নওয়াজিস খান
নওয়াজিস খান | |
---|---|
জন্ম | |
নাগরিকত্ব | ![]() |
পেশা | কাব্যচর্চা |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | গুলে বকাওলী |
নওয়াজিস খান (১৭শ শতক)[১] হলেন বাংলা ভাষার একজন প্রখ্যাত কবি। তিনি মধ্যযুগের অন্যতম প্রধান কবি হিসাবে পরিচিত।[২] বাংলা কাব্য সাহিত্যে তার শ্রেষ্ঠ অবদান “গুলে বকাওলী” কাব্যগ্রন্থটি।[৩]
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি[সম্পাদনা]
নওয়াজিস খান তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলার তৎকালীন সাতকানিয়ার আমিরাবাদে (বর্তমান লোহাগাড়া উপজেলা) জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মোহাম্মদ এয়ার খন্দকার। তার প্রপিতামহ সলিম খান (সেলিম খান) গৌড় থেকে চট্টগ্রামে আসার পথে সীতাকুণ্ড উপজেলার সলিমপুর গ্রামে বসতি করেছিলেন। সলিমপুর গ্রামের নামকরণ হয়েছে তার প্রপিতামহের নামে।[১]
শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]
তিনি মাওলানা আতাউল্লাহের নিকট থেকে আধ্যাত্মিক এলমের জ্ঞান লাভ করেন।[১]
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
রচনাবলী[সম্পাদনা]
তিনি ছিলেন মধ্যযুগের অন্যতম প্রধান কবি।[২][৪] মধ্যযুগে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত অন্যতম প্রধান কাব্যগ্রন্থ “গুলে বকাওলী” তার শ্রেষ্ঠ সাহিত্য কর্ম, যা ভারতের শেখ ইজ্জতুল্লাহ রচিত তাজুল মুলক গুলে বকাওলীর অনুসরণে রচিত হয়েছে।।[৩] এছাড়াও তিনি আরও রচনা করেন:[১]
- গীতাবলী,
- বয়ানাত,
- প্রক্ষিপ্ত কবিতা,
- পাঠান প্রশংসা ও
- জোরওয়ার সিংহ কীর্তি।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ ঘ "বাংলাপিডিয়া"। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ ক খ "মধ্যযুগের মুসলিম লেখক ও বাংলা সাহিত্য"। দৈনিক নয়া দিগন্ত অনলাইন। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ ওয়াকিল আহমদ (জানুয়ারি ২০০৩)। "গুলে বকাওলী"। সিরাজুল ইসলাম। [[বাংলাপিডিয়া]]। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৮। ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
- ↑ "বাংলা সাহিত্যে মুসলিম অবদান"। দৈনিক সমকাল অনলাইন। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৮।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- বাংলাপিডিয়ায় নওয়াজিস খান
- গুলে বকাওলী - বাংলাপিডিয়া হতে সংকলিত নিবন্ধ।