থাইল্যান্ড জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল দল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
থাইল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭
দলের লোগো
ডাকনামযুদ্ধ হাতি
অ্যাসোসিয়েশনথাইল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
কনফেডারেশনএএফসি (এশিয়া)
সাব–কনফেডারেশনএএফএফ (দক্ষিণপূর্ব এশিয়া)
প্রধান কোচহন্ডা কেস্‌কে
অধিনায়কপাচাকাফল লেক্কুন
মাঠরাজামঙ্গলা স্টেডিয়াম
ফিফা কোডTHA
ওয়েবসাইটfathailand.org
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
তৃতীয় জার্সি
এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ
অংশগ্রহণ১১ (১৯৮৫-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যচ্যাম্পিয়ন (১৯৯৮)
ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ২ (১৯৯৭-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যগ্রুপ পর্ব (১৯৯৭)

থাইল্যান্ড জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল দল (যা সংক্ষেপে থাইল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ নামে পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে থাইল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-১৭ দল, যার সকল কার্যক্রম থাইল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা থাইল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১][২]

৫০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট রাজামঙ্গলা স্টেডিয়ামে যুদ্ধ হাতি নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[৩] এই দলের প্রধান কার্যালয় থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের প্রধান প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন জাপানি সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় হন্ডা কেস্‌কে এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ছনবুরির মধ্যমাঠের খেলোয়াড় পাচাকাফল লেক্কুন[৪][৫]

থাইল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ এপর্যন্ত ২ বার ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করা। অন্যদিকে, এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপে থাইল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ এপর্যন্ত ১১ বার অংশগ্রহণ করেছে; উক্ত প্রতিযোগিতায় দলটির সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৮ এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপের চ্যাম্পিয়ন হওয়া, যেখানে তারা কাতার অনূর্ধ্ব-১৭ দলকে পেনাল্টিতে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।[৬] সারাচ ইউয়েন, সিন্থাওয়েচাই হাথাইরাত্তানাকুল, সুতি সুকসোমকিত, সিত্তিচোক কান্নু এবং তিরাসিল দাংদার মতো খেলোয়াড়গণ থাইল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৭ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য[সম্পাদনা]

ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]

ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো
চীন ১৯৮৫ অংশগ্রহণ করেনি
কানাডা ১৯৮৭
স্কটল্যান্ড ১৯৮৯
ইতালি ১৯৯১
জাপান ১৯৯৩
ইকুয়েডর ১৯৯৫
মিশর ১৯৯৭ প্রথম পর্ব ১৪তম ১২
নিউজিল্যান্ড ১৯৯৯ প্রথম পর্ব ১৬তম ১৭
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ২০০১ উত্তীর্ণ হয়নি
ফিনল্যান্ড ২০০৩
পেরু ২০০৫
দক্ষিণ কোরিয়া ২০০৭
নাইজেরিয়া ২০০৯
মেক্সিকো ২০১১
সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০১৩
চিলি ২০১৫
ভারত ২০১৭
ব্রাজিল ২০১৯
ইন্দোনেশিয়া ২০২৩
মোট গ্রুপ পর্ব ২/১৯ ২৯

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]