রজনীগন্ধা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

রজনীগন্ধা (বাংলা উচ্চারণ: [রজনীগন্ধা] (শুনুন)) সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ফুলগুলির মধ্যে রজনীগন্ধা অন্যতম। সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে এবং ফুলদানী সাজাবার কাজে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া এফুলের নির্যাস হতে সুগন্ধিও তৈরি হয়ে থাকে। সারা বছরই বাজারে এ ফুলের চাহিদা বেশি থাকে এরং সারা বছরই এ ফুল চাষ হয়ে থাকে। তবে শীতকালে কিছুটা কম ফোটে। রজনীগন্ধার কন্দ লাগিয়ে বংশবৃদ্ধি করা হয় । মার্চ- এপ্রিল মাস কন্দ লাগানোর উপযুক্ত সময়।

রজনীগন্ধা
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস সম্পাদনা করুন
জগৎ/রাজ্য: উদ্ভিদ (প্লান্টি)
গোষ্ঠী: সংবাহী উদ্ভিদ ট্র্যাকিওফাইট
ক্লেড: সপুষ্পক উদ্ভিদ (অ্যাঞ্জিওস্পার্মস)
গোষ্ঠী: মনোকট্‌স (Monocots)
বর্গ: Asparagales
পরিবার: Asparagaceae
উপপরিবার: Agavoideae
গণ: আগাভি
(Medik.) Thiede & Govaerts[১]
প্রজাতি: A. amica
দ্বিপদী নাম
Agave amica
(Medik.) Thiede & Govaerts[১]
প্রতিশব্দ[১]
  • Tuberosa amica Medik.
  • Polianthes tuberosa L.
  • Crinum angustifolium Houtt.
  • Polianthes gracilis Link
  • Agave tuberosa (L.) Thiede & Eggli, nom. illeg.
  • Agave polianthes Thiede & Eggli, nom. superfl.

জাত[সম্পাদনা]

রজনীগন্ধার কয়েকটি জাত লক্ষ্য করা যায়৷ যথা :

  • সিঙ্গল: যে সব জাতের ফুলের পাঁপড়ি একটি সারিতে থাকে সে সব জাতগুলি সিঙ্গেল শ্রেনীভুক্ত। একসারি পাপড়িযুক্ত সিঙ্গল জাতের গন্ধ বেশি।
  • সেমি-ডবল: যে সব জাতের ফুলের পাঁপড়ি দুই বা তিন সারিতে থাকে সে জাতগুলিকে সেমি-ডবল।
  • ডবল: তিন-এর অধিক পাঁপড়ির সারি থাকলে সে জাতগুলিকে ডবল শ্রেনীর অন্তভুক্ত করা যায়। তুলনামুলকভাবে কম হয়ে থাকে।
  • ভ্যারিগেটেড জাত: ভ্যারিগেটেড জাতের বেলায় পাতায় হলুদাভ রেখা দেখা যায়৷

কয়েকটি জাতের বাণিজ্যিক নাম হলো- সিগল জাত: পার্ল, বম্বে, ক্যালকাটা, সিংগল মেক্সিকান, ডবল জাত: ডবল পার্ল।

ছবির সংগ্রহশালা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; WCSP_532780 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]