বাংলাদেশের পরিবেশগত সমস্যা
বাংলাদেশ, যার আয়তন ১,৪৭,৫৭০ কিমি২ একটি বন্যাপ্রবণ সমভূমি ভূদৃশ্য এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন নদী ব্যবস্থার সমন্বয়ে গঠিত। এই ভূদৃশ্যে প্রাকৃতিক সম্পদের প্রধান উৎস পানি, ভূমি, মৎস্য, বনভূমি এবং বন্যপ্রাণী।[১] বর্তমানে বাংলাদেশ বহু পরিবেশগত সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে, যা এই সম্পদগুলোকে হুমকির মুখে ফেলছে। এসব সমস্যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ভূগর্ভস্থ পানি ধাতব দূষণ, ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা বৃদ্ধি, ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা এবং জলপ্রবাহের ধরন পরিবর্তন ও অবক্ষেপণ যা জলপ্রবাহ ব্যবস্থাপনার অভাবের কারণে হচ্ছে। এর মধ্যে কিছু সমস্যা যেমন জলপ্রবাহের ধরন পরিবর্তন ও ভূগর্ভস্থ জলে সিসার উপস্থিতি, এগুলো সরাসরি মানব কার্যকলাপ ও শিল্প প্রক্রিয়ার সাথে সম্পর্কিত, অন্যগুলো যেমন ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা প্রকৃতিগতভাবে ঘটছে।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন এইসব সমস্যার আরও অবনতি ঘটাচ্ছে। এর ফলে ঝড় ও ঘূর্ণিঝড়ের ঘটনা বৃদ্ধি এবং সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি ঘটছে। নটর ডেম গ্লোবাল অ্যাডাপ্টেশন ইনডেক্স অনুসারে, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের ক্ষেত্রে বিশ্বের ৪৩তম সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ দেশ এবং এই প্রভাবের সাথে অভিযোজনের ক্ষেত্রে ৩৭তম সবচেয়ে কম প্রস্তুত দেশ।[২] এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য বিভিন্ন সময়ে সরকার দ্বারা বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বায়ু দূষণ
[সম্পাদনা]বায়ু দূষণ বাংলাদেশে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশগত সমস্যা, এবং দেশটি প্রায়শই বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত দেশগুলির মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করে।[৩] আন্তর্জাতিক বায়ুর গুণমান প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালে বাংলাদেশ ছিল বায়ুর গুণমানের ক্ষেত্রে৷ বিশ্বে সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে এবং এই পরিস্থিতি বছরের পর বছর ধরে অব্যাহত রয়েছে।[৪] বায়ু দূষণের প্রধান উৎসগুলির মধ্যে রয়েছে মোটরযানের নির্গমন, শিল্প কার্যক্রম, ইটভাটা, নির্মাণ কার্য থেকে সৃষ্ট ধুলোবালি, এবং জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো।[৫] দেশের দ্রুত নগরায়ণ, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং পরিবেশগত নিয়মাবলীর দুর্বল প্রয়োগ এই সমস্যাকে উল্লেখযোগ্যভাবে জটিল করছে।[৬]
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় প্রায়শই বায়ুমন্ডলীয় কণার (PM2.5 এবং PM10) উচ্চ মাত্রা রেকর্ড করা হয়, এই অত্যন্ত ক্ষুদ্র কণাগুলো ফুসফুস এবং রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।[৭] এই দূষকগুলি বিশেষভাবে বিপজ্জনক, যা শ্বাসকষ্ট এবং হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং ফুসফুসের ক্যান্সার এর মতো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।[৮] ২০২১ সালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক বায়ুর গুণমান প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে বায়ু দূষণের কারণে অন্তত ২ লাখ ৩৬ হাজার মানুষ মারা গেছেন।[৯] এছাড়া বিশ্বব্যাংকের এক গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশের অকালমৃত্যুর ঘটনার ২০ শতাংশ ঘটনার জন্য বায়ু দূষণ দায়ী।[১০]
বাংলাদেশে বায়ু দূষণের অন্যতম প্রধান উৎস হল ইটভাটা শিল্প।[১১] এই ইটভাটাগুলি প্রায়শই সঠিক নির্গমন নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই পরিচালিত হয়, যার ফলে প্রচুর পরিমাণে কালো ধোঁয়া এবং অন্যান্য ক্ষতিকর দূষকগুলি বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে।[১২] এছাড়া বায়ু দূষণের আরেকটি উল্লেখযোগ্য উৎস হলো পরিবহন খাত, যেখানে দেশের পুরনো যানবাহনগুলির বহর উচ্চ মাত্রার নাইট্রোজেন অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, এবং অস্থির জৈব যৌগ (VOCs) নির্গত করে।[১৩][১৪] এছাড়াও, শিল্প কার্যক্রম, বিশেষ করে বস্ত্র এবং সিমেন্ট শিল্প কারখানাগুলো বায়ুমন্ডলে সালফার ডাইঅক্সাইড এবং অন্যান্য দূষকগুলিরর মাত্রা বাড়িয়ে তুলে।
বাংলাদেশ সরকার বায়ু দূষণ মোকাবিলায় ক্লিন এয়ার অ্যান্ড সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট (CASE) প্রকল্প হাতে নিয়েছে, যার উদ্দেশ্য বায়ুর গুণমান পর্যবেক্ষণ উন্নত করা এবং প্রধান খাতগুলি থেকে নির্গমন কমানো।[১৫] যানবাহনের জন্য সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস (CNG) চালু করা এবং নির্গমন মানদণ্ডের প্রয়োগ করা আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।[১৬] তবে, দুর্নীতি, জনগণের সচেতনতাহীনতা এবং পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবের মতো চ্যালেঞ্জগুলি এই নীতিগুলির কার্যকর বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করে চলেছে।[১৭][১৮]
বিশ্বব্যাংক এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (ADB) এর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি বাংলাদেশে বায়ু দূষণ মোকাবিলার প্রচেষ্টায় আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করে আসছে।[১৯][২০] এ সকল প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, বায়ু দূষণের মাত্রা এখনও উদ্বেগজনক এবং এই গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে আরও বিস্তৃত এবং দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভূগর্ভস্থ পানির দূষণ
[সম্পাদনা]বাংলাদেশে ভূগর্ভস্থ পানিকে সুপেয় পানি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। তবে এই পানি অনেক সময় আর্সেনিক, সীসা, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম, তামা, পারদ, নিকেল ও ইউরেনিয়াম সহ অনেক ভারী ধাতু পদার্থের কারণে দূষিত হয়। [২১] [২২] [২৩] [২৪] এগুলোর মধ্যে আর্সেনিককে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, প্রায় ৪৯% পানি ডব্লিউএইচও নির্দেশিকার চেয়ে বেশি মাত্রায় আর্সেনিকের ঘনত্বের কারণে দূষিত। [২৪] দূষিত পানি দেশে প্রায় ৩৫ থেকে ৭৭ মিলিয়ন মানুষকে প্রভাবিত করে৷ [২৫] আর্সেনিকের কারণে অগভীর ভূগর্ভস্থ জলের দূষণ একটি প্রাকৃতিক সমস্যা যা ভূগর্ভস্থ জল উত্তোলনকারী নলকূপের ব্যবহারের ফলে আরও খারাপ হয়েছে। ১৯৭০ এর দশক থেকে, সরকার ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার এড়াতে অগভীর নলকূপের ব্যবহার শুরু করে, যা প্রায়শই বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হয়। [২৫] অবশ্য এই নলকূপগুলোও আর্সেনিক দ্বারা দূষিত ভূগর্ভস্থ পানির স্তরে পৌঁছেছে। এই সমস্যাটি অভ্যন্তরীণ এবং গ্রামীণ এলাকায় এলাকায় বেশি প্রাদুর্ভূত [২১] যেখানে প্রায় ৯৭% মানুষ নলকূপ ব্যবহার করে। [২৫] আর্সেনিক-দূষিত পানি খাওয়ার ফলে শারিরীক প্রভাবগুলির মধ্যে রয়েছে ত্বকের রঙ্গক পরিবর্তন এবং ক্ষত, যা ত্বকে ক্যান্সারের উৎপত্তি ঘটাতে পারে। এটি ফুসফুস ও মূত্রাশয়ের ক্ষতি করার পাশাপাশি নিউরোটক্সিসিটি, ডায়াবেটিস, পালমোনারি রোগ এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগেরও কারণ হতে পারে। [২৬]
ঢাকার আশেপাশের এলাকাগুলিতে সিসা দূষণের মাত্রা খুব বেশি পাওয়া যায়। অনুমান করা হয় যে এলাকাটিতে প্রচুর শিল্প কারখানা, বিশেষ করে ব্যাটারি পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রগুলির উপস্থিতির কারণে এই দূষণের মাত্রা বেশি। পরিবেশ অধিদপ্তর প্রায় ১২০০ টিরও বেশি শিল্প স্থাপনা শনাক্ত করেছে, যা উল্লেখযোগ্য দূষণের কারণ হয়েছে। অন্যান্য ধাতব দূষণের কারণগুলির মধ্যে খনন এবং কৃষিকাজও রয়েছে। জলে সিসার উপস্থিতি পরিবেশের পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে। মাটিতে সিসার উপস্থিতি এই অঞ্চলে উৎপন্ন গাছের পাতায় সিসার ঘনত্ব বাড়িয়েছে।[২২]
সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায়, ভারী ধাতব দূষণ সামুদ্রিক জীবন এবং স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের উপরও প্রভাব ফেলছে। এর ফলে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উৎপাদনেও প্রভাব পড়ছে, যা আংশিকভাবে জলজ চাষের উপর নির্ভরশীল। ধাতুর উচ্চ মাত্রা স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের প্রজনন সক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে বা মাছকে দূষিত করতে পারে। যদি মাছের ধাতব দূষণের মাত্রা খুব বেশি হয়, তবে মৎস্যজীবীদের জন্য সেই মাছ বিক্রির উপযোগী থাকবে না। যদি একজন ভোক্তা উচ্চ মাত্রার ধাতব দূষণযুক্ত মাছ খায়, তবে তার ক্যান্সার, কিডনি বিকল হওয়া, বা বিভিন্ন ধাতব বিষক্রিয়ার মতো স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এছাড়াও, মাছগুলি দূষিত এলাকা থেকে দূরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা সেই এলাকার মৎস্যজীবীদের জীবিকা নির্বাহেও প্রভাব ফেলতে পারে।[২৩]
সরকারের পক্ষ থেকে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে, যেমন গভীর নলকূপ প্রদান যা স্পষ্টভাবে আর্সেনিক মুক্ত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, এবং বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে ভারী ধাতব দূষণকারী পদার্থগুলি ফিল্টার করার জন্য ফিল্টারও সরবরাহ করা হচ্ছে।[২৭]
ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে, যা দেশের মোট ভূমির ৩২% নিয়ে গঠিত, উচ্চ জোয়ার এবং শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ হ্রাসের কারণে লবণাক্ততার সমস্যা দেখা দেয়।[১] এছাড়া স্বাভাবিক মৌসুমি পরিবর্তনের কারণে লবণাক্ত পানির স্তর বেড়ে যায়। শুষ্ক মৌসুমে, লবণাক্ত পানির স্তর ২৪০ কিমি পর্যন্ত উঠতে পারে। এর ফলে গ্রামাঞ্চলের ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই প্রভাব ভবিষ্যতে আরও গুরুতর হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, কারণ সমুদ্রপৃষ্ঠের স্তর ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে সামুদ্রিক পানি আরও বেশি পরিমাণে মিষ্টি পানির অঞ্চলে প্রবেশ করবে, যা সেই অঞ্চলের উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের ওপর বিস্তৃত প্রভাব ফেলবে যারা মিষ্টি পানির উপর নির্ভরশীল। উদাহরণস্বরূপ, যদি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৮৮ সেমি বৃদ্ধি পায়, তাহলে ভূ-গর্ভের ৪০ কিমি অভ্যন্তরে থাকা পানিতে ৫ পিপিটি লবণাক্ততার স্তর দেখা দেবে। এটি বিশেষভাবে একমাত্র মিষ্টি পানির অঞ্চলের তেঁতুলিয়া নদী ও মেঘনা নদীর মোহনাকে প্রভাবিত করবে।[২৮] বাংলাদেশের বৃহত্তম মোহনা মেঘনার লবণাক্ততা স্তর এত বেশি হতে পারে যে কৃষি এবং মৎস্য চাষে টিকে থাকতে পারবে না।[২৯][১] এটি মোহনার কিছু বিপন্ন প্রজাতির বিলুপ্তির কারণও হতে পারে।
বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের ওপর প্রভাব ফেলার পাশাপাশি, লবণাক্ততা বৃদ্ধির ফলে মাটির লবণাক্ততাও বৃদ্ধি পেতে পারে এবং এর ফলে অঞ্চলের কৃষি উৎপাদনশীলতা হ্রাস পেতে পারে। এই প্রবণতা ইতিমধ্যেই সাতক্ষীরার মতো উপকূলীয় অঞ্চলে দেখা গিয়েছে, যেখানে ১৯৯৬ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে আবাদি জমির মোট এলাকা ৭% হ্রাস পেয়েছে। বিশেষত ধান উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা ২০০৮ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে ০.৩ মিলিয়ন টন থেকে ০.১ মিলিয়ন টনে নেমে এসেছে। যদি "মাঝারি" মাত্রার জলবায়ু পরিস্থিতিতে সমুদ্র স্তর বাড়ে, তবে বাংলাদেশ ০.২ মিলিয়ন কম ফসল উৎপাদন করবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। "গুরুতর" মাত্রায় জলবায়ু পরিবর্তন পরিস্থিতি ঘটলে এই সংখ্যাটি দ্বিগুণ হতে পারে। এই সমস্যা এমন অঞ্চলের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে প্রভাবিত করে যারা প্রধানত ধান উৎপাদনের উপর নির্ভরশীল এবং এমন একটি অঞ্চলের জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসকে প্রভাবিত করে যারা ধান-ভিত্তিক খাদ্য গ্রহণ করে। তদুপরি, দরিদ্র পরিবারগুলো ভূগর্ভস্থ পানির লবণাক্ততার সমস্যায় অতিমাত্রায় প্রভাবিত হয়।[৩০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ Viju Ipe, C. (১ ডিসেম্বর ১৯৯৫)। "Issues in the Management of the Environment and Natural Resources in Bangladesh"। Journal of Environmental Management। 45 (4): 319–332। ডিওআই:10.1006/jema.1995.0079।
- ↑ "Bangladesh | ND-GAIN Index"। index.gain.org। ৫ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "World's Most Polluted Countries in 2023 - PM2.5 Ranking | IQAir"। www.iqair.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ "Bangladesh Air Quality Index (AQI) and Air Pollution information | IQAir"। www.iqair.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ "Bangladesh Air Quality Index (AQI) and Air Pollution information | IQAir"। www.iqair.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ "ঢাকা যে পাঁচ কারণে বায়ু দূষণে শীর্ষেই থাকছে"। বিবিসি বাংলা। ২০২৩-১২-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ Siddiqui, Shafayet Ahmed; Jakaria, Md; Amin, Mohammad Nurul; Mahmud, Abdullah Al; Gozal, David (২০২০-০৮-০১)। "Chronic air pollution and health burden in Dhaka city"। European Respiratory Journal (ইংরেজি ভাষায়)। 56 (2)। আইএসএসএন 0903-1936। ডিওআই:10.1183/13993003.00689-2020। পিএমআইডি 32241832
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Dibya, Trishul Basak; Proma, Amrin Yeasin; Dewan, Syed Masudur Rahman (২০২৩-১০-১০)। "Poor Respiratory Health is a Consequence of Dhaka's Polluted Air: A Bangladeshi Perspective"। Environmental Health Insights। 17: 11786302231206126। আইএসএসএন 1178-6302। ডিওআই:10.1177/11786302231206126। পিএমআইডি 37822683
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ "এক বছরে বায়ুদূষণে দুই লাখ ৩৬ হাজার বাংলাদেশির মৃত্যু : গবেষণা"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ bdnews24.com। "বাংলাদেশে ২০% অকাল মৃত্যুর কারণ বায়ু দূষণ: বিশ্ব ব্যাংক"। bdnews24। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৩।
- ↑ "বায়ুদূষণের প্রধান কারণ ইটভাটা"। যুগান্তর। ১২ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "রাজধানীর বায়ু দূষণে বেশি দায়ী ইটভাটা"। RTV Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪।
- ↑ মাহমুদঢাকা, ইফতেখার। "অর্ধেক দায় গাড়ির ধোঁয়ার"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪।
- ↑ "বায়ু দূষণেও যানবাহন"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪।
- ↑ "CLEAN AIR AND SUSTAINABLE ENVIRONMENT (CASE) PROJECT" (পিডিএফ)। Department of Environment, Government of Bangladesh। Department of Environment। ১৩ জুন ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ Fattah, Md. Abdul; Istiaqe, Md. Athar; Biswas, Avrodip; Rahman, Mahin; Morshed, Syed Riad; Chakraborty, Tanmoy (২০২৩-০৯-০১)। "Environmental and economic benefits of CNG conversion on three-wheelers in a developing city, Khulna, Bangladesh"। Transportation Engineering। 13: 100199। আইএসএসএন 2666-691X। ডিওআই:10.1016/j.treng.2023.100199।
- ↑ মাহমুদ, ইফতেখার। "পরিবেশদূষণের প্রধান কারণ দুর্নীতি"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪।
- ↑ "পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতার অভাব"। alokitobangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৪।
- ↑ "$250 million World Bank Financing to Help Bangladesh Improve Environment Management"। World Bank (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ ralph (২০২৪-০৩-১৫)। "Bangladesh: In-Depth"। www.adb.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২২।
- ↑ ক খ Siddiqui, Shafayet Ahmed; Jakaria, Md (২০২০-০৮-০১)। "Chronic air pollution and health burden in Dhaka city" (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0903-1936। ডিওআই:10.1183/13993003.00689-2020। পিএমআইডি 32241832
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ ক খ Rikta, Sharmin Yousuf; Rahaman, Md. Shiblur (১ জুন ২০১৬)। "Lead Polluted Hotspot: Environmental Implication of Unplanned Industrial Development": 51–60। আইএসএসএন 2284-7820। ডিওআই:10.1515/pesd-2016-0005 ।
- ↑ ক খ Kibria, Golam; Hossain, Md Maruf (১৫ এপ্রিল ২০১৬)। "Trace/heavy metal pollution monitoring in estuary and coastal area of Bay of Bengal, Bangladesh and implicated impacts": 393–402। ডিওআই:10.1016/j.marpolbul.2016.02.021। পিএমআইডি 26917093।
- ↑ ক খ Frisbie, Seth H; Ortega, Richard (১৪ নভেম্বর ২০১৬)। "The concentrations of arsenic and other toxic elements in Bangladesh's drinking water.": 1147–1153। আইএসএসএন 0091-6765। ডিওআই:10.1289/ehp.021101147। পিএমআইডি 12417487। পিএমসি 1241072 ।
- ↑ ক খ গ "WHO | Arsenic in tube well water in Bangladesh: health and economic impacts and implications for arsenic mitigation"। World Health Organization। ২৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Arsenic"। World Health Organization (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "NAE Website – Arsenic Filters for Groundwater in Bangladesh: Toward a Sustainable Solution"। nae.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Bahauddin, Khalid Md; Rahman, Nasibul; Hasnine, MD Tanvir (১ মার্চ ২০১৬)। "ENVIRONMENTAL REVIEWS AND CASE STUDIES: Public Perception, Knowledge, and Participation in Climate Change Adaptation Governance in the Coastal Region of Bangladesh Using the Social Ecological Inventory (SEI) Tool"। Environmental Practice। 18 (1): 32–43। আইএসএসএন 1466-0466। এসটুসিআইডি 131732305। ডিওআই:10.1017/S1466046615000393।
- ↑ Hossain, M. Shahadat; Gopal Das, Nani; Sarker, Subrata; Rahaman, M. Ziaur (১ জানুয়ারি ২০১২)। "Fish diversity and habitat relationship with environmental variables at Meghna river estuary, Bangladesh"। The Egyptian Journal of Aquatic Research। 38 (3): 213–226। ডিওআই:10.1016/j.ejar.2012.12.006 ।
- ↑ Rabbani, Golam; Rahman, Atiq; Mainuddin, Khandaker (১ জানুয়ারি ২০১৩)। "Salinity-induced loss and damage to farming households in coastal Bangladesh"। International Journal of Global Warming। 5 (4): 400। আইএসএসএন 1758-2083। ডিওআই:10.1504/IJGW.2013.057284 ।