প্রণালী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
→কিছু বিখ্যাত প্রণালী: "Limits of Oceans and Seas, 3rd edition" (PDF)। International Hydrographic Organization। ১৯৫৩। ৮ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
* [[পক প্রণালী]]: [[তামিলনাড়ু]] ও [[শ্রীলঙ্কা|শ্রীলঙ্কাকে]] পৃথক করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ |
* [[পক প্রণালী]]: [[তামিলনাড়ু]] ও [[শ্রীলঙ্কা|শ্রীলঙ্কাকে]] পৃথক করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ |
||
* [[ডেনমার্ক প্রণালী]]: [[উত্তর মহাসাগর|উত্তর মহাসাগরকে]] [[উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর|উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের]] সাথে সংযুক্ত করেছে। |
* [[ডেনমার্ক প্রণালী]]: [[উত্তর মহাসাগর|উত্তর মহাসাগরকে]] [[উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর|উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের]] সাথে সংযুক্ত করেছে। |
||
* [[হাডসন প্রণালী]]: কানাডাতে অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালী যা পশ্চিমে হাডসন উপসাগর ও ফক্স বেসিনকে পূর্বে ল্যাব্রাডর সাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে। |
* [[হাডসন প্রণালী]]: কানাডাতে অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালী যা পশ্চিমে হাডসন উপসাগর ও ফক্স বেসিনকে পূর্বে ল্যাব্রাডর সাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে। |
||
* [[ফ্লোরিডা প্রণালী]]: |
* [[ফ্লোরিডা প্রণালী]]: |
||
* [[বিগ্ল প্রণালী]]: |
* [[বিগ্ল প্রণালী]]: |
০২:০৮, ৮ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রণালী হল দুটি নদী বা সমুদ্রের সংযোগকারী সংকীর্ণ জলপ্রবাহ বা ধারা।
পরিভাষা
সাধারণত চ্যানেল, নালা, সমুদ্রপথ এইগুলো প্রণালীর সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করা হয় কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এইগুলো ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে। অর্থনৈতিকভাবে অনেক প্রণালীই গুরুত্বপূর্ণ। প্রণালী গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে এবং এই পর্যন্ত প্রণালী দখলের জন্য অনেক যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে।
অনেক কৃত্রিম চ্যানেল স্থলভাগের উপর নির্মিত হয়েছে দুটি জলাধারকে সংযোগ করার জন্য যা খাল নামে পরিচিত, যেমন সুয়েজ খাল। যদিও নদী এবং খাল দুটি হ্রদ অথবা একটি হ্রদ এবং একটি সাগরকে সংযোগ করে, যা প্রণালীর সংজ্ঞার সাথে অনেকাংশেই মিলে যায়। কিন্তু প্রণালীর সাথে নদী এবং খালের যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। প্রণালী সাধারণত অনেক বড় এবং বেশি সামুদ্রিক বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। কিছু ব্যতিক্রমও আছে, যেখানে প্রণালীকে খাল নামে ডাকা হচ্ছে যেমন, পিয়ার্স খাল।
কিছু বিখ্যাত প্রণালী
- জিব্রাল্টার প্রণালী (১৪.৩ কি.মি.): ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরকে সংযোজনকারী একমাত্র প্রাকৃতিক পথ
- হরমুজ প্রণালী: পারস্য উপসাগর ও ওমান উপসাগরকে যুক্ত করেছে
- মালাক্কা প্রণালী: মালয় উপদ্বীপ এবং সুমাত্রাকে পৃথক করেছে; যুক্ত করেছে ভারত মহাসাগর ও দক্ষিণ চীন সাগরকে
- ডোভার প্রণালী (৩৪ কি.মি.): ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সকে পৃথক করেছে এবং ইংলিশ চ্যানেলের মাধ্যমে উত্তর মহাসাগরের সাথে যুক্ত হয়েছে
- ম্যাজেলান প্রণালী (২ কি.মি.): আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে এবং দক্ষিণ আমেরিকার মূল ভূখণ্ড থেকে তিয়ের্রা দেল ফুয়েগোকে পৃথক করেছে
- বেরিং প্রণালী (৮৫ কি.মি.): উত্তর মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে; আলাস্কা ও সাইবেরিয়াকে পৃথক করেছে
- পক প্রণালী: তামিলনাড়ু ও শ্রীলঙ্কাকে পৃথক করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ
- ডেনমার্ক প্রণালী: উত্তর মহাসাগরকে উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে।
- হাডসন প্রণালী: কানাডাতে অবস্থিত একটি সমুদ্রপ্রণালী যা পশ্চিমে হাডসন উপসাগর ও ফক্স বেসিনকে পূর্বে ল্যাব্রাডর সাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে।
- ফ্লোরিডা প্রণালী:
- বিগ্ল প্রণালী:
- বাব এল মান্দেব: লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরকে যুক্ত করেছে।