ব্যবহারকারী আলাপ:Habiba Yasmin Chowdhury

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

--অভ্যর্থনা কমিটি বট (আলাপ) ১৪:৫৩, ৬ জুলাই ২০২০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ক্বীন ব্রীজ[সম্পাদনা]

উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত! আপনি সম্ভবত এই নিবন্ধটি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছেন। অনুগ্রহপূর্বক, আলাপ পাতায় আপনার মন্তব্যটি করুন। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ২২:৫৮, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অনেক ধন্যবাদ।আমি সময় করে আপনাদের সাথে যোগাযোগ করে উইকিপিডিয়াতে লিখার নিয়মগুলো বুঝব।আসলে আমি নিয়মগুলো বুঝতে পারছি না বলে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী । আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল আমার দেওয়া তথ্য থেকে আপনারা নিজেরাই সম্পাদনা করে নিতে পারেন বা পারবেন। আমাদের সিলেটিদের একটি গ্রুপ আছে নাম দি সিলটিজ। সেই গ্রুপ এ মেম্বার হলে ও আপনারা অনেক আসল তথ্য জানতে পারবেন সিলেটের প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে । সবাই ভাল থাকুন।শ্রদ্ধা ও শুভকামনা সহ আমি হাবিবা ইয়াসমিন চৌধুরী। Habiba Yasmin Chowdhury (আলাপ) ২৩:৩৯, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আপনি যেকোন জিজ্ঞাসা এখানে করতে পারেন। — ইয়াহিয়া (আলাপঅবদান) - ২৩:৪২, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
তৈরির ইতিহাস
আসাম প্রদেশের গভর্নর মাইকেল ক্বীন সিলেট সফরে আসার জন্য সুরমা নদীতে ব্রীজ স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। কারণ তখন আসামের সাথে সিলেটের যোগাযোগের মাধ্যম ছিল ট্রেন। ফলে, রেলওয়ে বিভাগ ১৯৩৩ সালে সুরমা নদীর ওপর ব্রীজ নির্মাণের উদ্যোগ নেয় এবং নির্মাণ শেষে ১৯৩৬ সালে ব্রীজটি আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়।
আব্দুল মজিদ কাপ্তান মিয়া,তৎকালীন আসাম সরকারের এক্সিকিউটিভ সদস্য রায় বাহাদুর প্রমোদ চন্দ্র দত্ত এবং শিক্ষামন্ত্রী আব্দুল হামিদ ব্রীজটি নির্মাণের ক্ষেত্রে অশেষ অবদান রাখেন।
ভুল তথ্য শিক্ষামন্ত্রী আব্দুল হামিদ সাহেব নয় ; আসলে মৌলভী আব্দুল হামিদ চৌধুরী সোনা মিয়া। আসাম লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে দীর্ঘ বক্তৃতায় অসংখ্য যুক্তি দিয়ে সিলেট শহরের উপকন্ঠে সুরমা নদীর উপর একটি ব্রিজ নির্মাণের পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছিলেন । এই সূত্রে ১৯৩৬ সালে কীনব্রিজ প্রতিষ্ঠা পায়। মরহুম রফিক আহমদ চৌধুরীর বইয়ে উনি উল্লেখ করেছেন মরহুম আবদুল হামিদ চৌধুরী সোনা মিয়া ১৯২৮ সালে আসাম কাউন্সিলে সুরমা নদীর উপর একটা ব্রীজ নির্মান করার প্রস্তাব করেন।১৮৮৯ সালে তিনি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার রনকেলী গ্রামে এর বড়বাড়ী নামক বাড়ীতে জন্ম গ্রহন করেন। উনার পিতা মরহুম আবদুল আলিম চৌধুরী ছিলেন একজন জমিদার। বাড়ীর নাম " বড় বাড়ি "। সোনা মিয়ার দাদা মরহুম জনাব আবদুর রহিম চৌধুরী একজন আইনজীবী ছিলেন আজ হতে প্রায় দু'শ বছর পূর্বে।১৯২৭ সালে তিনি আসাম ব্যবস্থাপক কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন He was elected a member of Assam Legislative Council from North Sylhet ( South) constituency.
MLC নির্বাচিত হয়ে তিনি অনেক জনহিতকর কাজ করেন। সিলেটে সুরমা নদীর উপর একটা Bridge করা উচিত বলে তিনি আসাম আইন কাউন্সিলে দাবী করেন। উনার সব চেয়ে বড় অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে বাংলা ভাষায় উনি আসাম আইন কাউন্সিলে বাংলা ভাষায় ভাষন দেওয়ার জন্য। ১৯২৭-২৯ তিনি আসাম কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন।উনি বাংলায় বক্তব্য দিতে চাইলে সরকারি সদস্যরা বিশেষ করে ইংরেজ সদস্যরা আপত্তি তুলেন কিন্তু পরে সবাই মানতে বাধ্য হন। আমার জানামতে জনাব আবদুল হামিদ চৌধুরী সোনা মিয়া একমাত্র আইন পরিষদ / কাউন্সিল সদস্য সারা ভারতবর্ষে যিনি বাংলায় পরিষদে ভাষণ দিয়েছিলেন এবং সব বক্তব্য বাংলায় লিপিবদ্ধ হয়েছিল ।উনার ছেলে যিনি নিজে একজন শিক্ষা কর্মকর্তা ছিলেন; মরহুম রফিক আহমদ চৌধুরীর লিখিত বইয়ে উনার পিতা সোনা মিয়া সম্মন্ধে বিস্তারিত আছে।বইটির নাম হলো ;একটি আদর্শ বিপ্লবী জীবন।লেখক রফিক আহমদ চৌধুরী।
      • বই পাওয়া যাবে; বাতিঘর, সিলেট।
Habiba Yasmin Chowdhury (আলাপ) ২৩:৪৯, ১ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

নারীবাদ ও লোকগাথা এডিটাথনে অংশগ্রহণ করুন ও পুরস্কার জিতুন[সম্পাদনা]

প্রিয় Habiba Yasmin Chowdhury,

শুভেচ্ছা জানবেন, বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে অন্যান্য উইকিপিডিয়ার সাথে মিল রেখে এবারও নারী, নারীবাদ, লোকগাথা, লোককাহিনি ও লোকাচারবিদ্যা সম্পর্কিত বিষয়বস্তুকে উপজীব্য করে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ দুই মাসব্যাপী বাংলা উইকিপিডিয়ায় নারীবাদ ও লোকগাথা এডিটাথন ২০২৩ শীর্ষক নিবন্ধ লিখন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। অংশগ্রহণ করতে ও বিস্তারিত জানতে দেখুন এখানে দেখুন

আয়োজক দলের পক্ষে, AishikBot (আলাপ) ০৫:৫২, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাকে আমন্ত্রণ করার জন্য।অংশগ্রহণ করার ইচ্ছা থাকলে ও পারছি না বলে দুঃখিত। কারণ আমি উইকিপিডিয়াতে লিখার নিয়মাবলী আজো বুঝিনি বলে আয়ত্ব করতে পারিনি। লোক কথা বলুন যাই বলুন জ্ঞানের পরিধি ও আমার সীমিত । আপনাদের মতো গুণী জনদের সাথে মাঝে মধ্যে একটু সম্পাদনা করি এ আমার সৌভাগ্য। কখন ও আমার জন্য সহজ কোন বিষয় হলে আর উইকিতে লিখার নিয়ম রপ্ত করতে পারলে হয়তো লিখব । যারা অংশগ্রহণ করবেন উনাদের জন্য শুভকামনা রইল।বিজয়ীদের নাম কিভাবে জানব আর উনাদের বা সবার লিখা কিভাবে পড়তে পারা যাবে সেটা জানালে খুশী হব আর পড়ে নিজের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে পারব। ভাল থাকুন । Habiba Yasmin Chowdhury (আলাপ) ০২:০৮, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
শুভেচ্ছা নিন। আপনি ইংরেজি উইকিপিডিয়া থেকে অনুবাদ করে বাংলা উইকিপিডিয়ায় লেখা যোগ করতে পারেন। তাহলেই হবে। এখানে একটি তালিকা আছে। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০২:১১, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
অনেক ধন্যবাদ । আসলে আমার জন্য এটা সহজ মনে হয় না। তাছাড়া ঐ যে আমার বিদ্যের দৌড় তো অতি কম। জ্ঞানের পরিধি সীমিত । তারপর ও যা দু চার লাইন জানি আপনাদের সাথে শেয়ার করি । অংশগ্রহণ করতে পারলে ভাল লাগত।পারছি না বলে দুঃখিত । লোকগাথা নিয়ে হাতের কাছে তেমন তথ্য ও নেই । আপনাদের জন্য শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ। Habiba Yasmin Chowdhury (আলাপ) ০২:৩৪, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ইদ মোবারক[সম্পাদনা]

টাকা নয়, বিকাশ নয়,
নয়তো কোনো স্মারক
বার্তা দিয়েই জানালাম এবার,
ইদ মোবারক

সুধী, ইদ মোবারক আপনাকে ও আপনার পরিবারের সদস্যদের। জীবনটা হোক ধন্য, ইদ মোবারাক আপনার জন্য। উইকিপিডিয়ায় এ মাসে আপনার রাখা অবদানের জন্য উইকিপিডিয়ার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। এই মাসে উইকিতে আপনার সম্পাদনা সংখ্যা 7টি এবং আপনার মোট সম্পাদনা সংখ্যা প্রায় 74টি
- ধন্যবাদন্তে মোঃ মারুফ হাসান (আলাপ) ১৩:৫৫, ২৮ জুন ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতায় আমন্ত্রণ[সম্পাদনা]

সুপ্রিয় Habiba Yasmin Chowdhury,
আপনি জেনে আনন্দিত হবেন যে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলা উইকিপিডিয়ায় শুরু হয়েছে অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০২৪। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাংলা উইকিপিডিয়ায় ইংরেজি থেকে অনুবাদের মাধ্যমে নতুন নিবন্ধ তৈরি করা হবে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতা চলবে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অংশগ্রহণকারীদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার। প্রতিযোগিতায় অংশ নিন ও পুরস্কার জিতুন। আয়োজক দলের পক্ষে, —শাকিল (আলাপ) ২০:০৯, ৩১ জানুয়ারি ২০২৪ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]