রজনীগন্ধা
রজনীগন্ধা (বাংলা উচ্চারণ: [রজনীগন্ধা] (শুনুন)) সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ফুলগুলির মধ্যে রজনীগন্ধা অন্যতম। সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে এবং ফুলদানী সাজাবার কাজে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া এফুলের নির্যাস হতে সুগন্ধিও তৈরি হয়ে থাকে। সারা বছরই বাজারে এ ফুলের চাহিদা বেশি থাকে এরং সারা বছরই এ ফুল চাষ হয়ে থাকে। তবে শীতকালে কিছুটা কম ফোটে। রজনীগন্ধার কন্দ লাগিয়ে বংশবৃদ্ধি করা হয় । মার্চ- এপ্রিল মাস কন্দ লাগানোর উপযুক্ত সময়।
রজনীগন্ধা | |
---|---|
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস ![]() | |
জগৎ/রাজ্য: | প্লান্টি (Plante) |
গোষ্ঠী: | ট্র্যাকিওফাইটস (Tracheophytes) |
ক্লেড: | অ্যাঞ্জিওস্পার্মস (Angiosperms) |
গোষ্ঠী: | মনোকট্স (Monocots) |
বর্গ: | Asparagales |
পরিবার: | Asparagaceae |
উপপরিবার: | Agavoideae |
গণ: | আগাভি (Medik.) Thiede & Govaerts[১] |
প্রজাতি: | A. amica |
দ্বিপদী নাম | |
Agave amica (Medik.) Thiede & Govaerts[১] | |
প্রতিশব্দ[১] | |
|
জাত[সম্পাদনা]
রজনীগন্ধার কয়েকটি জাত লক্ষ্য করা যায়৷ যথা :
- সিঙ্গল: যে সব জাতের ফুলের পাঁপড়ি একটি সারিতে থাকে সে সব জাতগুলি সিঙ্গেল শ্রেনীভুক্ত। একসারি পাপড়িযুক্ত সিঙ্গল জাতের গন্ধ বেশি।
- সেমি-ডবল: যে সব জাতের ফুলের পাঁপড়ি দুই বা তিন সারিতে থাকে সে জাতগুলিকে সেমি-ডবল।
- ডবল: তিন-এর অধিক পাঁপড়ির সারি থাকলে সে জাতগুলিকে ডবল শ্রেনীর অন্তভুক্ত করা যায়। তুলনামুলকভাবে কম হয়ে থাকে।
- ভ্যারিগেটেড জাত: ভ্যারিগেটেড জাতের বেলায় পাতায় হলুদাভ রেখা দেখা যায়৷
কয়েকটি জাতের বাণিজ্যিক নাম হলো- সিগল জাত: পার্ল, বম্বে, ক্যালকাটা, সিংগল মেক্সিকান, ডবল জাত: ডবল পার্ল।
ছবির সংগ্রহশালা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

উইকিমিডিয়া কমন্সে রজনীগন্ধা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।