পলাশবরণ পাল
পলাশ বরন পাল Palash Baran Pal | |
|---|---|
 | |
| জন্ম | ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫ |
| জাতীয়তা | ভারতীয় |
| মাতৃশিক্ষায়তন |
|
| পরিচিতির কারণ | কণা পদার্থবিজ্ঞান এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অবদান |
| পুরস্কার | ২০০৪ রবীন্দ্র পুরস্কার ২০১১ রামেন্দ্রসুন্দর স্মৃতি পুরস্কার |
| বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
| কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
| প্রতিষ্ঠানসমূহ |
|
| ডক্টরাল উপদেষ্টা | লিঙ্কন উলফেনস্টাইন |
| ওয়েবসাইট | www |
পলাশ বরন পাল (জন্ম: ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৫) একজন ভারতীয় বাঙালি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের একজন ইমেরিটাস অধ্যাপক ,[১] লেখক, [২][৩] ভাষাবিদ [৪] এবং একজন কবি। পদার্থবিজ্ঞানে তাঁর গবেষণার প্রধান ক্ষেত্র হল কণা পদার্থবিজ্ঞান। পদার্থবিজ্ঞানে তাঁর অবদান মূলত অতি সামান্য ভর বিশিষ্ট পারমাণবিক কণা নিউট্রিনোর ক্ষেত্রে এবং আপেক্ষিক তত্ত্বানুসারে পদার্থের মধ্যে কণার বৈশিষ্ট্য বিষয়ে যা কণা-পদার্থবিদদের কাছে সুপরিচিত। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অবদান ছাড়াও, তিনি পদার্থবিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তক ও বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করতে বাংলায় রচনা করেছেন বিজ্ঞান সাহিত্য পর্যায়ের গ্রন্থসমূহ।
জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]
ড.পলাশ বরন পাল ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দের ৪ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বজবজে জন্মগ্রহণ করেন। অমূল্য ভূষণ পাল এবং নিভা পালের তিন সন্তানের জ্যেষ্ঠ পলাশ বরন হাওড়ার বিই কলেজ মডেল স্কুল থেকে বিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত সায়েন্স কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। পিট্সবার্গের কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্য যথাক্রমে মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়, ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের সঙ্গে বেশ কিছু সময় যুক্ত থাকেন। অবশেষে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতে ফিরে আসেন।
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
ভারতে ফিরে আসার পর, ড. পলাশ বরন পাল ব্যাঙ্গালোরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্সে অধ্যাপকের পদ গ্রহণ করেন। তিন বছর পর ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি কলকাতার সাহা ইনস্টিটিউট অফ নিউক্লিয়ার ফিজিক্সের থিওরি বিভাগে যোগদান করেন এবং কুড়ি বছর সেখানে অধ্যাপনা করেন। এরপর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক হন।
ড. পাল আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় কাজ করেছেন। একজন কণা পদার্থবিদ হওয়ার কারণে তাঁর কাজ ছিল মূলত কণা পদার্থবিদ্যার তত্ত্বের স্ট্যান্ডার্ড মডেল অধ্যয়নের উপরই। এ বিষয়েই তাঁর কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ হল ভরযুক্ত নিউট্রিনো বিষয়ে, যার তাত্ত্বিক ভিত্তি পদার্থবিজ্ঞানের প্রমিত মডেলকে অতিক্রম করে যায়। নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ড.পালের বিশেষ অবদান হল মায়োরানা ফার্মিয়নের জন্য ফাইনম্যান ডায়াগ্রামের গণনা, [৫] পদার্থের মধ্যে ও চৌম্বকীয় ক্ষেত্রে ফার্মিয়নের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ[৬] এবং লিঙ্কন উলফেনস্টাইন প্রদত্ত পদার্থের মধ্যে নিউট্রিনো কণার রূপ পরিবর্তনের সূত্রের কোয়ান্টাম ক্ষেত্রের তত্ত্ব-ভিত্তিক পুনর্নির্মাণ করা। [৭] নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের উপর তাঁর লেখা পর্যালোচনাতে সৌর নিউট্রিনো সমস্যা সম্বন্ধে এক সহজবোধ্য আলোচনা বিভিন্ন স্তরের পদার্থবিদদের আকর্ষণ করে। [৮]
নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানে তাঁর অবদান ছাড়াও তিনি 'গ্র্যান্ড ইউনিফিকেশন থিয়োরি' এবং'স্ট্যাটিস্টিক্যাল ফিল্ড থিয়োরি'-র (যা 'থারমাল ফিল্ড থিয়োরি' নামেও পরিচিত) মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন। তাঁর কয়েকটি কাজের অন্যতম তাপীয় ভারসাম্য অবস্থায় তড়িতাধানযুক্ত কণার (যেমন- ইলেক্ট্রন, পজিট্রন, তড়িতাধানযুক্ত লঘু গেজ বোসন) উপস্থিতিতে মৌলিক কণা- ফোটন ও নিউট্রিনোর কোয়ান্টাম ক্ষেত্রের তাত্ত্বিক গণনা। তাঁর মৌলিক গবেষণাপত্রের সংখ্যা শতাধিক।
ড. পাল তাঁর শিক্ষকতার জন্যও সুপ্রসিদ্ধিত। তাঁর পড়ানো বিভিন্ন বিষয়, যেমন কণা পদার্থবিজ্ঞান, স্ট্যাটিস্টিক্যাল ফিজিক্স এবং কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি, পরবর্তীকালে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও, রবীন্দ্র মহাপাত্রের সাথে লেখা তাঁর বই "ম্যাসিভ নিউট্রিনোস্ ইন ফিজিক্স অ্যান্ড আস্ট্রোফিজিক্স" নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানের একটি প্রামাণ্য পাঠ্যপুস্তক হিশেবে বিবেচিত।
১৯৮৮ সাল থেকেই পলাশ পাল বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন নিবন্ধ লেখার কাজে হাত দেন। এইরকম আটটি বই ও বিভিন্ন পত্রিকায় লেখা তাঁর বিভিন্ন প্রবন্ধ বিজ্ঞানে কৌতূহলী যেকোনো মানুষের কাছে পৌঁছনের তাঁর প্রয়াসেরই সাক্ষ্য বহন করে। এছাড়াও তিনি বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব, বানান ও ব্যাকরণ নিয়ে লিখেছেন একাধিক প্রবন্ধ ও পুস্তক। অনুবাদ করেছেন বিভিন্ন বিদেশী ভাষার কবিতা। লিখেছেন ছোটোদের জন্য দেশবিদেশের নানা লোককথা। তাঁর লেখা "বিজ্ঞান: ব্যক্তি, যুক্তি, সময়, সমাজ" ও "আইনস্টাইনের উত্তরাধিকার" গ্রন্থের জন্য তিনি যথাক্রমে রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার (২০০৪) ও রামেন্দ্রসুন্দর স্মৃতি পুরস্কারে (২০১১) ভূষিত হন।
গ্রন্থসমূহ[সম্পাদনা]
| শিরোনাম বর্ণনা | সহ-লেখক | প্রকাশনার বিবরণ | লিঙ্ক |
|---|---|---|---|
| ম্যাসিভ নিউট্রিনোস্ ইন ফিজিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স : কণা পদার্থবিজ্ঞানের গবেষক এবং ছাত্রদের জন্য নিউট্রিনো পদার্থবিজ্ঞানের উপর একটি বই | রবীন্দ্র এন মহাপাত্র | ওয়ার্ল্ড সায়েন্টিফিক, সিঙ্গাপুর,১৯৯১। [বর্ধিত সংস্করণ:১৯৯৮,২০০৪] | http://www.worldscientific.com/worldscibooks/10.1142/5024 |
| আ ফার্স্ট বুক অফ কোয়ান্টাম ফিল্ড থিয়োরি : কোয়ান্টাম ফিল্ড তত্ত্বের উপর একটি প্রাথমিক স্তরের পাঠ্য বই | অমিতাভ লাহিড়ী | নারোসা পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি,২০০০। [দ্বিতীয় সংস্করণ ২০০৫ ] | http://www.narosa.com/books_display.asp[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] |
| অ্যান ইনট্রোডাক্টরি কোর্স অফ স্ট্যাটিস্টিক্যাল মেকানিক্স : স্নাতকোত্তর এবং উন্নত স্নাতক ছাত্রদের জন্য স্ট্যাটিস্টিক্যাল মেকানিক্সের উপর একটি পাঠ্য বই | নারোসা পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি, 2007 [পুনঃমুদ্রণ 2013] | http://www.narosa.com/books_display.asp?catgcode=978-81-7319-864-9 | |
| অ্যান ইনট্রোডাক্টরি কোর্স অফ পার্টিক্যল ফিজিক্স : স্নাতকোত্তর ছাত্রদের পাশাপাশি প্রাথমিক গবেষকদের জন্য কণা পদার্থবিদ্যার উপর একটি পাঠ্য বই | CRC প্রেস, জুলাই ২০১৪ | https://www.crcpress.com/An-Introductory-Course-of-Particle-Physics/Pal/p/book/9781482216981 | |
| আ ফিজিসিস্টস্ ইনট্রোডাকশন টু অ্যালজেব্রাইক স্ট্রাকচার্স : পদার্থবিদদের জন্য বীজগণিতের বিভিন্ন বিষয়ের উপর একটি পাঠ্য বই। ভেক্টর স্পেস, গ্রুপ এবং টপোলজিক্যাল স্পেস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। মেট্রিক স্পেস, রিং, ক্ষেত্র, পরিমাপ স্পেস, বুলিয়ান বীজগণিতের মতো অন্যান্য অনেক বীজগাণিতিক কাঠামোর সংক্ষিপ্ত ভূমিকা | কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস, মার্চ২০১৯ | http://www.cambridgeindia.org/Academic/subjects/Mathematics/A-Physicists-Introduction-to-Algebraic-Structures? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মে ২০১৯ তারিখে আইএসবিএন=9781108729116 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ মে ২০১৯ তারিখে |
- বিজ্ঞান বিষয়ক জনপ্রিয় গ্রন্থ
| শিরোনাম এবং বর্ণনা | সহ-লেখক/অনুবাদক | প্রকাশনার বিবরণ |
|---|---|---|
| কী দিয়ে সমস্ত কিছু গড়া: বাংলা ভাষায় কণা পদার্থবিদ্যার জনপ্রিয় বই | পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তক বোর্ড, কলকাতা,১৯৮৮। [দ্বিতীয় সংস্করণ ১৯৯৭ ] | |
| সাল-তারিখের ইতিহাস: বিভিন্ন সভ্যতায় ক্যালেন্ডারের বিকাশ এবং জ্যোতির্বিদ্যার বিকাশের সাথে এর সম্পর্ক নিয়ে বাংলায় একটি বই। | সমতট প্রকাশন, কলকাতা, ১৯৯৪। [দ্বিতীয় সংস্করণ, শরৎ বুক ডিস্ট্রিবিউটরস, কলকাতা, ২০০৩; তৃতীয় সংস্করণ ২০১৫] | |
| আলোর কথা: আলোর উপর বাংলায় শিশুদের জন্য একটি বই | শিশু সাহিত্য সংসদ, কলকাতা,১৯৯১। [দ্বিতীয় সংস্করণ ২০০৫] | |
| বিজ্ঞান: ব্যক্তি, যুক্তি, সময়, সমাজ: বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক নিবন্ধগুলির একটি সংগ্রহ। | অনুষ্টুপ, কলকাতা,২০০১। [সংস্করণ: ২০১০, ২০১৭] আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮২৪২-৫৬৩-২ | |
| মাপজোকের ইতিহাস: পরিমাপের বিভিন্ন এককের বিবর্তনের উপর বাংলায় একটি বই। | অনুষ্টুপ, কলকাতা, ২০০২ [দ্বিতীয় সংস্করণ, শরৎ বুক ডিস্ট্রিবিউটরস, কলকাতা ২০০৩] | |
| জার্নি থ্রু টাইম: আ হিস্ট্রি অফ ডেট্স্ অ্যান্ড ইয়ারস্ : তাঁর বাংলা বই সাল-তারিখের ইতিহাসের ইংরেজি অনুবাদ (সাল তারিখের ইতিহাস) | অনুবাদক : সুশান কোনার | স্কলাস্টিক, নিউ দিল্লি, জানুয়ারি ২০০৮। [সংশোধিত পুনর্মুদ্রণ এপ্রিল ২০০৮] |
| রং-বেরঙ: রং এবং রঙের উপলব্ধি, রঙ উৎপাদন ও পুনরুৎপাদন প্রযুক্তির বিজ্ঞানের উপর বাংলায় একটি বই। | সহ-লেখক : শেখর গুহ | জ্ঞান বিচিত্রা, আগরতলা, ২০১০ |
| আইনস্টাইনের উত্তরাধিকার: বাংলা ভাষায় নয়টি প্রবন্ধ, আইনস্টাইনের কাজের বিভিন্ন দিক, তাঁর পূর্বসূরিরা যাঁদের থেকে তিনি অনুপ্রেরণা লাভ করেছিলেন এবং সমাজ ও বিজ্ঞানের উপর তাঁর প্রভাব নিয়ে আলোচনা । | বঙ্গীয় জ্ঞান পরিষদ, কলকাতা, ২০১১ | |
| অ্যাট দ্য রুট অফ থিঙ্গস্: দ্য সাবঅ্যাটমিক ওয়ার্ল্ড : বাংলায় লেখা 'কী দিয়ে সমস্ত কিছু গড়া' -এর ইংরেজি অনুবাদ, | অনুবাদক : সুশান কোনার | সিআরসি প্রেস, আগস্ট ২০১৪। |
| বিজ্ঞান এবং : মানুষের জীবন ও চিন্তার অন্যান্য দিকগুলির সাথে বিজ্ঞানের সম্পর্ক বিষয়ক বারোটি প্রবন্ধ, যেমন, বিজ্ঞান এবং কুসংস্কার, বিজ্ঞান এবং ধর্ম, বিজ্ঞান এবং গণিত, বিজ্ঞান এবং কল্পনা | অবভাস, কলকাতা, ২০১৬ | |
| সংখ্যার জগৎ : সংখ্যা নিয়ে রচনা: সংখ্যার সংজ্ঞা, শ্রেণিবিভাগ, সংখ্যা লেখার বিভিন্ন পদ্ধতি, সংখ্যার ব্যবহার ও অপব্যবহার | নির্ঝর, কলকাতা, ২০২২ |
- অনুবাদ
| শিরোনাম | যেখান থেকে অনুবাদ করা হয়েছে | সহ-লেখক | প্রকাশনার বিবরণ |
|---|---|---|---|
| যেখানে বৃষ্টির জন্ম | পাবলো নেরুদার "দন্দে নাসে লা য়ুবিয়া" (মূল স্প্যানিশ থেকে) | অরুণা প্রকাশনী, কলকাতা,১৯৮৮; [দ্বিতীয় সংস্করণ, পরম্পরা প্রকাশন, ২০১১] | |
| সূত্রপাত | আইজ্যাক আসিমভের "বিগিনিংস" | শেখর গুহ | অনুষ্টুপ, কলকাতা,১৯৯৭ |
| কথা | জ্যাক প্রেভের "পাহল" (মূল ফরাসি থেকে) | অনুষ্টুপ,কলকাতা,১৯৯৭. [দ্বিতীয় মুদ্রণ ২০১০ আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৫৪৭-৯৩১-৬] | |
| বাশোর হাইকু | মাতসুও বাশোর জাপানি হাইকু | অবভাস, কলকাতা,২০০৪ আইএসবিএন ৯৭৮-৯৩-৮০৭৩-২৬০-২ | |
| সিলেক্টেড স্টোরিস বাই পরশুরাম | পরশুরামের বাংলা ছোটগল্পের ইংরেজি অনুবাদ [রাজশেখর বসু] | সুকান্ত চৌধুরী | পেঙ্গুইন বুকস, নিউ দিল্লি,২০০৬ |
| ফানি অ্যান্ড ফানিয়র | শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ছোটগল্পের ইংরেজি অনুবাদ | অভিজিৎ গুপ্ত | স্কলাস্টিক, নিউ দিল্লি,২০১০ |
- ভাষাবিজ্ঞানের বই
| শিরোনাম | বর্ণনা | প্রকাশনার বিবরণ |
|---|---|---|
| ধ্বনিমালা বর্ণমালা | বাংলা ধ্বনিতত্ত্বের উপর একটি বই | প্যাপিরাস, কলকাতা, ২০০১ [দ্বিতীয় সংস্করণ: অনুষ্টুপ, কলকাতা, ২০১৫] |
| আ মরি বাংলা ভাষা | ভাষা, বানান এবং ব্যাকরণের বিভিন্ন দিকের উপর বেশ কয়েকটি প্রবন্ধের সংগ্রহ | অনুষ্টুপ, কলকাতা, ২০১১ আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৫৪৭-৯৬৩-৭ |
| হক কথা | ভাষা, বানান এবং ব্যাকরণের বিভিন্ন দিক নিয়ে সংবাদপত্রের ক্রোড়পত্র এবং সাহিত্য পত্রিকার জন্য মূলত লেখা বেশ কয়েকটি ছোট নিবন্ধের সংগ্রহ। | পরম্পরা প্রকাশন, কলকাতা, ২০১৩ |
| এক থেকে ছয় | লিপ্যন্তর, পরিভাষা, টাইপফেস এবং বানানের সমস্যার উপর ছয়টি প্রবন্ধ | পরম্পরা প্রকাশন, কলকাতা,২০১৬ |
| কথার কথা | ভাষা, বানান এবং ব্যাকরণের বিভিন্ন দিক নিয়ে সংবাদপত্রের ক্রোড়পত্র এবং সাহিত্য পত্রিকার জন্য মূলত লেখা বেশ কয়েকটি ছোট নিবন্ধের সংগ্রহ। | পরম্পরা প্রকাশন, কলকাতা, ২০২০ |
| কাজের কথা | বইয়ের প্রথম ভাগে আছে বাংলায় সমস্ত ক্রিয়াপদের একটি সংকলন। দ্বিতীয়ভাগে বিশ্লেষণ করা হয়েছে প্রামাণ্য বাংলায় ক্রিয়াপদের বিভিন্ন প্রকারভেদ। | অনুষ্টুপ, কলকাতা, ২০২২ |
- লোককাহিনী
| শিরোনাম | বর্ণনা | প্রকাশনার বিবরণ |
|---|---|---|
| নানা দেশ নানা গল্প | সারা বিশ্ব থেকে লোককথার সংগ্রহ | শিশু সাহিত্য সংসদ, কলকাতা,২০১০; [দ্বিতীয় মুদ্রণ ২০১২] |
সম্মাননা[সম্পাদনা]
২০০৪ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞান: ব্যক্তি যুক্তি সময় সমাজ বইটির জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার অধ্যাপক পালকে রবীন্দ্র পুরস্কার প্রদান করেন। ২০১১ খ্রিস্টাব্দে আইনস্টাইনের উত্তরাধিকার গ্রন্থটির জন্য তিনি রামেন্দ্রসুন্দর স্মৃতি পুরস্কার লাভ করেন।
সফ্ট্ওয়্যার[সম্পাদনা]
ড.পলাশ বরন পাল ল্যাটেক্ ভিত্তিক দুটি প্যাকেজ তৈরি করেছেন :
- bangtex : Tex/Latex সিস্টেম ব্যবহার করে বাংলায় নথি টাইপসেটিং করার জন্য [১] [৯]
- pptalk : বক্তৃতা উপস্থাপনার জন্য একটি ল্যাটেক্-ভিত্তিক প্যাকেজ [২]
ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]
ভ.পলাশ বরন পাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরবর্তীতে কলকাতা প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ইতিহাসের অধ্যাপক শুক্লা সান্যালকে বিবাহ করেন। তাঁদের এক কন্যা শৈলী পাল এবং এক পুত্র হলেন প্রয়াগ পাল।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Building Blocks of Science"। The Times of India। ২৩ মে ২০১২।
- ↑ "Life's like that only"। The Hindu। ৪ মার্চ ২০০৭।
- ↑ "Political love"। The Times of India। ৪ জুলাই ২০১০।
- ↑ "বিচিত্র শব্দকথা"। Desh। ১ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ Pal, Palash B.; Wolfenstein, Lincoln (১৯৮২)। "Radiative decays of massive neutrinos"। Phys. Rev.। D25 (3): 766। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.25.766। বিবকোড:1982PhRvD..25..766P।
- ↑ D'Olivo, Juan Carlos; Nieves, Jose F.; Pal, Palash B. (১৯৮৯)। "Electromagnetic properties of neutrinos in a background of electrons"। Phys. Rev.। D40 (11): 3679–3687। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.40.3679। পিএমআইডি 10011749। বিবকোড:1989PhRvD..40.3679D।
- ↑ Pal, Palash B.; Pham, T. N. (১৯৮৯)। "Field-theoretic derivation of Wolfenstein's matter-oscillation formula"। Phys. Rev.। D40 (1): 259–261। ডিওআই:10.1103/PhysRevD.40.259। পিএমআইডি 10011680। বিবকোড:1989PhRvD..40..259P।
- ↑ Pal, Palash B. (১৯৯২)। "Particle physics confronts the solar neutrino problem" (পিডিএফ)। Int. J. Mod. Phys. A। 7 (22): 5387–5460। ডিওআই:10.1142/S0217751X92002465। বিবকোড:1992IJMPA...7.5387P।
- ↑ "Comprehensive TEX Archive Network"। CTAN।