প্রবেশদ্বার:ব্যাংক/নির্বাচিত জীবনী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আতিউর রহমান খ্যাতনামা বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ। মে ১, ২০০৯ সালে তিনি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০১৬ সালের মার্চে সাইবার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর ১৫ মার্চ তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। অর্থনীতির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই তার লেখা অসংখ্য বই রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০১ সালে, তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। এছাড়াও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ এ একজন সিনিয়র গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। বাকি অংশ পড়ুন...


নিচের ‘’’নির্বাচিত জীবনী'’’’গুলো প্রধান পাতায় দেখা যাবে , অবস্থান অনুযায়ী নম্বরযুক্ত ভাবে দেওয়া হল :

নং নিবন্ধর সারসংক্ষেপ

আতিউর রহমান খ্যাতনামা বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ। মে ১, ২০০৯ সালে তিনি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০১৬ সালের মার্চে সাইবার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর ১৫ মার্চ তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। অর্থনীতির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই তার লেখা অসংখ্য বই রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০১ সালে, তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। এছাড়াও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ এ একজন সিনিয়র গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। বাকি অংশ পড়ুন...

জে. পি. মরগান (জন পিয়ারপন্ট মরগান সিনিয়র) (এপ্রিল ১৭, ১৮৩৭ - মার্চ ৩১, ১৯১৩) একজন আমেরিকান পুঁজিপতি এবং ব্যাংকার ছিলেন যিনি গিলডেড যুগে ওয়াল স্ট্রিট এ কর্পোরেট পুঁজিদের মাঝে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। জে পি মরগান অ্যান্ড কোং এর মত ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসাবে, তিনি ১৯ শতকের শেষের দিকে এবং ২০ শতকের গোড়ার দিকে শিল্প একীভূতকরণে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। ১৮৯২ সালে, মরগ্যান এডিসন জেনারেল ইলেক্ট্রিক এবং থমসন-হাউস্টন ইলেকট্রিক কোম্পানির সংযুক্ত করে গঠন করেন জেনারেল ইলেক্ট্রিক । তিনি ইউনাইটেট স্ট্যাটস স্টীল কর্পোরেশন, ইন্টারন্যাশনাল হারভেস্টার এবং এটিএন্ডটি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে মরগানের ক্যারিয়ারের উচ্চতায়, তিনি এবং তার অংশীদারদের অনেক বড় কর্পোরেশনে আর্থিক বিনিয়োগ ছিল এবং দেশের উচ্চ ফিনান্স এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সদস্যদের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ছিল। তিনি ১৯০৭ সালে আতঙ্ক সৃষ্টি করে এমন ব্যাংকিং জোটকে থামিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি প্রগতিশীল যুগের শীর্ষস্থানীয় অর্থ যোগানদাতা ছিলেন এবং দক্ষতা ও আধুনিকায়নের প্রতি তার উত্সর্গ আমেরিকান ব্যবসায়ীদেরকে সহায়তা করেছিল। অ্যাড্রিয়ান ওয়াল্ড্রিজ মরগানকে আমেরিকার "সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাংকার" হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন। বাকি অংশ পড়ুন...

মুহাম্মদ ইউনূস (জন্ম: ২৮ জুন, ১৯৪০) বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন। মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরিব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক "সংহতি দল" পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরিবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যাবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত বিশ্ব এমন কি যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশসমূহকে গ্রামীণের এই মডেল ব্যবহার করতে উদ্ভুদ্ধ হয়।বাকি অংশ পড়ুন...