ব্যবহারকারী আলাপ:শাহাবুদ্দীন
মোঃ শাহাবুদ্দীন সহকারী শিক্ষক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় যশোর সদর,যশোর।
https://tonygobila.blogspot.com https://tonygobila.wordpress.com
বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]
সুপ্রিয় শাহাবুদ্দীন! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবে:
কাজে নেমে পড়বার সহজ উপায় হলো নিচের যে-কোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা:
অনুগ্রহপূর্বক আলাপের পাতায় বার্তা রাখার পর সম্পাদনা সরঞ্জামদণ্ডের চিহ্নে ক্লিক করার মাধ্যমে অথবা চারটি টিল্ডা ( আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বাংলা উইকিপিডিয়া অভ্যর্থনা কমিটি, ০৬:২২, ১০ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি) |
কবিতা[সম্পাদনা]
আমি
এস আই অন্তর
আমি ঘৃন্য আমি হৃদয়হীন আমি কারো দৃষ্টিতে পষাণ। আমি খারাপ সে সীমাহীন, তাই শুধিতে পারিনি ঋণ ।
আমি মুর্খ তাই বুঝি কম এটা কি জ্ঞানহীন প্রলাপ? বোবা প্রানী হয়ে আছি আমি দিতে পারিনা কাওকে শাঁপ।
আমি নিরব শুধুই নিরাবতা
পারিনা আনতে ডেকে কভু;
চির বিপ্লবী ধ্বংসের বারতা।
আমি লজ্জিত আমি ভিতু
তাই পারিনা গাইতে কভু
চির বিদ্রোহের সেই সুর ।
আমি ভালোবাসতেও পারিনা
উজার করে সোনালী রোদ
গোলাপি অধরে মাখিয়ে
দিতে পারিনা রুপালি চুম্বন ।
আমি প্রশংসা করতে পারিনা নিজের হৃদয় উজার করে। আমি কভু বলতেও পারিনা নীল শাড়িতে তুমি অপ্সরী। পৃথিবীর নয় তুমি স্বর্গের কোন এক ডানাকাটা পরী।
আমি মিষ্টি কথার মিথ্যা বাক্যবান ছড়াতে পারিনা। স্পর্ধিত স্বপ্নের সিমাহীন মুগ্ধতায় জড়াতে পারিনা।
আমি ব্যর্থ সেটাই যথার্থ যদিও কারোকারো চোখে আমি ঘৃণ তবে সেটাই আমার মনে হয় পরিপূর্ণ। শাহাবুদ্দীন (আলাপ) ০৬:২৩, ১০ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি)
টনি গোবিলা[সম্পাদনা]
পড়া মনে রাখার বৈজ্ঞানিক কৌশল! পড়া মনে থাকে না’ কিংবা ‘যা পড়ি সব ভুলে যাই’- এগুলো আমাদের অনেকেরই নিয়মিত অভিযোগ। অনেকেই ভাবেন, পড়া-লেখা না থাকলেই বোধ হয় জীবনটা আরো মধুর হত। কিন্তু তা তো আর সম্ভব নয়। তাই পড়ে মনে রাখার জন্য একেকজন একেক কৌশল অনুসরণ করে। কিন্তু এ বিষয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞান কি বলে? চলুন চিকিৎসাবিজ্ঞান বা ডাক্তারি মতে পড়ে মনে রাখার ৯টি কৌশল সম্পর্কে জেনে নেই-
যা শিখতে হবে সে ব্যাপারে আকর্ষণ অনুভব করা: মানুষ যখন কোন বিষয়ের উপর আকর্ষণ অনুভব করে তখন সে তা সহজেই মুখস্ত করে ফেলতে পারে। আমাদের স্মৃতি গঠন বা মেমরি ফর্মেশনের জন্য সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করে মস্তিষ্কের লিম্বিক সিস্টেম (Limbic system)। আরো সুস্পষ্ট করে বললে এই সিস্টেমের হিপ্পোক্যাম্পাস (hippocampus)। হিপ্পোক্যাম্পাস আনন্দ ও কষ্টের অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত। আনন্দ ও কষ্টের বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের এক ধরনের আকর্ষণ কাজ করে। তাই এটা সব সময় আনন্দের বা কষ্টের বিষয়গুলোকে দ্রুত স্মৃতি বা মেমরীতে রূপান্তর করে ফেলে। ফলে মানুষ কষ্টের স্মৃতি কখনো ভুলেনা। সাথে সাথে আনন্দের ঘটনাগুলোও স্থায়ী স্মৃতি বা পার্মানেন্ট মেমরি হয়ে যায়। তো, কোন কিছু শিখতে চাইলে আগে বিষয়টির ব্যাপারে আকর্ষণ জাগাতে হবে।
খেয়াল করে চোখ দিয়ে দেখে পড়তে হবে: মানুষ যা কিছু মনে রাখার চেষ্টা করে তার মধ্যে সব থেকে সহজে মনে থাকে ভিজ্যুয়াল মেমরি। অর্থাৎ যা মানুষ চোখে দেখে মনে রাখে। খেয়াল করে দেখবেন, কাউকে কিছু মনে করতে বলা হলে সে ঐ সময়ের ঘটনাটাকে মনে করার চেষ্টা করে। এমনকি পড়া ধরলে অধিকাংশ সময়ই আমাদের চোখের সামনে বইয়ের পৃষ্ঠা ভেসে উঠে। এতে বুঝা যায় মানুষ দেখার মাধ্যমে বা ভিজ্যুয়াল ওয়েতে বেশি শিখে। ফলে মনে রাখার ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে বেশি বেশি ছবি, ছক, বইয়ের পৃষ্ঠা ও আনুষাঙ্গিক চিত্র দেখতে হবে।
অল্প অল্প করে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে: কোন কিছু মনে রাখতে হলে তা বিভিন্ন অংশ বা সেগমেন্টে ভাগ করে পড়া বেশ উপকারী। যেমন ৪৬৭৮৯০-কে মনে রাখা যতটা সহজ তার চাইতে ৪৬৭ ও ৮৯০ এই দুই ভাগে ভাগ করে সংখ্যাটা মনে রাখা বেশি সহজ। আমরা পাঠ্যবইয়ের অনেক অনেক বড় বড় সংজ্ঞা পড়তে ভয় পাই। কিন্তু বড় সংজ্ঞাকে কয়েকভাগে ভাগ করে পড়লে দেখবেন তা সহজেই মনে থাকছে। এর কারণ আমদের ব্রেইন অনেক বড় একটা জিনিসের চাইতে ছোট জিনিসে বেশি মনোযোগ (কনসেনট্রেশন) দিতে পারে। আর তাই বড় পড়াকে ছোট ছোট ভাগ করে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। এতে সহজেই পড়া মনে থাকবে।
নতুন শিখতে যাওয়া বিষয়ের সাথে পূর্বে শেখা বিষয়ের সাদৃশ্য খুঁজতে হবে: আমাদের ব্রেইন কোন একটা বিষয়কে নতুন পেলে সে তা পুরানা স্মৃতি বা মেমরির সাথে তুলনা করা শুরু করে। পুরানা মেমরির সাথে মিলে গেলে তা খুব দ্রুত পূর্বের মেমোরির সাথে যোগ করে নেয়। কিন্তু যদি সম্পূর্ন নতুন কিছু শিখতে হয় তবে ব্রেইনকে নতুন করে মেমোরি ট্রী তৈরী করতে হয় যা একটু সময় সাপেক্ষ। এ কারনে পুরনো কোন বিষয়ের সাথে মিলিয়ে পড়লে পড়া খুব সহজে মনে থাকে।
লিখে লিখে পড়ার অভ্যাস করতে হবে: লিখে লিখে পড়লে আমাদের ব্রেইনের অনেক বেশি এলাকা উদ্দীপ্ত (স্টিমুলেটেড) হয়। আবার লেখার সাথে ব্রেইনের যে অংশগুলো জড়িত তা তথ্য (ইনফর্মেশন)-কে স্থায়ী স্মৃতি (পার্মানেন্ট মেমরি)-তে রূপান্তরিত করতে সহায়তা করে। এছাড়া মানুষ কোন কিছু লিখতে চাইলে সেই লেখার প্রতি তার মনোযোগ বেড়ে যায়। এটা দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতি বা পার্মানেন্ট মেমরি তৈরীতে সাহায্য করে।
মার্কার ব্যবহার বা কালারিং করে পড়াও কার্যকর: অনেকে পড়ার সময় মার্কার ব্যবহার করে। এটা বেশ কার্যকর। কারন যখন কোন কিছু মার্ক করা হয় তখন ঐ শব্দটার উপর আগ্রহ ও আকর্ষণ বেড়ে যায়। পাশাপাশি এর উপর ব্রেইনের ভিজ্যুয়াল ইফেক্টও বেড়ে যায়। ফলে মনে রাখতে সুবিধা হয়।
বিকালের পরে বা সন্ধ্যায় পড়াশুনা করা উচিত: বিভিন্ন ডাক্তারি গবেষণায় দেখা গেছে, সকাল ১০ টার আগে মানুষের ব্রেইন পুরোপুরি ক্রিয়াশীল হয় না। এই সময়ের পর থেকে ধীরে ধীরে ব্রেইনের ক্রিয়াশীলতা বাড়তে থাকে। বিশেষ করে বিকালের পরে ব্রেইনের ক্রিয়াশীলতা বেশি বাড়ে। তাই সকালে পড়ার থেকে বিকালে বা সন্ধ্যার পরে পড়া বেশি কার্যকর।
পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে: ব্রেইন মূলত স্মৃতি তৈরীর কাজটা করে ঘুমের ভেতর। গবেষণায় দেখা গেছে, সারা দিনের কাজ ও ঘটনাগুলো ঘুমের সময়েই মেমরিতে রূপান্তরিত হয়। ফলে যেকোন তথ্য (ইনফর্মেশন) মেমরিতে রূপান্তর করতে চাইলে পড়া-লেখার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
নিমনিক (mnemonic) ব্যবহার করা: নিমনিক (mnemonic) মানে হচ্ছে মনে রাখার বিশেষ কৌশল। আমাদের ব্রেইন অগোছালো কিছুর চাইতে কৌশলে সাজানো বিষয়ের উপর বেশি মনোযোগ দিতে পারে। ফলে কোন কিছু ছক বা টেবিল আকারে সাজিয়ে নিলে কিংবা নিমনিক (mnemonic) তৈরী করে নিলে দ্রুত মেমোরি তৈরী হয় ও মনে থাকে।
বার পড়তে হবে: আমাদের ব্রেইনে ক্ষণস্থায়ী স্মৃতিগুলো (শর্ট টার্ম মেমরি) তখনই দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতিতে (লং শাহাবুদ্দীন (আলাপ) ০৬:৩১, ১০ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি)
সাধারণ জ্ঞান[সম্পাদনা]
৪ নিয়ে যত কথা একত্রে মনে রাখুন
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে/জাতীয় প্রতীকে- ৪টি তারকা আছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান দিবস -৪ নভেম্বর জনসংখ্যায় মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান- ৪র্থ বাংলাদেশ সংবিধানের মূলনীতি -৪টি (ধর্ম নিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও সমাজতন্ত্র) রাষ্ট্র গঠিত হয় -৪টি উপাদান নিয়ে (জনসমষ্টি, সরকার, নির্দিষ্টি ভূখন্ড ও সার্বভৌমত্ব) বাংলাদেশে ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের সংখ্যা -৪টি (বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী ও সিলেট) বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য -৪.৮ কি.মি. ময়মনসিংহ বিভাগে জপলা আছে- ৪টি (জামালপুর,শেরপুর,ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা) সিলেট বিভাগে জেলা আছে- ৪টি (সিলেট,মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ) মানুষের দেহে শতকরা খনিজ লবণ থাকে -৪ ভাগ রক্তের গ্রপ- ৪টি ( A, B, AB এবং O ) মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার দেয়- ৪টি (বীরশ্রেষ্ঠ, বীরউত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীক) বীর প্রতীক সেতারা বেগম মুক্তিযুদ্ধে- ৪ নং সেক্টরে ছিলেন (সিলেট) দেশে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক- ৪ টি দেশে সরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আছে- ৪ টি বাংলাদেশে কৃষি শুমারী হয়েছে -৪ বার (১৯৭৭,১৯৮৬,১৯৯৭,২০০৮) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মেয়াদকাল – ৪ বছর যুক্তফ্রন্টে (১৯৫৪) রাজনেতিক দলের সংখ্যা -৪টি (আওয়ামীলীগ, কৃষকশ্রমিক পার্টি,নেজাম এ ইসলাম ও বামপন্থী গণতন্ত্রী) উৎসব অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের – ৪ চরণ বাজানো হয় কোন দেশের সংবাদপত্রকে বলা হয়- ৪র্থ রাষ্ট্র প্রধান আসমানী কিতাবের সংখ্যা ৪টি (তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল ও কুরআন) আরব ইসরাইল যুদ্ধ এ পর্যন্ত হয় – ৪ বার (১৯৪৮,১৯৫৬,১৯৬৭,১৯৭৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস -৪ জুলাই বিশ্বকাপ ফুটবল অনুষ্ঠিত হয় - ৪ বছর পরপর শাহাবুদ্দীন (আলাপ) ০৭:০৭, ১০ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি)
বন্ধুর গান[সম্পাদনা]
একটাই কথা আছে বাংলাতে
মুখ আর বুক বলে একসাথে
সে হল বন্ধু, বন্ধু আমার
বন্ধু আমার।
কে গরীব কে আমীর সে মানে না
জাতের বিচার করা সে জানে না
সে হল বন্ধু..বন্ধু আমার
বন্ধু আমার। দু হাতে মোহর গিনি ছড়িয়ে গেলে
এ জগতে দামী-দামী কত কি মেলে,
টাকায় যায় না কেনা বন্ধু কোথাও
সে শুধু কপাল গুনে মেলে দুনিয়াতে
তুমি যে বন্ধু ..বন্ধু আমার।
একটাই কথা আছে বাংলাতে
মুখ আর বুক বলে একসাথে
সে হল বন্ধু, বন্ধু আমার
বন্ধু আমার।
এক মা'র গর্ভেতে জন্ম না পাই
বন্ধুকে বলি তবু নিজের-ই যে ভাই,
রক্তের ব্যবধান তুচ্ছ যে তাই
হৃদয়ের এত মিল রয়ে গেছে যাতে
তুমি যে বন্ধু .. বন্ধু আমার। একটাই কথা আছে বাংলাতে
মুখ আর বুক বলে একসাথে
সে হল বন্ধু, বন্ধু আমার
বন্ধু আমার।
কোনদিনও ছাড়বোনা বন্ধু তোমায়
রয়ে যাব চিরদিন এক দু'জনায়,
আনন্দে দুঃখে হব একাকার
জীবনে মরনে রব তোমাতে আমাতে
তুমি যে বন্ধু .. বন্ধু আমার।
একটাই কথা আছে বাংলাতে
মুখ আর বুক বলে একসাথে
সে হল বন্ধু, বন্ধু আমার
বন্ধু আমার।
.......................................
গানের নাম : বন্ধু আমার
ছায়াছবি : বন্ধু আমার
শিল্পী : বাপ্পী লাহিড়ী ও মুন্না আজিজ শাহাবুদ্দীন (আলাপ) ১০:২২, ১০ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি)
গোবিলা[সম্পাদনা]
টেমপ্লেট:তথ্যছক বাংলাদেশের সুন্দর গ্রাম অঞ্চল
গোবিলা বাংলাদেশের যশোর জেলার সদর উপজেলার চুড়ামনকাটি ইউনিয় অন্তর্গত একটি গ্রাম। শাহাবুদ্দীন (আলাপ) ০৩:৫৬, ২৬ আগস্ট ২০১৮ (ইউটিসি)
ব্যবহারকারী:শাহাবুদ্দীন নিবন্ধের দ্রুত অপসারণ প্রস্তাবনা[সম্পাদনা]
উইকিপিডিয়া থেকে দ্রুত অপসারণ করার জন্য ব্যবহারকারী:শাহাবুদ্দীন পাতায় একটি ট্যাগ সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি দ্রুত অপসারণের বিচারধারার ব্য৫ ধারা অনুযায়ী করা হয়েছে,, কারণ পাতাটিতে লেখাগুলি, তথ্য, আলোচনা এবং/অথবা ক্রিয়াকলাপ উইকিপিডিয়া লক্ষ্যগুলির সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত নয়। অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে উইকিপিডিয়া কোনও নিখরচায় ওয়েব হোস্টিং পরিষেবা নয়। দ্রুত অপসার মানদণ্ডের অধীনে এ জাতীয় পাতাগুলি যে কোনও সময় মুছে ফেলা হতে পারে।
আপনি যদি মনে করেন যে এই কারণে এই পাতাটি অপসারণ করা উচিত নয়, তবে এই অপসারণে আপত্তি জানাতে নিবন্ধটিতে গিয়ে "দ্রুত অপসারণে আপত্তি জানান" লেখার উপর ক্লিক করুন ও সেখানে কারণ ব্যাখ্যা করুন কেন নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, কোন নিবন্ধে দ্রুত অপসারণ ট্যাগ করা হলে এবং যদি নিবন্ধটি দ্রুত অপসারণের বিচারাধারার সাথে মিলে যায় তবে কোনও দেরি না করে নিবন্ধটি অপসারণ করা হয়। অনুগ্রহপূর্বক আপনার নিজের তৈরি করা নিবন্ধ থেকে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না, তবে আমরা আপনাকে নিবন্ধটি সম্প্রসারণ করতে উৎসাহিত করছি। আরও মনে রাখবেন যে, নিবন্ধের বিষয় অবশ্যই উল্লেখযোগ্য হতে হবে এবং নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্রগুলো যাচাইযোগ্য হওয়া উচিত। Aishik Rehman (আলাপ) - ২২:২৮, ১০ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি)