারি ও হারমায়োনি তাদের পিছু নেয় এবং একটি পুরনো বাড়ি 'শ্রিকিং শ্যাক' এ উপস্থিত হয়। এরপর তারা আবিষ্কার করে যে কুকুরটি আসলে সিরিয়াস ব্ল্যাক। এসময় লুপিন সেখানে আসেন এবং তাদের কাছে স্বীকার করে্ন যে তিনি একজন ওয়েরউলফ। লুপিন বলেন যে, তিনি, ব্ল্যাক, পেট্টিগ্রু এবং জেমস পটার এই চারজন স্কুলে পড়া অবস্থায় খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন এবং তারাই মরেডার্স ম্যাপটি তৈরি করেছেন। লুপিনের ওয়েরউলফে রূপান্তর সহজ করার জন্য তার বন্ধুরা সবাই অ্যানিমেজাস হয়ে যায়, অর্থাৎ যেকোন সময় যেকোন প্রাণীতে রূপান্তরের ক্ষমতা অর্জন করে। যখন ভলডেমর্ট পটারদের হত্যার জন্য খুঁজতে শুরু করে, তখন ব্ল্যাক তাদের সিক্রেট-কিপার হয়। তবে কিছুদিন পরে, ভলডেমর্টকে ধোঁকা দেয়ার জন্য ব্ল্যাক অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে নিজের বদলে পেট্টিগ্রুকে পটারদের সিক্রেট-কিপার করে। এরপর পেট্টিগ্রুই তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, ব্ল্যাক নয়। আর সে রাতে পেট্টিগ্রু মারা যায়নি, বরং রনের ইঁদুর স্ক্যাবার্সই হল অ্যানিমেজাস রূপে থাকা পেট্টিগ্রু।

এরপর লুপিন ও সিরিয়াস পেট্টিগ্রুকে মানুষের রূপ ধরতে বাধ্য করে। সে এসব ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে, কিন্তু হ্যারি সিরিয়াস ও লুপিনকে পেট্টিগ্রু হত্যা থেকে বিরত রাখে, যাতে সিরিয়াস তার বিরুদ্ধে আনীত মিথ্যা অভিযোগ থেকে মুক্তি লাভ করতে পারে। কিন্তু তারা যখন দুর্গে ফিরে যাচ্ছিল তখন আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ উদয় হয় এবং লুপিন ওয়েরউলফে রূপান্তরিত হয়ে যায়। এদিকে ডিমেন্টরদের আবির্ভাবের পূর্বেই পেট্টিগ্রু পুনরায় পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়, ফলে ডিমেন্টররা হ্যারি ও সিরিয়াসকে আক্রমণ করে। শেষ মুহূর্তে একটি পেট্রোনাস তাদেরকে ডিমেন্টরদের হাত থেকে রক্ষা করে।

হ্যারি হাসপাতালে জ্ঞান ফিরে পায় এবং জানতে পারে যে সিরিয়াস ধরা পড়ে গেছে। তাকে বাঁচাতে হ্যারি ও হারমায়োনি টাইম-টার্নারটি ব্যবহার করে অতীতে চলে যায়। তারা বাকবিককে জীবিত অবস্থায় রক্ষা করে এবং কিছুক্ষণ আগে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো পুনরায় নিজেদের চোখে দেখতে থাকে। একসময় ডিমেন্টররা অতীতের হ্যারি ও সিরিয়াসকে আক্রমণ করতে শুরু করে। এদিকে বর্তমানের হ্যারি পেট্রোনাসটি কে পাঠিয়েছিল তা জানার অপেক্ষায় থাকে এবং বুঝতে পারে, এটি তার নিজের পেট্রোনাসই ছিল। এরপর তারা সিরিয়াসকে উদ্ধার করে এবং বাকবিককে সাথে নিয়ে উড়ে পালিয়ে যায়। এদিকে লুপিন শিক্ষকের পদ থেকে পদত্যাগ করে। আর হ্যারি আশঙ্কা করতে থাকে হয়ত পেট্টিগ্রু ভলডেমর্টকে পুনরায় ফিরে আসতে সাহায্য করবে, কিন্তু ডাম্বলডোর হ্যারিকে বরং কৃতজ্ঞ হতে বলে কারণ সে পেট্টিগ্রুর জীবনও রক্ষা করেছে।

অধ্যায়সমূহ[সম্পাদনা]

প্রিজনার অফ আজকাবান এ মোট ২২ টি অধ্যায় রয়েছে। এগুলো হল:
১। আউল পোস্ট
২। আন্ট মার্জের বিরাট ভুল
৩। নাইট বাস
৪। লিকি কলড্রন
৫। ডিমেন্টর
৬। ট্যালন ও চা পাতা
৭। ওয়ার্ডরোবে বোগার্ট
৮। উধাও স্থূলকায়া
৯। নির্মম পরাজয়
১০। মরেডার্স ম্যাপ
১১। ফায়ারবোল্ট
১২। পেট্রোনাস
১৩। গ্রিফিন্ডর বনাম র‌্ভেনক্ল
১৪। স্নেইপের অসন্তোষ
১৫। কুইডিচ ফাইনাল
১৬। প্রফেসর ট্রিলনির ভবিষ্যতবাণী
১৭। বিড়াল, ইঁদুর ও কুকুর
১৮। মুনি, ওয়ার্মটেইল, প্যাডফুট ও প্রংস
১৯। লর্ড ভলডেমর্টের ভৃত্য
২০। ডিমেন্টর'স কিস
২১। হারমায়োনির সিক্রেট
২২। আবার আউল পোস্ট

প্রকাশনা-পূর্ব ইতিহাস[সম্পাদনা]

সিরিজের প্রথম তিনটি বইয়ের মধ্যে, প্রিজনার অফ আজকাবান বইটি সবচেয়ে কম সময়ে লেখা হয়েছে। প্রথম বই হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন লিখতে পাঁচ বছর এবং দ্বিতীয় বই হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস লিখতে দুই বছর লেগেছিল। কিন্তু হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান মাত্র এক বছরেই লেখা শেষ হয়েছিল।[৩] এ বইয়ে রাওলিং এর সবচেয়ে প্রিয় মুহূর্ত ছিল রেমাস লুপিন চরিত্রটির উপস্থাপনা। [৩]

রূপান্তর[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

মূল নিবন্ধঃ হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অফ আজকাবান (চলচ্চিত্র)

প্রিজনার অফ আজকাবান এর কাহিনী অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্রটি ২০০৪ সালে মুক্তি পায়। স্টিভ ক্লোভস এর চিত্রনাট্য লিখেন এবং আলফনসো ক্যুয়ারন এটি পরিচালনা করেন।[৪] মুক্তি পাওয়ার পরপরই এটি বক্স অফিস তালিকার এক নম্বরে চলে আসে এবং দীর্ঘ দুই সপ্তাহ স্থানটি দখলে রাখে।[৫] এটি সব মিলিয়ে ৭৯৫.৬ মিলিয়ন ডলার আয় করে।[৬] ফলে এটি ২০০৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রসমূহের মধ্যে সর্বাধিক আয়কারীর তালিকায় দুই নম্বরে চলে আসে। যদিও হ্যারি পটার সিরিজের চলচ্চিত্রসমূহের মধ্যে এটি সর্বনিম্ন আয়কারী। [৭][৮]

ভিডিও গেমস[সম্পাদনা]

প্রিজনার অফ আজকাবান বই ও চলচ্চিত্রের কাহিনী অবলম্বনে একটি ভিডিও গেমসও নির্মিত হয়েছে। ইলেকট্রনিক আর্টস গেমটি তৈরি করে এবং ২০০৪ সালে এটি মুক্তি পায়।

অনুবাদ[সম্পাদনা]

মূল নিবন্ধঃ অনুবাদে হ্যারি পটার

সিরিজের অন্য বইগুলোর মত প্রিজনার অফ আজকাবান বইটিও বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বইটি যেসব ভাষায় অনূদিত হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল , হিন্দি, বাংলা, আরবি,জার্মান, রুশ , ফরাসি, স্পেনীয়, ফার্সি, চীনা, জাপানী, ইন্দোনেশীয়, ডাচ প্রভৃতি।

বাংলা ভাষায় অনুবাদ[সম্পাদনা]

অঙ্কুর প্রকাশনী হ্যারি পটার সিরিজের বইগুলোকে বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় প্রকাশ করেছে।[৯] সিরিজের তৃতীয় বই প্রিজনার অফ আজকাবান এর বাংলা অনুবাদ ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অঙ্কুর সর্বপ্রথম বাংলাদেশে প্রকাশ করে। বইটির অনুবাদ করেছেন মুনীরুজ্জামান। এর পৃষ্ঠাসংখ্যা ৩৪৮।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:Wikipedia ebooks

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "2000 Award Winners & Nominees"Worlds Without End। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০০৯ 
  2. "Honor roll:Fantasy books"Award Annals। ১৫ আগস্ট ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০০৭ 
  3. 1999: Accio Quote!, the largest archive of J.K. Rowling interviews on the web
  4. "Harry Potter and the Prisoner of Azkaban (2004)"। IGN Entertainment, Inc.। ১৯৯৮–২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০০৯ 
  5. "Harry Potter and the Prisoner of Azkaban"। IGN Entertainment, Inc.। ১৯৯৮–২০০৯। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০০৯ 
  6. "Harry Potter and the Prisoner of Azkaban (2004)"Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ 
  7. টেমপ্লেট:Web
  8. http://www.empireonline.com/500/6.asp
  9. "Ankur prakashani publishes the Bengali version of Harry Potter books" 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]