লুৎফর রহমান খান আজাদ
লুৎফর রহমান খান আজাদ | |
---|---|
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০২ – ২২ মে ২০০৩ | |
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২২ মে ২০০৩ – ৬ মে ২০০৪ | |
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৯ জুলাই ২০০৬ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬ | |
প্রধানমন্ত্রী | খালেদা জিয়া |
টাঙ্গাইল-৩ আসনের আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৫ মার্চ ১৯৯১ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ঘাটাইল টাঙ্গাইল | ১ জানুয়ারি ১৯৫৭
নাগরিকত্ব | পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) |
লুৎফর রহমান খান আজাদ একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী। তিনি টাঙ্গাইল-৩ আসন থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায় বিভিন্ন সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান, বস্ত্র ও পাট এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমান তিনি বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[১][২]
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]আজাদ ১৯৫৭ সালের ১ জানুয়ারি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন।[৩] তার পিতার নাম হাবিবর রহমান ও মাতার নাম সুফিয়া খানম।[৩] উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া করে তিনি রাজীতিতে প্রবেশ করেন।[৩]
রাজনৈতিক জীবন
[সম্পাদনা]আজাদ ঘাটাইল উপজেলা নিয়ে গঠিত টাঙ্গাইল-৩ নির্বাচনী আসন থেকে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[২][৪][৫] এ তিনটি নির্বাচনে তিনি তার চাচাত ভাই ও আওয়ামী লীগের শামসুর রহমান খান শাহজাহানের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে যথাক্রমে ৭১,১৫৭, ৭৩,৮১৫ ও ৯৪,৪২০ ভোট পান ও বিজয়ী হন।[১][৪] ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী মতিউড় রহমানের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে ৮৩,০৭৬ ভোট লাভ করেন এবং পরাজিত হন।[৪][৬] ২০১৮ সালের নির্বাচনে একই আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মনোনয়ন লাভ করেন।[৭]
আজাদ, খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায় ২০০২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৩ সালের ২২ মে পর্যন্ত শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, ২২ মে ২০০৩ থেকে ৬ মে ২০০৪ পর্যন্ত বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এবং ২০০৬ সালের ৯ জুলাই থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "এমপি রানার আসন দখলে নিতে আ.লীগের অর্ধডজন নেতা মাঠে"। Bhorer Kagoj। ২৫ জুলাই ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসে ২০১৮।
- ↑ ক খ https://www.banglanews24.com/mathe-ghate-voter-kotha/news/bd/685140.details
- ↑ ক খ গ "Election Commission Bangladesh: Candidate Disclosure"। IIS Windows Server। ২৫ জুন ২০০৯। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসে ২০১৮।
- ↑ ক খ গ "লুতফর রহমান খান আজাদ"। প্রথম আলো। ১০ নভে ২০১৮। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসে ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের বিভক্তি কাজে লাগাতে চায় বিএনপি"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসে ২০১৮।
- ↑ "মনোনয়ন দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ বিএনপিতে স্বস্তি"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসে ২০১৮।
- ↑ Kantho, Kaler (১৮ সেপ্টে ২০১৮)। "বিএনপির ১৭৩ প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত - কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসে ২০১৮।