দ্য কস্ট অব নলেজ
জ্ঞানের ব্যয় হলো একাডেমিক জার্নাল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান এলসেভিয়ার এর ব্যবসায়িক প্রথার বিরুদ্ধে পরিচালিত একটি আন্দোলন। এই আন্দোলনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল, জার্নাল প্রকাশের ব্যয় কমানো এবং তথ্যে উন্মুক্ত প্রবেশাধিকার বাড়ানো। এই উদ্যোগটির মূল কার্যপ্রণালী ছিল, এলভেসিয়ার জার্নালগুলোতে নিবন্ধ প্রকাশ না করা, পিয়ার রিভিউ না করা ও সম্পাদনার দায়িত্বভার না দেয়ার ব্যাপারে প্রদত্ত বিবৃতিতে স্বাক্ষর প্রদানের জন্য গবেষকদের আহ্বান করা।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ইন্টারনেট আবির্ভাবের আগে, গবেষণার ফলাফল সর্বমহলে প্রচার করা গবেষকদের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য ছিল।[১] আগের দিনে, প্রকাশকরা প্রুফরিডিং, টাইপসেটিং, অনুলিপি সম্পাদনা, প্রিন্টিং এবং বিশ্বব্যাপী বিতরণের মতো কাজগুলো সম্পাদন করতেন।[১] আধুনিক যুগে গবেষকরা সাধারণত তাদের কাজের ডিজিটাল অনুলিপি প্রকাশকদের দিয়ে থাকেন; যা আর প্রক্রিয়াজাতকরণ করার প্রয়োজন হয় না। অন্য কথায়, আধুনিককালে একজন গবেষককে অধিকাংশ ক্ষেত্রে এমন কাজগুলো বিনামূল্যে করতে হয়, যেসব কাজ আগে প্রকাশকদের ওপর ন্যস্ত ছিল, যার বিনিময়ে প্রকাশকরা অর্থ লাভ করতেন।[১] ডিজিটালভাবে বিতরণের জন্য মুদ্রণ করারও প্রয়োজন হয় না, বিনামূল্যে কপি করা যায় এবং মুহূর্তের মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিতরণ করা যায়।[১] ইন্টারনেট প্রযুক্তি ও পূর্বে উল্লেখিত কারণগুলোর জন্য প্রকাশনা খরচ ব্যাপকভাবে কমে যাওয়ায় চারটি প্রধান বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান- এলভেসিয়ার, স্প্রিঙ্গার, উইলি এবং ইনফরমার সর্বমোট আয়ের পরিমাণ ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যায়।[১]
টপোলজি জার্নালের সাথে বিরোধ
[সম্পাদনা]২০০৬ সালে এলভেসিয়ার কর্তৃক প্রকাশিত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিষয়ক গবেষণা জার্নাল টপোলজির সম্পাদনা পর্ষদের নয় জন সদস্য পদত্যাগ করেন। তাদের অভিযোগ ছিল, "এলভেসিয়ারের প্রকাশনা নীতি গণিতজ্ঞ গবেষক মহলে টপোলজির সুনাম ক্ষুণ্ণ করছে।"[২] তবে এলভেসিয়ারের প্রতিনিধি এ অভিযোগ নাকচ করে বলেন, "এরকমটা খুব কমই হয়ে থাকে" এবং "আগেকার চেয়ে বর্তমান সময়ে আরো অধিক মানুষ জার্নালটি পড়ার সুযোগ পাচ্ছে"।[২] সাংবাদিকরা এই ঘটনাকে কস্ট অব নলেজ প্রচারনার অতীত নজির হিসাবে উল্লেখ করে থাকেন।[৩][৪] ২০০৮ সালে "দ্য জার্নাল অব টপোলজি" এলভেসিয়ারের সাহায্য ছাড়াই স্বাধীনভাবে প্রকাশিত হতে শুরু করে এবং ২০০৯ সালে টপোলজি জার্নাল-এর প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়।
স্থিতাবস্থার পরিবর্তন
[সম্পাদনা]২০১২ সালের ২১ জানুয়ারি, গণিতবিদ টিমোথি গাওয়ার্স তার ব্যক্তিগত ব্লগে একটি পোস্ট করার মাধ্যমে এলসেভিয়ারকে বর্জনের ডাক দেন। এই ব্লগ পোস্টটি বেশ সাড়া জাগায়, অন্যান্য মিডিয়া একে আন্দোলনের সূচনা হিসাবে উল্লেখ করে।[৫][৬] যে তিনটি কারণের কথা উল্লেখ করে তিনি বর্জনের ডাক দেন, সেগুলো হল: প্রতিটি জার্নালে সাবস্ক্রিপশনের জন্য উচ্চমূল্য, বিভিন্ন ধরন ও গুরুত্বের জার্নালকে একসাথে বান্ডল করে সাবস্ক্রিপশনের জন্য রাখা এবং স্টপ অনলাইন পাইরেসি অ্যাক্ট, প্রটেক্ট আইপি অ্যাক্ট এবং রিসার্চ ওয়ার্ক অ্যাক্ট-এর প্রতি এলসেভিয়ারের সমর্থন জানানো।[৪][৭][৮] কস্ট অব নলেজ সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে আন্দোলনের উদ্দেশ্য হিসাবে উল্লেখ করা হয়, অসন্তোষের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে এলসেভিয়ারকে কেন্দবিন্দু করার কারণ ছিল, "অনেক গণিতবিদ নিজেদের নিকৃষ্ট অপরাধী হিসাবে ভাবছিলেন।" এছাড়াও কেলেংকারি, মামলা মোকদ্দমা, তদবির ইত্যাদিকে এলসেভিয়ারকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের উদ্দেশ্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
এলসেভিয়ার এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে জানায়, তাদের জার্নালের ক্রয়মূল্য বাজারদরের চেয়ে কম এবং বান্ডলিংয়ের ব্যাপারটি সাবস্ক্রিপশনের অনেক ধরনের অপশনের মধ্যে একটি মাত্র।[৭] কোম্পানিটি আরও উল্লেখ করে, "ফার্মটির দক্ষ কার্যপন্থা"-র জন্যই এটি যথেষ্ট লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।[৪] এলসেভিয়ারের সমালোচকরা দাবি করেন, ২০১০ সালে এলসেভিয়ারের মোট আয়, ৩.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ৩৬% তাদের লাভ ছিল।[৯] এলসেভিয়ার ২০১০ সালে নিজেদের পরিচালনার আয় ২৫.৭ শতাংশ বলে দাবি করেছিল।[১০]
প্রভাব ও গ্রহণযোগ্যতা
[সম্পাদনা]২০১৬ সালের একটি গবেষণার ফলাফল বর্জনের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। এ থেকে জানা যায়, বিগত চার বছরে ৩৮% স্বাক্ষরকারী তাদের "এলসেভিয়ারের জার্নালে নিবন্ধ প্রকাশ না করার" অঙ্গীকার থেকে সরে এসেছেন এবং মাত্র ৫০০০ গবেষক অন্যত্র নিবন্ধ প্রকাশের মাধ্যমে এলসেভিয়ারকে সরাসরি বর্জন করেছেন। গবেষণার উপসংহারে বলা হয়, "বিগত বছরগুলোতে অল্পসংখ্যক গবেষক পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন, তাই মনে হচ্ছে, বর্জনের আন্দোলন এর সুবর্ণ সময় পার করে ফেলেছে।"[১১]
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে এক্সান পারিবাস ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্জনের প্রভাবে এলসেভিয়ার কোম্পানির শেয়ারের দরপতন হয়েছে।[১২] ড্যানিস স্নোয়ার বৈজ্ঞানিক গবেষণাকর্ম প্রকাশকদের একচেটিয়া আধিপত্যের সমালোচনা করেন, তবে একই সাথে জানান, তিনি অর্থনীতি বিষয়ক একটি ওপেন অ্যাকসেস জার্নালের প্রধান সম্পাদক হলেও এই বর্জনকে সমর্থন করেননি। তার মতে, এরচেয়ে বরং বিভিন্ন ধরনের জার্নালের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে উৎসাহিত করা উচিত।[১৩] ক্যানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট পরিষদ এলসেভিয়ার বর্জনের ব্যাপারটি বিবেচনা করছে বলে জানায়।[১৪]
আরব বসন্তের বিপ্লবের সাথে তুলনা করে জার্মান দৈনিক ফ্রাংকফুরটার এই আন্দোলনকে "অ্যাকাডেমিক বসন্ত" বলে উল্লেখ করে।[১৫] যখন ব্রিটিশ কোম্পানি ওয়েলকাম ট্রাস্ট বিজ্ঞানের জ্ঞানকে উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ান-ও একইভাবে একে "অ্যাকাডেমিক বসন্ত" বলে উল্লেখ করে।[১৬] এভাবে ওয়েলকাম ট্রাস্টের ঘোষণার পর পত্রপত্রিকায় কস্ট অব নলেজ আন্দোলনটিকে যুগান্তকারী ও নববিপ্লবের সূচনা বলে উল্লেখ করা হয়।[১৭]
ওয়েবসাইট
[সম্পাদনা]"দ্য কস্ট অব নলেজ" নামের একটি ওয়েবসাইট খোলা হয়। ওয়েবসাইটটির পক্ষ থেকে এলসেভিয়ারের জার্নালে নিবন্ধ জমা না দেয়া, এলসেভিয়ার জার্নালে প্রকাশিত কোনো নিবন্ধকে রেফার না করা এবং এর সম্পাদক পর্ষদে যোগ না দেয়ার অঙ্গীকার করার জন্য গবেষক ও পণ্ডিতদের প্রতি আহ্বান করা হয়।
স্বাক্ষরকারীবৃন্দ
[সম্পাদনা]২০১২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি, কস্ট অব নলেজ আন্দোলনের সমর্থনে স্বাক্ষরকারী ৩৪ জন বিশিষ্ট গণিতবিদ একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে আন্দোলনে তাদের সমর্থন দানের কারণগুলি উল্লেখ করেন।[১৮] বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে ছিলেন টিমোথি গাওয়ার্স, ইনগ্রিড ডবেচিয়েস,[১৯] জুয়ান জে ম্যানফ্রেডি,[২০] ট্যারেন্স টাও,[১৮] ওয়েন্ডেলিন ওয়ারনার,[১৮] স্কট অ্যারেনসন, লাসলো লোভাশ এবং জন বায়েজ। অধিকাংশ স্বাক্ষরকারীরা গণিত, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ক গবেষক ছিলেন।[২১] ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার জন বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন।[২২] ২০১৮ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১৭ হাজারের বেশি গবেষক পিটিশনে স্বাক্ষর করেন।[২৩] তবে পিটিশনটির সামগ্রিক সাফল্য নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।[২৪]
এলসেভিয়ারের প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]২০১২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি এলসেভিয়ার তাদের ওয়েবসাইটে বিবৃতি দিয়ে জানায়, তারা "রিসার্চ ওয়ার্কস অ্যাক্টের" ওপর থেকে তাদের সমর্থন প্রত্যাহার করেছে।[২৫] কস্ট অব নলেজ আন্দোলনের উল্লেখ না থাকলেও তাদের বিবৃতি দেখে আশা করা হয়, এর ফলে গবেষণা পৃষ্ঠপোষকদের মধ্যে চলমান আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হবে। এলসেভিয়ারের বিবৃতি প্রদানের ঘণ্টাখানেকের মধ্যে গবেষণা তহবিল বিলটির পৃষ্ঠপোষকদের দুজন প্রতিনিধি ড্যারেল ইসা ও ক্যারোলিন ম্যালোনি একটি যুগ্ম বিবৃতি দিয়ে বলেন, তারা বিলটি কংগ্রেসে উত্থাপন করবেন না।[২৬][২৭] এর আগে, ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাইক টেইলর অভিযোগ করেন, ইসা ও ম্যালোনি ২০১১ সালে এলসেভিয়ারের কাছ থেকে বড় অঙ্কের অনুদান পেয়ে প্রলুব্ধ হয়েছেন।[২৮]
বর্জন আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা রিসার্চ ওয়ার্কস অ্যাক্টের ওপর থেকে এলসেভিয়ারের সমর্থন প্রত্যাহারের বিষয়টি উদ্যাপন করলেও এলসেভিয়ার তাদের এ-সিদ্ধান্তের পেছনে বর্জন আন্দোলনের প্রভাব অস্বীকার করে। তারা জানায়, বর্জন আন্দোলনে অংশ না নেয়া গবেষকদের অনুরোধেই তারা এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণে সম্মত হয়েছে।[২৯]
একই দিনে, এলসেভিয়ার গণিতজ্ঞ গবেষকদের প্রতি একটি খোলা চিঠি প্রকাশ করে জানায়, তাদের লক্ষ্য প্রতিটি নিবন্ধের মূল্য কমিয়ে ১১ মার্কিন ডলার বা তারও কম করা।[২৭] এলসেভিয়ার ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত ১৪ জন গণিতজ্ঞের জার্নালের আর্কাইভ চার বছরের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়।[২৭] ২০১২ সালের শেষদিকে এলসেভিয়ার ২০০৮ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত তাদের সকল "প্রাথমিক গণিত" বিষয়ক জার্নালগুলিতে উন্মুক্ত প্রবেশাধিকারের সুযোগ করে দেয়।[৩০] তবে বর্জনের প্রভাব এখনো বিদ্যমান রয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Taylor, Mike (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "It's Not Academic: How Publishers Are Squelching Science Communication"। Discover। ১২ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Shapiro, Gary (২৬ অক্টোবর ২০০৬)। "A Rebellion Erupts Over Journals of Academia"। The New York Sun। ১২ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Whitfield, John (৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Elsevier boycott gathers pace"। nature.com। ডিওআই:10.1038/nature.2012.10010। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ "Scientific publishing: The price of information"। The Economist। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Grant, Bob (৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Occupy Elsevier?"। The Scientist। ২০ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Worstall, Tim (২৮ জানুয়ারি ২০১২)। "Elsevier's Publishing Model Might be About to Go Up in Smoke"। forbes.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Flood, Alison (২ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Scientists sign petition to boycott academic publisher Elsevier"। The Guardian। London: GMG। আইএসএসএন 0261-3077। ওসিএলসি 60623878। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Fischman, Josh (৩০ জানুয়ারি ২০১২)। "Elsevier Publishing Boycott Gathers Steam Among Academics"। The Chronicle of Higher Education। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Cook, Garret (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Why scientists are boycotting a publisher – Opinion – The Boston Globe"। bostonglobe.com। ২ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "2010 highlights"। reports.reedelsevier.com। ২০১২। ২১ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
operating margin
- ↑ Heyman, Tom; Moors, Pieter; Storms, Gert (২০১৬)। "On the Cost of Knowledge: Evaluating the Boycott against Elsevier"। Frontiers in Research Metrics and Analytics। 1। ডিওআই:10.3389/frma.2016.00007।
- ↑ Storbeck, Olaf (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Teure Wissenschaft: Forscher boykottieren Fachverlag"। Handelsblatt (German ভাষায়)। ১৪ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Storbeck, Olaf (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Dennis Snower: 'Herausgeber können Gott spielen'"। Handelsblatt (German ভাষায়)। ২২ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Hyland, Andy (৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Heard on the Hill: University Senate considering boycotting publisher Elsevier..."। Lawrence Journal-World। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Plickert, Philip (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Debatte um Wissenschaftsverlag: Akademischer Frühling"। Faz.net (German ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Jha, Alok (৯ এপ্রিল ২০১২)। "Wellcome Trust joins 'academic spring' to open up science | Science | The Guardian"। The Guardian। London: GMG। আইএসএসএন 0261-3077। ওসিএলসি 60623878। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১২।
- ↑ Naughton, John (২১ এপ্রিল ২০১২)। "Academic publishing doesn't add up"। The Guardian। London: GMG। আইএসএসএন 0261-3077। ওসিএলসি 60623878। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১২।
academic sp
- ↑ ক খ গ Lin, Thomas (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Researchers Boycott Elsevier Journal Publisher"। The New York Times। New York। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Yeager, Ashley (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Duke Scholars Join Boycott Against Elsevier"। today.duke.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Johnson, Dennis (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Furor over Elsevier escalates"। mhpbooks.com। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Peek, Robin (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "The Cost of Knowledge Versus Elsevier: 5,600 Signatures and Growing"। Information Today, Inc.। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Slind-Flor, Victoria (২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Bard, Motorola, Medicaid, Bullfrog: Intellectual Property"। bloomberg.com। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "The Cost of Knowledge"। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Elsevier leads the business the internet could not kill"। Financial Times। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Elsevier Backs Down as Boycott Grows"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Sponsors and Supporters Back Away from Research Works Act"। ২ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ গ Aron, Jacob। "Elsevier vows to keep price of mathematics journals low"। New Scientist। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Taylor, Mike (১৬ জানুয়ারি ২০১২)। "Academic publishers have become the enemies of science"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Howard, Jennifer (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Legislation to Bar Public-Access Requirement on Federal Research Is Dead"। The Chronicle of Higher Education। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Free access to archived articles of primary mathematics journals"। ১৩ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।