বলরামপুর জেলা, ছত্তিশগড়
বলরামপুর-রামানুজগঞ্জ জেলা | |
---|---|
ছত্তীশগড়ের জেলা | |
ছত্তীশগড় রাজ্যের মধ্যে বলরামপুর জেলার অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ছত্তিশগড় |
বিভাগ | জেলা |
সদর শহর | বলরামপুর |
তালুক | 6 |
আয়তন | |
• মোট | ৩,৮০৬.০৮ বর্গকিমি (১,৪৬৯.৫৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা | |
• মোট | ৭,৩০,৪৯১ |
• জনঘনত্ব | ১৯০/বর্গকিমি (৫০০/বর্গমাইল) |
জনমিতি | |
• সাক্ষরতা | 54.24 |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+05:30) |
ভারতের সড়ক ব্যবস্থা | NH 343 |
ওয়েবসাইট | balrampur |
বলরামপুর-রামানুজগঞ্জ জেলাটি ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের একটি জেলা। জেলাটিকে ২০১২ সালের ১৭ই জানুয়ারী সরগুজা জেলার থেকে পৃথক করে আলাদা জেলার মর্যাদা দেওয়া হয়। [১] বলরামপুর-রামানুজগঞ্জ জেলা ছত্তিসগড় রাজ্যের উত্তর অংশে অবস্থিত।
রামনুজগঞ্জ বলরামপুর জেলার অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান। এটি বলরামপুর জেলার সর্বাধিক জনবহুল শহর। রামানুজগঞ্জ ছত্তিশগড়- ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সীমান্ত শহর। নিকটতম বিমানবন্দরগুলি হল রাঁচি এবং রায়পুর । নিকটতম রেলস্টেশনগুলি হল গড়ওয়া এবং অম্বিকাপুর । জেলাটি পূর্বদিকে ঝাড়খণ্ড রাজ্য দ্বারা উত্তরে উত্তরপ্রদেশ রাজ্য দ্বারা এবং পশ্চিমে মধ্যপ্রদেশ রাজ্য দ্বারা সীমাবদ্ধ। জেলার ৩৬% মানুষ তফসিলি উপজাতিভুক্ত।
পর্যটন
[সম্পাদনা]- দীপাদিহ (প্রাচীন ভাস্কর্য)
- রাকসগান্ডা ,
- তাতাপানি (উষ্ণ প্রস্রবণ)
শিক্ষা
[সম্পাদনা]বলরামপুর-রামানুজগঞ্জ জেলার একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় সরগুজা বিশ্ববিদ্যালয়টি যা ২রা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সালে নির্মিত হয়েছিল।
জনমিতি
[সম্পাদনা]২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জনসংখ্যার ৩২,৯২% জনগণ সরগুজিয়া ভাষায় ২৬,৪৩% জনগণ সাদ্রি ভাষায়, ১২,৩২% হিন্দি ভাষায়, ৮,৭৬% ভোজপুরি ভাষায়, ৭,৩৫% কুরুখ ভাষায়, ১.৮৪% কোরয়া ভাষায়, ১.৫৮% গোন্ডি এবং ১.৩৭% জনগণ বাংলা ভাষায় কথা বলেন।
প্রশাসন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "District Balrampur, Government of Chhattisgarh | Anokha Balrampur | India" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-২৭।