কেচুয়া ভাষাসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Tanay barisha (আলোচনা | অবদান) অ Tanay barisha কেচুয়া ভাষা কে কেচুয়া ভাষাসমূহ শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন: এটি একটি ভাষাপরিবার |
পরিষ্কারকরণ |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
||
{{তথ্যছক-ভাষা |
{{তথ্যছক-ভাষা |
||
|name=কেচুয়া |
|name=কেচুয়া |
||
১৪ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
|agency=none |
|agency=none |
||
|iso1=qu|iso2=que |
|iso1=qu|iso2=que |
||
|lc1=que|ld1=Quechua (generic)<br |
|lc1=que|ld1=Quechua (generic)<br/>many [[Quechuan languages|varieties of Quechua]] have their own codes. |
||
|map=[[চিত্র:Quechua speaking world.png|280px|center|Quechua]]<center><small>বিশ্বে কেচুয়াভাষী এলাকার মানচিত্র</center></small> |
|map=[[চিত্র:Quechua speaking world.png|280px|center|Quechua]]<center><small>বিশ্বে কেচুয়াভাষী এলাকার মানচিত্র</center></small> |
||
|ll1=none}} |
|ll1=none}} |
১৯:৩৫, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কেচুয়া | |
---|---|
Runa Simi রুনা সিমি | |
উচ্চারণ | ['qʰeʃ.wa 'si.mi], ['χetʃ.wa 'ʃi.mi], [kitʃ.wa 'ʃi.mi], [ʔitʃ.wa 'ʃi.mi], ['ɾu.nɑ 'si.mi] |
দেশোদ্ভব | আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, বলিভিয়া, চিলি, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, পেরু |
অঞ্চল | আন্দেস |
মাতৃভাষী | ১ কোটি
|
সরকারি অবস্থা | |
সরকারি ভাষা | বলিভিয়া এবং পেরু |
নিয়ন্ত্রক সংস্থা | none |
ভাষা কোডসমূহ | |
আইএসও ৬৩৯-১ | qu |
আইএসও ৬৩৯-২ | que |
আইএসও ৬৩৯-৩ | que – Quechua (generic)many varieties of Quechua have their own codes. |
কেচুয়া বা রুনা সিমি বা কিচ্ওয়া দক্ষিণ আমেরিকার একটি আদিবাসী আমেরিকান ভাষা। কেচুয়া প্রাচীন ইনকা সাম্রাজ্যের ভাষা ছিল। বর্তমানে এটির অনেকগুলি উপভাষায় দক্ষিণ আমেরিকার সর্বত্র প্রায় এক কোটি মানুষ কথা বলেন। পেরু, বলিভিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চল, ইকুয়েডর ও কলম্বিয়ার দক্ষিণাঞ্চল, আর্জেন্টিনার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এবং চিলির উত্তরাঞ্চলে এই ভাষাটি প্রচলিত। ভৌগোলিক বিস্তারের দিক থেকে এটি দুই আমেরিকা মহাদেশের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত আদিবাসী আমেরিকান ভাষা।
কেচুয়া একটি নিয়মিত সংশ্লেষণাত্মক ভাষা। বাক্যে এর পদক্রম কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া। ভাষাটিতে প্রচুর প্রত্যয় আছে, যেগুলি শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে এদের অর্থের সুক্ষ্ম পরিবর্তন আনতে পারে। কেচুয়া ভাষার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এর ক্রিয়া কর্তা ও কর্ম উভয়ের সাথে সাযুজ্য রক্ষা করে, এটিতে তথ্যের উৎস ও সত্যতাজ্ঞাপক চিহ্নের ব্যবহার হয়, বাক্যে কোন অংশটি মূল তথ্য বা টপিক, তা নির্দেশকারী চিহ্নের প্রয়োগ হয়, ইত্যাদি।