ব্যবহারকারী:Owais Al Qarni/খেলাঘর ৫

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

দেওবন্দে স্বীকৃতি প্রদান

মিজান ব্যাংক, পুরষ্কার

ভ্রমণ ও সাংবাদিকতার জন্য আন শায়খ

জন্ম ও শৈশবকাল[সম্পাদনা]

তিনি ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দের ৫ ডিসেম্বর ভারতের রায়বেরেলি নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আবদুল হাই এবং মাতার নাম খায়রুন্নেসা। তারঁ পিতা-মাতা উভয়েই মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাতি হাসান রাযিআল্লাহু আনহুর বংশধর ছিলেন।[১] ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দে মাত্র ১০ বছরেরও কম বয়সে তিনি পিতৃহারা হন। এমতাবস্থায় বড় ভাই মাওলানা আব্দুল আলী আল হাসানী এবং মা খাইরুন্নেসা তার শিক্ষার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। শৈশবে মায়ের কাছেই আলী মিয়াঁ কোরআন, আরবিউর্দূ ভাষার প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। আলী মিয়াঁ ১৯২৪ সালে শায়খ খলীল বিন মুহাম্মদ আল আনসারীর কাছে আরবি ভাষা শেখা শুরু করেন এবং এই ভাষায় ব্যুৎপত্তি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি তার দুই চাচা শায়খ আযীযুর রহমান এবং শায়খ মুহাম্মদ তালহার কাছেও আরবি ভাষা ও সাহিত্য পড়েন।পরবর্তীতে ১৯৩০ সালে নদওয়াতুল উলামাতে ড: তাকীউদ্দীন হেলালীর কাছে আরবি ভাষা ও সাহিত্যে সর্বোচ্চ শিক্ষা সমাপন করেন। ১৯২৬ সনে তিনি কানপুরের নদওয়াতুল উলামাতে ভর্তি হন। এ সময়ে আরবি ভাষায় পারদর্শিতার কারণে তিনি সবার কাছে পরিচিতি লাভ করেন। এবং আরবদেশ থেকে আগত মেহমানদের সাথে দোভাষী হিসেবে তিনি বিভিন্ন জায়গায় সফর করেন। ১৯২৭ সালে তিনি লখনৌ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে উর্দূ ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।১৯২৮ সাল থেকে ১৯৩০ সাল পর্যন্ত তিনি ইংরেজি ভাষা অধ্যয়ন করেন। যা ইসলাম সম্পর্কে লিখিত ইংরেজি বই থেকে সরাসরি তথ্য সংগ্রহে তার সহায়ক হয়। ১৯২৯ সালে তিনি আবার নদওয়াতুল উলামায় ভির্তি হন এবং তিনি একনিষ্ঠভাবে আল্লামা মুহাদ্দিস হায়দার হোসেন খানের দরসে অংশগ্রহণ করেন এবং তার কাছেই সাহিহাইন,সুনানে আবু দাউদ এবং তিরমিজি শরিফ সমাপ্ত করেন। তার কাছে আলী মিয়াঁ তাফসীরে বায়জাভীরও কিছু অংশ পড়েন। আলী মিয়াঁ তার শিক্ষক খলীল বিন মুহাম্মদের কাছেই নির্বাচিত কিছু সুরার তাফসির পড়েন। এছাড়া আব্দুল হাই আল ফারুকীর কাছেও তিনি কোরআনের কিছু অংশের তাফসির পড়েন। তবে মাদ্রাসার সুনির্দিষ্ট পাঠ্যসূচী অনুযায়ী তিনি সম্পূর্ণ কোরআনের তাফসির অধ্যয়ন করেন ১৯৩২ সালে লাহোরে আল্লামা মুফাসসির আহমাদ আলী লাহোরীর কাছে। এ বছরই তিনি দেওবন্দে শায়খুল ইসলাম আল্লামা হুসাইন আহমাদ মাদানীর কাছে কয়েক মাস থাকেন এবং তার সহীহ বুখারী ও সুনানে তিরমিজির দরসে উপস্থিত থাকেন। আলী মিয়াঁ তার কাছে উলুমুল কোরআন এবং তাফসিরও পড়েন। এছাড়া আলী মিয়াঁ শায়খ ইজাজ আলীর কাছে ফিকহ এবং ক্বারী আসগর আলীর কাছে তাজবীদ শেখেন।[২]

সংক্ষিপ্ত জীবনী[সম্পাদনা]

১৯৩৪ সালে তিনি দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামায় শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং তাফসির,হাদীস,যুক্তিবিদ্যা,আরবি সাহিত্য ও ইতিহাসের শিক্ষা দেন। ১৯৩৪সালে তিনি বিয়ে করেন। ১৯৩৯ সালে তিনি ভারতের বিভিন্ন জায়গায় সফর করেন। এই সফরের মাঝেই তিনি মাওলানা শায়খ আবদুল কাদির রায়পুরী এবং বিশিষ্ট ইসলাম প্রচারক মাওলানা মুহাম্মাদ ইলয়াস কান্ধলভীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং তাদেরকে নিজের কর্মজীবনের পরামর্শদাতারূপে গ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত ব্যক্তির কাছে তিনি তাযকিয়াহ তথা আত্মশুদ্ধি বিষয়ক পরামর্শ গ্রহণ করতেন এবং দ্বিতীয় ব্যক্তির কাছে তিনি ধর্মপ্রচার ও সমাজ-সংস্কার বিষয়ক পরামর্শ গ্রহণ করতেন। সারা জীবন তিনি তাদের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন। শেষ জীবন পর্যন্ত তিনি ভারত ও পৃথিবীর অনেক দেশে সফর করেন। ১৯৪৩ সালে দীনি শিক্ষার জন্য তিনি “আন্জুমানে তা’লীমাতে দীন” নামক একটি এ্যসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে তিনি কোরআন ও হাদিসের ওপর বেশকিছু বক্তৃতা প্রদান করেন, যা আধুনিক শিক্ষিত সমাজে সাড়া ফেলে। ১৯৪৫ সালে তিনি নদওয়াতুল উলামার প্রশাসনিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫১ সালে নদওয়াতুল উলামার তৎকালীন শিক্ষা বিভাগের পরিচালক সৈয়দ সুলাইমান নদভীর অনুরোধে তিনি শিক্ষা বিভাগের উপপরিচালকের পদ গ্রহণ করেন এবং ১৯৫৪ সালে সুলাইমান নদভীর মৃত্যুর পর তিনি শিক্ষা বিভাগের পরিচালক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ১৯৬৫ সালে বড় ভাই আব্দুল আলী আল হাসানীর মৃত্যুর পর তিনি নদওয়াতুল উলামার মহাসচিব নির্বাচিত হন। ১৯৫১ সালেই তিনি তার বিখ্যাত আন্দোলন “পায়ামে ইনসানিয়্যাত” শুরু করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি আরবি পত্রিকা “আল-বাস” এবং ১৯৫৯ সালে “আর-রায়ীদ”এর সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে আলী মিয়াঁ দামেশকে ‘আরবি ভাষা ইনস্টিটিউট’এর সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৯ সালে তিনি লখনৌতে “ইসলামিক গবেষণা ও প্রকাশনা সংস্থা” প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬২ সালে মক্কায় সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতি শায়খ মুহাম্মদ বিন ইবরাহীমের অনুপস্থিতিতে আলী মিয়াঁ “রাবেতাতুল ইসলাম”এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে সৌদি আরবের শাসক সাউদ বিন আবদুল আজিজ, লিবিয়ার শাসক ইদরীস সেনুসীসহ আরো অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানেই তিনি “ সাম্প্রদায়িকতার ঊর্ধ্বে ইসলাম” শীর্ষক প্রবন্ধ পাঠ করেন। ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তিনি মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরামর্শ কমিটির একজন সদস্য ছিলেন। ১৯৬৮ সালে সৌদি শিক্ষামন্ত্রীর পক্ষ থেকে রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়াহ বিভাগের পাঠ্যসূচী প্রণয়নে পরামর্শ দেয়ার জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। ১৯৮০ সালে জর্দান আরবি একাডেমির একজন সদস্য নির্বাচিত হন। এই বছরই তিনি ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক সেন্টারের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮৪ সালে তিনি "বিশ্ব ইসলামি সাহিত্য সংগঠন"এর মহাপরিচালক নির্বাচিত হন। [৩] ১৯৮৪ সালে এবং ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশ সফর করেন।[১]

পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]

১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে আলী নদভী তাঁর রচিত গ্রন্থ মা যা খাসিরাল 'আলামু বিনহিতাতিল মুসলিমীন (মুসলামানদের পতনে বিশ্ব কী হারালো?)-এর জন্য মুসলিম বিশ্বের নোবেল হিসেবে খ্যাত বাদশাহ ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন। পুরস্কারের নগদ দুই লাখ রিয়ালের অর্ধেক তিনি আফগান শরণার্থীদের জন্য এবং বাকী অর্ধেক মক্কার দুটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে (একটি হিফজখানা এবং মাদরাসা আল-সাওলতিয়াহ)দান করে দেন। ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে সাহিত্যে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে ৭ খণ্ডে রচিত উর্দু ইতিহাস গ্রন্থ তারীখে দাওয়াত ওয়া আযীমত (সংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস)-এর জন্য অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক সেন্টারের পক্ষ থেকে আলী নদভীকে সুলতান ব্রুনাই এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। যার মূল্য ছিল বিশ লক্ষাধিক ভারতীয় রুপি। আলী নদভী পুরস্কারের সমস্ত অর্থ বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও অসহায়দের মধ্যে বিতরণ করে দেন। ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে আলী নদভী দুবাইয়ে তিনি বর্ষসেরা আন্তর্জাতিক ইসলামী ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন। দুবাইয়ের যুবরাজ এবং আরব আমিরাতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শেখ মুহাম্মাদ ইবনে রুশদের হাত থেকে গ্রহণ করা প্রায় এক কোটি পঁচিশ লক্ষ ভারতীয় রুপি সমমূল্যের এ পুরস্কারের পুরোটা তিনি বিভিন্ন দাতব্য কাজে ব্যয় করেন।[৪]

রচনাবলী[সম্পাদনা]

১৯৩১ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে সৈয়দ রশিদ রেজা সম্পাদিত মিসরের আল মানার পত্রিকায় আলী মিয়াঁর সর্বপ্রথম প্রবন্ধ ছাপা হয়। প্রবন্ধের বিষয় ছিল শহীদ আহমাদ বিন ইরফানের কর্ম। ১৯৩৮ সালে উর্দূতে “সীরাতে আহমাদ শহীদ”নামে তাঁর সর্বপ্রথম বই প্রকাশিত হয়। ১৯৪০ সালে তিনি “মুখতারাত মিন আদাবিল আরব” কিতাবটি সংকলন করেন। ১৯৪২-১৯৪৪ সালের মাঝে “ক্বাসাসুন নাবিয়্যীন” এবং “আল ক্বিরাআতুর রাশিদাহ”নামে দু’টি শিশুতোষ সিরিজ লেখেন। ১৯৪৪ সালে তিনি তাঁর প্রসিদ্ধ গ্রন্থ “মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কী হারালো ?[৫] লেখা শুরু করে ১৯৪৭ সালে শেষ করেন।১৯৫৮ সালে তিনি শায়খ আহমাদ রায়পুরীর অণুরোধে কাদীয়ানীদের সম্পর্কে “কাদীয়ানী ও কাদীয়ানিয়্যাত” নামে একটি বই লেখেন।১৯৬৭ সালে তিনি “আরকানে আরবাআ’হ” এবং ১৯৮৮ সালে আলী রাদিয়াল্লাহুর জীবনী “মুরতাজা” রচনা করেন।[৬] তার বেশির ভাগ বই বাংলায় অনূদিত হয়েছে[৭]

  • সংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস
  • মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কী হারালো?
  • আলোর রাজপথ (ছোটদের ইতিহাসের গল্প)
    • অনুবাদ : অধ্যক্ষ মুহাম্মদ রওশন আলী
  • আমার আম্মা
    • অনুবাদ : আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী
  • আরকানে আরবাআহ
    • অনুবাদ : আবু তাহের মিসবাহ
  • আল্লাহর পথের ঠিকানা
    • অনুবাদ : শরীফ মুহাম্মদ
  • নবীয়ে রহমত
    • অনুবাদ : আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী
  • ইসলামের বৈপ্লবিক অবদান
  • ইসলামের রাজনৈতিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ
    • অনুবাদ : আবদুল্লাহ আল ফারুক
  • ইসলাম ধর্ম সমাজ সংস্কৃতি
    • অনুবাদ : আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী
  • ইসলাম ও অন্যান্য সংস্কৃতি
  • ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতার সংঘাত
    • অনুবাদ : মাওলানা জুলফিকার নদভী
  • ইসলামী আন্দোলন পথ ও পাথেয়
    • অনুবাদ : মাওলানা লিয়াকত আলী
  • ইসলামী জাগরণের রূপরেখা
    • অনুবাদ: মাওলানা কবীর আহমাদ আশরাফী
  • ইসলামী জীবন বিধান
  • নয়া খুন
  • নারীদের দীনী খিদমাত
    • অনুবাদ: মাওলানা হাসান মুহাম্মাদ সানাউল্লাহ
  • ইলিয়াস রহ-এর দাওয়াতী চিঠিপত্র
    • অনুবাদ : মাসুম আবদুল্লাহ
  • নতুন দাওয়াত নতুন পয়গাম
  • নতুন পৃথিবীর জন্ম দিবস
  • নতুন প্রজন্মের শিক্ষা ভাবনা
    • অনুবাদ : আবদুল্লাহ মোকাররম
  • পথের পাড়ের পরশ পাথর (ইলিয়াস রহ এর জীবনী)
    • অনুবাদ : শফিউল্লাহ কুরাইশী
  • ঈমানের দাবী
  • ঈমান যখন জাগল
    • অনুবাদ : আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী
  • ঈমানদীপ্ত কিশোর কাহিনী
  • প্রাচ্যের উপহার
    • অনুবাদ : ওমর আলী র. মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ ও মাওলানা ইসমাঈল ইউসুফ
  • পশ্চিমা বিশ্বের নামে খোলা চিঠি
    • অনুবাদ : মাওলানা জুলফিকার নদভী
  • উলামা-তালাবা
  • ভারতবর্ষে মুসলমানদের অবদান
  • মদীনার পথে
  • মধ্যপ্রাচ্যের ডায়েরি
    • অনুবাদ : মাওলানা সিরাজুল ইসলাম
  • মাওলানা আবদুল কাদের রায়পুরী রহ
    • অনুবাদ : আবদুল আলীম হুসাইনী
  • মাওলানা ইলয়াস রহ এবং তার দ্বীনি দাওয়াত
    • অনুবাদ : মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ
  • মুসলমানদের পতনে বিশ্বমানবতা কী হারালো
    • অনুবাদ : মাওলানা আবদুল মজীদ
    • অনুবাদ : আবু তাহের মিসবাহ
  • মুসলিম লেখক ও প্রাচ্যবিদদের ইসলাম বিষয়ক গবেষণামূলক মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা
    • অনুবাদ : মুহাম্মদ সাদিক হুসাইন
  • শাইখুল হাদিস যাকারিয়া রহ জীবন ও কর্ম
    • অনুবাদ: মাওলানা আব্দুল আলীম
  • কাবুল থেকে ইয়ারমুক
  • কারওয়ানে মদীনা
  • কাদিয়ানী মতবাদ, তত্ত্ব ও ইতিহাস
    • অনুবাদ : জুবাইর আহমদ আশরাফ
  • কাদিয়ানি মতবাদ, ইসলাম ও নবিজির বিপক্ষে বিদ্রোহ
    • অনুবাদ : মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল আলীম
  • কুরআন অধ্যয়নের মূলনীতি
  • খুতুবাতে আলী মিয়া নাদাবী রহ. (৫ খণ্ড)
  • সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে ইসলামের অবদান
    • সম্পাদনা : মাওলানা লিয়াকত আলী
  • সংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস (১-৭)
    • অনুবাদ : আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী
  • সাত যুবকের গল্প
  • সীরাতে রাসূলে আকরাম সা.
    • অনুবাদক : আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী
  • হযরত আলী রা.
    • অনুবাদ : আবু তাহের মিসবাহ
  • দ্বীনি দাওয়াত : গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
    • অনুবাদ : আবদুল্লাহ আল ফারুক
  • বিধ্বস্ত মানবতা (আমেরিকা ও কানাডা সফরে প্রদত্ত ভাষণ)
    • অনুবাদ : মুজাহিম
  • বিধ্বস্ত মানবতা
  • তারুণ্যের প্রতি হৃদয়ের তপ্ত আহ্বান
    • অনুবাদ : মুহাম্মদ সাদিক হুসাইন
  • তাজা ঈমানের ডাক
    • অনুবাদ : মুহাম্মদ যাইনুল আবিদীন
  • ছোটদের সীরাতুন্নবী
    • অনুবাদ : মাওলানা ইবরাহিম খলিল
  • তালিবে ইলমের জীবন পথের পাথেয়
    • অনুবাদ : মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ
  • দাওয়াত ও তাবলীগের অলৌকিক পদ্ধতি
    • অনুবাদ : মাওলানা আবু তাহের রহমান
  • দাওয়াত ও তাবলীগ
  • ফেকাহ সংকলন : প্রাসঙ্গিক কিছু কথা
    • অনুবাদ :আবদুল্লাহ আল ফারুক
  • কে তুমি নারী? কী তোমার পরিচয়?
  • ধর্ম ও কৃষ্টি
    • অনুবাদ : মাওলানা লিয়াকত আলী
  • ধর্মত্যাগের নয়া রূপ
    • অনুবাদ : সাদিক হুসাইন

মৃত্যু[সম্পাদনা]

আলী মিয়াঁ ১৯৯৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর, আরবি ১৪২০ হিজরির রমজান মাসের ২২ তারিখ, শুক্রবার জুমআর পূর্বে সুরা ইয়সীনের ১১ নং আয়াত তিলাওয়াত করা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এ সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। তাকে রায়বেরেলিতেই দাফন করা হয়।[২]

উত্তরাধিকার[সম্পাদনা]

  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৮ জানুয়ারি ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১১ 
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; nadwi.net.in নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১১ 
  4. "Sheikh Muhammad"। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৪ 
  5. AmaderBoi.com। "বই-মুসলামনদের পতনে বিশ্ব কি হারালো ?"। মুহাম্মদ ব্রাদারস। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  6. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১১ 
  7. AmaderBoi.com। "আবুল হাসান আলী আল হাসানী আন নদভী বাংলা বুক লিস্ট"। AmaderBoi.com। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]