বড় কুবো
বড় কুবো Centropus sinensis | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | Cuculiformes |
পরিবার: | Cuculidae |
গণ: | Centropus |
প্রজাতি: | C. sinensis |
দ্বিপদী নাম | |
Centropus sinensis (Stephens, 1815) | |
বৈশ্বিক বিস্তৃতি | |
প্রতিশব্দ | |
Polophilus sinensis |
বড় কুবো (বৈজ্ঞানিক নাম: Centropus sinensis), কানা-কুয়া, কানাকোকা বা কুক্কাল Cuculidae (কুকুলিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Centropus (সেন্ট্রোপাস) গণের অন্তর্ভুক্ত অতি পরিচিত এক প্রজাতির পাখি।[২][৩] পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। বড় কুবো বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ গজালের মত নখরওয়ালা পা বিশিষ্ট চীনা পাখি (গ্রিক: kentron = গজালের মত নখ, pous = পা; লাতিন: sinensis = চীনের)।[৩] সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এরা বিস্তৃত, প্রায় ৭৯ লক্ষ ৪০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।[৪] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[১] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]
বড় কুবো বেশ কয়েকটি উপপ্রজাতিতে বিভক্ত। কোন কোন উপপ্রজাতিকে অনেক সময় পূর্ণাঙ্গ প্রজাতির মর্যাদা দেওয়া হয়। এরা আকারে বড়, দেখতে অনেকটা দাঁড়কাকের মত। লেজ বেশ লম্বা এবং ডানা তামাটে-বাদামি। ঘন জঙ্গল থেকে আবাদি জমি, এমনকি শহুরে বাগানেও এদের সচরাচর দেখা মেলে। ওড়ার চেয়ে হেঁটে বেড়াতে এরা বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। প্রায়ই পোকামাকড়, পাখির ডিম ও ছানার খোঁজে এদের ডালে ডালে অথবা ভূমিতে চরে বেড়াতে দেখা যায়। কুকুলিফর্মিস বর্গের অন্তর্গত হলেও জাতভাই কোকিলদের মত এরা বাসা পরজীবী নয়; অর্থাৎ অন্য পাখির বাসায় ডিম পাড়ে না। এদের গম্ভীর স্বর কোন কোন এলাকায় অমঙ্গলের সংকেত বলে চিহ্নিত।
বিবরণ
[সম্পাদনা]বড় কুবো কাকের মত দেখতে বড় আকারের এক প্রজাতির পাখি। দৈর্ঘ্য ৪০-৪১ সেমি; বড়গুলো ৪৮ সেমি পর্যন্ত হয়। ওজন ২৫০ গ্রাম, ডানা ১৯ সেমি, ঠোঁট ৩.২ সেমি, পা ৫.৮ সেমি ও লেজ ২৪ সেমি।[৩][৫] পিঠ তামাটে-বাদামি ও দেহতল চকচকে কালো। গলায় চকচকে বেগুনি আভা দেখা যায়। উজ্জ্বল তামাটে কাঁধ-ঢাকনি ও ডানা ছাড়া সমগ্র দেহই কালো। লেজের পালক কালো ও পর্যায়ক্রমিক সজ্জিত। চোখ রক্তলাল। পা, পায়ের পাতা, নখর ও ঠোঁট স্লেট-কালো।
স্ত্রী ও পুরুষ পাখি দেখতে একই রকম, তবে স্ত্রী পাখি আকারে একটু বড়।[৬]
অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখির মাথার চাঁদি ও ঘাড়ের পেছন দিকে ফিকে লালচে তিলা থাকে। কাঁধ-ঢাকনি, পিঠ, কোমর ও ডানা অনুজ্জ্বল ডোরাযুক্ত কালচে-বাদামি রঙের। কালচে দেহতলে সরু সরু সাদা ডোরা থাকে। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখির উড্ডয়ন পালক ও লেজেও ডোরা থাকে।[৩] প্রজাতিটির শ্বেতপ্রকরণ নমুনার কথা জানা যায়।[৭]
উপপ্রজাতি ও তাদের বিস্তৃতি
[সম্পাদনা]বড় কুবো মোট ছয়টি উপপ্রজাতিতে বিভক্ত। কোন কোন উপপ্রজাতিকে অনেক সময় পূর্ণাঙ্গ প্রজাতির মর্যাদা দেওয়া হয়। যেমন, বাদামি কুবোকে (C. (s.) andamanensis) একটি পূর্ণাঙ্গ প্রজাতির মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।[৮] এদের স্বরের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। উপপ্রজাতিগুলো হল:
- C. s. sinensis Stephens, 1815: মনোনিত উপপ্রজাতি; সিন্ধু উপত্যকা থেকে হিমালয়ের পাদদেশে গাঙ্গেয় সমভূমি, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, আসাম ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলের (গুয়াংজি, ঝেজিয়াং, ফুজিয়ান) পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত এরা বিস্তৃত[৯]
- C. s. parroti Stresemann, 1913: মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ, উড়িষ্যা ও এদের দক্ষিণাঞ্চলে সমগ্র ভারত জুড়ে এরা বিস্তৃত। মুখ ও থুতনি বেশি গাঢ়, পিঠের কিছু অংশ কালো এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখির ডানায় ডোরা থাকে না[৯] কখনো কখনো একে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রজাতি হিসেবে গণ্য করা হয়।[৮]
- C. s. intermedius Hume, 1873: আকৃতিতে parroti উপপ্রজাতির চেয়ে ছোট। বাংলাদেশ, পশ্চিম কাছাড়, মায়ানমার, চীন (হাইনান, ইউনান), থাইল্যান্ড, ইন্দোচীন ও মালয় উপদ্বীপের উত্তরাংশে এদের দেখা মেলে[৯]
- C. s. bubutus Horsfield, 1821: মালয় উপদ্বীপের দক্ষিণাংশ থেকে সুমাত্রা, নিয়াস, মেন্তাবাই দ্বীপপুঞ্জ, জাভা, বালি, বোর্নিও ও পশ্চিম ফিলিপাইন পর্যন্ত এরা বিস্তৃত। এ উপপ্রজাতির ডানা একটু লালচে ও ফ্যাকাসে।[৯]
- C. s. anonymus Stresemann, 1913: দক্ষিণ ফিলিপাইনের দ্বীপগুলোতে এদের দেখা মেলে। bubutus-এর তুলনায় এর ডানা খাটো ও গাঢ় রঙের[৯]
- C. s. kangeangensis Vorderman, 1893: শুধুমাত্র কাঞ্জিয়ান দ্বীপে দেখা যায়। দুই মৌসুমে এদের পালক হালকা ও গাঢ় হয়।[৯]
ছানার চামড়া কালো ও সারা দেহ সূক্ষ্ম সাদা রোমে ঢাকা থাকে। ঠোঁটের গোড়ায় ও চোখের চারিদিকে রিঙের মত উন্মুক্ত চামড়া থাকে।[১০][১১] পেটের মধ্যখান গোলাপী আভাযুক্ত এবং চোয়াল কালোর সাথে গোলাপী রঙ যুক্ত। চোখ বাদামি, ঠোঁটের কোণ হলুদ ও পা গাঢ় ধূসরাভ-বাদামী।[৯]
parroti উপপ্রজাতির অপ্রাপ্তবয়স্ক সদস্যের দেহতলে কোন ডোরা দাগ থাকে না বরং দেহতল কালচে রঙের। এছাড়া ডানার খয়েরি রং বেশি গাঢ়। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার bubutus উপপ্রজাতির ডাক অন্যসব উপপ্রজাতির ডাক থেকে বেশ ভিন্ন। ওয়েস্টার্ন ঘাটসে প্রাপ্ত সদস্যদের সাথে বাংলা কুবোর (Centropus bengalensis) মিল বেশি। তবে বাংলা কুবোর ঠোঁট আরও ভোঁতা, লেজ ছোট, চোখ গাঢ় রঙের, লেজে তামাটে-সবুজ আভা থাকে। এছাড়া ডানার দৈর্ঘ্য দেহের তুলনায় বড়।[৮] parroti উপপ্রজাতির স্ত্রী সদস্যদের ডানা-ঢাকনি নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাসের মধ্যে একটু ধুলোটে ভাব ধারণ করে। পাঞ্জাবের সমভূমিতে এ উপপ্রজাতি ও intermedius উপপ্রজাতির সীমানা মিলিত হয়েছে।[১২]
স্বভাব ও প্রতিবেশ
[সম্পাদনা]বড় কুবো আলোকময় বন, বাগান ও মানববসতির কাছাকাছি বাস করে। সাধারণত একা বা জোড়ায় বিচরণ করে। এদের খাদ্যতালিকা বেশ বড়। বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়, শুঁয়োপোকা, শামুক, এমনকি ছোটখাটো মেরুদণ্ডী প্রাণী যেমন- করাতী বোড়া (Echis carinatus), ব্যাঙ, টিকটিকি, ইঁদুর ইত্যাদি এরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে।[৩][১৩] এছাড়া পাখির ডিম, ছানা, ফল ও বীজ এদের প্রিয় খাদ্য। তামিলনাড়ুতে বড় কুবোর মূল খাদ্য এক প্রজাতির শামুক, Helix vittata। এছাড়া এরা কলকে ফুলের (Thevetia peruviana) বিষাক্ত ফল খায়।[৯][১৪] পাম অয়েল শিল্পে এরা ক্ষতিকারক বালাই হিসেবে চিহ্নিত, কারণ এরা প্রায়ই পাকা পামের রসালো শাঁস খেয়ে ফেলে।[১৫] মাটিতে ধীরে হাঁটে এবং হঠাৎ শিকারকে ঠোঁট বা পা দিয়ে চেপে ধরে শিকার করে। ঝোপের তলায় তলায় ঘুরে ওরা যখন খাবার খোঁজে, তখন দীর্ঘ পুচ্ছটি প্রায় মাটি ছুঁয়ে থাকে। বিপদের টের পেলে ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে পড়ে, কখনো ছোট দূরত্বে উড়ে গিয়ে লুকিয়ে পড়ে।[৩][৫]
সকালবেলা প্রায়ই উঁচু গাছের চূড়ায় একা অথবা জোড়া জোড়ায় লেজ ও ডানার পালক ছড়িয়ে সূর্যস্নান করতে দেখা যায়। প্রজননকালে দক্ষিণ ভারতে এক এক জোড়া বড় কুবো নিজেদের জন্য ০.৯ থেকে ৭.২ হেক্টর এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে (গড়ে ৩.৮ হেক্টর)।[১৬] সকালের উষ্ণ সময়গুলোতে ও বিকেলের শেষে এরা সবচেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল থাকে।[১৭] ওড়ার চেয়ে দৌড়াতে এরা সাচ্ছন্দ্যবোধ করে বেশি, সেজন্য মাটিতেই এদের বেশি দেখা যায়।
সচরাচর অনুরক্তিক উঁচু থেকে নিচু গভীর ও প্রতিধ্বনিত সুরে ডাকে: কুপ-কুপ-কুপ...। ছয়-সাতবার ডাকে।[৫] গরমের দিনে বহুদূর থেকে ওদের ডাক শোনা যায়। সাধারণত একটি ডাক শুরু করলে প্রত্যুত্তরে আরেকটির ডাক শোনা যায়।[৮] পূর্বরাগের সময়ে স্ত্রী পাখি নিচু স্বরে তীক্ষ্ন ডাক ডাকে। এছাড়া খসখসে গলায় ও আক্রমণাত্ম হিস হিস শব্দও করতে পারে।[৬]
প্রজনন ও বংশবৃদ্ধি
[সম্পাদনা]দক্ষিণ ভারতে বড় কুবোর প্রজনন মৌসুম প্রধানত বর্ষাকালের পরে শুরু হয়। তবে স্থানভেদে প্রজনন মৌসুমে বিভিন্নতা দেখা যায়। জুন থেকে সেপ্টেম্বর এর মূল প্রজননকাল।[১৬] বড় কুবো স্বভাবে একগামী। পূর্বরাগে পুরুষ কুবো মাটিতে স্ত্রী কুবোকে তাড়া করে ও তার জন্য বিভিন্ন খাদ্য নিবেদন করে। স্ত্রী কুবো লেজ ও ডানা নামিয়ে গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ করে। প্রধানত পুরুষই বাসা তৈরি করে। বাসা বানাতে তিন থেকে আটদিনের মত সময় লাগে।[১৬][১৮] শুকনো বাঁশপাতা, খড়কুটো, চিকন ডালপালা ইত্যাদি দিয়ে ঝোপের আগায় বা বড় গাছের ডালে বড় আকারের আগোছালো একটি বাসা করে। বাসার কেন্দ্রে ওল্টানো বাটির মত একটি খাদ থাকে। ভূমি থেকে বাসা সাধারণত ৬ মিটার উঁচুতে বানানো হয়। বাসা বানানো হয়ে গেলে স্ত্রী পাখি ৩-৫টি ডিম দেয়। ডিমের মাপ ৪.০ × ২.৮ সেমি ও গড় ওজন ১৪.৮ গ্রাম। সদ্য পাড়া ডিমে সাদার উপর হালকা হলুদের আভা থাকলেও পরে সে আভা থাকে না।[১৯] স্ত্রী-পুরুষ দুজনেই তা দেয়। ১৫-১৬ দিন পর ডিম ফুটে ছানা বের হয়। ১৮ থেকে ২২ দিনে ছানারা উড়তে শেখে। দক্ষিণ ভারতে এক গবেষণা অনুসারে ৭৭% বাসার ডিম ফুটে ছানা বের হয় ও ৬৭% বাসার ছানারা উড়ে চলে যেতে সক্ষম হয়। দাঁড়কাক (Corvus macrorhynchos) প্রায়ই বাসায় হানা দিয়ে ডিম খেয়ে ফেলে। কখনও কখনও বাবা-মা নিজেরাই অজ্ঞাত কারণে বাসা পরিত্যাগ করে।[১৬]
বড় কুবোর লোহিত রক্তকণিকায় ম্যালেরিয়ার জীবাণুর সন্ধান পাওয়া গেছে। ম্যালেরিয়ার জীবাণুর একটি প্রকরণ Haemoproteus centropi চাতক (Clamator jacobinus) ও বড় কুবোর মত কোকিলদের নামে নামকরণ করা হয়েছে এবং এ জীবাণু মশার মাধ্যমে ছড়াতে সক্ষম।[২০] এছাড়া এসব জীবাণুর পোষকও বড় কুবোর অন্যতম প্রধান খাদ্য।I[২১]
মানুষের সাথে সম্পর্ক
[সম্পাদনা]বহু কুসংস্কার ও বিশ্বাসের সাথে এ পাখিটি জড়িত। এর গম্ভীর ডাক অমঙ্গল ও অপদেবতার আগমনের সাথে সম্পর্কিত বলে বহু জায়গায় মনে করা হয়।[২২][২৩]
ব্রিটিশ ভারতে সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া নতুন ইংরেজ সেনারা পাখিটিকে মুরগিজাতীয় বলে মনে করত। তারা প্রায়ই পাখিটি শিকার করত এবং তাদের মতে এর স্বাদ "শয়তানী স্বাদ"। তারা পাখিটির নাম দিয়েছিল "গ্রিফের মথুরা".[২৪]
একসময় যক্ষ্মা ও অন্যান্য ফুসফুসীয় রোগের জন্য এর মাংস টোটকা হিসেবে খাওয়া হত।[২৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Centropus sinensis"। The IUCN Red List of Threatened Species। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ রেজা খান (২০০৮)। বাংলাদেশের পাখি। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ১৪০–১। আইএসবিএন 9840746901।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) (২০০৯)। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ১০০–১০১।
- ↑ "Greater Coucal, Centropus sinensis"। BirdLife International। ২০১৪-০৩-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-২৫।
- ↑ ক খ গ সৌরভ মাহমুদ (সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৩)। "বড় কুবো বা কানাকুয়া"। ঢাকা। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ Ali, S & SD Ripley (১৯৮১)। Handbook of the birds of India and Pakistan. Volume 3 (2 সংস্করণ)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 240–244।
- ↑ Ghosal,DK; Ghose,RK (১৯৯০)। "Partial albinism in a specimen of the Crow-Pheasant Centropus sinensis sinensis (Stephens)"। Records Zool. Survey India। 87: 337।
- ↑ ক খ গ ঘ Rasmussen, PC & JC Anderton (২০০৫)। Birds of South Asia: The Ripley Guide. Volume 2। Smithsonian Institution & Lynx Edicions।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ Payne, RB (২০০৫)। The Cuckoos। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 238–242। আইএসবিএন 0-19-850213-3।
- ↑ Shelford R (১৯০০)। "On the pterylosis of the embryos and nestlings of Centropus sinensis"। Ibis। 42 (4): 654–667। ডিওআই:10.1111/j.1474-919X.1900.tb00763.x।
- ↑ Hindwood, KA (১৯৪২)। "Nestling Coucal" (PDF)। The Emu। 42 (1): 52। ডিওআই:10.1071/MU942050c।
- ↑ Abdulali, Humayun (১৯৫৬)। "Some notes on the plumages of Centropus sinensis (Stephens)"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.। 54 (1): 183–185।
- ↑ Venugopal,B (1981) Observations on the Southern Coucal Centropus sinensis feeding on the Saw-scaled Viper Echis carinatus. Newsletter for Birdwatchers . 21(12):19.
- ↑ Natarajan,V (১৯৯৩)। "Food and feeding habits of the Southern Crow-Pheasant Centropus sinensis parroti Stresemann (Aves : Cuculidae) at Pt. Calimere, Tamil Nadu"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.। 90 (1): 11–16।
- ↑ Dhileepan K (১৯৮৯)। "Investigations on avian pests of oil palm, Elaeis guineensis Jacq. in India"। Tropical pest management। 35 (3): 273–277। ডিওআই:10.1080/09670878909371379।
- ↑ ক খ গ ঘ Natarajan, V. (১৯৯৭)। "Breeding biology of the Southern Crow-Pheasant Centropus sinensis parroti Stresemann (Aves: Cuculidae) at Point Calimere, Tamil Nadu."। J. of the Bombay Natural History Society। 94 (1): 56–64।
- ↑ Natarajan,V (1993) Time budgeting by the Southern Crow-Pheasant Centropus sinensis parroti Stresemann (Aves : Cuculidae) at Pt. Calimere, Tamil Nadu. J. Bombay Nat. Hist. Soc. 90(1):92-95
- ↑ Dhindsa, Manjit Singh; Toor, HS (১৯৮১)। "Some observations on the nest of the Common Crow-Pheasant, Centropus sinensis (Stephens)"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.। 78 (3): 600–602।
- ↑ Baker, ECS (১৯৩৪)। "The nidification of birds of the Indian Empire. Volume 3"। Taylor and Francis, London।
- ↑ Peirce MA (১৯৭৭)। "Haematozoa of East African birds: II. Redescription of Haemoproteus centropi, a parasite of the Cuculidae"। African Journal of Ecology। 15 (1): 57–60। ডিওআই:10.1111/j.1365-2028.1977.tb00378.x।
- ↑ Harry Hoogstraal, Vijai Dhanda, H. R. Bhat (১৯৭২)। "Haemaphysalis (Kaiseriana) anomala Warburton (Ixodoidea: Ixodidae) from India: Description of Immature Stages and Biological Observations"। The Journal of Parasitology। The American Society of Parasitologists। 58 (3): 605–610। জেস্টোর 3278216। ডিওআই:10.2307/3278216। পিএমআইডি 5042066।
- ↑ Yule, Henry, Sir (১৯০৩)। Hobson-Jobson: A glossary of colloquial Anglo-Indian words and phrases, and of kindred terms, etymological, historical, geographical and discursive. New ed. edited by William Crooke। London: J. Murray। পৃষ্ঠা 277।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Thurston, Edgar (১৯০৬)। Ethnographic notes in Southern India। Government Press, Madras। পৃষ্ঠা 283।
- ↑ Dewar, Douglas (১৯১২)। Jungle folk, Indian natural history sketches.। John Lane, London।
- ↑ Inglis, CM (১৮৯৮)। "Birds collected during five years' residence in the Hylakandy District, Cachar. Part V"। J. Bombay Nat. Hist. Soc.। 11 (3): 474–481।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Bhujle,BV; Nadkarni,VB (1977) Steroid synthesizing cellular sites in the testis of Crow Pheasant Centropus sinensis (Stephens). Pavo 14(1&2), 61-64.
- Nilakanta,SV (1970) The Coucal or Crow-Pheasant, Centropus sinensis (Stephens) Newsletter for Birdwatchers . 10(5), 1-3.
- Bhujle,BV; Nadkarni,VB (1980) Histological and histochemical observations on the adrenal gland of four species of birds, Dicrurus macrocercus (Viellot), Centropus sinensis (Stephens), Sturnus pagodarum (Gmelin) and Columba livia (Gmelin). Zool. Beitrage 26(2):287-295.
- Khajuria,H (1975) The Crow-pheasant, Centropus sinensis (Stevens) (Aves: Cuculidae) of central and eastern Madhya Pradesh. All-India Congr. Zool. 3:42.
- Natarajan, V (১৯৯৩)। "Awakening, roosting and vocalisation behavioiur of the Southern Crow-Pheasant (Centropus sinensis) at Point Calimere, Tamil Nadu"। Verghese,A; Sridhar,S; Chakravarthy, AK। Bird Conservation: Strategies for the Nineties and Beyond। Ornithological Society of India, Bangalore। পৃষ্ঠা 158–160।
- Natarajan,V (1990) The ecology of the Southern Crow-Pheasant Centropus sinensis parroti Stresemann (Aves: Cuculidae) at Point Calimere, Tamil Nadu. Ph.D. Dissertation, University of Bombay, Bombay.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Oriental Bird Images, আরও আলোকচিত্র।
- আইইউসিএন লাল তালিকার ন্যূনতম উদ্বেগজনক প্রজাতি
- সেন্ট্রোপাস
- এশিয়ার পাখি
- বাংলাদেশের পাখি
- ভারতের পাখি
- নেপালের পাখি
- ভুটানের পাখি
- শ্রীলঙ্কার পাখি
- পাকিস্তানের পাখি
- মিয়ানমারের পাখি
- থাইল্যান্ডের পাখি
- মালয়েশিয়ার পাখি
- সিঙ্গাপুরের পাখি
- ব্রুনাইয়ের পাখি
- কম্বোডিয়ার পাখি
- লাওসের পাখি
- ভিয়েতনামের পাখি
- ইন্দোনেশিয়ার পাখি
- ফিলিপাইনের পাখি
- চীনের পাখি
- ১৮১৫-এ বর্ণিত পাখি
- দক্ষিণ এশিয়ার পাখি