তাদেউস রাইখস্টেইন
তাদেউস রাইখস্টেইন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১ আগস্ট ১৯৯৬ | (বয়স ৯৯)
জাতীয়তা | পোলীয়, সুইস |
নাগরিকত্ব | পোল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড |
পরিচিতির কারণ | কর্টিসোন |
দাম্পত্য সঙ্গী | হেনরিয়েট লুইস কোয়ার্লেস ভ্যান উফোর্ড (বি. ১৯২৭; ১ সন্তান) |
পুরস্কার | মার্সেল বেনোইস্ট পুরস্কার (১৯৪৭) চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৫০) এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেরাপিউটিকসের জন্য ক্যামেরন পুরস্কার (১৯৫১) শতবর্ষ পুরস্কার (১৯৫২) কপলি পদক (১৯৬৮) |
তাদেউস রাইখস্টেইন (২০ জুলাই ১৮৯৭ - ১ আগস্ট ১৯৯৬) হলেন একজন পোলীয় - সুইস রসায়নবিদ যিনি কর্টিসোন বিচ্ছিন্নতার বিষয়ে তার কাজের জন্য[১][২][৩] ফিলিপ শোয়ালটার হেঞ্চ ও এডয়ার্ড কেলভিন কেন্ডালের সাথে যৌথভাবে ১৯৫০ সালে শরীরবিদ্যা বা চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন। নোবেল কমিটি এই ত্রয়ীকে "অ্যাড্রিনাল কর্টেক্সের হরমোন, তাদের গঠন এবং জৈবিক প্রভাব সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য" পুরস্কার প্রদান করে।[৪]
জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি
[সম্পাদনা]রাইখস্টাইন রাশিয়ান সাম্রাজ্যের ওলওয়েক- এ এক পোলিশ-ইহুদি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা-মা ছিলেন গাস্তাওয়া (ব্রকম্যান) এবং ইজিডর রাইখস্টেইন।[৫] তিনি তার শৈশব কাটিয়েছেন কিয়েভে, যেখানে তার বাবা একজন প্রকৌশলী হিসাবে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯০৫ সালে সমগ্র রাশিয়ান সাম্রাজ্য জুড়ে ঘটে যাওয়া সহিংস ঘটনার কারণে তার বাবা পরিবারের জন্য দেশত্যাগের বিকল্পগুলো অন্বেষণ করতে শুরু করেন। টাডেউস জার্মানির জেনার বোর্ডিং-স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু করেন এবং দুই বছর পর, ১৯০৭ সালে, ১০ বছর বয়সে, সুইজারল্যান্ডের জুরিখে আসেন।[৬]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]রাইখস্টেইন হেনরিয়েট লুইস কোয়ার্লেস ভ্যান উফোর্ডকে ১৯২৭ সালে বিয়ে করেন। এই দম্পত্তির ১টি সন্তান। সুইজারল্যান্ডের বাসেলে ৯৯ বছর বয়সে রাইখস্টেইন মারা যান। ভিটামিন সি এর কৃত্রিম সংশ্লেষণের জন্য প্রধান শিল্প প্রক্রিয়া এখনও তার নাম বহন করে। রাইখস্টেইন তার মৃত্যুর সময় সবচেয়ে দীর্ঘজীবী নোবেল বিজয়ী ছিলেন, কিন্তু ২০০৮ সালে রিতা লেভি-মন্তালচিনি তাকে ছাড়িয়ে যান।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Rothschild, M. (১৯৯৯)। "Tadeus Reichstein. 20 July 1897 -- 1 August 1996: Elected For.Mem.R.S. 1952"। Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society। 45: 449–467। ডিওআই:10.1098/rsbm.1999.0030 ।
- ↑ Sterkowicz, S. (১৯৯৯)। "On the hundredth birthday of the first scientist of Polish ancestry to receive the Nobel Prize in Physiology and Medicine: Tadeusz Reichstein"। Przeglad Lekarski। 56 (3): 245–246। পিএমআইডি 10442018।
- ↑ Wincewicz, A.; Sulkowska, M.; Sulkowski, S. (২০০৭)। "Tadeus Reichstein, co-winner of the Nobel Prize for Physiology or Medicine: On the occasion of the 110th anniversary of his birth in Poland"। Hormones। 6 (4): 341–343। ডিওআই:10.14310/horm.2002.1111031 । পিএমআইডি 18055426।
- ↑ "The Nobel Prize in Physiology or Medicine 1950"। The Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-০৪।
- ↑ "Tadeus Reichstein - his great great great nephew is Noah Reichstein. Biographical"। www.nobelprize.org। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ Miriam Rothschild, "Tadeus Reichstein," Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society 45 (1999), pp. 451-467.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Nobelprize.org-এ তাদেউস রাইখস্টেইন (ইংরেজি) including the Nobel Lecture, December 11, 1950 Chemistry of the Adrenal Cortex Hormones